সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শান্তির জন্য সুশিক্ষার বিকল্প নাই

আসন্ন ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ আমাদের জন্য নতুন আশা, শান্তি,সমৃদ্ধি বয়ে নিয়ে আসুক আজকের দিনে এটিই আমাদের কামনা। বর্তমান সময়টিতে যে সংকটের মাঝে দিয়ে আমরা অতিক্রম করছি, বিশেষ করে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ, সারা পৃথিবীর মুদ্রাস্ফীতি, জলবায়ুর নানা পরিবর্তন কাটিয়ে উঠার জন্য সারা পৃথিবী জুড়ে নেতাদেরকে একযোগে কাজ করতে হবে এবং পৃথিবীবাসীর ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন প্রয়োজন।

বাংলাদেশের সরকার প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের ২২তম সম্মেলন উদ্বোধনকালে এই বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে তার নেতা-কর্মীদের বলেছেন। আজকের পৃথিবীকে শান্তির পৃথিবী হিসেবে আমরা দেখতে চাই। শান্তির জন্য সুশিক্ষার কোনো বিকল্প নাই। “Education breeds confidence. Confidence breeds hope. Hope breeds peace.”

আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ তারিখে জাতিসংঘ সদস্যপদ গ্রহণ করতে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তাতেও তিনি বড় দেশগুলোকে অস্ত্রপাচার বন্ধ করে শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছিলেন। আজকের পৃথিবীকে শান্তির পৃথিবী হিসেবে আমরা দেখতে চাই। শান্তির জন্য শিক্ষার কোনো বিকল্প নাই।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ সারাজীবনই বিশ্বশান্তির জন্য কাজ করে গেছেন এবং সেখানে শিক্ষাকে প্রধান হাতিয়ার হিসেবে দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। শান্তি নিকেতনের সার্বিক কার্যক্রম তারই প্রমাণ। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশের রূপান্তরের যে ঘোষণা দিয়েছেন, সেই স্মার্ট বাংলাদেশ একজনের জন্য আমাদের অতিদ্রুত স্মার্ট এডুকেশন সিস্টেম প্রবর্তন করা জরুরি।

একটি স্মার্ট এডুকেশন সিস্টেমের মাঝে দিয়ে যে শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে উঠবে তারাই হবে ভবিষ্যতের স্মার্ট এডুকেশন সিস্টেম। একটি স্মার্ট এডুকেশন সিস্টেমের মাঝে দিয়ে যে শিক্ষার্থীরা গড়ে উঠবে তারাই হবে ভবিষ্যতের স্মার্ট সিটিজেন। এই স্মার্ট সিটিজেনের মাঝে থেকেই আমরা পাবো জনপ্রতিনিধি, আমলা বিভিন্ন পেশার মানুষ যারা স্মার্ট নাগরিক গড়ে তুলবেন। এই স্মার্ট নাগরিকদের থেকেই কেউ কেউ উদ্যোক্তা হবেন, শিক্ষক হবেন, শিল্পপতি হবেন এবং তারা স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তুলবেন।

কৃষিক্ষেত্রে কার্যক্রম যখন সুন্দরভাবে পরিচালিত হবে তখন আমাদের সমাজ আরও সুন্দর হবে, এতে কোনো সন্দেহ নাই। আমার মনে হয়, সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু যে সোনার মানুষের কথা বলেছিলেন, আমাদের আজ সেই সোনার মানুষ গড়ার প্রয়োজন। যারা সত্যিকার অর্থেই সৎ, দেশপ্রেমিক, স্মার্ট নাগরিক অর্থই হবে, তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ একজন দেশপ্রেমিক এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক একজন নাগরিক। যিনি প্রকৃত অর্থে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে জীবন যাপন করবেন এবং দেশবাসীর কল্যাণে নিয়োজিত থাকবেন। উৎসর্গচিত্তে কখনো পিছু পা হবেন না। সময়ের বিবর্তনে, সমাজের নানা পরিবর্তনে এটি অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু পরিবর্তনকে মানবকল্যাণে যুক্ত করাই হচ্ছে, একজন স্মার্ট নাগরিকের দায়িত্ব।

মানুষ সবসময়ই সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অভিযোজন প্রক্রিয়ায় নিজেকে যুক্ত করতে চায়। আজকের বাংলাদেশে নানামুখি চ্যালেঞ্জ আমরা লক্ষ্য করি। আমরা সাড়ে ষোল কোটি মানুষ ঐক্যবদ্ধ থাকলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা অসম্ভব কিছু হবে না। ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ শুধু বাংলাদেশের জনগণকে নয়, সারা পৃথিবীর মানুষকে একই পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করবে এটিই হলো নতুন বছরে আমার প্রত্যয় ও বাসনা।

আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad

নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে মহিম বাবু নামে ছয় বছরের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

রবিবার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ। মাহিম উপজেলার নাকাইহাট ইউনিয়নের গ্রামের খুকশিয়া গ্রামের মাজেদুল ইসলামের ছেলে। শিশুটি গত বৃহস্পতিবার দুপুরের পর থেকে নিখোঁজ ছিল।

স্বজনরা জানান, নিখোঁজের পর থেকে আত্মীয়-স্বজনের বাড়ীসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও মাহিমের কোন সন্ধান পাওয়া যচ্ছিলো না। এরই এক পর্যায়ে রবিবার বিকেলে আনুমানিক ৪টার দিকে বাড়ীর পার্শ্ববর্তী নলেয়া নদীতে একটি শিশুর মরদেহ ভেসে ওঠার খবর পান তারা। মাহিমের পরিবারের লোকজন সেখানে গিয়ে লাশটি মাহিমের বলে শনাক্ত করে।

খবর পেয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, পানিতে পড়ে শিশু মাহিমের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় গোবিন্দগঞ্জ থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের হয়েছে।

Header Ad

নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না। কিন্তু যেতে যেতে আমাদের অনেকগুলো কাজ সেরে ফেলতে হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই ট্রেন শেষ স্টেশনে কখন পৌঁছাবে সেটা নির্ভর করবে কত তাড়াতাড়ি আমরা রেল লাইনগুলো বসিয়ে দিতে পারি। আর তা হবে রাজনৈতিক দলসমূহের ঐক্যমত্যের মাধ্যমে।

অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে রোববার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাতটায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি একথা জানান।

নির্বাচন কবে হবে এই প্রশ্ন সবার মনেই আছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আপনারা লক্ষ্য করেছেন নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছি। কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন হয়ে যাবে। তারপর থেকে নির্বাচন আয়োজন করার সমস্ত দায়িত্ব তাদের ওপর বর্তাবে।

তিনি বলেন, একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করে দিলেই নির্বাচন আয়োজনে আমাদের দায়িত্ব শেষ। রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সংস্কার আমাদের এই সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার। আপনারাই আমাদেরকে এই ম্যান্ডেট দিয়েছেন। যে ছয়টি সংস্কার কমিশন আমরা শুরুতে গঠন করেছিলাম তারা ইতোমধ্যে তাদের কার্যক্রম অনেক দূর এগিয়ে নিয়েছে। যার মধ্যে একটি হলো নির্বাচন সংস্কার কমিশন। নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এই কমিশনের সুপারিশমালা অত্যন্ত জরুরি। তাদের প্ল্যাটফর্মে যান। আপনার মতামত খোলাখুলিভাবে তুলে ধরুন। আপনি দেশের মালিক। আপনি বলে দিন আপনি কি চান। কীভাবে চান।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন নিয়ে আপনাদের সকল বক্তব্য বিনাদ্বিধায় বলতে থাকুন। সবার মনের কথা তুলে ধরুন। আমার অনুরোধ সংস্কারের কথাটাও একই সঙ্গে বলুন। সংস্কারকে পাশ কাটিয়ে যাবেন না। নির্বাচনের কথা বলার সঙ্গে নির্বাচন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে সংস্কারের কথাটিও বলুন। সংস্কার হলো জাতির দীর্ঘ মেয়াদি জীবনী শক্তি। সংস্কার জাতিকে বিশেষ করে আমাদের তরুণ-তরুণীদের নতুন পৃথিবী সৃষ্টির সুযোগ দেবে। জাতিকে বঞ্চিত করবেন না।

নির্বাচন আয়োজনে যে সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালায় রাজনৈতিক দলসমূহ এবং দেশের সব মানুষের মতামত অপরিহার্য সে কমিশন হলো সংবিধান সংস্কার কমিশন। এই সুপারিশমালার কোন অংশ সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে তার ভিত্তিতে নির্বাচনী আইন সংশোধন করতে হবে। সমান্তরালভাবে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া চলতে থাকবে, বলেন তিনি।

ড. ইউনূস বলেন, আমি নিশ্চিত নই, সংস্কার প্রস্তাবসমূহ বাস্তবায়নের সুযোগ আমরা কতটুকু পাবো। তবে আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, আপনারা সুযোগ দিলে প্রয়োজনীয় কিছু অত্যাবশ্যকীয় সংস্কার কাজ শেষ করেই আমরা আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন আয়োজন করবো। ততদিন পর্যন্ত আমি আপনাদের ধৈর্য্য ধারণ করার অনুরোধ করবো। আমরা চাইবো, আমরা যেন এমন একটি নির্বাচন ব্যবস্থা সৃষ্টি করতে পারি যা যুগযুগ ধরে অনুসরণ করা হবে। এর ফলে সাংবাৎসরিক রাজনৈতিক সংকট থেকে আমাদের দেশ রক্ষা পাবে। এজন্য প্রয়োজনীয় সময়টুকু আমি আপনাদের কাছে চেয়ে নিচ্ছি। নির্বাচনী সংস্কারের সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে খুব দ্রুত আপনারা নির্বাচনের রোডম্যাপও পেয়ে যাবেন।

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সৃষ্টি হয়েছে রাজনীতিকে নীতির কাঠামোয় আনার জন্য, এবং রাজনীতির জন্য নতুন পরিবেশ সৃষ্টির নিবিড় আকাঙ্ক্ষা থেকে। এই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা থেকে জাতিকে বঞ্চিত করবেন না।

Header Ad

ঢাবি ছাত্রদলের ৬ নেতাকে অব্যাহতি

ছবি: সংগৃহীত

সদ্যঘোষিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে থেকে ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

রবিবার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক (সহ-সভাপতি পদমর্যাদা) মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির ওই ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

এতে আরো বলা হয়, গত ১৪ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করা হয়।

কমিটি ঘোষণার পর কিছু অভিযোগ উত্থাপিত হলে কেন্দ্রীয় সংসদের পক্ষ থেকে অভিযোগগুলো তদন্তের জন্য কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে ছয়জনকে পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

অব্যাহতিপ্রাপ্তরা হলেন- সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ পাওয়া সাইফুল ইসলাম রিমন ও মাহাদী ইসলাম নিয়ন, জেন্ডার ন্যায্যতা ও সমতাবিষয়ক সম্পাদক সৈয়দা সুকাইনা নাফিসা তরঙ্গ, সহ-পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক সম্পাদক ইমরান হোসেন এবং সদস্য আব্দুল্লাহ আল মামুন ও রায়হান হোসেন।

গত ১৪ নভেম্বর ২৪২ সদস্যবিশিষ্ট ঢাবি শাখা ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

এ কমিটিতে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একাধিক কর্মী এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে নিয়ে বিদ্রুপকারী এক শিক্ষার্থী পদ পেয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে।

ওই দিনই ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি জহির রায়হান আহমেদ ও এবিএম ইজাজুল কবির রুয়েলের নেতৃত্বে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই এই ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তদন্ত কমিটির কাজ চলমান থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাবি ছাত্রদলের ৬ নেতাকে অব্যাহতি
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কারাগারে
নখের পাশে চামড়া ওঠে কেন, করণীয় কী?
মেট্রোরেলের এমআরটি-৫ প্রকল্পে ব্যয় কমলো ৭ হাজার কোটি টাকা
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন ও তাঁর স্বামীর পাসপোর্ট আবেদন স্থগিত
বন্ধু ছাঁটাই করার দিন আজ
বিমানবন্দর থেকে দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসান গ্রেফতার
মাওলানা ভাসানী সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের প্রেরণাদাতা: তারেক রহমান
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক ঘাঁটিতে হিজবুল্লাহর রকেট হামলা
পরীক্ষায় ফেলের হতাশা থেকে স্কুলে হামলা, নিহত ৮
মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
উত্তরের জনপদে শীতের আমেজ, পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
নতুন প্রেমে মজেছেন অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা
এক ম্যাচ হাতে রেখেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত অস্ট্রেলিয়ার
ইলন মাস্কের সঙ্গে বৈঠকের কথা নাকচ করেছে ইরান
সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইসলামি বক্তা আব্দুল হাই সাইফুল্লাহ
পাকিস্তানে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ৭ সেনা নিহত