শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মেট্রোরেলের যাত্রা একটি যুগান্তকারী ঘটনা

আমাদের জন্য খুবই আনন্দের বিষয় যে, ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেল ৬-এর (আংশিক) উদ্বোধন হল। এটি অভিনন্দনযোগ্য এবং প্রশংসনীয় একটি কাজ। ঢাকার পরিবহন যোগাযোগের ক্ষেত্রে মেট্রোরেলের শুরু, এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা বলেই আমি মনে করি।

এখন যদিও খুব সীমিত পরিসরে চালু হলো। তবে মেট্রোরেল ৬ এর প্রস্তাবিত ও পরিকল্পিত চিত্রটি আমরা জানি। আর সেটি হলো— ৬টি লাইন হবে। তার মধ্যে এটি প্রথম শুরু হল। উত্তরা থেকে কমলাপুর রেলস্টেশন পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল। এখন যে অংশটি শুরু হলো সেটি উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত। ছয়টি মেট্রোরেল সম্পন্ন হতে কতদিন সময় লাগবে বলা খুবই কঠিন। কারণ প্রথমটিও নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় লেগেছে। এখন আগামীতে এর বাকি অংশ এবং বাকি পাঁচটি মেট্রোলাইনের কাজ সম্পন্ন করা গেলে ঢাকার পরিবহন ক্ষেত্রে বিশাল অবদান রাখবে মেট্রোরেল।

ঢাকাতে যানজট শুধুমাত্র যে মেট্রোলাইন অথবা বাস লাইনের অভাবের জন্যই হয়—বিষয়টি তা না, এখানে অনেক বিষয় এর সঙ্গে যুক্ত। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো এর ব্যবস্থাপনা। সেখানে আমাদের প্রচণ্ড ঘাটতি আছে। সুতরাং নতুন নতুন আধুনিক লাইন লাগবেই। আধুনিক ব্যবস্থাপনাতো লাগবেই। কিন্তু ভৌত অবকাঠামো অথবা পরিবহন ব্যবস্থা করলেই যে সব সমাধান হবে, তা কিন্তু না। এটির পাশাপাশি আগেই সুস্থ ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত জরুরি।

যাইহোক, সংক্ষেপে যদি বলি, এই যে মেট্রোরেল শুরু হল এবং সেক্ষেত্রে আশা করা যায় যে, মেট্রোলাইনের বাকি অংশ বলা হয়েছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই শেষ হবে। হলে খুবই ভাল। তাহলে অন্তত উত্তরা থেকে মতিঝিল এই দূরত্ব অর্থাৎ মানুষ এই ভ্রমণটি সহজেই করতে পারবে সীমিত খরচের মধ্যেই। আমরা সে ব্যাপারে খুবই আশাবাদী।

বাকি পাঁচটির কাজও শুরু হোক। যতক্ষণ পর্যন্ত না সবকটি মেট্রোলাইন সম্পন্ন হচ্ছে, ততক্ষণ কিন্তু ঢাকার যোগাযোগ ও যানযট নিরসন, যোগাযোগ উন্নতিকরণ এতে আংশিক অবদান রাখতে পারবে— তা খুব বেশি নয়। পাশাপাশি বাস পরিবহন সেটিও উন্নতি করতে হবে। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে নগর পরিবহন প্রকল্প। এরকম আধুনিক ব্যবস্থাপনায় নতুন নতুন গণপরিবহন আনতে হবে। যেটি পরিবেশ ব্যবস্থাপনা রয়েছে সেটিকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে হবে। কাজেই আমি এটিই বলব যে, মেট্রোরেল শুভ উদ্বোধন, শুভ পদক্ষেপ এবং আমাদের আধুনিক পরিবহনে অর্থাৎ মহানগর যোগাযোগে ও পরিবহনে ঢাকায় বিরাট ভূমিকা পালন করবে।

আমি মনে করি যে, এটি একটি প্রতীক। এই প্রতীকী ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ করা অত্যন্ত জরুরি। অর্থাৎ বাদবাকি পাঁচটি লাইনও নির্মাণ করা। পাশাপাশি বাস রেপিড ট্রানজিট যেটি গাজীপুর থেকে বিমান বন্দর পর্যন্ত এখনো প্রকল্প নির্মাণ চলছে। বহুদিন লাগছে অর্থাৎ অনেক বেশি সময় লাগছে। সেটি সম্পন্ন করা এবং অন্যান্য রেপিড ট্রানজিটসহ আরও কয়েকটি লাইন, সেগুলোও শেষ করতে হবে।

সার্বিকভাবে গণপরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে বাস। এ বাসের ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে হবে। এ ছাড়া ব্যক্তিগতগাড়ি ব্যবহার, যেমন প্রাইভেটকারসহ অন্যান্য যেগুলোও যানজটের মূল কারণ— সেটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখা, ব্যবস্থাপনার মধ্যে রাখা। পাশাপাশি হল, অপ্রাতিষ্ঠানিক পরিবহন যেটিকে বলে, ইনফরমাল ট্রান্সপোর্ট যেমন রিকশা, অটোরিকশা, এগুলো বড় ভূমিকা রাখে, কিন্তু এখানেও ব্যবস্থাপনার দুর্বলতার কারণে সঠিক ভূমিকাটি রাখতে পারছে না।

এ সব কিছু মিলিয়েই আমি বলব, পরিবহন সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে হবে। সরকারের যেসকল পরিকল্পনা আছে, সেগুলো খুবই যোগ্যতার সাথে, সক্ষমতার সাথে দক্ষতার সাথে এটি বাস্তবায়ন করতে হবে। তা হলে আমাদের রাজধানী মহানগরী ঢাকা এর পরিবহন, যোগাযোগ, ইত্যাদি বিষয়ে উন্নত ব্যবস্থা আমরা আশা করতে পারব এবং অব্যবস্থা যেটি আছে, সেটি দূরীভূত হবে। আপাতত এটুকুই আশা রাখি।

নজরুল ইসলাম: নগর পরিকল্পনাবিদ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  

ছবি: সংগৃহীত

ইয়েমেনের রাজধানী সানার বিমানবন্দর, সেনাবাহিনীর ঘাঁটি ও অন্য একটি শহরের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। সানা ছাড়াও দেশটির বন্দরনগরী হুদাইদাহতেও বিমান হামলা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথিদের ও ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি পরিচালিত আল-মাসিরাহ টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সানা বিমানবন্দর ও এর পার্শ্ববর্তী আল-দাইলামি সেনা ঘাঁটি এবং হুদাইদাহর একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে লক্ষ্যবস্তু করেছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। ইসরায়েলি এই হামলার জবাব দেওয়ার হুমকি দিয়েছে হুথি বিদ্রোহীরা।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি বলেছে, রাজধানী সানা ও হুদাইদাহ শহরে হামলার ঘটনাকে ‘‘ইসরায়েলি আগ্রাসন’’ বলে অভিহিত করেছে আল-মাসিরাহ টেলিভিশন। এই হামলার বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি ইসরায়েল।

প্রত্যক্ষদর্শী ও হুথি বিদ্রোহীরা বলেছেন, রাজধানী সানার একটি বিমানবন্দর ও সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। এছাড়া পশ্চিমাঞ্চলীয় বন্দরনগরী হুদাইদাহর একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রেও হামলা করা হয়েছে।

তবে ইসরায়েলি হামলায় ইয়েমেনে কোনও হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি। কয়েকদিন আগে ইসরায়েলি ভূখণ্ডের বিভিন্ন স্থাপনায় ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। এরপর থেকেই ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী ইয়েমেনে হুথি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযানের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে।

গত বছরের অক্টোবরে শুরু হওয়া গাজা যুদ্ধের প্রথম মাস থেকেই ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে আসছে ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। গত সপ্তাহে হুথিদের চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে এক ডজনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েলও হুথিদের বিরুদ্ধে দফায় দফায় হামলা করছে।

চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেছিলেন, হুথিদের বিরুদ্ধে ‘‘কঠোর আঘাত’’ হানার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এই গোষ্ঠীর শীর্ষ নেতৃত্বকে নির্মুল করা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

 

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ, প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা এবং অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমেদের সই করা একটি সার্কুলারে এ তথ্য জানানো হয়।

সার্কুলারে বলা হয়, উপর্যুক্ত বিষয়ে নির্দেশিত হয়ে জানানো যাচ্ছে যে, প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি মহোদয় এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে বিচারকার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লাখ মামলার নথি অত্র কোর্টে রক্ষিত আছে।

আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে বিচারপ্রার্থী জনগণকে বিচারিকসেবা প্রদান করা এবং বিভিন্ন মামলার নথি সংরক্ষণের নিশ্চয়তা প্রদানের নিমিত্ত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেরের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা অতীব জরুরি।

এ অবস্থায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সু্প্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারকরণের নিমিত্ত জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েনপূর্বক সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ এ বিষয়ে আনুষঙ্গিক কার্য সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

Header Ad
Header Ad

তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  

ছবি: সংগৃহীত

তিব্বতে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে চীন। তিব্বত মালভূমির পূর্ব পাশে এই প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে নিম্নপ্রবাহে ভারত ও বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ইয়ারলুং জাংপো নদীর নিম্নপ্রবাহে এই বাঁধ তৈরি হবে বলে। চীনের পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশনের ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী, এ প্রকল্প থেকে বার্ষিক ৩০ হাজার কোটি কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।

বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্প চীনের মধ্যাঞ্চলীয় থ্রি গর্জেস বাঁধ। এই প্রকল্পের উৎপাদন ক্ষমতা বার্ষিক ৮ হাজার ৮২০ কিলোওয়াট-ঘণ্টা।

চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই প্রকল্পটি চীনের শূন্য কার্বন লক্ষ্য পূরণে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। আর প্রকৌশল সংশ্লিষ্ট শিল্পগুলোকে উজ্জীবিত করবে এবং তিব্বতে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র প্রসারিত হবে।

প্রকৌশলগত খরচসহ এই বাঁধ নির্মাণের সার্বিক ব্যয় থ্রি গর্জেস বাঁধ প্রকল্পকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। থ্রি গর্জেস বাঁধ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছিল ৩ হাজার ৪৮৩ কোটি ডলার। এই প্রকল্পের কারণে বাস্তুচ্যুত ১৪ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন করা হয়েছিল। ফলে এই প্রকল্পের মোট ব্যয় বাজেটের চারগুণের বেশি ছিল।

তিব্বতের প্রকল্পের কারণে কত মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে আর এটি স্থানীয় আবাসনকে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করবে কর্তৃপক্ষ তার কোনো ইঙ্গিত দেয়নি। তবে চীনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তিব্বতে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো পরিবেশের ওপর বা নিম্নপ্রবাহে পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে বড় ধরনের কোনো প্রভাব ফেলবে না।

চীন এমন দাবি করলেও ভারত ও বাংলাদেশ এ বাঁধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই প্রকল্পের সম্ভাব্য প্রভাবে স্থানীয় আবাসনের পাশাপাশি নিম্নপ্রবাহের নদীগুলোর পানি প্রবাহ ও গতিপথকেও প্রভাবিত করবে। এতে দুই দেশের লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ
দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম
রেলের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক হলেন মোঃ সুবক্তগীন
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি মির্জা ফখরুলের