রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বীর শহীদদের সমরকীর্তি অম্লান থাকবে বাঙালির মানসপটে

আজ থেকে ৫১ বছর আগে শুধু দুই বাংলার বাঙালিরাই নয়, ভারতের ৮৫ কোটি মানুষ এবং বাংলাদেশের সাড়ে ৭ কোটি মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন কখন ঘড়িতে সাড়ে ৪টা বাজবে। আর অপেক্ষা নয়। ৯ মাস অপেক্ষা করা হয়েছে। যদিও প্রতাপশালী ইয়াহিয়া খান ও ভুট্টোর সেনাবাহিনী এক এক করে পাকিস্তানের সেনা উর্দির ব্যাজগুলো খুলে টেবিলে রেখে দিলেন। পাকিস্তানের পক্ষে নেতৃত্ব দিলেন লে. জেনারেল নিয়াজি। ভারতের আত্মসমর্পণের দলিল গ্রহণ করলেন জেনারেল গোজি সিং আরোরা।

রেডিওতে এই খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গে বেজে উঠল, ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি...’। ঠিক একই সময় দিল্লির সংসদে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের কথা উল্লেখ করতেই বাঙালি সদস্যরা দাঁড়িয়ে উঠে স্লোগান দিলেন, ‘জয় বাংলা’। ভারতের প্রধানমন্ত্রী সদস্যদের আশ্বস্ত করে জানালেন, ‘আপনারা গত নয় মাস ধরে আমাকে যেভাবে সাহায্য করেছেন, আপনারা জানেন বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু এখন পাকিস্তানের জেলে। পাকিস্তানের উপর চাপ দেওয়ার জন্য আমি বিশ্ব নেতাদের কাছে আবেদন করছি। আপনারা এও জানেন যে, গত সেপ্টেম্বরে আমি ওয়াশিংটন গিয়ে প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে বলেছি, ‘আপনি পাকিস্তানের উপর চাপ সৃষ্টি করে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তির ব্যবস্থা করুন এবং বাংলাদেশের গণহত্যা বন্ধের ব্যবস্থা নিন। ওরা আমার কথা শোনেনি।’ কিন্তু ভারতীয় সেনারা মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত করেছে। আজ আমরা গর্বিত।’

ঠিক এই সময় তৎকালীন বিরোধী দলের নেতা প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ী শ্রীমতি গান্ধীকে বলেছিলেন, ‘আপনি মা দুর্গা’। তার কিছুক্ষণের মধ্যে বিবিসিসহ সব আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ফুটে উঠল, বিশ্বে নতুন একটি রাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্মের খবর।

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি মানুষ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে আশ্রয় নিয়েছিল। এটিও একটি ইতিহাস। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে তাজউদ্দীনের প্রথম ভাষণটি বারবার প্রচার করা হয়েছে ভারতের বেতার কেন্দ্র আকাশবাণী থেকে। তাজউদ্দীন সেদিন তার ভাষণে যা বলেছিলেন তা হলো, ‘সাড়ে ৭ কোটি মুক্তিপাগল মানুষের নেতা শেখ মুজিব ও তার মন্ত্রী সভার পক্ষ থেকে আপনাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমরা স্মরণ করছি তাদের, যারা বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামে জীবন উৎসর্গ করেছেন। আকাশে যতদিন গ্রহ, তারা, নক্ষত্র থাকবে, মাটিতে মানুষ থাকবে, ততদিন বীর শহীদদের সমরকীর্তি অম্লান থাকবে বাঙালির মানসপটে। স্বাধীনতার পতাকাতলে আমরা আজ একাত্ম। যে প্রতিরোধ আপনারা গড়ে তুলেছেন, তা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।

বিশ্বে আমাদের পরিচয় শান্তিপ্রিয়, মানবতাবাদী, নৃত্যগীত, শিল্প সংস্কৃতির পূজারীরূপে। হিংসা আমাদের চরিত্রবিরোধী। আজ প্রবল মরণাস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর শত্রু ঝাঁপিয়ে পড়ছে। আমরা তখন সেই মহান অবিচল থেকেও প্রমাণ করে দিয়েছি। বাঙালি দরকার হলে শক্ত হাতে অস্ত্র ধারণ করতে পারে।’

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর কলকাতা শহরে বিজয় মিছিল হচ্ছিল, বিভিন্ন স্থানে পটকা বাজানো হচ্ছিল। ভারতীয় সময় বিকাল সাড়ে ৫টা নাগাদ দিল্লিতে লোকসভায় ইন্দিরা গান্ধী দ্রুতগতিতে প্রবেশ করতেই ৫৪৫ জন সদস্য উঠে দাঁড়িয়ে ইন্দিরা গান্ধীকে হর্ষধ্বনি দিয়ে বরণ করে নেন। কলকাতা আনন্দবাজার পত্রিকার সামনে হাজার হাজার মুক্তিবাহিনী ও এ দেশের জনগণ জমায়েত হয়েছিল। তাদের মাইকের সামনে বলা হলো, স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে জনগণ বিপুল উৎসাহে বলতে থাকে, ‘জয় বাংলা, জয় মুজিব, জয় ইন্দিরা গান্ধী, জয় যৌথ বাহিনী’। সংসদে বিরোধীদলের নেতা অটল বিহারি বাজপেয়ী মন্তব্য করলেন, ‘আপনি মা দুর্গা’।

আর এস পি নেতা ত্রিদিব চৌধুরী এতই আপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন যে, তার মন্তব্যটি ছিল এরূপ- ‘সংসদে ৫৪৪ জন সদস্যই নারী। আপনি পুরুষ। আপনি যা পারলেন তা বিশ্ববাসী চিরদিন মনে রাখবে।’

লেখক: ভারতের প্রবীণ সাংবাদিক

/এসজি

Header Ad
Header Ad

শেফিল্ড অভিষেকেই আলো ছড়ালেন হামজা চৌধুরী, হলেন ম্যাচসেরাও

শেফিল্ড অভিষেকেই ম্যাচসেরা হামজা। ছবি: সংগৃহীত

ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপের ক্লাব শেফিল্ড ইউনাইটেডের জার্সিতে প্রথমবারের মতো খেলতে নেমেই আলো ছড়ালেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হামজা চৌধুরী। পেলেন ম্যাচসেরার স্বীকৃতিও।

ডার্বি কাউন্টির মাঠ প্রাইড পার্ক স্টেডিয়ামে কাল রাতে স্বাগতিকদের ১–০ ব্যবধানে হারিয়েছে শেফিল্ড। ৪৯ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেছেন চিলির ফরোয়ার্ড বেন ব্রেন্টন দিয়াজ। এ জয়ে পয়েন্ট তালিকার দুইয়েই রইল শেফিল্ড।

শেফিল্ড অভিষেকে হামজা কতটা দাপট দেখিয়েছেন,সেটা তাঁর পারফরম্যান্সের দিকে তাকালেই বোঝা যাবে। ম্যাচে বল স্পর্শ করেছেন ৬১ বার, ড্রিবলে শতভাগ সফল, নিখুঁত পাস বাড়িয়েছেন ৮০ শতাংশ, লম্বা করে বল বাড়ানোর চেষ্টায় সফল হয়েছেন চারবার, গ্রাউন্ড ডুয়েলে জিতেছেন পাঁচবার, প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়েছেন তিনবার, ইন্টারসেপশন (প্রতিপক্ষের পাস দেওয়া বল আটকে দেওয়া) করেছেন দুবার। বিপরীতে ডার্বি কাউন্টির কোনো খেলোয়াড় হামজাকে ট্যাকল বা ড্রিবল করতে পারেননি।

এমন পারফরম্যান্সের পর ম্যাচসেরার পুরস্কারটা প্রাপ্যই ছিল হামজার। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় বেছে নিতে শেফিল্ড ইউনাইটেডের এক্স পেজে ভোটও চাওয়া হয়েছিল। সেখানে ৭০.৫০ শতাংশ ভোট পড়েছে বাংলাদেশের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা হামজার পক্ষে। তাঁর বল নিয়ে ছোটার একটি ছবি পোস্ট করে শেফিল্ড লিখেছে, ‘অভিষেকেই পিওটিএম (প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ) পারফরম্যান্স।’

প্রথমবারের মতো খেলতে নেমেই আলো ছড়ালেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হামজা চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

এ ম্যাচে গুগল ইউজার্সের প্লেয়ার রেটিংয়েও ৫–এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৪.৬ পেয়েছেন হামজা। গোলদাতা ব্রেন্টন দিয়াজ পেয়েছেন ৪.৫।

ম্যাচ শেষে হামজাকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন কোচ ক্রিস ওয়াইল্ডার, ‘হামজা হামজার মতোই খেলেছে। বেশ কিছু ধরে সে কোনো ধরনের ফুটবল খেলেনি। এরপরও মাঠে প্রতিটি ভূমিকায় সে চেনা ছন্দে ছিল। আমি ওকে নিয়ে আলোচনা করছিলাম, ভেবেছিলাম ৭০ মিনিট পর তুলে নিব। কিন্তু ওই সময় সে এতটা ভালো খেলছিল যে সেটা আর করা হয়নি।’

ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপে ৩০ ম্যাচ শেষে শেফিল্ডের পয়েন্ট ৬১, শীর্ষে থাকা লিডস ইউনাইটেডের ৬৩। শেফিল্ডের পরের ম্যাচ আগামী শনিবার পোর্টসমাউথের বিপক্ষে।

চ্যাম্পিয়নশিপের শীর্ষ দুই দলের সরাসরি প্রিমিয়ার লিগে উত্তরণ হয়। তার মানে, এই অবস্থান ধরে রাখতে পারলে আগামী মৌসুমে আবারও প্রিমিয়ার লিগে খেলবে শেফিল্ড।

এ মৌসুমে লেস্টার সিটির হয়ে বেশির ভাগ সময় হামজাকে বেঞ্চে থাকতে হয়েছে। বদলি হিসেবেও খেলার সুযোগ পেয়েছেন কমই। সম্প্রতি তাঁকে শেফিল্ড ইউনাইটেডে ধারে খেলতে পাঠায় লেস্টার।

 

 

Header Ad
Header Ad

ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড

ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আহতরা রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে তাঁরা পঙ্গু হাসপাতালের সামনের দুই পাশের সড়কে ব্যারিকেড দেন। আহত বেশ কয়েকজন সড়কের ওপর শুয়ে পড়েন।

সড়ক অবরোধের কারণে পঙ্গু হাসপাতালের সামনের উভয় পাশের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে অফিস শুরুর মুহূর্তে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছেন মানুষেরা।

রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সও পার হতে দিচ্ছেন না তাঁরা। গতকাল শনিবার দিবাগত মধ্যরাতেও পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়কে ব্যারিকেড দিয়েছিলেন আহতরা।

 পঙ্গু হাসপাতালের সামনের উভয় পাশের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ছবি: সংগৃহীত

আহতরা জানান, গত তিন মাস আগেও জুলাই আন্দোলনে আহতরা পঙ্গু হাসপাতালের সামনে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন। তখন মধ্যরাতে হাসপাতালের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও উপদেষ্টাসহ চারজন উপদেষ্টা তাদের দাবি–দাওয়া পূরণের আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা সরে যায়। পরে তাঁদের সঙ্গে একটি বৈঠকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে আহতদের স্বীকৃতি এবং পুনর্বাসন, চাকরির ব্যবস্থা, চিকিৎসা ও ভাতা ব্যবস্থার বাস্তবায়ন করার কথা ছিল। এরপর এত দিন তাদের কোনো একটি দাবিও সরকার পূরণ করেনি বলে আন্দোলনকারীরা দাবি করেন।

আহত আন্দোলনকারীদের দাবি, জরুরি ভিত্তিতে তাঁদের তিনটি দাবি না মানা পর্যন্ত তাঁরা সড়কে থেকে সরবেন না। জরুরি ভিত্তিতে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি চান তাঁরা। এ ছাড়া প্রত্যেক আহতদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা এবং সুচিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ভিত্তিতে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানান।

আহতরা বলেন, আমরা স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটানোর আন্দোলনে আহতরা টাকা-পয়সা কিছুই চাই না, শুধু সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন চাই। শেখ হাসিনার পতনের পর যে সরকার আমাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারেনি তাদের কাছে আমাদের আর কোনো আস্থা নাই। উপদেষ্টাদের প্রতিও আমাদের কোনো আস্থা নাই। যে কারণে আজকে আমরা রাস্তায় নেমেছি।

Header Ad
Header Ad

আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব

আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। ছবি: সংগৃহীত

টঙ্গীর তুরাগতীরে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শেষ হয়েছে । রোববার (০২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ১২ মিনিটে শুরু হয় এ মোনাজাত এবং শেষ হয় ৯টা ৩৫ মিনিটে।

মোনাজাত পরিচালনা করেন তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শীর্ষ মুরব্বি ও কাকরাইল জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা জুবায়ের আহমেদ।

মোনাজাতে দেশ-বিদেশ থেকে আসা লাখো মুসল্লি অংশ নেন। এ সময় আল্লাহর দরবারে রহমত, মাগফিরাত ও কল্যাণ কামনা করেন তারা।

আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। ছবি: সংগৃহীত

ইজতেমা ময়দানে আসা মুসল্লিরা চোখের জল ফেলে হাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। তারা নিজেরা যেন সঠিক পথে চলতে পারেন, মুসলিম উম্মাহর ঐক্য অটুট থাকে এবং বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয় এসব কামনা করেন।

এদিকে আখেরি মোনাজাত নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়। শনিবার রাত ১২টা থেকে ইজতেমা ময়দানের আশপাশে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়।

৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়েছিল ৩০ জানুয়ারি বাদ মাগরিব। আজ আখেরি মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে শেষ হলো প্রথম পর্ব। ৩ ফেব্রুয়ারি বাদ মাগরিব আমবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব। এরপর ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে মাওলানা সাদ কান্ধালভীর অনুসারীদের তত্ত্বাবধানে শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেফিল্ড অভিষেকেই আলো ছড়ালেন হামজা চৌধুরী, হলেন ম্যাচসেরাও
ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড
আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব
লিবিয়ার সৈকতে ২০ জনের গলিত লাশ, সবাই বাংলাদেশি
সরকারে থেকে দল গঠন করলে জনগণ মেনে নেবে না: মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের ‘দারিদ্র্য’ নিয়ে প্রতিবেদনে নিজ দেশেরই ছবি প্রকাশ করল ভারতীয় গণমাধ্যম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র‍্যালি’
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
প্রতিটি ডলারের পাল্টা জবাব দেওয়া হবে: ট্রাম্প শুল্ক নিয়ে কানাডার প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী  
সেই ইমনের ব্যাটে চড়েই কোয়ালিফায়ারে চিটাগাং
সুুষ্ঠু নির্বাচনে বাঁধা দিলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে: জামায়াতের নায়েবে আমির
নওগাঁয় বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর
বই ছাপানোর আগে বাংলা একাডেমি পড়তে দেয়া হাস্যকর : ফারুকী    
ঈদ পর্যন্ত মাকে নিজের কাছে রাখতে চান তারেক রহমান  
মোটরসাইকেলে ওড়না পেঁচিয়ে প্রাণ গেল এক তরুনীর দুলাভাই হাসপাতালে  
বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নেই, জানালো বিসিবি  
ইজতেমায় গেলেন হাসনাত আবদুল্লাহ, কুশল বিনিময় করলেন মামুনুল হকের সাথে  
ট্রাম্পের প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে যোগ দিতে কাল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ফখরুল-খসরু  
সাবিনা ইয়াসমীন আইসিইউতে    
ডাস্টবিনে শেখ হাসিনার ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি, ময়লা ফেললেন প্রেসসচিব