সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বীর শহীদদের সমরকীর্তি অম্লান থাকবে বাঙালির মানসপটে

আজ থেকে ৫১ বছর আগে শুধু দুই বাংলার বাঙালিরাই নয়, ভারতের ৮৫ কোটি মানুষ এবং বাংলাদেশের সাড়ে ৭ কোটি মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন কখন ঘড়িতে সাড়ে ৪টা বাজবে। আর অপেক্ষা নয়। ৯ মাস অপেক্ষা করা হয়েছে। যদিও প্রতাপশালী ইয়াহিয়া খান ও ভুট্টোর সেনাবাহিনী এক এক করে পাকিস্তানের সেনা উর্দির ব্যাজগুলো খুলে টেবিলে রেখে দিলেন। পাকিস্তানের পক্ষে নেতৃত্ব দিলেন লে. জেনারেল নিয়াজি। ভারতের আত্মসমর্পণের দলিল গ্রহণ করলেন জেনারেল গোজি সিং আরোরা।

রেডিওতে এই খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গে বেজে উঠল, ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি...’। ঠিক একই সময় দিল্লির সংসদে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের কথা উল্লেখ করতেই বাঙালি সদস্যরা দাঁড়িয়ে উঠে স্লোগান দিলেন, ‘জয় বাংলা’। ভারতের প্রধানমন্ত্রী সদস্যদের আশ্বস্ত করে জানালেন, ‘আপনারা গত নয় মাস ধরে আমাকে যেভাবে সাহায্য করেছেন, আপনারা জানেন বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু এখন পাকিস্তানের জেলে। পাকিস্তানের উপর চাপ দেওয়ার জন্য আমি বিশ্ব নেতাদের কাছে আবেদন করছি। আপনারা এও জানেন যে, গত সেপ্টেম্বরে আমি ওয়াশিংটন গিয়ে প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে বলেছি, ‘আপনি পাকিস্তানের উপর চাপ সৃষ্টি করে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তির ব্যবস্থা করুন এবং বাংলাদেশের গণহত্যা বন্ধের ব্যবস্থা নিন। ওরা আমার কথা শোনেনি।’ কিন্তু ভারতীয় সেনারা মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত করেছে। আজ আমরা গর্বিত।’

ঠিক এই সময় তৎকালীন বিরোধী দলের নেতা প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ী শ্রীমতি গান্ধীকে বলেছিলেন, ‘আপনি মা দুর্গা’। তার কিছুক্ষণের মধ্যে বিবিসিসহ সব আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ফুটে উঠল, বিশ্বে নতুন একটি রাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্মের খবর।

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি মানুষ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে আশ্রয় নিয়েছিল। এটিও একটি ইতিহাস। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে তাজউদ্দীনের প্রথম ভাষণটি বারবার প্রচার করা হয়েছে ভারতের বেতার কেন্দ্র আকাশবাণী থেকে। তাজউদ্দীন সেদিন তার ভাষণে যা বলেছিলেন তা হলো, ‘সাড়ে ৭ কোটি মুক্তিপাগল মানুষের নেতা শেখ মুজিব ও তার মন্ত্রী সভার পক্ষ থেকে আপনাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমরা স্মরণ করছি তাদের, যারা বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামে জীবন উৎসর্গ করেছেন। আকাশে যতদিন গ্রহ, তারা, নক্ষত্র থাকবে, মাটিতে মানুষ থাকবে, ততদিন বীর শহীদদের সমরকীর্তি অম্লান থাকবে বাঙালির মানসপটে। স্বাধীনতার পতাকাতলে আমরা আজ একাত্ম। যে প্রতিরোধ আপনারা গড়ে তুলেছেন, তা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।

বিশ্বে আমাদের পরিচয় শান্তিপ্রিয়, মানবতাবাদী, নৃত্যগীত, শিল্প সংস্কৃতির পূজারীরূপে। হিংসা আমাদের চরিত্রবিরোধী। আজ প্রবল মরণাস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর শত্রু ঝাঁপিয়ে পড়ছে। আমরা তখন সেই মহান অবিচল থেকেও প্রমাণ করে দিয়েছি। বাঙালি দরকার হলে শক্ত হাতে অস্ত্র ধারণ করতে পারে।’

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর কলকাতা শহরে বিজয় মিছিল হচ্ছিল, বিভিন্ন স্থানে পটকা বাজানো হচ্ছিল। ভারতীয় সময় বিকাল সাড়ে ৫টা নাগাদ দিল্লিতে লোকসভায় ইন্দিরা গান্ধী দ্রুতগতিতে প্রবেশ করতেই ৫৪৫ জন সদস্য উঠে দাঁড়িয়ে ইন্দিরা গান্ধীকে হর্ষধ্বনি দিয়ে বরণ করে নেন। কলকাতা আনন্দবাজার পত্রিকার সামনে হাজার হাজার মুক্তিবাহিনী ও এ দেশের জনগণ জমায়েত হয়েছিল। তাদের মাইকের সামনে বলা হলো, স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে জনগণ বিপুল উৎসাহে বলতে থাকে, ‘জয় বাংলা, জয় মুজিব, জয় ইন্দিরা গান্ধী, জয় যৌথ বাহিনী’। সংসদে বিরোধীদলের নেতা অটল বিহারি বাজপেয়ী মন্তব্য করলেন, ‘আপনি মা দুর্গা’।

আর এস পি নেতা ত্রিদিব চৌধুরী এতই আপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন যে, তার মন্তব্যটি ছিল এরূপ- ‘সংসদে ৫৪৪ জন সদস্যই নারী। আপনি পুরুষ। আপনি যা পারলেন তা বিশ্ববাসী চিরদিন মনে রাখবে।’

লেখক: ভারতের প্রবীণ সাংবাদিক

/এসজি

Header Ad
Header Ad

আছিয়ার ধর্ষকের মৃত্যুদন্ডের দাবিতে উত্তাল কুবি

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

আছিয়ার ধর্ষকদের ফাঁসি এবং সারা দেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিচারে প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ডের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটক থেকে শুরু হয়ে কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে গোল চত্ত্বরে এসে মিছিলটি শেষ হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা 'তুমি কে আমি কে, আছিয়া আছিয়া' ' জ্বালো রে জ্বালো, আগুন জ্বালো' 'ধর্ষকের শাস্তি, মৃত্যু মৃত্যু' 'ধর্ষকদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও' 'আসিফ নজরুল তুই আইন দে, নয়তো গদি ছাইড়া দে' ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

এ বিষয়ে গণিত বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী উম্মে হাবিবা শান্তা বলেন, 'যারা এখনো নারী হয়েই উঠে নাই, তাদেরও ধর্ষণ করা হচ্ছে। তার কারণ একটাই ধর্ষকদের শাস্তি হচ্ছে না। যদি একটা ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসি বা মৃত্যুদন্ড দেওয়া হতো, তাহলে আর ছোট ছোট শিশুকে ধর্ষণের সাহস পাইত না। আমি সরকারের কাছে একটাই দাবি, ৯০ দিন নয় এক সপ্তাহের মধ্যে ধর্ষকের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।'

নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের আরেক শিক্ষার্থী দোলনা বলেন, ‘ধর্ষকের শাস্তি দিতে কেন ৯০ দিন সময় লাগবে? উনি কি এই নব্বই দিনে আরও নব্বইটা ধর্ষণের সুযোগ করে দিতে চাচ্ছে? এটা আমাদের জানা দরকার এবং এটা উনার বলতে হবে। আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব ধর্ষকের ফাঁসি হোক। আজকে ৮ বছরের একটি বাচ্চা মেয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে, কালকে আমি রাস্তায় বের হলে এটার শিকার হবো না তার কি নিশ্চয়তা আছে? একটা স্বাধীন রাষ্ট্রে আমাদের কেনো এত অনিরাপদ হয়ে জীবনযাপন করতে হবে? আমরা চাই এপর্যন্ত যত ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। যাতে একটা পুরুষ কোন নারীর দিকে কুনজরে তাকানোর আগে দ্বিতীয়বার ভাবতে বাধ্য হয়।'

মার্কেটিং বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী পাবেল রানা বলেন, 'আমার বোন, আমার মা আজ রাস্তায় নিরাপদে হাঁটতে পারছে না। তারা বিভিন্ন জায়গায় ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। এমনকি ছোট্ট শিশুও রেহাই পাচ্ছে না। সকল প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও শাস্তি দিতে কেন ৯০ দিন লাগবে। একটি শিশুকে ধর্ষণ করতে যদি ২০ মিনিট সময় নেয়, আমরা চাই ২০ মিনিটের আগেই ঐ ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক'

গণিত বিভাগের ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হান্নান রহিম বলেন, 'নোয়াখালীতে ফ্যামিলির সামনে ধর্ষণের শিকার হয়েছে, এছাড়া প্রায় প্রতিদিন কোথাও না কোথাও এমন ঘটনা ঘটছে। আমরা একটা নতুন বাংলাদেশ পাওয়ার পরও আগের মতো সেই বিচারহীনতার সংস্কৃতি চলতে পারে না। গত ছয় মাসে এই সরকার যা করেছে এর থেকে অনেক বেশি করার সুযোগ ছিল। আমরা কুবিয়ানরা বলে দিতে চাই ৯০ দিন না অতি দ্রুত ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে।'

Header Ad
Header Ad

কুয়েতকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ঢাকায় নবনিযুক্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আলি তুনইয়ান আবদুল ওয়াহাব হামাদাহ আজ রবিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কুয়েতের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) বিনিয়োগ এবং আগামী ৭ থেকে ৯ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

রবিবার (৯ মার্চ) ঢাকায় নবনিযুক্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আলি তুনইয়ান আবদুল ওয়াহাব হামাদাহ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এই আহ্বান জানান।

সাক্ষাতে দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ, জ্বালানি, খাদ্য নিরাপত্তা এবং অভিবাসী কল্যাণের ওপর গুরুত্বারোপ করে উভয় পক্ষ কূটনৈতিক, বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "কুয়েত ও বাংলাদেশ দীর্ঘদিনের বন্ধু। এখানে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে, বিশেষ করে হালাল খাদ্য শিল্প একটি সম্ভাবনাময় খাত। বৈশ্বিক বাজারে হালাল খাদ্যের চাহিদা অনেক বেশি।"

রাষ্ট্রদূত হামাদাহ কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ আহমেদ আবদুল্লাহ আল-আহমদ আল-সাবাহ এবং কুয়েতের জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানান।

উভয় পক্ষ বাংলাদেশে অপরিশোধিত জ্বালানি আমদানি বাড়ানো এবং একটি যৌথ উদ্যোগে তেল শোধনাগার স্থাপনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া, কুয়েতকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পে বিনিয়োগের আহ্বান জানান অধ্যাপক ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা কুয়েতে বাংলাদেশি শ্রমিক, বিশেষ করে নারী কর্মীদের জন্য আরও ভালো কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি কুয়েতে বাংলাদেশি সামরিক সদস্যদের পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "আমাদের অংশীদারিত্ব পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। আমরা বাণিজ্য, জ্বালানি এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও সম্প্রসারণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

Header Ad
Header Ad

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

২০২৩ সালে ঘরের মাঠে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে শিরোপা হাতছাড়া করেছিল ভারত। তবে এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে রোহিত শর্মার দল। এই জয়ের মাধ্যমে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর টানা দ্বিতীয় আইসিসি শিরোপা জিতল ভারত।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় নিউজিল্যান্ড। ওপেনার রাচীন রবীন্দ্র ও উইল ইয়াং ভালো সূচনা আনলেও ভারতীয় স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে চাপে পড়ে যায় ব্ল্যাক ক্যাপসরা। তবে ডেরিল মিচেলের ৬৩ ও মাইকেল ব্রেসওয়েলের ৫৩ রানের ইনিংসের সুবাদে ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান সংগ্রহ করে নিউজিল্যান্ড।

জয়ের জন্য ২৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতকে দারুণ সূচনা এনে দেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি ৮৩ বলে ৭৬ রান করেন। এরপর শ্রেয়াস আইয়ারের ৪৮ ও শেষদিকে লোকেশ রাহুলের ৩৪ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে ৪৯ ওভারে ৪ উইকেট হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে ভারত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আছিয়ার ধর্ষকের মৃত্যুদন্ডের দাবিতে উত্তাল কুবি
কুয়েতকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করল ভারত
বায়ুত্যাগের শব্দ শুনে আ. লীগ নেতাকে ধরল পুলিশ
কাল থেকে ঢাকায় শুরু হচ্ছে ইউরোপের নয়টি দেশের ভিসা প্রসেসিং
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মাস শেষের আগেই বেতন পাবেন সরকারি কর্মচারীরা
অবশেষে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলাবাসী পেল ঢাকাগামী আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি
পাকিস্তানকে বড় ধরনের সুখবর দিল চীন
টাঙ্গাইলে যৌথ সংবাদ সম্মেলন: চার দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে
ছাত্রদলের কর্মসূচির প্রশংসা করলেন শিবির সভাপতি
আমার কাছে শাকিবই শাহরুখ খান: অপু বিশ্বাস
মব জাস্টিস যেখানে, গ্রেপ্তার সেখানেই: তথ্য উপদেষ্টা
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সাবেক এমপি’র বাসা দখল করা ‘সমন্বয়ক’
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে, বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে: আইন উপদেষ্টা
ধর্ষণ প্রতিরোধে নারীদের কারাতে শেখার আহ্বান চিত্রনায়ক রুবেলের
সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ
আদালতে তোলার সময় ‘ধর্ষক’কে গণধোলাই