বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বর্ষপূর্তি উৎসবে আনন্দে ভাসি আমরা, আনন্দে ভাসে ঢাকাপ্রকাশ

কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরের ম্লান সূর্যের মতো আকাশে উঁকি দিচ্ছে ঢাকাপ্রকাশ-এর বর্ষপূর্তি উৎসব। এগিয়ে চলার প্রত্যয়ে ‘সততাই শক্তি, সুসাংবাদিকতায় মুক্তি’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘ঢাকাপ্রকাশ’ সম্পাদক ও প্রতিষ্ঠানের সকল সাংবাদিক সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে নান্দনিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। পৃথিবীতে আধুনিক বিপ্লব ও সংগ্রামের ইতিহাসে সংবাদপত্রের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তার মধ্যে অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত প্রধান সংবাদপত্রের মধ্যে ‘ঢাকাপ্রকাশ’ অনেকটা এগিয়ে আছে। বর্তমানে আমাদের জীবন প্রযুক্তিনির্ভর। প্রযুক্তি ছাড়া অনেকটাই অচল। পৃথিবী এখন মানুষের হাতের মুঠোয়। তেমনই, প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে গেছে সংবাদমাধ্যমও। শুধু ছাপার কাগজে সংবাদের প্রতিক্ষায় পাঠক আর বসে থাকে না, অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে পাঠক পেয়ে যাচ্ছে জীবন্ত সংবাদ।

পত্রিকার সম্পাদক থাকাকালীন রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘আমি নিশ্চয় জানি সাধনা কভু না নিস্ফল হবে। ক্রমে ক্রমে অল্পে অল্পে আমি দেশের মন হরণ করে আনব-নিদেন আমার দু-চারটি কথা তার অন্তরে গিয়ে সঞ্চিত হয়ে থাকবে। এই কথা যখন মনে আসে তখন আবার সাধনার প্রতি আকর্ষণ আমার বেড়ে ওঠে। তখন মনে হয় সাধনা আমার হাতের কুঠারের মতো, আমাদের দেশের বৃহৎ সামাজিক অরণ্য ছেদন করবার যন্ত্রে একে আমি ফেলে রেখে মরচে পড়তে দেব না-একে আমি বরাবর হাতে রেখে দেব’। আবার, পূর্ব বাংলার দ্বিতীয় পত্রিকার সম্পাদক কাঙ্গাল হরিনাথ তার দিনলিপিতে লিখেছেন: ‘আমি সম্পাদক, আমি পত্রিকা বিলিকারক, আদায়কারি, পত্র লেখক ও সংসারের কর্তা। আমাদিগকে নিদ্রা হইতে জাগ্রত হইতে হইবে। নতুবা আমাদের জাতীয় কৃষ্টি ও সভ্যতা অতিসত্ত্বর চিরতরে বিলোপ হইয়া যাইবে’।

আমার মনে হয়, অনলাইন মাল্টিমিডিয়া নিউজ পোর্টালের শীর্ষে ‘ঢাকাপ্রকাশ’। সংবাদের পাতাগুলোর পাশাপাশি ঢাকাপ্রকাশ-এ রয়েছে জাতীয়, রাজনীতি, অর্থনীতি, সারাদেশ, সারাবিশ্ব, খেলা, বিনোদন, লাইফস্টাইল, স্বাস্থ্য, সাহিত্য, শিক্ষা, বিশেষ প্রতিবেদন, মতামত, ক্যারিয়ার, অপরাধ, গণমাধ্যম, হৃদয়ের জানালা, মোটিভেশন, ধর্ম, স্যোসাল মিডিয়া, ফিচার, শুভেচ্ছা বার্তা, ফটো গ্যালারি, শিল্প-সাহিত্য, পাঠকের কথা, কৃষি, বিশেষ নিবন্ধ, আর্কাইভ, তথ্যপ্রযুক্তি, প্রবাস, সাক্ষাৎকার, সরেজমিন, আইন আদালত, ক্যাম্পাস, করপোরেট, টিভি লাইভ, পর্যটন, রাজধানী, শিশু-কিশোর, প্রতিযোগিতা এবং ভিডিওক্লিপে উপস্থাপন-যা পাঠক চাওয়াকে সমৃদ্ধ করেছে। পাঠক মহল পেয়েছে প্লাটফর্ম সেখানে পাঠকরাও লিখতে পারেন। একটি গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সবার আগে সঠিক তথ্যে প্রকাশ করার প্রতিযোগিতায় সবার আগে অনলাইন পোর্টালেই থাকে। আমি দেখেছি, ফেসবুক সহ স্যোসাল মিডিয়ায় ঢাকাপ্রকাশের সংবাদগুলো ব্যাপক শেয়ার হতে। এখন সকল বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যাবে পাঠকের হৃদয়ে। সুধী সমাজের পাঠক মহলই মূল্যায়ন করবে কোনটা থাকবে, আর কোনটা থাকবে না।

বাঙালি সংস্কৃতির বিকাশ ও গণতন্ত্রের জয়যাত্রায় অবদান রেখে পথচলা সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে জনসচেতনতা তৈরিতে ঢাকাপ্রকাশ-এর দুর্বার গতি লক্ষ্যনীয়। তাই পত্রিকা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মানব উন্নয়ন, নারী অধিকার, বৈষম্য দূরীকরণ, দুর্নীতির মুখোশ উন্মোচনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। নানান অসত্য পোর্টালের মাঝে সত্য প্রকাশে অবিচল ঢাকাপ্রকাশ প্রান্তিক পর্যায়ে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাক, মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বেগবান হোক, তাদের হৃদয়ের ব্যাথা বেদনা তুলে আনুক, দুর্নীতির শেকড় ছিন্নভিন্ন করে তুলে ফেলুক-জাতির সামনে প্রকাশিত হোক, এই প্রত্যয়ে।

সাংবাদিককে হতে হবে আয়নার মতো এবং সার্বজনীন অর্থাৎ এই দেশ-বিদেশের ঘটনাপ্রবাহ সবকিছু তার সৃষ্টিতে তুলে আনতে হবে। তবেই তিনি হবেন সাংবাদিকযোদ্ধা। একজন সাংবাদিক পারেন দেশ সমাজকে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে। তেমনই আমি দেখেছি ঢাকাপ্রকাশ-এর প্রধান সম্পাদক মোস্তফা কামাল’ যিনি এক্ষেত্রে একজন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

ঢাকাপ্রকাশ ইতিমধ্যে জাতীয় বেশকিছু বিষয়ে সাহসী রিপোর্ট প্রকাশ করেছে- যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দেখা যায় ঢাকাপ্রকাশ বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করায় সুধী সমাজে প্রশংসিত হয়েছে। ‘গণমাধ্যম কখনও সরকারের প্রতিপক্ষ নয়, বরং সহযোগী’ এই কথাটিকে সামনে রেখে আগামী দিনেও ঢাকাপ্রকাশ দেশ ও জাতির সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় সহায়ক ভূমিকা রাখবে- এমনই প্রত্যাশা। প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামাল এর ঢাকাপ্রকাশ, অনলাইন নিউজ পোর্টালের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে। তাঁকে আমি আন্তরিক শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা নিবেদন করি। আমি ঢাকাপ্রকাশ-এর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।

লেখক: ইতিহাস গবেষক ও প্রকাশক

 

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব