বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের কূটনীতি

আমাদের অন্যতম নিকটতম প্রতিবেশী হলো ভারত। একইভাবে চীনকে আমাদের কাছাকাছি প্রতিবেশী হিসেবে আমরা জানি। চীনের সঙ্গেও আমাদের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। বাংলাদেশ হওয়ার আগে থেকে কিন্তু চীনের সঙ্গে মানুষের একটি দুর্বলতা ছিল। যদিও আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সময়ে চীনের ভূমিকা নিয়ে আমাদের অনেক প্রশ্ন আছে।

পরবর্তীকালে চীন আমাদের অর্থনৈতিক বিকাশের সহযাত্রী হয়। নিরাপত্তা কাঠামো বলেন, বিভিন্ন অর্থনৈতিক কাজে চীন কিন্তু আমাদের সহযোগিতা করে। এখনো চীন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে। চীনের সঙ্গে সম্পর্কটি সরাসরি নিরাপত্তা সংক্রান্ত না হলেও আমরা অর্থনৈতিক সম্পর্কটি যদি বিবেচনা করি, চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বিভিন্ন দেশ থেকে যে আমরা পণ্য সামগ্রী আমদানি করি, তারমধ্যে চীনের অবস্থা কিন্তু প্রথম তারপর ভারত। কাজেই অর্থনৈতিকভাবেও আমরা কিন্তু চীনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

এ ছাড়া, চীন যেহেতু বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনীতি, সেক্ষেত্রে আমরা মনে করি চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধুমাত্র দ্বিপাক্ষিক না, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও চীনের সঙ্গে সম্পর্ক আমাদের জন্য ইতিবাচক হতে পারে। কাজেই শুধুমাত্র দ্বিপাক্ষিক না, চীনের সঙ্গে সম্পর্কটি ত্রিপাক্ষিকমাত্রায় আছে। যেমন রোহিঙ্গা ইস্যু। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও চীনা চেষ্টা করছে ইতিবাচকভাবে সমাধানের জন্য। বাংলাদেশ মিয়ানমার এবং চীন যারা ত্রিপাক্ষিকভাবে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে কাজ করতে চেষ্টা করছে। কাজেই চীনাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু দ্বিপাক্ষিক তা নয়। এর বাইরেও উপাদান আছে।

চীন যেহেতু বড় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, এশিয়া অঞ্চলের প্রধান হিসেবে পরিগণিত হয়েছে, কাজেই আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সঙ্গে সঙ্গে চীনকে আমরা এশিয়া বা দক্ষিণ অঞ্চলে ইতিবাচকভাবে কাছে পেতে চাই। কাজেই ভারত ও চীনের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক সেটিকে আমরা কখনো নেতিবাচক ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চাই না। আমরা দুদেশের সঙ্গেই সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলতে চাই। আমরা দুদেশের সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক বজায় রেখে চলছি। এটি আন্তর্জাতিকভাবে মোটামোটিভাবে আলোচিত হচ্ছে। আমি মনে করি এটি আমাদের জন্য একটি ইতিবাচকভাবে কূটনৈতিক জায়গা তৈরি হয়েছে।

গত কয়েক সপ্তাহে যেটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভূ-রাজনীতি কিন্তু প্রচণ্ড গতিতে এই অঞ্চলের ভেতর চাপ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার পরে, এখন পাশ্চাত্য জগত শক্তিশালীভাবে ইউক্রেনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ন্যাটো সম্মেলনে সুইডেন ও ফিনল্যান্ড দুটি দেশকেই নতুন সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেখানে কিন্তু তারা চীনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখা শুরু করেছে। এখানে চীনের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশি হিসেবে যেমন জাপান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সাউথ কোরিয়া তারাও কিন্তু প্রথমবার এই ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিল। এটি আমার কাছে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা মনে হচ্ছে। এখন চীনকে কেন্দ্র করে আরেকটি ভূ-রাজনৈতিক বিবর্তন কিন্তু শুরু হচ্ছে। সেই জায়গায় ভারতের একটি অবস্থান আছে। যদিও ভারত ইউক্রেনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টা করেছে।

উন্নত সাতটি দেশের সম্মেলন হয়ে গেল জার্মানিতে। সেখানে ভারত আমন্ত্রিত অতিথি ছিল। সেই জায়গায় চীন ভারত প্রতিদ্বন্দ্বিতা কিন্তু নতুন রকম টানাপোড়েন তৈরি করতে পারে। সেই প্রেক্ষাপটে আমাদের জন্য উভয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে চলা ঝুকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সেই প্রেক্ষাপট মনে রেখে আমরা যদি সবার সঙ্গে সুষম সম্পর্ক রাখতে চাই, এক পক্ষ অন্য পক্ষের সঙ্গে কাজ না করে, তাহলে আমার ধারণা আমরা যে রাস্তায় হাঁটছি, আমাদের কূটনীতির সেই জায়গাটিই সঠিক পথ। তবে সেই জায়গাটি ধরে রাখার জন্য আমাদের অভ্যন্তরীণ শক্তি অথবা কূটনৈতিক দক্ষতা এই দুটি কাজ একইসঙ্গে করে যেতে হবে। তা না হলে আমরা কিন্তু ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাব। এখন বৈশ্বিক পরিবেশটি আমাদের বেশ ঝুঁকির দিকেই যাচ্ছে এবং আমাদের যে জায়গাটিতে যথেষ্ট চেষ্টা থাকে এবং সেটি আরও সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের নিজেদেরও বিচার বিশ্লেষণ গবেষণা ও দক্ষ কূটনীতি পরিচালনার বিকল্প আছে বলে আমি মনে করি না।

লেখক: সাবেক রাষ্ট্রদূত

 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন