বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সময়োচিত বাজেটে ও মুদ্রানীতিই পথ দেখাবে আগামী অর্থবছরে

সারাবিশ্ব যখন দুই বছরব্যাপী করোনা সংকট থেকে বের হয়ে এসে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখনই শুরু হয়ে গেল রুশ-ইউক্রেন অনাকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধ। বৈশ্বিক এই সংকটের কারণে আমাদের মতো দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি আমদানি ও রপ্তানির সার্বিক মূল্যে ব্যাপক ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। বাণিজ্য ঘাটতির হাত ধরে চলতি হিসেবেও ঘাটতি বেড়ে চলছে। খুব স্বাভাবকি নিয়মেই দেশীয় মুদ্রার মানের ওপর চাপ পড়তে শুরু করছে। চাপ সামলাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিচ্ছে। তবে তারও তো একটা সীমা রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে আসন্ন বাজেটের মাধ্যমইে সব অংশীজনকে স্থিতিশিীলতা রক্ষা করার পদ্ধতি সম্পর্কে নির্দেশনা দিতে হবে । র্অথনীতিতে ডলারের প্রবাহ বাড়ানো এবং অপচয় রোধে সরকার ইতোমধ্যে কিছুটা সংকোচনমুখী নীতি গ্রহণের আভাস দিয়েছে। তবে এই সংকোচনের ধারার মধ্যেও টেকসই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে মাথায় রেখে আসন্ন বছরের আর্থিক পরকিল্পনা সাজাতে হবে।

বাজেটের কাটছাঁট যেন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজকি সুরক্ষার মতো খাতগুলোতে নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে তা নশ্চিতি করতে হব। স্বাস্থ্যখাতে গতানুগতিকভাবে বাজেটের ৫ শতাংশ বরাদ্দ না দিয়ে এই অনুপাত আসন্ন অর্থবছরে অন্তত ৮ শতাংশ করতে হবে। এর পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় বিশেষত চর্তুথ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে যথাযথ মানবসম্পদ উন্নয়ন খুবই জরুরি। এ বিষয়টি বিবেচনায় রেখে আসছে অর্থবছরের বাজেটেরে ২০ শতাংশ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে (চলতি বছরে রয়েছে ১৬ শতাংশ)। বিদ্যমান অবস্থায় কম আয়ের পরিবারগুলো বেশি চাপে পড়ছে। এ জন্য সামাজিক নিরাপত্তাখাতে বরাদ্দ বাড়িয়ে নতুন নতুন সুরক্ষা র্কমসূচি নিতে হবে। চলতি বছরে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া মাথায় রেখেই সামাজকি নিরাপত্তা বাবদ বাজেটের ১৮ শতাংশ রাখা হয়েছে। আসন্ন র্অথবছরেও এই ধারাবাহকিতা বজায় রাখা চাই এবং সম্ভব হলে ২০ শতাংশে উন্নীত করা চাই।

ম্যাক্রো-অর্থনৈতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে কৃষি ও শিল্প-এই দুপায়ে এগিয়ে যাওয়ার যে নীতি বাংলাদেশে গত এক যুগের বেশি সময় ধরে অনুসরণ করছে এবং সাফল্য দেখছে-এবং সেই ধারাবাহকিতাও বজায় রাখা চাই। প্রথমেই আসে কৃষি খাত।

র্বতমান সরকার ধারাবাহিকভাবে কৃষিখাতে ভর্তুকি দিয়ে আসছে তা খুবই র্কাযকর ও সময়োচিত বিনিয়োগ। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির ফলে কৃষক যেন চাপে না পড়ে, সেজন্য আসছে র্অথবছরে এ খাতে ভর্তুকি তিন গুণ করে ৩০ হাজার কোটি টাকা করা দরকার। অন্যদিকে ‘মেড ইন বাংলাদেশে’ অভিযানকে আরও গতি দিতে দেশি শিল্পায়নে দেওয়া বাজটের সুবধিাগুলো আরও কিছু বছর চালু রাখতে হব। আমদানি কৃত শিল্পায়নে কর ছাড়ে কার্পণ্য ঠিক হবে না। মনে রাখতে হবে যে, আমাদরে প্রবৃদ্ধরি ৬০ শতাংশেরও বেশি আসে অভ্যন্তরীণ ভোগ থেকে। আর তা মোটেও এসব শিল্প। বাড়ন্ত মধ্য ও উচ্চ আয়ের ভোক্তাদরে আমদানিকৃত ভোগ্যপণ্যের জোগানদাতা এসব শিল্পকে বাজেটে সমর্থন দিয়ে যেতেইে হবে।

বিগত বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরইে লিখে এবং বলে আসছি যে ২০২২-২৩ র্অথবছরের বাজেটে কী হতে হবে ‘আয় বুঝে ব্যয়’ করার বাজেট। সে বিবেচনায় এতোক্ষণ ব্যয় পরকিল্পনা নিয়ে যে পরার্মশগুলো এলো সেগুলো বাস্তবায়্নের মতো যথাযথ আয় যেন সরকারকে হয় সেটিও নিশ্চিত করতে হবে আসন্ন বাজেটেই। আসন্ন অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে এটি জিডিপির ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। চলতি বছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রায় জিডিপির ১১ শতাংশের কিছু বেশি। র্অথাৎ জিডিপিরি শতাংশ হিসাবে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা আসলে কমতে পারে। এমনতিওে বাংলাদেশের মতো একটি অর্থনীতির দেশের জন্য কর-জিডিপি অনুপাত ১০ শতাংশের আশপাশে হওয়াটি কাম্য নয়। এই অনুপাত বাংলাদেশের জন্য ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হওয়া চাই। এ জন্য এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ানোর দিকে আলাদা নজর দেওয়া দরকার।

জাতীয় বাজেটে দেশের অর্থনীতি কী এর পাশাপাশি মনিটরিং পলিসি তথা মুদ্রানীতি যদি তার সম্পূরক ভূমিকাটি পালন করতে পারে তবেই আসছে বছরে উল্লিখিত বড় চ্যালেঞ্জে মোকাবলিা করেও বাংলাদেশের অর্থনীতির নতুন প্রাণসঞ্চার ঘটতে পারে।

আগেই বলছে টাকার অবমূল্যায়নের চাপ ঠেকাতে যে কৌশল কেন্দ্রীয় ব্যাংক এতদিন অনুসরণ করছে কিছুকাল কাজে দিয়েছি। কিন্তু এরও একটি সীমা আছ।গোটা বিশ্বরে অ্ধিকাংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকই ডলারের বিপরীতে নিজস্ব মুদ্রার কমবেশি অবমূল্যায়ন করছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি আমাদের কন্দ্রেীয় ব্যাংকের তরফ থেকে বৈদেশিক মুদ্রার বৈদেশিক নিয়মিতভাবে প্রয়োজনবোধে ভ্যালু্য়েশন করার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেটিকে স্বাগত জানাতেই হবে। পাশাপাশি আমদানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ানোর বিষয়েও ভাবা চাই। যে কোনো মূ্ল্যেই ডলারের যথেচ্ছা ব্যবহার বা উল্টাপাল্টা ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। সব ধরনের বিলাসী পণ্য আমদানি নিয়ন্ত্রণের সময় এসেছে। আমদানি পণ্যের ক্ষেত্রে করণীয় আছে।

অভ্যন্তরীণভাবে উৎপাদন বাড়াতে হবে। আমদানি শিল্পের প্রসারকে উৎসাহতি করার এখনও প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষ করে দ্রুত বদলে যাওয়া বিশ্ববাণিজ্যের এই সংকটকালে কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। এজন্যে এনবআির আর বাংলাদেশে ব্যাংকের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে বিলাসী পণ্যের মার্জিন আরও বাড়িয়ে দিতে হবে। দরকারবোধে এটাকে ৮০ থেকে ১০০ পারসেন্ট র্পযন্ত বাড়িয়ে দেওয়া উচিত। এখনও টাকার ফ্রি ফল (অবাধে পতন) হচ্ছনা। তবে তা যাতে না হয় সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হবে।

স্বদেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতা এবং এশীয় ও বৈশ্বিক সংকটে বাংলাদেশের উতরে যাওয়ার অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে চলমান সংকটকে সম্ভাবনায় রূপান্তর খুবই সম্ভব বলে মনে হয়। কারণ সংকটকালেও স্বদেশি অর্থনীতি পরিচালনার বিরল অভিজ্ঞতার অধিকারি আমরা। তবে এ জন্য সময়োচিত বাজেটেও মুদ্রানীতি গ্রহণ এবং সেগুলোর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার বিকল্প নেই। র্সবোচ্চ নীতিনির্ধারণী র্পযায় থেকে সে র্বাতাটইি আসছে । এখন সময় সকল অংশীজন সমন্বতিভাবে সেই নির্দেশনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার।

লেখক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪