শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পদ্মা সেতুর মাধ্যমে উৎপাদনমুখী অর্থনীতি গড়ে উঠুক

আমি মনে করি, যেকোনো বড় প্রজেক্ট যখন নেওয়া হয় তখন একই সঙ্গে দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি হলো—সঠিক ব্যয় খরচ নির্ধারণ করা, দ্বিতীয়ত সময়ের দিকটা লক্ষ্য রাখা। পদ্মা সেতু নিশ্চয়ই একটি মেগা প্রকল্প এবং সেটি অবশেষে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে শেখ হাসিনা সরকার সেটি সম্পন্ন করেছে। আমি মনে করি, এটি নিশ্চয় খুশির খবর।

ঘটনা প্রবাহে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু তৈরি হয়েছে । এটি অনেক আনন্দ ও অনেক গৌরবের বিষয়। আমরা জানি, সেতু নির্মাণের পূর্বে প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল র্পযন্ত জাপানি সাহায্য সহায়ক সংস্থা (জাইকা) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করে এবং ওই সময়ই সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ফলে সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তারপর অনেকদিন খুব একটা অগ্রগতি আমরা দেখিনি। তবে যেহেতু সদিচ্ছা ছিল কাজেই বাংলাদেশের স্বপ্ন পদ্মা সেতুর নকশা চূড়ান্তকরণের কাজ একসময় সম্পন্ন হয়। এর মধ্য দিয়েই পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সরকারের চুক্তি হয়। বিশ্বব্যাংক হঠাৎ করেই পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এবং বিশ্বব্যাংক নিজেরাই তদন্ত শুরু করে। ২০১২ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পে উচ্চ পর্যায়ে নীতি ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক সরকারের সঙ্গে করা ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি বাতিল করে দেয়। বিদেশি সাহায্যগুলো যখন বন্ধ হয়ে গেল, তখন সরকার পিছিয়ে না গিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে, সেজন্য সরকারকে সাধুবাদ জানানো উচিত।

তবে আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে,পদ্মাসেতুর ক্ষেত্রে যেটি হয়েছে, প্রকল্প প্রণয়নের পরে দীর্ঘ সময় লেগেছে। এই দীর্ঘ সময়ে প্রজেক্ট কস্ট তিনগুণ বেড়ে গেছে। এখন যদি কস্ট বেনিফিট এনালিস্ট দেখা হয়, আগে যে কস্ট নির্ধারণ ছিল, সেটি অপেক্ষাকৃত ভাল ছিল। এখন সেটি তিনগুণ বেড়ে যাওয়াতে সেই অনুপাতে কতটুকু আয় তুলে আনতে পারবে এটি একটি বিষয়। ১০ হাজার কোটি এবং ৩০ হাজার কোটির একটি বিস্তর ফাঁক আমরা দেখছি। এখন কস্ট যদি দশগুণ বাড়িয়ে আমরা মনে করি যে, এটি আমাদের করতেই হবে কিন্তু তার বেনিফিট কি হবে, সেটি যদি আমরা না দেখি তাহলে তার ফলাফল খুব একটা ভাল হবে না বলাই বাহুল্য।

আমি এখানে একটি কথা উল্লেখ করতে চাই, আমরা আমাদের নদীপথকে উন্নত করার দিকে আরও বেশি মনযোগ দেব। নেদারল্যান্ডের মত একটি দেশ, যেখানে খালবিল অনেক বেশি। ওদের অনেক বেশি ট্রান্সপোর্ট হয় নদীপথে। ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি থেকে শুরু করে নদীপথে প্রচুর ট্রান্সপোর্ট হয়। নদীপথে অনেক মালপত্র আসে নেদারল্যান্ডে, এটি একটি উদাহরণ হতে পারে। আমরা কেন করতে পারব না? শুধু রাস্তা ব্রিজ বানালেই সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে সেটি ঠিক নয়। নদীপথ অপেক্ষাকৃত সাশ্রয়ী। ব্যয় অপেক্ষাকৃত কম। কিছু কিছু মুখ্য জায়গায় যেমন যমুনা সেতু করা হয়েছে, পদ্মা সেতু করা হচ্ছে সেটি ঠিক আছে। কিন্তু এখন যদি সব জায়গায় নদীর উপর সেতু বসানো হয়, সেটি কাজের কিছু হবে না। একথা বলার কারণ হচ্ছে, যেহেতু বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। সুতরাং ক্রেডিটগুলো নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

শ্রীলঙ্কা যে কাজটি করেছে সেটি একটি সংকেত বলতেই হবে। সেরকম যেন কোনোভাবেই না হয়। প্রোডাকশন অব এক্টিভিটিস যদি না হয়, তাহলে তো হবে না। রাস্তাঘাট ব্রিজ কোনো কাজে আসবে না। তাহলে লাভ কি? আমাদের উৎপাদনমুখী অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে। শিল্প যদি গড়ে না উঠে তাহলে এগুলো করে লাভ কি হবে সেটিও আমাদের ভেবে দেখতে হবে। কাজেই আশা করবো, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে আমরা ব্যয় থেকে আয়ে ফিরব।

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশ বর্তমানে এক জটিল রাজনৈতিক সময় পার করছে। এই সময়ে বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণে রাজনৈতিক কাঠামো এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে গণতন্ত্রের উপযোগী করতে হবে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন, জাতীয় সংলাপ ২০২৪’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় আমাদের বারবার বলতে হচ্ছে, ‘এটা করতে হবে, ওটা করতে হবে।’ কারণ, গণতন্ত্র চর্চা ছাড়া গড়ে ওঠে না। ১৯৭১ সালের সংগ্রাম এবং পরবর্তী গণতান্ত্রিক লড়াইগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের এগোতে হবে।”

তিনি অভিযোগ করেন, “২০১২ সাল থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামে বিএনপি সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। আমাদের হাজারো নেতাকর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন, গুম হয়েছেন এবং হত্যা করা হয়েছে। তবুও আমরা থেমে নেই। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমরা এখনও সোচ্চার।”

সংস্কার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমরা প্রথম থেকেই সংস্কারের পক্ষে। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয় যে ‘বিএনপি সংস্কার চায় না,’ তা সম্পূর্ণ ভুল। আমরা দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার চাই এবং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চাই।”

তিনি আরও বলেন, “গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নির্বাচনই হচ্ছে মূল দরজা। ১৯৯৬ সালের কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত তিনটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন তারই উদাহরণ।”

তৃণমূল থেকে রাজনীতিতে উঠে আসার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, “আমি কোনো রাজনৈতিক তাত্ত্বিক নই। আমি মাঠ পর্যায়ে কাজ করে তৃণমূলের মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করেছি। জনগণকে বাদ দিয়ে কোনো উন্নয়ন বা পরিবর্তন সম্ভব নয়।”

অতীতের সংগ্রামের গুরুত্ব তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, “আমাদের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং তারপরে গণতান্ত্রিক লড়াইগুলোর আত্মত্যাগের কথা ভুলে গেলে চলবে না। সেই ঐতিহাসিক আন্দোলনের চেতনা ধারণ করেই আমাদের ভবিষ্যতের পথ রচনা করতে হবে।”

তিনি জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, “গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের সঙ্গেই সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। জনগণই সব পরিবর্তনের মূল শক্তি।”

Header Ad
Header Ad

সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি: সংগৃহীত

সংবিধান সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার ও সংকল্প অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ‘ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

আলী রীয়াজ বলেন, "বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, নাগরিক অধিকার এবং ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের দাবি মেনে ঐক্যমত তৈরি করতে হবে।"

তিনি আরও বলেন, "শুধু আইন বা নিয়ম-কানুন সংস্কার যথেষ্ট নয়। ভালো সংবিধান প্রণয়ন করলেই সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত হবে না। এজন্য রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে সংস্কারকাজ এগিয়ে নেয়ার দৃঢ় সংকল্প থাকতে হবে।"

এই সংলাপে তিনি রাজনৈতিক ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বলেন, জনগণের চাহিদা অনুযায়ী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সংস্কার সাধনে দলগুলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও ভারতের বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকটি বাতিল হয়েছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিএসএফের এক কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে এই তথ্য জানিয়েছেন।

প্রতি বছর দুইবার করে স্বরাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, মাদক বিরোধীসহ অন্যান্য সংস্থার কর্মকর্তাদের নিয়ে দুই বাহিনীর প্রধান বৈঠক করেন। বিএসএফ এবং বিজিবি (তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস) এর ডিজিদের মধ্যে ১৯৭৫ সালের ২ ডিসেম্বর প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর ১৯৯৩ সালে দিল্লি ও ঢাকায় দ্বিবার্ষিক বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবারের বৈঠকটি হওয়ার কথা ছিল দিল্লিতে।

বাতিল করা বৈঠকটি একটি রুটিন বৈঠক হলেও এবার তা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কেননা, ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে চলে যাওয়ার পর বিজিবি-বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ে আর কোনও বৈঠক হয়নি।

নভেম্বরে এই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। তবে বাংলাদেশ এটি পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানালে নতুন করে আর কোনও তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। ডিসেম্বরে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার আশা করা হচ্ছিলো। তবে এ মাসেও তা না হওয়ায় ২০২৪ সালে বৈঠক হওয়ার আর কোনও সম্ভাবনা নেই।

এ বিষয়ে বিএসএফের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘নতুন তারিখ এখনও ঠিক করা হয়নি। তাই চলতি বছর বৈঠকটি আর হচ্ছে না। গত মাসে বৈঠক স্থগিতের পর ডিসেম্বরে এর আয়োজন নিয়ে আলোচনা হলেও তা ফলপ্রসু হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের সদস্যদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে সেগুলো ছোট বিষয়। যে বিষয়গুলোর সমাধান করা সম্ভব নয় সেগুলো দুই বাহিনীর প্রধানের বৈঠকে তোলা হবে। তবে এই মুহূর্তে তাদের বৈঠক না হওয়াটাকে আমরা বড় করে দেখছি না। কেননা, মধ্যম সারির কর্মকর্তাদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের
ইউসুফ (আঃ)- এর সমাধিতে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
ইন্টারপোলের রেড নোটিশে ৬৩ বাংলাদেশি: অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল
মাহফিলে আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান
ইসরায়েলি হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান
থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে  
হাসিনার দোসররা সচিবালয়ে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিকাণ্ড করেছে: শাকিল উজ্জামান
ভারতে ইসকন মন্দিরে চিন্ময়ের আইনজীবীর বৈঠক
ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর নির্ধারিত হওয়া উচিত: ড. মুহাম্মদ ইউনূস  
নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়ার আইনগত কোনো বাধা নাই
বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল প্রাইভেটকার, নিহত ৫  
পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম
জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু
ক্রীড়া উপদেষ্টা আপাতত ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস করবেন
সংস্কারবিহীন নির্বাচন সম্ভব নয়: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী