সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫ | ৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

পদ্মা সেতুর মাধ্যমে উৎপাদনমুখী অর্থনীতি গড়ে উঠুক

আমি মনে করি, যেকোনো বড় প্রজেক্ট যখন নেওয়া হয় তখন একই সঙ্গে দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি হলো—সঠিক ব্যয় খরচ নির্ধারণ করা, দ্বিতীয়ত সময়ের দিকটা লক্ষ্য রাখা। পদ্মা সেতু নিশ্চয়ই একটি মেগা প্রকল্প এবং সেটি অবশেষে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে শেখ হাসিনা সরকার সেটি সম্পন্ন করেছে। আমি মনে করি, এটি নিশ্চয় খুশির খবর।

ঘটনা প্রবাহে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু তৈরি হয়েছে । এটি অনেক আনন্দ ও অনেক গৌরবের বিষয়। আমরা জানি, সেতু নির্মাণের পূর্বে প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল র্পযন্ত জাপানি সাহায্য সহায়ক সংস্থা (জাইকা) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করে এবং ওই সময়ই সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ফলে সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তারপর অনেকদিন খুব একটা অগ্রগতি আমরা দেখিনি। তবে যেহেতু সদিচ্ছা ছিল কাজেই বাংলাদেশের স্বপ্ন পদ্মা সেতুর নকশা চূড়ান্তকরণের কাজ একসময় সম্পন্ন হয়। এর মধ্য দিয়েই পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সরকারের চুক্তি হয়। বিশ্বব্যাংক হঠাৎ করেই পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এবং বিশ্বব্যাংক নিজেরাই তদন্ত শুরু করে। ২০১২ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পে উচ্চ পর্যায়ে নীতি ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক সরকারের সঙ্গে করা ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি বাতিল করে দেয়। বিদেশি সাহায্যগুলো যখন বন্ধ হয়ে গেল, তখন সরকার পিছিয়ে না গিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে, সেজন্য সরকারকে সাধুবাদ জানানো উচিত।

তবে আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে,পদ্মাসেতুর ক্ষেত্রে যেটি হয়েছে, প্রকল্প প্রণয়নের পরে দীর্ঘ সময় লেগেছে। এই দীর্ঘ সময়ে প্রজেক্ট কস্ট তিনগুণ বেড়ে গেছে। এখন যদি কস্ট বেনিফিট এনালিস্ট দেখা হয়, আগে যে কস্ট নির্ধারণ ছিল, সেটি অপেক্ষাকৃত ভাল ছিল। এখন সেটি তিনগুণ বেড়ে যাওয়াতে সেই অনুপাতে কতটুকু আয় তুলে আনতে পারবে এটি একটি বিষয়। ১০ হাজার কোটি এবং ৩০ হাজার কোটির একটি বিস্তর ফাঁক আমরা দেখছি। এখন কস্ট যদি দশগুণ বাড়িয়ে আমরা মনে করি যে, এটি আমাদের করতেই হবে কিন্তু তার বেনিফিট কি হবে, সেটি যদি আমরা না দেখি তাহলে তার ফলাফল খুব একটা ভাল হবে না বলাই বাহুল্য।

আমি এখানে একটি কথা উল্লেখ করতে চাই, আমরা আমাদের নদীপথকে উন্নত করার দিকে আরও বেশি মনযোগ দেব। নেদারল্যান্ডের মত একটি দেশ, যেখানে খালবিল অনেক বেশি। ওদের অনেক বেশি ট্রান্সপোর্ট হয় নদীপথে। ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি থেকে শুরু করে নদীপথে প্রচুর ট্রান্সপোর্ট হয়। নদীপথে অনেক মালপত্র আসে নেদারল্যান্ডে, এটি একটি উদাহরণ হতে পারে। আমরা কেন করতে পারব না? শুধু রাস্তা ব্রিজ বানালেই সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে সেটি ঠিক নয়। নদীপথ অপেক্ষাকৃত সাশ্রয়ী। ব্যয় অপেক্ষাকৃত কম। কিছু কিছু মুখ্য জায়গায় যেমন যমুনা সেতু করা হয়েছে, পদ্মা সেতু করা হচ্ছে সেটি ঠিক আছে। কিন্তু এখন যদি সব জায়গায় নদীর উপর সেতু বসানো হয়, সেটি কাজের কিছু হবে না। একথা বলার কারণ হচ্ছে, যেহেতু বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। সুতরাং ক্রেডিটগুলো নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

শ্রীলঙ্কা যে কাজটি করেছে সেটি একটি সংকেত বলতেই হবে। সেরকম যেন কোনোভাবেই না হয়। প্রোডাকশন অব এক্টিভিটিস যদি না হয়, তাহলে তো হবে না। রাস্তাঘাট ব্রিজ কোনো কাজে আসবে না। তাহলে লাভ কি? আমাদের উৎপাদনমুখী অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে। শিল্প যদি গড়ে না উঠে তাহলে এগুলো করে লাভ কি হবে সেটিও আমাদের ভেবে দেখতে হবে। কাজেই আশা করবো, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে আমরা ব্যয় থেকে আয়ে ফিরব।

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম এককভাবে ১,৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। রাজধানীর শ্যামলীর সেন্টার ফর কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি (সিকেডি) হাসপাতালে তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলাম তার প্রতিষ্ঠিত সিকেডি হাসপাতালে রোগীদের থেকে কোনো ফি নেন না। তিনি বিনামূল্যে কিডনি প্রতিস্থাপন করেন, যা তিনি মানুষের প্রতি তার দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করেন। তার মতে, আল্লাহ তাকে এই জ্ঞান দিয়েছেন এবং তিনি তা মানুষের সেবায় কাজে লাগাচ্ছেন।

২০২৩ সালের ১৫ মার্চ পর্যন্ত তিনি ১,৩০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেছিলেন। এরপর ২০২৩ সালের ১০ আগস্টে এটি ১,৪০০-তে পৌঁছায় এবং ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে ১,৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেন। প্রথম এক হাজার কিডনি প্রতিস্থাপনে ১৪ বছর সময় লেগেছিল, কিন্তু পরবর্তী ২৬ মাসে তিনি সফলতার সঙ্গে আরও ৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলামের সাফল্যের হার প্রায় ৯৫ শতাংশ। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তিনি কিডনি প্রতিস্থাপন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের কে-৪০ ব্যাচের শিক্ষার্থী অধ্যাপক কামরুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগ দেন এবং পরবর্তীতে শেরেবাংলা নগরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২০১১ সালে সরকারি চাকরি ছেড়ে তিনি সিকেডি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। চিকিৎসাবিদ্যায় তার অসাধারণ অবদানের জন্য ২০২২ সালে তাকে স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ: গ্রেপ্তার ৫ জন আদালতে

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫ জনকে আদালতে নেওয়া হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার লাকসামে স্বামীকে জোরপূর্বক সিএনজি চালিত অটোরিকশা থেকে ফেলে দিয়ে তার স্ত্রীকে দুই দফায় দলবব্ধ ধর্ষণে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৭ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাদেরকে কুমিল্লা জেলা আদালতে আনা হয়।

লাকসাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজনীন সুলতানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, এ ঘটনায় জড়িত সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তাররা প্রাথমিকভাবে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। এদের মধ্যে একজন নারী আছেন, যার বাসায় ওই গৃহবধূকে দ্বিতীয় দফায় ধর্ষণ করা হয়।

এদিকে লাকসামে আবারও আলোচনায় সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের বাড়িটি। যা ওই এলাকায় মন্ত্রী বাড়ি নামেই পরিচিত। গত বছরের ৫ আগষ্ট সরকার পতনের দিন লাকসাম পৌর এলাকার ওই বাড়িটিতে ব্যাপক ভা‌ঙচুর চালায় বিক্ষুব্ধ লোকজন। পরিত্যাক্ত ওই বাড়িতেই প্রথম দফায় দলবব্ধ ধর্ষণের শিকার হন গৃহবধূ।

ওই দম্পতির বরাতে পুলিশ জানায়, গত বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) গৃহবধূ তার স্বামীকে নিয়ে নানা শ্বশুরবাড়ি লাকসামে আসেন। পরদিন ভোরে তারা লাকসাম বাইপাস মোড় থেকে বাড়ি ফেরার জন্য সিএনজিতে ওঠেন। এসময় সিএনজিচালক মো. মাসুদ তাদের কাছে জানতে চান তার স্বামী-স্ত্রী কিনা এবং এ বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে। একপর্যায়ে তিনি তাদের লাকসামের গন্ডামারা এলাকায় নিয়ে যান। এসময় অভিযুক্তরা তাদের ব্যাগ তল্লাশি করে। পরে পরিকল্পিতভাবে তাদের পাশের লালমাই উপজেলার মগবাড়ি এলাকায় নিয়ে স্বামীকে ফেলে রেখে তার স্ত্রীকে অপহরণ করে লাকসামে নিয়ে যায়।

পুলিশ আরও জানায়, পরে ভুক্তভোগীকে লাকসামের পাইকপাড়া এলাকায় সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামের শ্যালক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলীর একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে অভিযুক্ত মো. মাসুদ ও মোহাম্মদ আলী তাকে ধর্ষণ করে। এরপর ভিকটিমকে লাকসাম পৌর শহরের ৮নং ওয়ার্ডের তালুকদার ভিলায় আসামিদের পরিচিত বিলকিছ আক্তার কল্পনার ভাড়া বাসায় নিয়ে আবারও ধর্ষণ করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় ওই গৃহবধূ উদ্ধার হন। এ ঘটনায় রোববার লাকসাম থানায় মামলা দায়ের করেন ওই নারীর মা।

এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে রোববার দিনভর ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তাররা হচ্ছেন, লাকসাম উপজেলার মনোহরপুর এলাকার মৃত খলিলুর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ আলী (২৫), পৌরসভার শ্রীপুর মধ্যপাড়ার মো. মমিনের ছেলে মো. মাসুদ (২৩), বাতাখালী এলাকার আবু তাহেরের ছেলে মনির হোসেন হৃদয় (২৩), উত্তর বিনই এলাকার মৃত ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলে আল আমিন (২৩) ও মধ্য লাকসাম এলাকার মৃত মোস্তাফিজ মজুমদারের স্ত্রী বিলকিছ আক্তার কল্পনা (৪০)।

ওসি নাজনীন সুলতানা জানান, অভিযুক্তদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং কেউ কেউ ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে পারেন। ভিকটিমকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

চাকরি থেকে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত

ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত (সাবেক জিএমপি কমিশনার) ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম ও সিলেট জেলার সাবেক পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানকে সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সোমবার (১৭ মার্চ) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ বরখাস্তের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ১৬ মার্চ রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মামলার পরিপেক্ষিতে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়।

সেহেতু, ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী গত ৯ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

আরেক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মামলার পরিপেক্ষিতে রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত (সাবেক সিলেট জেলা পুলিশ সুপার) আব্দুল মান্নানকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাকে সিলেট কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

সেহেতু, পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী গত ৯ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই দুই কর্মকর্তা বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাপ্য হবেন।

এর আগে গত ১১ মার্চ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে থাকায় সরকারি চাকরি থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) মো. শহিদুল্লাহ, বাগেরহাট জেলার সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান ও নোয়াখালীর সাবেক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ: গ্রেপ্তার ৫ জন আদালতে
চাকরি থেকে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত
দাবি পূরণের আশ্বাস, ধর্মঘট প্রত্যাহার করল রেলওয়ের রানিং স্টাফরা
বহু জেল খেটেছি আর খাটতে চাই না: মির্জা আব্বাস
ডিভোর্স হয়নি, আমরা এখনো স্বামী–স্ত্রী: সায়রা বানু
সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন গাজী জসীম উদ্দিন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ, তদন্তে শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি
হামজা এখন বাংলাদেশে  
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ কাঠামো প্রত্যাখ্যান করে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি  
কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু  
মিরপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন  
ফারাজ করিম ও ফারহান করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
সাড়ে ১১টায় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন হামজা  
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের  
কর্মবিরতিতে মেট্রোরেল কর্মীরা, বিনা টিকিটে ভ্রমণ করছে যাত্রীরা
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল
ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী