মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পদ্মাসেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন নিশ্চয়ই সাফল্য, তবে মিরাকল নয়

নিজস্ব অর্থায়নে বাংলাদেশে উন্নয়ন প্রকল্প করা যে সম্ভব পদ্মাসেতু তারই বহিঃপ্রকাশ। এ বিষয়ে আমি বহুদিন থেকেই বলে আসছি যে, বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প করা সম্ভব। বিদেশি ঋণ নেওয়ার দরকার কি? প্রয়োজনীয় প্রকল্প নিজস্ব অর্থায়নে করলে খরচ কম পড়ে এবং স্বাধীনভাবে করা যায়। যদি না সেখানে সরকারের দুর্নীতি অথবা অন্যকোনো ধরনের সমস্যা থাকে। তাহলে অনেক কম খরচে করা সম্ভব। বিদেশি ঋণ নিলে শর্ত মানতে হয়। অনেক বেশি খরচ হয়, তাদের কনসালটেন্ট তাদের সুবিধামতো বিভিন্ন কোম্পানি নিতে হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

বাংলাদেশে যে সকল প্রকল্প বিদেশি বিনিয়োগে হয়, তার অধিকাংশই অপচয় এবং দুর্নীতিগ্রস্ত। সে হিসেবে এটি আমার কাছে নতুন অথবা বিষ্ময়কর ঘটনা নয়। বাংলাদেশ নিজেদের অর্থায়নে একটি মেগা প্রকল্প করতে পেরেছে সেটি খুশির কথা নিশ্চয়ই। তবে এটি মিরাকল কিছু নয়। আমাদের বলা এবং সরকারের কাজ করার মধ্যে একটি নীতিগত পার্থক্য আছে। আমরা মনে করি, এটি সরকারের পক্ষে করা সম্ভব। আর সরকার করেছে বাধ্য হয়ে। বিভিন্ন কারণে বিশ্বব্যাংক সরে গেছে বলে সরকার এটি করেছে।
বাংলাদেশে অনেক প্রকল্প যেমন রামপাল বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন প্রকল্প বিদেশি ঋণে করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর বিষয়ে আমি বলব, এটি কতটা লাভজনক হবে, সেটি নির্ভর করে বিশ্লেষণের উপরে। এটির জন্য খরচ কত হলো—যেমন খরচের একটি দিক আর্থিক খরচ, দ্বিতীয়ত এর জন্য পরিবেশগত অথবা সামাজিক ক্ষেত্রে তেমন কোনো ক্ষতি হয়েছে কি না। লাভ ও ক্ষতি এই দুটির তুলনামূলক বিশ্লেষণে যেটিকে বলে ‘কস্ট বেনিফিট এনালিসিস’ সেটি করার মাধ্যমে বোঝা যায় এটি কতটা লাভজনক অথবা লাভজনক নয়।

জিডিপি বৃদ্ধি অথবা লাভের যে হিসাবটি করা হয়েছিল, এটি যখন দশ হাজার কোটি টাকা ধরে করা হয়েছিল, সে হিসেবে মনে হয়েছে এটি অনেক বেশি লাভজনক হবে। কিন্তু ব্যয় তো অনেক বেশি হয়েছে। সেক্ষেত্রে এটি কতটা লাভজনক হবে সেটি নিয়ে একটি বিশ্লেষণ দরকার। এখন আমরা দেখি যমুনা সেতুর নিচে চর পড়ে গেছে। পদ্মার যদি এই দশা হয়, সেটিতো অনেক বড় ক্ষতি। এটি অপূরণীয় ক্ষতি হবে। সেগুলো হবে কি না, হলে সেটি কিভাবে সামাল দেওয়া যাবে, নদী শাসন বলে একটি বিষয় আছে, বিশেষ করে পদ্মা নদীর ক্ষেত্রে কিভাবে সেটি নিয়ন্ত্রণ করা যায় এগুলো দেখা দরকার।

নদীর ক্ষতি হওয়া মানে তার সঙ্গে সেই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিষয়টি জড়িত থাকে। পদ্মাসেতু হওয়ার আগে এখানে পণ্য পরিবহনের যে ব্যবস্থাটি ছিল, মানুষের চলাচলের যে ব্যবস্থাটি ছিল, সেটিতে অনেক অব্যবস্থাপনা ছিল। নৌযানগুলো ছিল দুর্বল। সেক্ষেত্রে মানুষের ভোগান্তি হয়েছে অনেক বেশি। যারা গাড়িতে আসতো, বাসে আসতো, অথবা এমনিতেই চলাফেরা করত, তাদের ভোগান্তি হতো অনেক বেশি। মানুষকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। এখন পদ্মাসেতু হওয়ার পরে এপার থেকে ওপার যাওয়া সহজ হয়ে যাবে। ঢাকায় ঢোকার ক্ষেত্রে যানজট বাড়বে কি না সেটি একটি বিষয়, তবে পদ্মানদী পার হওয়া সহজ হয়ে যাবে।

এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা দরকার, আগের যে অবস্থাটি ছিল, সেই অবস্থাটির কি উন্নয়ন করা যেত না? আমি মনে করি, বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা হচ্ছে নৌ যোগাযোগ। কাজেই নৌপথকে কি আরও শক্তিশালি করা যেত না? এখানে ৪/৫টা ফেরির জায়গায় কি ৩০/৪০টি অত্যাধুনিক শক্তিশালি ফেরির ব্যবস্থা করা যেত না? যেটি করা গেলে কোনো ধরনের যানজট থাকত না। ঘণ্টায় ঘণ্টায় মানুষ, গাড়ি, ফেরি পারাপার করা সহজ হত। তুলনামূলকভাবে এটি তেমন কোনো খরচ না। অথচ খরচ ১০ হাজার কোটি টাকা থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত হয়েছে। কাজেই আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, নদী বাজার ব্যবস্থাপনার উপরই গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল। নদীগুলোর উপর সড়ক, সেতু ইত্যাদি এমনভাবে বেড়েছে, ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের জন্য সুবিধাজনক হলেও আমাদের নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপদগ্রস্ত। নদীগুলো বিপদগ্রস্ত। নদীগুলোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের যে পরিবেশগত অবস্থা সেটিও যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত এবং এগুলো দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। পদ্মাসেতুর ক্ষেত্রে এটির প্রভাব কিভাবে পড়বে, সেটি আমি মনে করি, উচ্ছ্বাস কমে গেলে এটির অনুসন্ধান ও গবেষণা হওয়া উচিত।

লেখক: শিক্ষাবিদ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মার্কো রুবিও। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সাবেক ফ্লোরিডা সিনেটর মার্কো রুবিওকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মার্কো রুবিও ইসরায়েলপন্থি এবং চীনবিরোধী হিসেবে পরিচিত, এবং তার এই কট্টর অবস্থান তাকে রিপাবলিকান দলের সঙ্গে সঙ্গে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যেও সমাদৃত করেছে।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সিএনএন ও রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মার্কো রুবিওর নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন সিনেট। ৯৯ সিনেটরের সবাই তার পক্ষে ভোট দিয়েছেন।

মার্কো রুবিও ২০১১ সাল থেকে ফ্লোরিডার রিপাবলিকান সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কয়েক বছর আগে তিনি ট্রাম্পের বিরোধিতা করলেও, সাম্প্রতিক সময়ে তাদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মার্কো রুবিও ইসরায়েলের প্রতি তার গভীর সমর্থন এবং চীনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের জন্য খ্যাতি অর্জন করেছেন, যা তাকে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য করে তোলে।

এদিকে, সোমবার (২০ জানুয়ারি) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণের পর, ডোনাল্ড ট্রাম্প একগুচ্ছ নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে তিনি জো বাইডেনের শাসনামলে নেওয়া ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল করেছেন। পাশাপাশি, ২০২১ সালের ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প।

Header Ad
Header Ad

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন। সোমবার (২০ জানুয়ারি) শপথ নেওয়ার পরপরই তিনি এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

এছাড়া, তার শপথগ্রহণের পরপরই ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা, পানামা খাল ফেরত নেওয়া এবং বিদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি করার মতো বড় পদক্ষেপের ঘোষণা দেন। তিনি বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি নির্বাহী আদেশও বাতিল করেন, যা দেশটির রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দেয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারিতে ক্যাপিটল ভবনে দাঙ্গায় যুক্ত থাকার জন্য আটক প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন ট্রাম্প। ওই দিন সাভারের ডিসি জেলের বাইরে তার সমর্থকরা অপেক্ষা করছিলেন, যখন ট্রাম্প ক্যাপিটল ওয়ান অ্যারেনায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। ট্রাম্প তখনই ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি ওয়াশিংটনে ফিরে ৬ জানুয়ারির দাঙ্গায় অভিযুক্তদের ক্ষমা করবেন। এর পরপরই উপস্থিত জনতার মধ্যে উদযাপনের চিৎকার শোনা যায়, কেউ কেউ "ফ্রিডম!" বলে স্লোগান দিতে থাকেন।

ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে হামলা চালানোদের 'রাজনৈতিক বন্দি' হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এবং তাদের ক্ষমা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। তবে এটি স্পষ্ট নয় যে, তিনি ক্ষমার আওতায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করবেন কিনা।

২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি, ট্রাম্প সমর্থকরা ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালায়, যেখানে সেদিন বাইডেনকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করার প্রস্তুতি চলছিল। হামলাকারীরা কংগ্রেসের অধিবেশন ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাণ্ডব চালায় এবং বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতার কার্যালয় তছনছ করে দেয়। সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্যসহ পাঁচজন নিহত হন।

ডেমোক্র্যাটরা এই হামলার জন্য ট্রাম্পকে দায়ী করে তাকে অভিশংসনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তবে সিনেটে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের অভাবে ট্রাম্প শাস্তি থেকে মুক্তি পান।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

গ্রেপ্তার সাইদুর রহমান সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

তার বিরুদ্ধে ১৪টি হত্যা মামলায় অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যেখানে তাকে পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) আশিক ইকবাল। গ্রেপ্তারের সময়, গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম রাজধানীর উত্তরা থেকে সাইদুর রহমান সুজনকে আটক করে।

সাইদুর রহমান সুজন সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন এবং তিনি আওয়ামী লীগে সক্রিয় রাজনীতি করতেন। গোয়েন্দা পুলিশের দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।

সাভার মডেল থানার পরিদর্শক আশিক ইকবাল জানান, সুজনের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যার অভিযোগে ১৪টি মামলা রয়েছে, এছাড়া আরও দুটি হত্যাচেষ্টা মামলাও রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে আদালতে হাজির করা হবে।

উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর সাভারের রাজপথে গুলি চালানোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে সাইদুর রহমান সুজনের হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বারের শপথ: নতুন আমেরিকার সূচনা
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির
রাজশাহীকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে চিটাগং কিংসের পঞ্চম জয়
খাগড়াছড়িতে অবৈধভাবে পরিচালিত ১৬টি ইট ভাটা বন্ধ
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণ নিয়ে আওয়ামী লীগের উচ্ছ্বাস কতটা বাস্তবিক?
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন: সফল আয়োজনের লক্ষ্যে তিনটি কমিটি গঠন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোটার ফলাফল স্থগিত
ফেসবুকে মাশরাফির মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন, যা জানা গেল
রিসোর্ট থেকে ১৬ ছাত্র-ছাত্রী আটক, কাজী ডেকে ৪ যুগলের বিয়ে
'সুগার মাম্মি' হতে চান অভিনেত্রী হুমায়রা সুবাহ
নমরুদের মতো ক্ষমতা ছিলো শেখ হাসিনার: রিজভী
১০ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেলেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন
৩০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ: বাহার ও মেয়ের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সরকারি-বেসরকারি চাকরি পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা, সিভি আহ্বান
নিজে প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন করে দলের কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান