রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পদ্মাসেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন নিশ্চয়ই সাফল্য, তবে মিরাকল নয়

নিজস্ব অর্থায়নে বাংলাদেশে উন্নয়ন প্রকল্প করা যে সম্ভব পদ্মাসেতু তারই বহিঃপ্রকাশ। এ বিষয়ে আমি বহুদিন থেকেই বলে আসছি যে, বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প করা সম্ভব। বিদেশি ঋণ নেওয়ার দরকার কি? প্রয়োজনীয় প্রকল্প নিজস্ব অর্থায়নে করলে খরচ কম পড়ে এবং স্বাধীনভাবে করা যায়। যদি না সেখানে সরকারের দুর্নীতি অথবা অন্যকোনো ধরনের সমস্যা থাকে। তাহলে অনেক কম খরচে করা সম্ভব। বিদেশি ঋণ নিলে শর্ত মানতে হয়। অনেক বেশি খরচ হয়, তাদের কনসালটেন্ট তাদের সুবিধামতো বিভিন্ন কোম্পানি নিতে হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

বাংলাদেশে যে সকল প্রকল্প বিদেশি বিনিয়োগে হয়, তার অধিকাংশই অপচয় এবং দুর্নীতিগ্রস্ত। সে হিসেবে এটি আমার কাছে নতুন অথবা বিষ্ময়কর ঘটনা নয়। বাংলাদেশ নিজেদের অর্থায়নে একটি মেগা প্রকল্প করতে পেরেছে সেটি খুশির কথা নিশ্চয়ই। তবে এটি মিরাকল কিছু নয়। আমাদের বলা এবং সরকারের কাজ করার মধ্যে একটি নীতিগত পার্থক্য আছে। আমরা মনে করি, এটি সরকারের পক্ষে করা সম্ভব। আর সরকার করেছে বাধ্য হয়ে। বিভিন্ন কারণে বিশ্বব্যাংক সরে গেছে বলে সরকার এটি করেছে।
বাংলাদেশে অনেক প্রকল্প যেমন রামপাল বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন প্রকল্প বিদেশি ঋণে করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর বিষয়ে আমি বলব, এটি কতটা লাভজনক হবে, সেটি নির্ভর করে বিশ্লেষণের উপরে। এটির জন্য খরচ কত হলো—যেমন খরচের একটি দিক আর্থিক খরচ, দ্বিতীয়ত এর জন্য পরিবেশগত অথবা সামাজিক ক্ষেত্রে তেমন কোনো ক্ষতি হয়েছে কি না। লাভ ও ক্ষতি এই দুটির তুলনামূলক বিশ্লেষণে যেটিকে বলে ‘কস্ট বেনিফিট এনালিসিস’ সেটি করার মাধ্যমে বোঝা যায় এটি কতটা লাভজনক অথবা লাভজনক নয়।

জিডিপি বৃদ্ধি অথবা লাভের যে হিসাবটি করা হয়েছিল, এটি যখন দশ হাজার কোটি টাকা ধরে করা হয়েছিল, সে হিসেবে মনে হয়েছে এটি অনেক বেশি লাভজনক হবে। কিন্তু ব্যয় তো অনেক বেশি হয়েছে। সেক্ষেত্রে এটি কতটা লাভজনক হবে সেটি নিয়ে একটি বিশ্লেষণ দরকার। এখন আমরা দেখি যমুনা সেতুর নিচে চর পড়ে গেছে। পদ্মার যদি এই দশা হয়, সেটিতো অনেক বড় ক্ষতি। এটি অপূরণীয় ক্ষতি হবে। সেগুলো হবে কি না, হলে সেটি কিভাবে সামাল দেওয়া যাবে, নদী শাসন বলে একটি বিষয় আছে, বিশেষ করে পদ্মা নদীর ক্ষেত্রে কিভাবে সেটি নিয়ন্ত্রণ করা যায় এগুলো দেখা দরকার।

নদীর ক্ষতি হওয়া মানে তার সঙ্গে সেই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিষয়টি জড়িত থাকে। পদ্মাসেতু হওয়ার আগে এখানে পণ্য পরিবহনের যে ব্যবস্থাটি ছিল, মানুষের চলাচলের যে ব্যবস্থাটি ছিল, সেটিতে অনেক অব্যবস্থাপনা ছিল। নৌযানগুলো ছিল দুর্বল। সেক্ষেত্রে মানুষের ভোগান্তি হয়েছে অনেক বেশি। যারা গাড়িতে আসতো, বাসে আসতো, অথবা এমনিতেই চলাফেরা করত, তাদের ভোগান্তি হতো অনেক বেশি। মানুষকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। এখন পদ্মাসেতু হওয়ার পরে এপার থেকে ওপার যাওয়া সহজ হয়ে যাবে। ঢাকায় ঢোকার ক্ষেত্রে যানজট বাড়বে কি না সেটি একটি বিষয়, তবে পদ্মানদী পার হওয়া সহজ হয়ে যাবে।

এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা দরকার, আগের যে অবস্থাটি ছিল, সেই অবস্থাটির কি উন্নয়ন করা যেত না? আমি মনে করি, বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা হচ্ছে নৌ যোগাযোগ। কাজেই নৌপথকে কি আরও শক্তিশালি করা যেত না? এখানে ৪/৫টা ফেরির জায়গায় কি ৩০/৪০টি অত্যাধুনিক শক্তিশালি ফেরির ব্যবস্থা করা যেত না? যেটি করা গেলে কোনো ধরনের যানজট থাকত না। ঘণ্টায় ঘণ্টায় মানুষ, গাড়ি, ফেরি পারাপার করা সহজ হত। তুলনামূলকভাবে এটি তেমন কোনো খরচ না। অথচ খরচ ১০ হাজার কোটি টাকা থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত হয়েছে। কাজেই আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, নদী বাজার ব্যবস্থাপনার উপরই গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল। নদীগুলোর উপর সড়ক, সেতু ইত্যাদি এমনভাবে বেড়েছে, ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের জন্য সুবিধাজনক হলেও আমাদের নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপদগ্রস্ত। নদীগুলো বিপদগ্রস্ত। নদীগুলোর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের যে পরিবেশগত অবস্থা সেটিও যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত এবং এগুলো দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। পদ্মাসেতুর ক্ষেত্রে এটির প্রভাব কিভাবে পড়বে, সেটি আমি মনে করি, উচ্ছ্বাস কমে গেলে এটির অনুসন্ধান ও গবেষণা হওয়া উচিত।

লেখক: শিক্ষাবিদ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া। ছবি: সংগৃহীত

ইংল্যান্ডকে ৩৫২ রানের বিশাল লক্ষ্য দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অস্ট্রেলিয়া যখন মাঠে নামে, তখন তাদের সামনে ছিল এক কঠিন সংগ্রাম। তবে, চোট-ঝুঁকির মধ্যেও অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং শক্তি যেন এক নতুন রূপে দেখা দিলো। শুরুতে ইংল্যান্ডের বল হাতে জোফরা আর্চার এবং মার্ক উডের আক্রমণে অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিং জুটি কিছুটা দুর্বল হলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা শক্ত অবস্থানে ফিরে আসে।

জশ ইংলিস এই ম্যাচে ঝড় তোলেন এবং ইতিহাস গড়েন। তার ক্যারিয়ার সেরা সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে জয়ের বন্দরে পৌঁছায়, যদিও ইংল্যান্ডের সামনে ছিল এক বিশাল সংগ্রাম।

প্রথমে ট্র্যাভিস হেড (৬) এবং স্টিভ স্মিথ (৫) দ্রুত আউট হয়ে গেলেও, ম্যাথু শর্ট এবং মার্নাস লাবুশেন এর জুটি অস্ট্রেলিয়াকে সামলে রাখে। দুজন মিলে ৯৫ রান যোগ করে, যেখানে লাবুশেন ৪৫ বলে ৪৭ রান করেন এবং শর্ট ৬৬ বলে ৬৩ রান করেন।

১৩৬ রানে চার উইকেট পড়ে অস্ট্রেলিয়া কিছুটা চাপে পড়লেও, অ্যালেক্স ক্যারি এবং জশ ইংলিসের দারুণ পার্টনারশিপ তাদেরকে আবার পথ দেখায়। ৩৮তম ওভারে রশিদের বলে ক্যারি আর্চারের হাত ফসকে জীবন পেয়ে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তবে ক্যারি আউট হলে ইংলিস একাই কাঁধে তুলে নেন দলের জয়ের আশা।

৪৫তম ওভারের তৃতীয় বলে আর্চারকে ছক্কা মেরে প্রথম সেঞ্চুরি করেন ইংলিস, এবং পরবর্তীতে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও দ্রুত বাউন্ডারি হাঁকিয়ে রানের সংখ্যা বাড়িয়ে দেন। ৪৭.৩ ওভারে ইংলিস ম্যাচের শেষ ছক্কা মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ৮৬ বলে ৮ চার ও ৬ ছয়ে ১২০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি, যার ফলে অস্ট্রেলিয়া ৩৫২ রানের লক্ষ্য তাড়িয়ে জয়ী হয়।

অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে ফিল্ডিং শুরু করেছিল এবং ইংল্যান্ডের প্রথম দুই ব্যাটসম্যান—ফিল সল্ট (১০) ও জেমি স্মিথ (১৫)—কে আউট করে তারা দারুণ শুরু করে। তবে বেন ডাকেট এবং জো রুট দলের ভিত শক্ত করে ফেলে, যেখানে ডাকেট ৯৫ বলে ১১ চার ও ১ ছয়ে শতক পূর্ণ করেন। রুট ৬৮ রান করে আউট হন।

ডাকেটের অনবদ্য সেঞ্চুরির পর ইংল্যান্ডের রান বেড়ে গিয়ে ৩৫২ রানের কাছাকাছি পৌঁছায়। ১৩৪ বলে ১৫০ রান করে ডাকেট শেষ পর্যন্ত আউট হলেও, তার ইনিংসটি ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অভিষেক ম্যাচের সর্বোচ্চ রান।

শেষ দিকে জোফরা আর্চার ১০ বলে ২১ রান করে ইংল্যান্ডের স্কোরে বড় কিছু যোগ করেন, এবং দল ৩৫৪ রানে পৌঁছে যায়। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ডারশুইস সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। ছবি: সংগৃহীত

গত ১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।

মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনাসভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় কখনো কখনো খোদ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডাররাই জড়িত ছিলেন।

এ অবস্থায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান বাঁচাতে সরকার যাচাই-বাছাই শুরু করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান অক্ষুন্ন রেখে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই-বাছাই করছে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা জেনারেল ওসমানীর বীরত্বগাঁথা পাঠ্যপুস্তকে বিস্তারিতভাবে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি তোলেন। এ সময় ওসমানী স্মৃতি পরিষদ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে তার স্মৃতি রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কয়েক দফা দাবি তুলে ধরেন।

Header Ad
Header Ad

দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার

গ্রেফতারকৃত ৮ জুয়াড়ি। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলার সরঞ্জামাদিসহ আট জুয়াড়িকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।  শনিবার তাদেরকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃত জুয়াড়িরা হলেন, বিরামপুর পৌরশহরের ৮নং ওয়ার্ডের জোয়াল কামড়া গ্রামের মৃত হামিদের ছেলে লিটন (৪০),আমিনুর রহমানের ছেলে জাকির হোসেন (৩০), দেলোয়ার হোসেনের ছেলে তবারক হোসেন (৩৩), মৃত মজিদ মন্ডলের ছেলে আশরাফুল (৩২), আব্দুল আজিজের ছেলে জাহিদুল (২৪), মৃত আব্দুল সামাদের ছেলে ফারুক হোসেন (৪২), মজনুর ছেলে মিজানুর রহমান (৪৬), শামসুল হকের ছেলে রাজু (২৪)।

মামলা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর থানা পুলিশের ১টি টহলদল বিরামপুর পৌরশহরের জোয়াল কামড়া গ্রামে জুয়ার বোর্ডে অভিযান চালান। এসময় জুয়া খেলার সরঞ্জামাদিসহ আট জুয়াড়িকে গ্রেফতার করেন। এঘটনায় ১৮৬৭সালের আইনের ৩/৪ ধারায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলা নং-১৭, তাং ২২/০২/২০২৫ইং।

এ বিষয়ে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া