মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দুর্নীতিজনিত ব্যয় বন্ধ করতে হবে

কোভিড পরবর্তী সময়ে অস্থিতিশীল মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে সর্বত্র। আর একটি ইমপ্যাক্ট ইতিমধ্যে আমরা দেখতে পাচ্ছি এবং সেটি আরও বাড়বে। যেমন, সীমিত আয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমবে। ভোগ ব্যয় কমবে এবং ভোগ্য পণ্য কম ব্যবহার করে তারা বঞ্চিত হবে। জীবনযাত্রার মান কমে যাবে। সরকারের ভ্যাট ট্যাক্স রাজস্ব কালেকশন কম হবে। উত্তরোত্তর মূল্যবৃদ্ধি যে হারে বাড়ছে, সেই হারে আয় বেশি না বাড়ার কারণে ঝুঁকি বেশি তৈরি হবে। ইন্ডাস্ট্রিগুলির উপর তার ক্ষতিকর একটি প্রভাব পড়বে। উৎপাদনশীলতা কমে যাবে এবং বাজার হারাবে। অবধারিতভাবেই আমাদের জিডিপি বৃদ্ধির হার যে হারে বাড়ছে সেটি হুমকির সম্মুখিন হবে। ফলে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়া সেটি হুমকির সম্মুখিন হবে।

বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে একটি কথা বলা হয়ে থাকে। উৎপাদন ক্ষমতা আছে তবুও লোডশেডিং বাড়ছেই। আমার কথা শুধু উৎপাদন ক্ষমতা থাকলেই হবে না, উৎপাদন করে দেখাতে হবে এবং উৎপাদন বাড়াতে হবে।

সকল কিছুর জন্য দরকার সুশাসন। কাজেই সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। ক্রয় বিক্রয় নিশ্চিত করতে হবে। সুশাসন নিশ্চিত করতে হলে অযৌক্তিক ব্যয় যেটি আমরা বিদ্যুতের ক্ষেত্রে দেখেছি, ৪০হাজার কোটি টাকা অযৌক্তিক ব্যয় রয়ে গেছে সেগুলি দূর করতে হবে। অযৌক্তিক ব্যয়, লুণ্ঠনমূলক ব্যয়, দুর্নীতিজনিত ব্যয় এগুলি বন্ধ করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারিরা এ সমস্ত কোম্পানির বোর্ডের চেয়ারম্যান মেম্বার থাকার কারণে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় এসব ব্যয় বন্ধ করতে হলে আমলামুক্ত করতে হবে সেক্টরগুলিকে। জ্বালানিখাতের মূল্যস্ফীতি যদি নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তাহলে যেভাবে পণ্যসামগ্রীর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে, নিঃসন্দেহে সেটি দূর করা সম্ভব হবে।

আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, কিন্তু তার পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোম্পানিগুলির মুনাফা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দুর্নীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। অযৌক্তিক ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে, সময়ের সাথে সমান তাল মিলিয়ে। যখন আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যায়, দাম কমানোর জন্য বানিজ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পণ্যের রাজস্ব, সরকারের ট্যাক্স কমায়। কিন্তু বিদ্যুৎ জ্বালানির ক্ষেত্রে সেই ব্যাপারগুলি দেখা যাচ্ছে না। সেগুলি আরও বাড়ানো হচ্ছে। সার্বিক মূল্য হারে যেটি প্রায় ৮৮০০কোটি টাকা বাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। কোম্পানিগুলির স্যান্ডার্ডমুনাফা আরও কয়েকগুণ মুনাফা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এইগুলি যদি নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে কোনভাবেই বিদ্যুৎ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। ট্যাক্স বাড়ানো অর্থাৎ বেশি দামে উৎপাদন করা হচ্ছে এবং সেভাবেই কেনা হচ্ছে। উৎপাদন ক্ষমতা ৬৩%থেকে যদি ৬৯% করা হয়,তাহলেই দেখা যায় যে, ১৫০০০ কোটি টাকা অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়। এসব বিষয়গুলি বিবেচনা করলে যেমন ভাল হবে, ঠিক তার আগে বোর্ডগুলিকে হামলাদের কবল থেকে রক্ষা করতে হবে। তারা যে জিম্মি হয়ে আছে, বিদ্যুৎও জ্বালানি মূলত অযৌক্তিক ও লুণ্ঠনমূলক ব্যয়ে বন্দী হয়ে আছে, সেই বন্দী দশা থেকে বিদ্যুৎকে মুক্ত করতে হবে।

সেজন্য যেহেতু প্রশাসনিক ক্ষমতা রীতি নীতিগুলি অর্থাৎ উৎপাদন, সঞ্চালন এবং বিতরন কোম্পানি সমূহের গ্যাস বিদ্যুৎ তেল ইত্যাদি সবারই ,কোম্পানি সমূহের অতিরিক্ত বিভাগের চেয়ারম্যান,জ্বালানি বিভাগের সচিবরা তাদেরকে যদি এই দায়িত্ব থেকে আপনি অপসারণ না করেন, তাহলে এসব কোম্পানির ভিতরে জটিলতা থাকবেই। পেট্রোবাংলা বলেন অর্থাৎ অন্যান্য বলেন পিডিবি এদের মালিক। এদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা পিডিবির পক্ষে সম্ভব করতে হবে। বিষয়গুলি সংশোধন করতে হবে। এরা হচ্ছে এক একটি ইন্সটিটিউশন এবং এদের দায়িত্ব এবং কর্তৃত্বে থাকলে তাহলেই কেবল বিদ্যুৎখাত, গ্যাস জ্বালানিসহ লুণ্ঠনমূলক ব্যয় মুক্ত হবে। সুতরাং এটি না করে কোন উপকার আপনি পাবেন না। পিডিবির কাছে জবাবদিহিতা করবে কোম্পানিগুলি। পিডিবির কার্যক্রম মনিটরিং করবে মন্ত্রণালয়গুলি।তারা যদি শুধু কোম্পানিগুলিকে নিয়েই থাকে তাহলে কি করে সুশাসন নিশ্চিত হবে?

লেখক: জ্বালানি উপদেষ্টা, ক্যাব

 

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭