বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বৃথা গেল শামীমের ঝড়ো ইনিংস, খুলনার কাছে হারল চট্টগ্রাম

ছবি: সংগৃহীত

বিপিএলের গত আসরে দুর্দান্ত সূচনা করেও প্লে-অফে জায়গা করতে ব্যর্থ হয়েছিল খুলনা টাইগার্স। তবে এবারের বিপিএল শুরুতে জয় তুলে নিয়েছে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। নিজেদের প্রথম ম্যাচে চিটাগং কিংসকে ৩৭ রানে হারিয়ে শুভ সূচনা করেছে খুলনা। ৩৮ বলে ৭৮ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেও দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে পারেননি চিটাগংয়ের শামীম পাটোয়ারী।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) আগে ব্যাট করতে নেমে চিটাগং পাহাড় সমান ২০৪ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল খুলনা। জবাব দিতে নেমে ৭ বল হাতে থাকতেই ১৬৬ রানে অলআউট হয় চিটাগং। এতে ৩৭ রানের জয়ে টুর্নামেন্টে শুভসূচনা করেছে খুলনা।

বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ৪ বলে ১৮ রান তুলে নিয়ে দুর্দান্ত শুরু করেছিলেন নীম ইসলাম ও পারভেজ ইমন। ওশানে থমাস ১ বলে খরচ করে ১৫ রান। কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারেনি দুজনের কেউই। ৯ বলে ১২ রান করে আউট হন নাঈম। ৮ বলে ১৩ রান করে তাকে সঙ্গ দেন পারভেজ ইমন।

এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি মোহাম্মদ মিথুনও। ৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন চিটাগং অধিনায়ক। এরপর উসমান খান (১৮), হায়দার আলী (০), টম কর্নেল ডাক আউট হলে দলীয় ৫৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে চিটাগং।

হায়দারের আউটের পর মাঠে আসতে দেরি হওয়ায় টাইম আউট হন কর্নেল। তবে মিরাজ তাকে ব্যাটিং ফেরায়। কিন্তু প্রথম বলেই ক্যাচ আউট হন তিনি। এরপর মোহাম্মদ ওয়াসিম ৮ রানে এবং শরিফুল ইসলাম ১ রান করে উইকেট মিছিলে যোগ দেন। কিন্তু এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াইয়ের চেষ্টা করেন শামীম পাটোয়ারি।

তার ব্যাটে ভর করে ১৩ ওভারে ১০০ রানের কোটা পার করে চিটাগং। সেই সঙ্গে ২৩ বলে ফিফটি তুলে নেন শামীম। শেষ ১২ বলে চিটাগংয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৫২ রান। কিন্তু ১৯তম ওভারে প্রথম বলে শামীম আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় চিটাগং। ৩৮ বলে ৭৮ রান করেন তিনি। এরপর ৪ বলে ১৪ রান করে খালেদ আউট হলে ৭ বল হাতে থাকতে ১৬৬ রানে অলআউট হয় চিটাগং। এতে ৩৭ রানের জয় পায় খুলনা।

খুলনার হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেন আবু হায়দার রনি। এ ছাড়াও মোহাম্মদ নাওয়াজ দুটি, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, হাসান মাহমুদ এবং ওশানে থমাস এক করে উইকেট নেন।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে খুলনাকে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন নাঈম ইসলাম। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান করা এই ব্যাটার।

১৭ বলে ২৬ রান করে বাউন্ডারি লাইনে কাটা পড়েন তিনি। তিনে ব্যাট করতে নেমে ওপেনার বোসিসটোকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন মেহেদী মিরাজ। দুজনের ব্যাটে ভর করে ১০ ওভারে ৭৯ রান তুলতে পারে খুলনা। তবে পিচে থিতু হতে পারেননি মিরাজ।

১৮ বলে ১৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর ইব্রাহিম জাদরান (৬) ও আফিফ হোসেন ৮ রানে আউট হলে ছন্দ হারায় খুলনা। কিন্তু অপর প্রান্ত আগলে রেখে ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন ওপেনার বোসিসটো। ষষ্ঠ উইকেটে ব্যাট চালাতে থাকেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন।

২২ বলে ৫০ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার। মারকুটে ব্যাটিংয়ে ১৮ বলে ফিফটি তুলে নেন অঙ্কন। শেষ পর্যন্ত অঙ্কনের ২২ বলের ৫৯ রান এবং বোসিসটোর ৫০ বলের অপরাজিত ৭৫ রানে ভর করে ২০৩ রানের বড় পুঁজি পেয়েছিল খুলনা।

Header Ad
Header Ad

২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সংবাদ সম্মেলনে। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে আলাদা বিভাগ করার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এ সংক্রান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী।

পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দেশকে ৪টি প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে আলাদা বিভাগ করার সুপারিশও করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ নিয়ে গ্রেটার সিটি ‘ঢাকা ক্যাপিটাল সিটি’ গঠনের সুপারিশ করেছে কমিশন।

এছাড়া ইমিগ্রেশনের জন্য পুলিশের আলাদা ইউনিট গঠনের সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। পাবলিক সার্ভিস পৃথক করে তিনটি পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠনের প্রস্তাবও করা হয়েছে।

এদিকে বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুপারিশ জমা দিয়েছেন।

এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিচার বিভাগ কোনো দিনও স্বাধীন ছিল না, তাই কমিশন পুরোপুরি স্বাধীন করার প্রস্তাব দিয়েছে। স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস নিয়োগের সুপারিশ করেছে কমিশন। এছাড়া স্বতন্ত্র তদন্ত সংস্থা গঠনের সুপারিশ করেছে বিচার সংস্কার কমিশন। পুলিশী তদন্ত অনেক সময় রাজনৈতিক হয়ে থাকে এজন্য এটা দরকার বলে জানানো হয়।

ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট উপজেলা পর্যন্ত নেয়ার সুপারিশ, আর বিভাগীয় পর্যায়ে সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ নিয়ে যাওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।

কমিশনগুলোর প্রস্তাবনা নিয়ে সবার সঙ্গে আলাপ করে প্রাইরোটি বেসিসে কিছু প্রস্তাবনাকে একত্রিত করা হবে যেখানে সব পক্ষের স্বাক্ষর থাকবে সেটার নাম হবে জুলাই চার্টার। এই জুলাই চার্টাররের কতটুকু বাস্তবায়ন করতে চায় রাজনৈতিক দলগুলো তার উপর নির্ভর করছে নির্বাচন।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, উপ–প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

হাইকোর্টের রায়ে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ জনসহ সকল আসামি খালাস পেয়েছেন। ১৯৯৪ সালে পাবনার ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় এই রায় দেওয়া হয়।

আজ বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি হামিদুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতে আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কায়সার কামাল ও মো. মাকসুদ উল্লাহ, আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান।

এর আগে, গত ৩০ জানুয়ারি মামলার ডেথ রেফারেন্স, আপিল ও জেল আপিলের শুনানি শেষে রায়ের জন্য ৫ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।

২০১৯ সালের ৩ জুলাই পাবনার স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-৩-এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক ও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. রুস্তম আলী এ মামলায় ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ২৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৩ জনকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেন। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবদলের সাবেক ও বর্তমান নেতা-কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।

পরবর্তীতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয় এবং আসামিরা খালাস চেয়ে আপিল করেন। আজকের রায়ে সবাইকে খালাস দেওয়া হলো।

আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়ে বলেন, "এই মামলায় আইনের চরম অপপ্রয়োগ হয়েছে। কোনো ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না থাকা সত্ত্বেও ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, যা ছিল একটি পক্ষপাতদুষ্ট রায়। মামলার তদন্তও ছিল দুর্বল, অবহেলাজনিত ও কাল্পনিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত।"

তিনি আরও বলেন, "এই মামলায় দণ্ডিত ৪৭ জনের মধ্যে ইতোমধ্যে দুজন মারা গেছেন। বাকি ৪৫ জনের মধ্যে ৯ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন, আর বাকিরা গত ৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।"

উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাওয়ার পথে পাবনার ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে হামলার শিকার হন। ট্রেন লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ ও বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। প্রথমদিকে বিএনপির ছাত্রদল নেতা ও ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টুসহ সাতজনকে আসামি করা হয়।

পরের বছর তদন্তে কোনো সাক্ষী না পাওয়ায় পুলিশ আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয়, যা তৎকালীন বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে গৃহীত হয়। তবে আদালত ওই প্রতিবেদন গ্রহণ না করে অধিকতর তদন্তের জন্য মামলাটি সিআইডিতে পাঠান।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর মামলাটি পুনরায় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল পুলিশ বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের ৫২ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগপত্র দাখিল করে। দীর্ঘদিন বিচারিক প্রক্রিয়া চলার পর অবশেষে আজ হাইকোর্টের রায়ে সকল আসামিকে খালাস দেওয়া হলো।

Header Ad
Header Ad

হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও। ছবি: সংগৃহীত

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশি ইথিক্যাল হ্যাকিংগ্রুপ ‘সাইবার কমিউনিটি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তারা ছাত্রলীগের পেজটি নিষ্ক্রিয় করেছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ফেসবুকে একাধিকবার খুঁজেও পেজটি পাওয়া যায়নি।

এদিকে সাইবার কমিউনিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে রাত ৯টায় লাইভে আসার কথা।’ সেই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার দিনগত রাত ২.১০ মিনিটে ছাত্রলীগের ওই পেজটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। সেই সাথে আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড পেজের বিরুদ্ধেও কাজ চলমান।

‘সাইবার কমিউনিটি’ জুলাই আন্দোলনে বাংলাদেশে সাইবার যোদ্ধা হিসেবে মানুষের আস্থার জায়গা করে নিয়েছে, এরই ধারাবাহিকতায় এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বিষয়টি নিয়ে ফেসবুকে লেখেন, হাসিনাকে বক্তব্য প্রকাশের সুযোগ দেয়াকে বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ-বিরোধী জনগণের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ হিসেবে দেখি।

ফেব্রুয়ারিতেই ছাত্র-তরুণের নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ফেব্রুয়ারিতেই ছাত্র-তরুণের নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভারতে পালিয়ে যায় শেখ হাসিনা। সেখান থেকেই তিনি ও তার দলের নেতাকর্মীরা বিভিন্নভাবে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক