বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্বকাপে ব্যবহৃত ফুটবলেও প্রযুক্তি!

বৈশ্বিক খেলাগুলোর খনি থেকে স্বর্ণাহরণ শুরু হয়ে গিয়েছে। কোটি কোটি মানুষ টিভি সেটের রিমোট ঘোরাচ্ছেন খেলাগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে, তাদের সবার জীবনযাপনই বদলে গিয়েছে।

যোদ্ধা দেশগুলো আয়োজক কাতারের রাজধানীতে একটি মনোযোগ আকর্ষণকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন-কদর্যতালিগুলোর বিষয়ে ভক্তরা অভিযোগ করবেন। স্টেডিয়ামগুলোর কর্মকতারা আরও আশা করছেন, কমিয়ে ফেলতে পারবেন চিৎকারগুলো।

সরকারি কর্মকর্তাদের মাথায় আছে সবার ওপরে জননিরাপত্তা প্রদান। কলঙ্কগুলো এবং মানবাধিকার লংঘন ছড়িয়ে ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রযুক্তি এর প্রতিটির সমাধান করে ফেলতে পারবে না। তবে এই সুবিধা উত্তরগুলোর অংশ হচ্ছে। কর্মকর্তারা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও প্রযুক্তিব্যবস্থাগুলোর ওপর নির্ভর করছেন এই খেলাটির প্রায় সর্বক্ষেত্রে, মাঠে ফুটবলটি চালু করা থেকে হাজার, হাজার ক্যামেরাগুলো ভক্তদের অনুসরণও করে চলেছে।

খেলোয়াড়দেরও প্রায় প্রতিটি নাড়াচাড়া অনুসরণ করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘সেন্সরযুক্ত ফুটবল’। ফিফা-কাতার বিশ্বকাপ ফুটবল টুনামেন্টের আনুষ্ঠানিক ম্যাচ বলগুলো তৈরি করেছে বিশ্বখ্যাত ক্রীড়া সামগ্রী প্রস্তুত প্রতিষ্ঠান ‘এডিডাস’। বলগুলোর প্রতিটির ভেতরেই ‘মোশন সেন্সর’ আছে। এই সেন্সরটি সুনির্দিষ্ট অবস্থানের তথ্যাদি প্রদান করছে প্রতি সেকেন্ডে ৫শ বার, জানিয়েছে অ্যাডিডাস।

ফলে তারা রেফারিদের সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তগুলো প্রদানের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহযোগিতা করছে। এই সেন্সর ফাইলযুক্ত বল এর আগে কয়েকটি নামকরা ফুটবল প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রধান প্রতিযোগিতাতে পৌঁছেছে। তারা ব্যবহার হয়েছে ২০২১ সালের ফিফা ক্লাব কাপ ওয়াল্র্ড কাপেও। কোনো বলই কোনো খেলোয়াড়ের পারফরমেন্সে কোনো ধরণের প্রতিবন্ধকতা করেনি, জানিয়েছে অ্যাডিডাস।

সেন্সরযুক্ত বলগুলো বিশ্বকাপের মোট ৬৪টি ম্যাচের প্রতিটিতে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিটি বল তথ্য প্রদান করছে নার্ভ সেন্টারে। সেগুলোর মাধ্যমে ফিফার কর্মকর্তারা তথ্যগুলোকে ট্র্যাক করতে পারছেন ও পুরো খেলাকে মনিটর করা সম্ভব হচ্ছে একটি বলের মাধ্যমে। তবে এই বিশ্বকাপে ‘ভিডিও অ্যাসিসট্যান্ট রেফারিস’ মাধ্যমে রেফারিদের সিদ্ধান্ত ও খেলোয়াড়দের সমস্যা এবং বিতর্কগুলোকে একেবারেই কমিয়ে ফেলতে চেষ্টা করছেন।

তারা অ্যালগারিদমগুলো ও ডাটা পয়েন্টগুলোর মাধ্যমে মাঠের রেফারিদের নির্দিষ্ট ও সঠিক সিদ্ধান্ত প্রদানে সাহায্য করছেন বলে জানিয়েছেন ফিফার কর্মকর্তারা। টেস্ট হিসেবে এর আগের রাশিয়া বিশ্বকাপে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এই বছরের খেলাগুলোর জন্য তাদের এভাবেই প্রযুক্তিগত সহায়তা বাড়ানো হয়েছে। এই ব্যবস্থা ট্র্যাকিং ক্যামেরাগুলোকে রিলে করছে মাঠের মাটির নিচে স্থাপিত হয়ে।

ট্র্যাকিং ক্যামেরাগুলোই সেন্সর ফাইল বলটিকে অনুসরণ করে চলেছে। ই ডাটা পয়েন্ট ট্র্যাক করে চলেছে খেলোয়াড়দের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোকে এবং বলের অবস্থানকে, সেগুলো একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সিস্টেমসকে তথ্যগুলো প্রদান করছে। তাতে রেফারিদের সুনির্দিষ্টভাবে পেনাল্টিগুলো প্রদানে সাহায্য করা সম্ভব হচ্ছে। আরও প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে কে অফসাইডে রয়েছেন।

এ ছাড়া, ভিডিও স্লোমোশনের মাধ্যমে স্থাপিত টিভিতে রেফারিরা যেতে পারছেন। তীক্ষ্ম একটি অ্যালার্ট ব্যবস্থা ম্যাচের কর্মকতাদের একটি ভিডিও অপারেশন রুমে স্থাপিত আছে। সেটিও যেকোনো অঘটনের জন্য প্রস্তুত। আবার রেফারিদের আগেই সমস্যাটি জানিয়ে দিচ্ছে। তারা আবার রেফারিকে জানাচ্ছেন প্রযুক্তিগতভাবে।

ওএফএস/

Header Ad
Header Ad

দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের মানুষ স্বৈরাচারকে বিতাড়িত করেছে। আমরা স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছি। এখন সামনের দিনে দেশ গড়ার পালা।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে লালমনিরহাট জেলা বিএনপি আয়োজিত শহীদ আবুল কাশেম কলেজ মাঠে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, শুধু ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হলেই হবে না প্রফেশনাল খেলোয়াড়, প্রফেশনাল সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বও তৈরি করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এর ওপর জোর দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন নতুনকুড়ি নামে অনুষ্ঠান হতো, সেখানে নতুন প্রজন্মকে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গণে দক্ষ করে তুলতে কাজ করা হতো। আবারও আমরা সুযোগ পেলে সেই কর্মসূচি চালু করবো।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সমাজে ধারণা হলো, পড়ালেখা করে ভালো ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করতে হবে, কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো, প্রফেশনাল খেলোয়ার, সাংস্কৃতিক কর্মীও দেশ, সমাজ ও পরিবারের জন্য কাজ করবে। এতে কর্মসংস্থান তৈরি হবে। তাদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য যারা অভিজ্ঞ তাদেরকে নিয়োগ করা হবে। বিএনপি সরকার গঠনে সক্ষম হলে, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থেকে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়ার, আর্কিটেক, বক্তা তৈরিতে কাজ করবে।

বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও যুগ্ম মহাসচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।

Header Ad
Header Ad

রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন

রেলের নতুন মহাপরিচালক আফজাল হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেলেন মো. আফজাল হোসেন। তিনি সরদার সাহাদাত আলীর স্থলাভিষিক্ত হবেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপসচিব উজ্জ্বল কুমার ঘোষের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে নতুন ডিজি নিয়োগের তথ্য জানানো হয়। এ আদেশ আগামী ৮ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে বলে আদেশে জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মো. আফজাল হোসেন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রেলওয়ে, রেলভবন, ঢাকা এর দায়িত্ব পালন করবেন।

প্রজ্ঞাপন। ছবি: সংগৃহীত

সৎ, কর্মনিষ্ঠ ও সদালাপী হিসাবে পরিচিত আফজাল হোসেন এর আগে অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো), রেলভবন, ঢাকা (চ.দা.) এবং নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে প্রকল্প পরিচালক, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প পদে দায়িত্ব পালন করেন।

Header Ad
Header Ad

২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

নতুন করে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে দুর্বল ৬টি ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

ড. আহসান এইচ মনসুর জানান, আগামী রবিবার থেকে এসব ব্যাংকগুলোতে টাকা পেতে শুরু করবে গ্রাহকরা। তবে প্রয়োজন ছাড়া অতিরিক্ত টাকা না তুলতে গ্রাহকদের অনুরোধ করেন তিনি।

গভর্নর বলেন, আমরা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহযোগিতা দিচ্ছি। আমানতকারীদের সুরক্ষার জন্যেই এটি দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, ব্যাংক খাতে অস্থিরতা দূর করতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে, গ্রাহকদের আমানত নিয়ে চিন্তার কিছু নেই, এ নিয়ে মাথা ব্যথা বাংলাদেশ ব্যাংকের।

এ সময় আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, ব্যাংকিং খাতের অবস্থা খারাপ হচ্ছে না বরং আগে থেকেই খারাপ ছিল। এখন সে অবস্থার উন্নতি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা একদিকে তারল্য দেবো, অন্যদিকে পুরানো টাকা আস্তে আস্তে বাজার থেকে সরিয়ে নেবো। এতে দেশের মূল্যস্ফীতি কমে আসতে পারে।

উল্লেখ্য, গত ১৩ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি বলেছিলেন, নতুন করে আর টাকা ছাপিয়ে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে না।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক
নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের