বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিদ্রোহীদের সম্পর্কে মির্জা আজম

'কচুরিপানা-আবর্জনা দলে থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো'

দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যারা বিদ্রোহ করে তারা বিশ্বাস ঘাতক, বেঈমান। এগুলো কচুরিপানা-আবর্জনা। এইসব কচুরিপানা-আবর্জনা দলে থাকার চাইতে না থাকাই ভাল। ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনই মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মির্জা আজম এমপি। তিনি বিদ্রোহীদের নিয়ে কঠোর বার্তা দিলেন।

ঢাকাপ্রকাশ: দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যারা ইউপিতে নির্বাচন করেছে তাদের বিষয়ে দলের সিদ্ধান্ত কী?
মির্জা আজম: এসব ব্যাপারে স্পষ্ট সিদ্ধান্ত দিয়ে দিয়েছেন নেত্রী। যাদের বহিষ্কার করা হয়েছে তারা নতুন যে সম্মেলন হবে সেখানে কোন পদ পদবী পাবে না। বহিষ্কারাদেশ যতক্ষণ না প্রত্যাহার হবে ততক্ষন তারা কোন পদে আসতে পারবে না। নেত্রীর যে সিদ্ধান্ত বা মনোভাব সেটা হলো গত উপজলা পরিষদ নির্বাচনেও অনেকে বিদ্রোহ করেছিল। যারা বিদ্রোহী ছিল তাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন, যারা বিদ্রোহীদের সমর্থন করেছে তাদেরও সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন। কিন্তু যারা প্রার্থী ছিল তাদের ক্ষেত্রে দুইটা সিদ্ধান্ত আছে। একটা হলো তারা যে পদে ছিল তাদের সেই পদ থাকবে না। দ্বিতীয় হলো যতদিন নির্বাচন আসবে আওয়ামী লীগ যতদিন নৌকা প্রতীক বরাদ্দ দেবে সেই বিদ্রোহী প্রার্থী যে একবার ছিল তাকে জীবনেও আর কোন দিন নৌকা প্রতীক দেওয়া হবে না। এই দুইটা সিদ্ধান্ত বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে কঠোরভাবে দেওয়া হয়েছে।

ঢাকাপ্রকাশ: যেসকল নেতাদের শোকজ করা হয়েছে তাদের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত?
মির্জা আজম: শোকজ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা কোন পদ পাবে না।

ঢাকাপ্রকাশ: দলের হাইকমান্ড থেকে বার বার নির্দেশনা দেওয়ার পরও বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার কারণ কি?
মির্জা আজম: আওয়ামী লীগ একটা বড় দল। সেই দলে একটা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হোক, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হোক বা পৌরসভার মেয়র হোক কিংবা সংসদ সদস্য হোক একটা এলাকায় এই পদগুলোতে কমপক্ষে ৫ জন থেকে ১০ জন যোগ্য প্রার্থী আছে। দলের অনেক কর্মী। আর ১৪ বছর এক টানা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকার কারণে দলের কর্মী সংখ্যা বাড়ছে। অর্থ-বিত্ত বেড়েছে, মাথাপিছু আয় বাড়ছে। ৫৪০ ডলার ২৬০০ ডলারে আসছি। অর্থনৈতিক বিত্তটা থাকলে সবাই কিন্তু চায় তাদের সামাজিক অবস্থা বা মর্যাদা, যার জন্য প্রার্থী বেশি হয়। বিদ্রোহের মূল প্রবণতা এই কারণে যেহেতু আমাদের প্রধান বিরোধী দল তারা নির্বাচনে নাই। যে কারণে অনেকে মনে করে নমিনেশন পেলেই তো হয়ে গেল। এইরকম একটা মনোভাব যার জন্য এমনিতে যদি ১০ জন যোগ্য প্রার্থী থাকে বিএনপি না থাকার কারণে ২০ জন প্রার্থী বেড়ে যায়। টার্গেট থাকে নমিনেশন। যেহেতু বিরোধী নাই যখন একজন নমিনেশন পেয়ে যায় সবার তখন মাথায় ঢোকে ওই নেতা তো আগাইয়া গেল। ও যোগ্য বেশি একবার পেয়ে গেল। ওই প্রার্থীর অযোগ্য প্রমাণের জন্য নিজেরা নিজের দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে গোপনে দাঁড়ায়। একজন যদি বিদ্রোহ ঘোষণা করে তাহলে দেখা যায় ওখানে আওয়ামী লীগের যদি ৪৫ শতাংশ সমর্থন থাকে বিএনপির তো ৩৫ শতাংশ আছে। এই রেডিমেট বিএনপি জামায়াতের ভোটটা তারা বিদ্রোহী প্রার্থীর সাপোর্ট চলে যায়। আর যে আওয়ামী লীগ করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয় স্বাভাবিকভাবে দলেরও কিছু লোক তার সঙ্গে থাকে। দলের অন্যান্য প্রার্থী যারা নমিনেশন পায় না তারাও কিন্তু চায় বিদ্রোহী পাস করুক, তাহলে ওদের ইজ্জতটা বাড়ে। এই সমস্ত কারণে যেগুলো হয়েছে এগুলো তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কাউকে কাউকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অতএব বহিষ্কৃত যারা আছে সেই বহিষ্কারাদেশ যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রত্যাহার হবে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা কোন পদ পদবী পাবে না।

ঢাকাপ্রকাশ: এতে জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়বে কী-না?
মির্জা আজম: কিছুই পড়বে না। এগুলো কিছু যায় আসে না। এই কচুরিপানা-আবর্জনা, এগুলো দলে থাকার চাইতে না থাকাই ভাল। তারা বিশ্বাস ঘাতক, বেঈমান। এই কাজটা যারা একবার করে এদের প্রবণতাই হয়ে যায় সুযোগ পেলেই বেঈমানী করা। আবার সুযোগ পেলে আবার বিশ্বাস ঘাতকতা করা। অতএব এই বিশ্বাস ঘাতক-বেঈমান এদের দলে রাখলে বরং ঝুঁকি থাকে। এরা চিহ্নিত শত্রু। বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী আছে এরা গেলে ৫টা কর্মীর সংখ্যা হয়তো বাড়বে তাতে আমাদের কি যায় আসে?

ঢাকাপ্রকাশ: আপনি সব সময় কঠিন সত্য বলেন, দলের বিপক্ষেও বলেন, বিভিন্ন পেশার বিরুদ্ধে বলেন এতে আপনার উপর চাপ পরে কী-না?
মির্জা আজম: আমি যে কথাগুলো বলি সেগুলো আসলে কোনো ব্যক্তি বিশেষের বিরুদ্ধে বলি না। আমি একটা সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে বলি। যে অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্পষ্টভাবে বলে গেছেন। আমার নেত্রী শেখ হাসিনা তিনিও এখন বলছেন। আমার দলের নেতাকর্মীরা অনেকে বলেন না, কিন্তু আমি যেটা বিশ্বাস করি সেটা বলি। যখন কোনো জায়গায় সম্মেলনে যাই বলি। একটি নির্দিষ্ট পেশার মানুষ দুর্নীতি করে, ঘুষ খায় তা তো না। এটা সামাজিক অবক্ষয়। সব পেশার মানুষের মধ্যেই দুর্নীতিবাজ ঘুষখোর আছে। আমার দল যে করে সে তো চাকরি করে না, দলের মধ্যেও যারা রাজনীতিবিদ আছে বিভিন্ন টায়ারে এদের মধ্যেও দুর্নীতিবাজ আছে। আমি সবার বিরুদ্ধেই বলি। এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে অধিকাংশ মানুষ যখন কথা বলা শুরু করব, তখন কিন্তু দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যাবে। আমার কি করবে? আমি অনেক বড় বড় দুর্নীতবাজের বিরুদ্ধে বলেছি, যখন বয়স অনেক কম ছিল তখন অনেক ক্ষমতবান মানুষের বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলেছি। সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলেছি, এরজন্য তো পারলে তারা (বিএনপি-জামায়াত) মেরেই ফেলে। এরপরও তো টিকে আছি। এগুলো তো ছোট খাটো চোর-ছ্যাঁচর। এগুলোর ব্যাপারে বললে কি হবে? এতে কিছু যায় আসে না।

ঢাকাপ্রকাশ: সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মির্জা আজম: আপনার মাধ্যমে ঢাকাপ্রকাশকেও ধন্যবাদ।

Header Ad
Header Ad

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে চলতি ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারে দায়িত্বে থাকা এক তরুণ উপদেষ্টা পদত্যাগ করে নতুন এই দলের দায়িত্ব নিতে পারেন বলেও জানা গেছে।

এবার জনগণ কেমন দল চায় জানিয়ে মতামত চেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান।

পোস্টে হাসনাত লেখেন, ‘ছাত্র-তরুণদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল আসছে!’

একটি ফরম পূরণ করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আপনি কেমন দল চান আমরা তা জানতে চাই এবং সে আদলেই দলটি গড়তে চাই। কমেন্টে দেওয়া ফর্মে আপনার মতামত জানান। ফর্মটি পূরণ করতে মাত্র ৫ মিনিট সময় লাগবে।’

Header Ad
Header Ad

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর আদাবর থানায় দায়েরকৃত রুবেল হত্যা মামলায় ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ আজহারুল ইসলামের আদালত গ্রেফতার দেখানোর এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে উক্ত মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে সে আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক।। সোয়া ৯ টার পর তাদের এজলাসে তোলা হয়। তিন জনের মধ্যে সামনে ছিলেন শাহজাহান ওমর।

এই সময় সাংবাদিকরা তাদের ছবি তুলতে গেলে। তখন শাহজাহান ওমর বলেন, ‘এই ফটো তোলোস কেন?’ পরে তাদের এজলাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে অনেকটাই স্বাভাবিক ছিলেন শাহজাহান ওমর। আইনজীবী-পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় পার করেন। কখনও হেসেছেন। আইনজীবীদের কাছে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জানতে চান তিনি এজাহারনামীয় আসামি কি না।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৫ আগস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা সকাল ১১টার দিকে আদাবর থানাধীন রিংরোড এলাকায় প্রতিবাদী মিছিল বের করে। এসময় পুলিশ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, তাঁতীলীগ, কৃষকলীগ, মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এ ঘটনায় ২২ আগস্ট আদাবর থানায় হত্যা মামলা করেন রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, সংবাদ মাধ্যমটি (বিবিসি বাংলা) যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূটি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে। বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অসংখ্য শিশু হত্যা, নজিরবিহীন সহিংসতা, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

তিনি লেখেন, গত সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলছে, শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে হত্যা এবং গুমের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের কিছুই উল্লেখ ছিল না। তারা বিপ্লবের পরে গণগ্রেপ্তার নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে।

শফিকুল আলম লেখেন, কোনো গণগ্রেপ্তার হয়েছে? কতজনকে গত ছয় মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আমরা জানতাম যে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর পুলিশ বিএনপির সমাবেশকে জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করেছিল। তারপর কমপক্ষে ২৫ হাজার জনকে গ্রেপ্তার করেছিল।

প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। গতকাল তারা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা বলেছে যে, হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রকৃতপক্ষে, এটি ‘বাংলার কসাইয়ের’ জন্য একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম! এটি কি কখনো নির্বাসিত বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে একই রকম প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে? হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে তারেক রহমান লন্ডনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছিলেন সে সম্পর্কে লিখেছিল? এটি কি তার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল?

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন