বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হচ্ছে না নতুন ইসি!

সংবিধান অনুসারে বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনাদের ৫ বছর মেয়াদ পূর্ণ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। ইতোমধ্যে নতুন কমিশন গঠনে নির্বাচন কমিশন আইন তৈরি করেছে সরকার। আইন অনুযায়ী গত ৫ ফেব্রুয়ারি ৬ সদস্যের সার্চ কমিটি বা অনুসন্ধান কমিটিও গঠন করা হয়েছে। কমিটি ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন কাজ শেষ করা সম্ভব না বলে জানিয়েছেন সার্চ কমিটির এক সদস্য। তিনি বলেছেন, সার্চ কমিটির কাজ শেষ করতে আরও সময় লাগবে। ফলে ১৪ ফেব্রুয়ারির পর নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বে কেউ থাকবেন-নাকি কমিশন শূন্য থাকবে তার স্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই আইনে।

বর্তমান নির্বাচন কমিশন নিয়োগ হয়েছে সংবিধানের ধারায়। সংবিধানের ১১৮(৩) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো নির্বাচন কমিশনারের পদের মেয়াদ তার কার্যভার গ্রহণের তারিখ থেকে পাঁচ বছর হবে। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর কমিশন কিভাবে চলবে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো ব্যাখা নেই সংবিধানে। এ কারণে ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন ইসি গঠন না হলে কার্যত কমিশন শূন্য থাকবে।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও ঢাকাপ্রকাশ-এর কাছে এমনই আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ ৫ বছর। পাঁচ বছর পূর্ণ হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনাররা পদে থাকতে পারবেন না। তারা চলে যাবেন। এই সময়ে মধ্যে যদি ইসি গঠন না হয় পদগুলো খালি থাকবে। এখানে ভারপ্রাপ্ত কাউকে বসানোর সুযোগ নেই। এতে আইনের কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না বা আইনত কোনো সমস্যা হবে না।

স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে প্রথমবারের মতো নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে আইন করেছে বর্তমান সরকার। গত ৩০ জানুয়ারি আইনটি সংসদে পাস হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন অনুযায়ী অনুসন্ধান কমিটি সিইসি ও ইসি পদের জন্য ১০ জনের নাম প্রস্তাব করবে। রাষ্ট্রপতি প্রস্তাবিত নাম থেকে ৫ জনের কমিশন গঠন করবেন।

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন আইন করার কথা থাকলেও গত ৫০ বছরেও কোনো সরকার এ সংক্রান্ত আইন করেনি। ফলে এর আগের কমিশনগুলো রাষ্ট্রপতির সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি গঠন করেছেন। এবারই প্রথম আইনের ভিত্তিতে ইসি গঠন হতে যাচ্ছে।

রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন মহলের দাবি ছিলো নির্বাচন কমিশন গঠনের একটি আইন প্রণয়নের। সর্বশেষ ইসি গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতির ওই সংলাপে আওয়ামী লীগসহ অংশগ্রহণকারী দলগুলো আইন গঠনের প্রস্তাব করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ জানুয়ারি বহুল প্রত্যাশিত আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হয়।
আইন পাসের পর গত ৫ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সভাপতি করে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করে। এ পর্যন্ত দুইটি বৈঠক হয়েছে। মঙ্গলবার দ্বিতীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল এবং কমবেশি ৬০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে চিঠি দিয়ে নাম চাওয়া হবে। আগামী শনি ও রবিবার বিভিন্ন পেশার বিশিষ্ট ৬০ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করবে সার্চ কমিটি। জানাগেছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার ১০ জনের নাম প্রস্তাব করবে আওয়ামী লীগ। এছাড়া সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টিও এদিন নাম প্রস্তাব করবে।

তবে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে শুরু থেকে বিরোধী মত পোষণ করে আসছে বিএনপি। তারা কোনো নাম প্রস্তাব করবে না বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছে।

প্রস্তাবিত নামগুলো থেকে ১০ জনের নাম প্রস্তাব করবে সার্চ কমিটি। রাষ্ট্রপতি সেই দশ জন থেকে ৫ জন নিয়ে ইসি গঠন করবেন।

অনুসন্ধান কমিটির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করা সম্ভব হচ্ছে না। আগামী শনি ও রবিবারের পরে আরও বৈঠক হতে পারে। তাই এই ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে যে হচ্ছে না এটা মোটামুটি চূড়ান্ত। মঙ্গলবার (৮ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত ৩০ জনের নাম এসেছে। রাজনৈতিক দলগুলো থেকে বৃহস্পতিবার নাম আসবে। নামগুলো যাচাই বাছাই করে তারপর চূড়ান্ত করব। বাইরে যাই আলোচনা সমালোচনা হোক আমরা এমন নাম প্রস্তাব করবো যেটা সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য হবে বলে আশাকরি।’

আইন অনুযায়ী তিন সদস্যের উপস্থিতিতে অনুসন্ধান কমিটির সভার কোরাম হবে। এ কমিটির কাজে সাচিবিক সহায়তা দিচ্ছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সার্চ কমিটি গঠনের পর ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে রাষ্ট্রপতির কাছে নাম সুপারিশ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এই আইন অনুযায়ী সার্চ কমিটির ১৫ কার্যদিবস শেষ হবে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি। যেটি অনুসন্ধান কমিটির প্রথম বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছিলেন।

যেহেতু ইসি গঠনে প্রথম আইন তাই অনুসন্ধান কমিটির যে ১৫ কার্যদিবস সময়সীমা দেওয়া হয়েছে সে পথেই হাটছে অনুসন্ধান কমিটি।

বর্তমান নির্বাচন কমিশন ২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। এরপর তারা ১৫ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব বুঝে নিয়ে কাজ শুরু করেন। সেই হিসেবে ২০২২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বর্তমান ইসির ৫ বছর পূর্ণ হচ্ছে।

 



এসএম/

 

Header Ad
Header Ad

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর আদাবর থানায় দায়েরকৃত রুবেল হত্যা মামলায় ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ আজহারুল ইসলামের আদালত গ্রেফতার দেখানোর এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে উক্ত মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে সে আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক।। সোয়া ৯ টার পর তাদের এজলাসে তোলা হয়। তিন জনের মধ্যে সামনে ছিলেন শাহজাহান ওমর।

এই সময় সাংবাদিকরা তাদের ছবি তুলতে গেলে। তখন শাহজাহান ওমর বলেন, ‘এই ফটো তোলোস কেন?’ পরে তাদের এজলাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে অনেকটাই স্বাভাবিক ছিলেন শাহজাহান ওমর। আইনজীবী-পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় পার করেন। কখনও হেসেছেন। আইনজীবীদের কাছে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জানতে চান তিনি এজাহারনামীয় আসামি কি না।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৫ আগস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা সকাল ১১টার দিকে আদাবর থানাধীন রিংরোড এলাকায় প্রতিবাদী মিছিল বের করে। এসময় পুলিশ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, তাঁতীলীগ, কৃষকলীগ, মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এ ঘটনায় ২২ আগস্ট আদাবর থানায় হত্যা মামলা করেন রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, সংবাদ মাধ্যমটি (বিবিসি বাংলা) যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূটি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে। বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অসংখ্য শিশু হত্যা, নজিরবিহীন সহিংসতা, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

তিনি লেখেন, গত সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলছে, শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে হত্যা এবং গুমের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের কিছুই উল্লেখ ছিল না। তারা বিপ্লবের পরে গণগ্রেপ্তার নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে।

শফিকুল আলম লেখেন, কোনো গণগ্রেপ্তার হয়েছে? কতজনকে গত ছয় মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আমরা জানতাম যে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর পুলিশ বিএনপির সমাবেশকে জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করেছিল। তারপর কমপক্ষে ২৫ হাজার জনকে গ্রেপ্তার করেছিল।

প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। গতকাল তারা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা বলেছে যে, হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রকৃতপক্ষে, এটি ‘বাংলার কসাইয়ের’ জন্য একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম! এটি কি কখনো নির্বাসিত বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে একই রকম প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে? হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে তারেক রহমান লন্ডনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছিলেন সে সম্পর্কে লিখেছিল? এটি কি তার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল?

Header Ad
Header Ad

কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরন ও

পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  

বাংলাভিশন টেলিভিশনের সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম মিরন। ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাভিশন টেলিভিশনের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা প্রতিনিধি ও কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরনকে বেধড়ক কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। তার এক হাতের রগ কেটে দেওয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে কুয়াকাটা পৌরসভায় নিজ বাসার সামনে সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা এ হামলা চালায়।

মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য মিরনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মিরনের পরিবার জানায়, তিনি ঢাকা থেকে রাতে কুয়াকাটা ফিরেছিলেন। কুয়াকাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসায় ফেরার পথে বাসার সামনে পৌঁছামাত্র দুর্বৃত্তরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে জখম করে। চিৎকার দিয়ে মিরন মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেন।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। এক হাতে রগ কেটে দেয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে