শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডিলার-পাইকারদের কাছে ‘নাই’ কিন্তু অনলাইনে মিলছে চিনি

ডি০লার ও পাইকারদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে বলছে 'চিনি নাই'। কিন্তু অনলাইনে ঠিকই বেশি দামে পাওয়া যাচ্ছে। খুচরা বিক্রেতাদের দাবি, অনলাইন থেকে বেশি দামে চিনি কিনতে হচ্ছে। তাই বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে।

সরকার এক মাসেরও বেশি আগে চিনির দাম কমিয়ে ১০৯ টাকা কেজি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তা মিলছে না বাজারে। ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা চিনির মুখ দেখতে পাচ্ছে না। খুচরা বিক্রেতারা তারা ঈদের আগে ১১৫ টাকা বিক্রি করলেও বর্তমানে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি করছে। এভাবেই সিন্ডিকেট করে ভোক্তাদের কাছে বেশি দামে চিনি বিক্রি করা হচ্ছে।

কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটের মেসার্স আমিন জেনারেল স্টোরের বাবুল বলেন, চিনি আছে। তবে বেশি দাম। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো ডিলার বা পাইকারিতে পাওয়া যায় না। মোকাম ডটকম নামে এক প্রতিষ্ঠান থেকে মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ চিনি বেশি দামে ৬৩০০ টাকা বস্তা (১২৬ টাকা কেজি) কেনা হয়েছে। তাই ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

এভাবে বেশি দামে বিক্রি করছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কি করব ব্যবসা তো করতে হবে। ডিলার বা পাইকারিতে পাওয়া যায় না। তাই যেখানে পাই সেখান থেকেই আসি। ক্রেতাদের ধরে রাখতে হবে।

তার কথা মোতাবেক মোকাম ডটকম এ যোগাযোগ করা হলেও সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, গোড়া (মিল) থেকেই চিনির দাম বাড়ানো হচ্ছে। তারপরও পাওয়া যাচ্ছে না। মিল থেকে ডিলাররা না পেলে ভোক্তাদের কাছে কিভাবে বিক্রি করব। যে যেভাবে পারছে ভোক্তাদের পকেট থেকে বাড়তি টাকা তুলে নিচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বাড়তি দামের ব্যাপারে একে অপরকে দোষারোপ করলেও কেউ দায় স্বীকার করছেন না।

রাজধানীর কারওয়ানবাজার, কৃষিমার্কেট, টাউনহল, নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন বাজারে গেলে ঈদের পরে বিভিন্ন পণ্যের বাড়তি দামের এমনই চিত্র দেখা গেছে।

আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় সরকার গত ৮ এপ্রিল থেকে পরিশোধিত খোলা চিনির কেজিতে ৩ টাকা কমিয়ে ১০৪ টাকা এবং প্যাকেট চিনির দামও ৩ টাকা কমিয়ে ১০৯ টাকা কেজি নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু সরকার ঘোষণা করলেও বাস্তবে বাজারে তার উল্টো চিত্র।

পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখনো কম দামে চিনি পাইনি। বরং চিনির দাম বাড়িয়ে গত ১ ফেব্রুয়ারি খোলা চিনির কেজি ১০৭ টাকা ও প্যাকেটজাত ১১২ টাকা কেজি করা হয়েছিল। সেই দামেও পাওয়া যায় না। মিলমালিকরা রমজান মাসকে টার্গেট করে কারসাজি করে আটকে রাখে। তাই ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা কোনো চিনি পাচ্ছে না। ঈদের আগে ১১২ টাকা পেলেও বর্তমানে বাজারে সহজে চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ অনলাইনে ঠিকই পাওয়া যাচ্ছে।

চিনি আছে কিনা জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের মেঘনা গ্রুপের ডিলার মেসার্স জামান ট্রেডার্সের মো. জামাল হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ঈদের ৫ দিন আগে থেকে কোনো চিনির মুখ দেখিনি। ১১২ টাকা রেটে সর্বশেষ চিনি পেয়েছি। টাকা দেওয়া আছে। তারপরও কোনো রেটেই দিচ্ছে না। চিনিও পাচ্ছি না। কবে পাব মিল থেকে তাও জানাচ্ছে না।

জামাল হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এটা কোনো ব্যবসা না। দোকান খুলে বসে আছি। টাকা দেওয়ার পরও মাল পাচ্ছি না। কিন্তু খরচ তো থেমে নেই। এভাবে লোকসান গুনে আর কতো দিন চলব? এমন কি হয়েছে, যে সরকারও এর সমাধান করছে না?

শুধু এই ডিলারই নয়, কারওয়ান বাজারের সিটি গ্রুপের ডিলার এটুআই এন্টারপ্রাইজের জসিমও বলেন, ১৫ রোজার পর থেকে চিনি নেই। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, গোড়ায় খোজ নেন। কেন দিচ্ছে না, তাদের বলেন। তারা দিলেই আমরা বিক্রি করতে পাবর। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সর্বশেষ ১১০ টাকা কিনে ১১২ টাকা কেজি বিক্রি করা হয়েছে। এভাবে ব্যবসা হয় না।

শুধু এই পাইকারি ব্যবসায়ীদের নয়, কৃষিমার্কেট, টাইনহলের পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের মধ্যেও দেখা গেছে চরম ক্ষোভ। কৃষিমার্কেটের সিটি এন্টারপ্রাইজের আবু তাহেরসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী এবং টাউনহলের মনির জোনারেল স্টোরের আনোয়ারসহ অন্যান্য খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, চিনি নাই নাই বলতে বলতে মুখ ব্যথা হয়ে যাচ্ছে। কোম্পানি থেকেই বেশি দাম নিচ্ছে। কিন্তু আমরা জরিমানার ভয়ে তা বিক্রি করছি না।

এ ব্যাপারে কারওয়ান বাজারের ইয়াসিন স্টোরের রফিক বলেন, চিনি নাই বলতে বলতে মুখের ফ্যানা উঠে গেছে। তারপরও পাচ্ছি না। কারণ বেশি দামে কিনে জরিমানা খেতে চাই না। ম্যাজিস্ট্রেট প্রায় ঘুরে দেখে। অনেককে জরিমানাও করেছে। শুধু এই দোকানই নয়, অন্যান্য ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এভাবে আর কতকাল চলবে। রমজান শেষ। তারপরও চিনি পাওয়া যায় না।

আসল তথ্য জানতে মেঘনা গ্রুপের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা শফিউর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন না ধরায় কোনো মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। পরে প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক মো. তসলিম উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।

'যেহেতু মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ চিনিই বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। তাই আপনার মন্তব্য জানতে চাই।' এমন প্রশ্নের উত্তরে তসলিম উদ্দিন বলেন, কোথা থেকে এই চিনি বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করছে আমি কিছুই জানি না। পারলে তাদের ধরিয়ে দিন। এর বাইরে তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

তসলিম উদ্দিনের কথা মোতাবেক সংগঠনটির সভাপতি গোলাম মোস্তফার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন না ধরায় কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।

সিটি গ্রুপের তীর চিনি কোনো বাজারে নির্ধারিত দামে পাওয়া যাচ্ছে না তা জানতে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে ফোনে বার্তা দেওয়া হলেও তিনি কোনো উত্তর দেননি।

শুধু চিনির দামই বেশি না রমজান মাসে খেজুরের ব্যাপক চাহিদার কারণে যে বেশি দাম ঈদের পরও সেই দামে বিক্রি করা হচ্ছে, একটুও কমেনি বলে জানান সজিব এন্টারপ্রাইজের কর্ণধার সজিব।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি