বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডিলার-পাইকারদের কাছে ‘নাই’ কিন্তু অনলাইনে মিলছে চিনি

ডি০লার ও পাইকারদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে বলছে 'চিনি নাই'। কিন্তু অনলাইনে ঠিকই বেশি দামে পাওয়া যাচ্ছে। খুচরা বিক্রেতাদের দাবি, অনলাইন থেকে বেশি দামে চিনি কিনতে হচ্ছে। তাই বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে।

সরকার এক মাসেরও বেশি আগে চিনির দাম কমিয়ে ১০৯ টাকা কেজি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তা মিলছে না বাজারে। ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা চিনির মুখ দেখতে পাচ্ছে না। খুচরা বিক্রেতারা তারা ঈদের আগে ১১৫ টাকা বিক্রি করলেও বর্তমানে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি করছে। এভাবেই সিন্ডিকেট করে ভোক্তাদের কাছে বেশি দামে চিনি বিক্রি করা হচ্ছে।

কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটের মেসার্স আমিন জেনারেল স্টোরের বাবুল বলেন, চিনি আছে। তবে বেশি দাম। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো ডিলার বা পাইকারিতে পাওয়া যায় না। মোকাম ডটকম নামে এক প্রতিষ্ঠান থেকে মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ চিনি বেশি দামে ৬৩০০ টাকা বস্তা (১২৬ টাকা কেজি) কেনা হয়েছে। তাই ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

এভাবে বেশি দামে বিক্রি করছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কি করব ব্যবসা তো করতে হবে। ডিলার বা পাইকারিতে পাওয়া যায় না। তাই যেখানে পাই সেখান থেকেই আসি। ক্রেতাদের ধরে রাখতে হবে।

তার কথা মোতাবেক মোকাম ডটকম এ যোগাযোগ করা হলেও সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, গোড়া (মিল) থেকেই চিনির দাম বাড়ানো হচ্ছে। তারপরও পাওয়া যাচ্ছে না। মিল থেকে ডিলাররা না পেলে ভোক্তাদের কাছে কিভাবে বিক্রি করব। যে যেভাবে পারছে ভোক্তাদের পকেট থেকে বাড়তি টাকা তুলে নিচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বাড়তি দামের ব্যাপারে একে অপরকে দোষারোপ করলেও কেউ দায় স্বীকার করছেন না।

রাজধানীর কারওয়ানবাজার, কৃষিমার্কেট, টাউনহল, নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন বাজারে গেলে ঈদের পরে বিভিন্ন পণ্যের বাড়তি দামের এমনই চিত্র দেখা গেছে।

আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় সরকার গত ৮ এপ্রিল থেকে পরিশোধিত খোলা চিনির কেজিতে ৩ টাকা কমিয়ে ১০৪ টাকা এবং প্যাকেট চিনির দামও ৩ টাকা কমিয়ে ১০৯ টাকা কেজি নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু সরকার ঘোষণা করলেও বাস্তবে বাজারে তার উল্টো চিত্র।

পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখনো কম দামে চিনি পাইনি। বরং চিনির দাম বাড়িয়ে গত ১ ফেব্রুয়ারি খোলা চিনির কেজি ১০৭ টাকা ও প্যাকেটজাত ১১২ টাকা কেজি করা হয়েছিল। সেই দামেও পাওয়া যায় না। মিলমালিকরা রমজান মাসকে টার্গেট করে কারসাজি করে আটকে রাখে। তাই ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা কোনো চিনি পাচ্ছে না। ঈদের আগে ১১২ টাকা পেলেও বর্তমানে বাজারে সহজে চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ অনলাইনে ঠিকই পাওয়া যাচ্ছে।

চিনি আছে কিনা জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের মেঘনা গ্রুপের ডিলার মেসার্স জামান ট্রেডার্সের মো. জামাল হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ঈদের ৫ দিন আগে থেকে কোনো চিনির মুখ দেখিনি। ১১২ টাকা রেটে সর্বশেষ চিনি পেয়েছি। টাকা দেওয়া আছে। তারপরও কোনো রেটেই দিচ্ছে না। চিনিও পাচ্ছি না। কবে পাব মিল থেকে তাও জানাচ্ছে না।

জামাল হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এটা কোনো ব্যবসা না। দোকান খুলে বসে আছি। টাকা দেওয়ার পরও মাল পাচ্ছি না। কিন্তু খরচ তো থেমে নেই। এভাবে লোকসান গুনে আর কতো দিন চলব? এমন কি হয়েছে, যে সরকারও এর সমাধান করছে না?

শুধু এই ডিলারই নয়, কারওয়ান বাজারের সিটি গ্রুপের ডিলার এটুআই এন্টারপ্রাইজের জসিমও বলেন, ১৫ রোজার পর থেকে চিনি নেই। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, গোড়ায় খোজ নেন। কেন দিচ্ছে না, তাদের বলেন। তারা দিলেই আমরা বিক্রি করতে পাবর। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সর্বশেষ ১১০ টাকা কিনে ১১২ টাকা কেজি বিক্রি করা হয়েছে। এভাবে ব্যবসা হয় না।

শুধু এই পাইকারি ব্যবসায়ীদের নয়, কৃষিমার্কেট, টাইনহলের পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের মধ্যেও দেখা গেছে চরম ক্ষোভ। কৃষিমার্কেটের সিটি এন্টারপ্রাইজের আবু তাহেরসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী এবং টাউনহলের মনির জোনারেল স্টোরের আনোয়ারসহ অন্যান্য খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, চিনি নাই নাই বলতে বলতে মুখ ব্যথা হয়ে যাচ্ছে। কোম্পানি থেকেই বেশি দাম নিচ্ছে। কিন্তু আমরা জরিমানার ভয়ে তা বিক্রি করছি না।

এ ব্যাপারে কারওয়ান বাজারের ইয়াসিন স্টোরের রফিক বলেন, চিনি নাই বলতে বলতে মুখের ফ্যানা উঠে গেছে। তারপরও পাচ্ছি না। কারণ বেশি দামে কিনে জরিমানা খেতে চাই না। ম্যাজিস্ট্রেট প্রায় ঘুরে দেখে। অনেককে জরিমানাও করেছে। শুধু এই দোকানই নয়, অন্যান্য ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এভাবে আর কতকাল চলবে। রমজান শেষ। তারপরও চিনি পাওয়া যায় না।

আসল তথ্য জানতে মেঘনা গ্রুপের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা শফিউর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন না ধরায় কোনো মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। পরে প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক মো. তসলিম উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।

'যেহেতু মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ চিনিই বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। তাই আপনার মন্তব্য জানতে চাই।' এমন প্রশ্নের উত্তরে তসলিম উদ্দিন বলেন, কোথা থেকে এই চিনি বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করছে আমি কিছুই জানি না। পারলে তাদের ধরিয়ে দিন। এর বাইরে তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

তসলিম উদ্দিনের কথা মোতাবেক সংগঠনটির সভাপতি গোলাম মোস্তফার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন না ধরায় কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।

সিটি গ্রুপের তীর চিনি কোনো বাজারে নির্ধারিত দামে পাওয়া যাচ্ছে না তা জানতে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে ফোনে বার্তা দেওয়া হলেও তিনি কোনো উত্তর দেননি।

শুধু চিনির দামই বেশি না রমজান মাসে খেজুরের ব্যাপক চাহিদার কারণে যে বেশি দাম ঈদের পরও সেই দামে বিক্রি করা হচ্ছে, একটুও কমেনি বলে জানান সজিব এন্টারপ্রাইজের কর্ণধার সজিব।

আরইউ/এএস

Header Ad

সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না

জহিরুল ইসলাম খান পান্না (ইনসটে: শেখ হাসিনা)। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন এবং সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জহিরুল ইসলাম খান পান্না (জেড আই খান পান্না)।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরীর জামিন স্থগিত নিয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

পরে গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে জেড আই খান পান্না বলেন, আজ আদালতে নিয়মিত শুনানির সময় কেউ একজন জানতে চান যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিটি) আমি কারও পক্ষে লড়ব কি না। তখন আমি বলেছি, সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষেই লড়ব।

অতীতে আপনি শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন। এখন তার পক্ষে লড়তে চাইছেন। এটি আপনার আগের অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি না?

উত্তরে জেড আই খান পান্না বলেন, অবশ্যই সাংঘর্ষিক। কিন্তু প্রত্যেক মানুষের আইনি সুবিধা পাওয়ার অধিকার আছে। মানবিক দিক বিবেচনা করেই আমি শেখ হাসিনার পক্ষে লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছি। তবে আমি যেকোনো অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিপক্ষে।

Header Ad

নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন

এ এম এম নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অবসরপ্রাপ্ত সচিব জনাব এ এম এম নাসির উদ্দীন-কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহবুদ্দিন।

অন্য একটি প্রজ্ঞাপনে চার কমিশনারের নিয়োগের বিষয়টিও জানানো হয়।

চার কমিশনার হলেন:

১. মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)

২. আবদুর রহমানেল মাসুদ, জেলা ও দায়রা জজ (অবসরপ্রাপ্ত)

৩. বেগম তাহমিদা আহমেদ, যুগ্ম সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)

৪. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ (অবসরপ্রাপ্ত)।

Header Ad

ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের

ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ছবি: সংগৃহীত

আজ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে উরুগুয়ের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে ব্রাজিল। ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে ঘিরে ভিড় লক্ষ্য করা যায়। ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেস ভিনিসিয়ুসের হাতে একটি স্মারক তুলে দেন, আর পাশে ছিলেন তার বাবা ভিনিসিয়ুস সিনিয়র। এই মুহূর্তটি স্টেডিয়ামের বড় পর্দায়ও প্রদর্শিত হয়, যা দর্শকদের মধ্যে আরও কৌতুহল সৃষ্টি করে, বিশেষত স্মারকটি সম্পর্কে।

পরে ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়, ভিনিসিয়ুসের ডিএনএ টেস্ট করা হয়েছিল এবং এতে জানা যায়, রেয়াল মাদ্রিদে খেলা এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের অধিবাসী।

মূলত কৃষ্ণাঙ্গ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের শেকড় খুঁজে বের করার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। খেলোয়াড়দের কার কোন বংশ, কোথায় ছিলেন পূর্বপুরুষরা, সেটা খুঁজে বের করাই ছিল এই কার্যক্রমের উদ্দেশ্য।

ভিনিসিউস ক্যামেরুনের টিকার গোত্রের অন্তর্গত। এই গোত্রের লোকেরা আঁকাআঁকিতে পারদর্শী, গল্পকার হিসেবেও সুপরিচিত। একসময় এরা যাযাবর জীবন যাপন করত, পরে বর্তমান সুদানের নীল নদ উপত্যকায় বসতি স্থাপন করে। যা স্থানান্তরিত হয়েছিল উত্তর নাইজেরিয়া থেকে পশ্চিম ক্যামেরুনের উচ্চভূমি পর্যন্ত।

সনদ নেয়ার সময় ভিনি বলেন, ক্যামেরুনে শেকড়ের সন্ধান পাওয়া আমার ও আমার পরিবারের জন্য বিশেষ মুহূর্ত। এটা মনে করিয়ে দেয় যে আমাদের শেকড় ও ইতিহাসের মূল্য আছে।

ভিনির বাবা বলেন, আমরা কোথায় থেকে এসেছি, এটা জানা প্রয়োজন ছিল। অনেক ব্রাজিলিয়ান তাদের শেকড় কিংবা ঐতিহ্য সম্পর্কে জানে না। ক্যামেরুনে আমাদের শেকড়, আমি অনেক খুশি।

সিবিএফ সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেস বলেছেন, ভিনি জুনিয়রের এই সংবাদকে উদ্‌যাপন করা মানে সব ব্রাজিলিয়ানের অর্জনকে উদ্‌যাপন। ওর পূর্বপুরুষের আদিনিবাসের খোঁজ পাওয়ার মাধ্যমে আমরা আরেকবার সবাইকে নিয়ে সমাজ গড়ার প্রতি আমাদের আগ্রহ এবং আমাদের অস্তিত্বে ও বৈশ্বিক সাফল্যে আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান সংস্কৃতির মৌলিক ভূমিকার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা জানালাম।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শুরু
সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
ট্রাইব্যুনাল চাইলে বিচার কাজের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রচার করতে পারবে
বিসিবির ঘোষিত পুরস্কারের অর্থ বুঝে পেলেন সাবিনারা