বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’

সাকিবুল, সাদিয়া, মিম, সম্রাট, সানজিদ, স্বর্ণা, ঝুমুর, কাউসার এবং রুম্মান। কী সুন্দর সুন্দর একেকটা নাম! অথচ এরা সবাই সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র শিশু। এদের আরেক পরিচয় পথশিশু কিংবা স্ট্রিট চিলড্রেন। বলা যায়, এদের বেড়ে ওঠা নগরীর রাস্তাঘাট, বস্তি, ফুটপাত আর পার্কে। ঘুরে ঘুরে মানুষের কাছে হাত পেতে পাওয়া টাকা দিয়েই তারা জীবন ধারণ করে। আবার কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডে।

এমন অনিশ্চিত জীবনের দিকে ধাবিত এসব শিশুদেরই আলোর পথ দেখাচ্ছে সামাজিক সংগঠন ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’।

রাজধানীর শ্যামলীর একটি বাড়িতে ছয়াতল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে পথশিশুদের আলোর ঠিকানা ‘ছায়াতল বিদ্যাপীঠ’। প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত এই বিদ্যাপীঠে পড়ালেখার সুযোগ করে দিয়েছে পথশিশুদের। শুধু শ্যামলীতেই নয়, মোহাম্মদপুরের গাবতলী বিজিবি মার্কেট, পুলপাড় বটতলা এবং চাঁদ উদ্যানে রয়েছে আরও তিনটি ক্যাম্পাস। সবমিলিয়ে চারটি ক্যাম্পাসে পথশিশুদের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে সামজিক সংগঠন ছায়াতল।

গত সপ্তাহের বুধবার (১ মার্চ) রাজধানীর শ্যামলীর জহুরি মহল্লায় ছায়াতলের প্রধান কার্যালয়ে যেতেই কমলা রঙের জামা পরা একদল শিশু এসে হাজির সামনে। সালাম বিনিময় অতপর হ্যান্ডশেক করে নিয়ে গেল শ্রেণি কক্ষে। সঙ্গে তাদের প্রতিষ্ঠান প্রধান সোহেল রানা এবং শিক্ষিকা মেহেবুবা আক্তার সিতু।

প্রায় প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে কোমলমতি শিশুরা প্রাণখোলা আনন্দে গল্পে গল্পে নিজেদের নাম পরিচয় জানালো। একইসঙ্গে এই প্রতিবেদেকের পরিচয় জানতেও তারা ভুল করেনি। তাদের মুখের হাসি আর আনন্দ বলে দিচ্ছিল তারা বিদ্যালয়ে পড়ে ভীষণ খুশি।

প্রথম শ্রেণির সাকিবুল আর সোনিয়া বলছিল তারা বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায়। মানবতার সেবায় নিজেদের সমর্পণ করতে চায়। তাদের মতোই দ্বিতীয় শ্রেণির সম্রাট, সানজিদ, মিম কিংবা পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির মিতু, আয়েশা, জাকিয়া, সুলতানারাও স্বপ্ন দেখছে আগামী দিনে নিজেদের সরকারি কিংবা বেসরকারি কোনো অফিসের উচ্চ পদে আসীন হয়ে দেশের সেবা করবে। মানুষের সেবা করবে।

তাদের সবার চোখে মুখেই যেন ভবিষ্যতের স্বপ্নগুলো উঁকিঝুঁকি দিচ্ছিল। কিন্তু সেই স্বপ্নেও আছে নানা প্রতিবন্ধকতা। ছায়াতলে যারা পড়ালেখা করার সুযোগ পেয়েছে এবং তুমুল উৎসাহ নিয়ে পড়ালেখা করছে তাদের মধ্যে যারা মেয়ে তাদের বেশির ভাগই অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর আর সুযোগ পাচ্ছে না। কারণ, অষ্টম শ্রেণির পর পরই তাদের মায়েরা দ্রুত মেয়ের বিয়ে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চায়। অনেক চেষ্টা করেও সেটা রোধ করা যাচ্ছে না।

ছায়াতল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সোহেল রানা বলছিলেন, আমরা চেষ্টা করছি সুবিধাবঞ্চিত এই পথশিশুদেরকে একটা রাস্তা দেখাতে। কিন্তু এই শিশুদের বেশির ভাগের মায়েরা বিভিন্ন বাসা বাড়িতে কাজ করেন। তারা মনে করে, অষ্টম শ্রেণির পর মেয়েদের বিয়ে দিতে হবে। আর পড়া লেখার প্রয়োজন নেই। আমরা চেষ্টা করলেও খুব একটা ফল পাওয়া যায় না।

যেভাবে ছায়াতলের যাত্রা শুরু

কুষ্টিয়ার ছেলে বিএম সোহেল রানা। লেখাপড়া করেছেন ঢাকা কলেজের রসায়ন বিভাগে। তিনি বলছিলেন, ‘প্রায়ই বিকালে শ্যামলী পার্কে বসে বন্ধু-বান্ধবরা মিলে আড্ডা দেই। ২০১৬ সালের এক শীতের বিকালে শ্যামলী শিশুপার্কে বসে আড্ডা দিচ্ছি। পার্কে ঘুরতে থাকা ছিন্নমূল শিশুরা এসে বার বার টাকা চাচ্ছে কিছু খাওয়ার জন্য।

এই শিশুদের একজনকে কাছে নিয়ে তিনি বলেন, ‘তুমি যদি পড়ালেখা করো, স্কুলে যাও তাহলে টাকা দেব। কিন্তু শিশুটি জানাল, তার মা দরিদ্র এবং মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালায়। তাই তার আর স্কুলে যাওয়ার সুযোগ নেই।’

মূলত শিশুটির কথা শোনার পরই এই শিশুদের জন্য কিছু একটা করার পরিকল্পনা মাথায় ঢোকে। ভেবেচিন্তে পরিকল্পনাটিকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার কাজে লেগে যাই, বলছিলেন সোহেল রানা।

তিনি বলেন, এরপর পরই শ্যামলী শিশু পার্কে খোলা আকাশের নিচে পাটি বসিয়ে শিশুদের পাঠদান দিতে শুরু করি। প্রায় বছর দেড়েক এভাবেই চলে। এরই মধ্যে আমরা নাম ঠিক করি ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’।

সোহেল রানা বলেন, বছর দেড়েক পর আমরা একটা ভাড়া বাসায় উঠি। সেখানে অফিস এবং শ্রেণিকক্ষ তৈরি করে পাঠদান শুরু করি। এখন পর্যন্ত এই ভবনেই আছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এর সমস্ত খরচ চলছে মানুষের অনুদানে। বিত্তশালী, শিক্ষানুরাগী দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান আর্থিক অনুদান দিয়ে প্রতিষ্ঠানিটিকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

রানা জানান, তাদের স্বপ্ন ও একমাত্র ছায়াতল‘কে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিশ্বস্ত ঠিকানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। যেখানে বঞ্চিত শিশুরা সবধরনের সুযোগ সুবিধা পাবে।

বর্তমানে ছায়াতল বাংলাদেশ’র চারটি ক্যাম্পাসে মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে ২৩৭ জন। এর মধ্যে ছাত্র হচ্ছে ১১৩ জন এবং ছাত্রী ১২৪ জন। শ্যামলী ক্যাম্পাসে আছে ৬৪ জন। বাকিরা অন্য তিন ক্যাম্পাসে পড়ালেখা করছে।

ছায়াতল এর শিক্ষিকা মেহবুবা আক্তার সিতু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা সবাই স্বেচ্ছায় শ্রম দিচ্ছি। শুধুমাত্র যাতায়াত খরচটা প্রতিষ্ঠান থেকে দিচ্ছে।’

তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষক রায়েবা বশরী বলেন, ‘এই শিশুদের পড়াতে দারুণ লাগে। অনেক এনজয় করছি।’

আরেক শিক্ষক ঝুম্পা সরকার বলেন, ‘আমি পাশেই নার্সিং ইনস্টিটিউটে পড়ালেখা করছি। এরই ফাঁকে এখানে এসে ক্লাস নেই। এই সময়টা খুবই ভালো ও আনন্দে কাটে।’

সোহেল জানালেন, ছায়াতল বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে গভর্নিং বডির মাধ্যমে। তিনি নিজে চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শাহিনুর আক্তার সোহানা। এ ছাড়া, বাকি সবাই গভর্নিং বডির বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা

ফুটবল উৎসব ‘তারুণ্যের উৎসবের মধ্যমণি ভাবনা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ‘আলো আসবেই’ গ্রুপ কাণ্ডে জনগণের তোপের মুখে পড়েছিলেন বিতর্কিত অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত এবং সংসদ সদস্য ফেরদৌসের নেতৃত্বে সবাইকে গ্রুপে অ্যাড করা হয় যারা মূলত আওয়ামী লীগ সমর্থক হিসেবে রয়েছে।

এদিকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) অ্যামপিউটি ফুটবল উৎসব ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ -এ যেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে যারা আহত হয়েছেন তাদেরকে নিয়ে ফুটবল উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল। আর এখানে আশনা হাবিব ভাবনাকে বাফুফের অনুষ্ঠানের মধ্যমণি করে ডাকা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাফুফের ফেসবুক পেজ থেকে ভাবনাকে ট্যাগ করে অ্যামপিউটি ফুটবল উৎসবের একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। যেখানে দেখা যায়, জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্রদের হাতে ট্রফি তুলে দিচ্ছেন ভাবনা।

বাফুফে অ্যামপিউটি ফুটবল উৎসব ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫

সেই পোস্টের কমেন্ট বক্সে নেটিজেনরা ভাবনা নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা করেছেন। একজনের ভাষ্য, ‘আলো আসবেই গ্রুপের অন্যতম শয়তান ভাবনাকে নিয়ে পুরস্কার দেয়া হচ্ছে। আমাদের কি ভুলে যাওয়ার রোগ হয়েছে? তরুণদের উপর গরম পানি ছুড়ে মারা সহ আওয়ামী পান্ডাদের সমর্থনে তার ভূমিকা আমাদের ভুলে যাওয়া চলবে না।’

এ বিষয়ে জানার জন্য ভাবনার সঙ্গে যোগাযোগের জন্য একাধিক বার মুঠোফোনে কল দেওয়া হলেও তার নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য, ছোট পর্দায় দীর্ঘদিনের অভিনয়ের পর ২০১৭ সালে ভয়ংকর সুন্দর সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার শুরু করেন ভাবনা। অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বেশ সরব রয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে বলে মন্তব্য করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আসিফ মাহমুদ তার ফেসবুক পোস্টে লিখেন, সরকারে থেকে রাজনৈতিক দলের সাথে কোনও প্রকার সংশ্লিষ্টতার বিরুদ্ধে আমরাও। উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে। একই সাথে রাজনৈতিক দলেরও সরকারের কাজে হস্তক্ষেপ করা অনুচিত। বিভিন্ন সরকারি/সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগে তদবির/চাপ প্রয়োগ করা অনুচিত।

উল্লেখ্য, এর আগে গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, যদি সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা পালন করে, তাহলেই তারা নির্বাচন পরিচালনা করা পর্যন্ত থাকবে। তা না হলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে।

তিনি আরও বলেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে না পারলে নির্বাচন করতে পারবে না। একইসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারে নিজেদের প্রতিনিধি রেখে ছাত্ররা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে অন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি মেনে নেবে না।

Header Ad
Header Ad

‌‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান

সেনাবাহিনী প্রধানকে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ‘কর্নেল র‍্যাংক ব্যাজ’ পরিয়ে দেন। ছবি: সংগৃহীত

সেনাবাহিনীর ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১৭তম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম সেনানিবাসস্থ দি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টার (ইবিআরসি) এর শহীদ এম আর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে সেনাবাহিনী প্রধান সামরিক রীতি অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করলেন।

ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেন।

সেনাবাহিনী প্রধান শহীদ এম আর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছালে তাঁকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয় এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি চৌকষ দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন। এরপর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের জ্যেষ্ঠতম অধিনায়ক এবং জ্যেষ্ঠতম মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার সেনাবাহিনী প্রধানকে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ‘কর্নেল র‍্যাংক ব্যাজ’ পরিয়ে দেন।

এ সময় সেনাবাহিনী প্রধান উপস্থিত সকলের উদ্দেশে তাঁর দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন। পরে তিনি ইবিআরসি’র কোয়ার্টার গার্ড পরিদর্শন করেন এবং স্মৃতি কানন প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ করেন।

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

অনুষ্ঠান শেষে সেনাবাহিনী প্রধান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৩৭তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এবং এই রেজিমেন্টের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশে-বিদেশে পরিচালিত কার্যক্রমের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং দেশ মাতৃকার সেবায় এই রেজিমেন্টের অবদানের কথা স্মরণ করেন। এছাড়াও তিনি আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সকল সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে সেনাসদর, আর্মি ট্রেনিং এন্ড ডকট্রিন কমান্ড, স্থানীয় ফরমেশন এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন পদবির সদস্যবৃন্দ এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা
উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ
‌‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান
সালমান এফ রহমানের সাথে সংশ্লিষ্ট ২৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ
আঁতাতের মাধ্যমে আ.লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি হাল ধরেছে: সেলিমা রহমান
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ ইসলাম
দেশের বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
দুর্বার রাজশাহীর কাছে অপ্রতিরোধ্য রংপুরের প্রথম হারের স্বাদ
যে ৭ ভুলে দ্রুত নষ্ট হবে আপনার শখের স্মার্টফোন
অসুস্থ সন্তানের চিকিৎসার খরচ যোগাতে সড়কে পিঠা বিক্রি করছেন নূর ছবি বেগম
‘অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে কারাবন্দি হয়েছিলাম, এখন মেয়ের বয়স ১৫ বছর’
আবারও শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা, জানা গেল কবে-কোথায় বাড়বে শীত
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে
টাঙ্গাইলে মাদক কারবারি আনোয়ারের স্ত্রীকে গ্রেফতার, স্বামী পলাতক
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা, লেবু বাগানে মিলল মরদেহ
শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বিতরণের বই পাওয়া যাচ্ছে খোলাবাজারে!
ফেব্রুয়ারিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক  
ইবিতে বাস ভাঙচুরে বাধা দেওয়ায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়কদের হাতাহাতি
হলিউডে অভিনয় করার বিষয়ে যা বললেন জায়েদ খান