রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’

সাকিবুল, সাদিয়া, মিম, সম্রাট, সানজিদ, স্বর্ণা, ঝুমুর, কাউসার এবং রুম্মান। কী সুন্দর সুন্দর একেকটা নাম! অথচ এরা সবাই সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র শিশু। এদের আরেক পরিচয় পথশিশু কিংবা স্ট্রিট চিলড্রেন। বলা যায়, এদের বেড়ে ওঠা নগরীর রাস্তাঘাট, বস্তি, ফুটপাত আর পার্কে। ঘুরে ঘুরে মানুষের কাছে হাত পেতে পাওয়া টাকা দিয়েই তারা জীবন ধারণ করে। আবার কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডে।

এমন অনিশ্চিত জীবনের দিকে ধাবিত এসব শিশুদেরই আলোর পথ দেখাচ্ছে সামাজিক সংগঠন ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’।

রাজধানীর শ্যামলীর একটি বাড়িতে ছয়াতল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে পথশিশুদের আলোর ঠিকানা ‘ছায়াতল বিদ্যাপীঠ’। প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত এই বিদ্যাপীঠে পড়ালেখার সুযোগ করে দিয়েছে পথশিশুদের। শুধু শ্যামলীতেই নয়, মোহাম্মদপুরের গাবতলী বিজিবি মার্কেট, পুলপাড় বটতলা এবং চাঁদ উদ্যানে রয়েছে আরও তিনটি ক্যাম্পাস। সবমিলিয়ে চারটি ক্যাম্পাসে পথশিশুদের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে সামজিক সংগঠন ছায়াতল।

গত সপ্তাহের বুধবার (১ মার্চ) রাজধানীর শ্যামলীর জহুরি মহল্লায় ছায়াতলের প্রধান কার্যালয়ে যেতেই কমলা রঙের জামা পরা একদল শিশু এসে হাজির সামনে। সালাম বিনিময় অতপর হ্যান্ডশেক করে নিয়ে গেল শ্রেণি কক্ষে। সঙ্গে তাদের প্রতিষ্ঠান প্রধান সোহেল রানা এবং শিক্ষিকা মেহেবুবা আক্তার সিতু।

প্রায় প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে কোমলমতি শিশুরা প্রাণখোলা আনন্দে গল্পে গল্পে নিজেদের নাম পরিচয় জানালো। একইসঙ্গে এই প্রতিবেদেকের পরিচয় জানতেও তারা ভুল করেনি। তাদের মুখের হাসি আর আনন্দ বলে দিচ্ছিল তারা বিদ্যালয়ে পড়ে ভীষণ খুশি।

প্রথম শ্রেণির সাকিবুল আর সোনিয়া বলছিল তারা বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায়। মানবতার সেবায় নিজেদের সমর্পণ করতে চায়। তাদের মতোই দ্বিতীয় শ্রেণির সম্রাট, সানজিদ, মিম কিংবা পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির মিতু, আয়েশা, জাকিয়া, সুলতানারাও স্বপ্ন দেখছে আগামী দিনে নিজেদের সরকারি কিংবা বেসরকারি কোনো অফিসের উচ্চ পদে আসীন হয়ে দেশের সেবা করবে। মানুষের সেবা করবে।

তাদের সবার চোখে মুখেই যেন ভবিষ্যতের স্বপ্নগুলো উঁকিঝুঁকি দিচ্ছিল। কিন্তু সেই স্বপ্নেও আছে নানা প্রতিবন্ধকতা। ছায়াতলে যারা পড়ালেখা করার সুযোগ পেয়েছে এবং তুমুল উৎসাহ নিয়ে পড়ালেখা করছে তাদের মধ্যে যারা মেয়ে তাদের বেশির ভাগই অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর আর সুযোগ পাচ্ছে না। কারণ, অষ্টম শ্রেণির পর পরই তাদের মায়েরা দ্রুত মেয়ের বিয়ে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চায়। অনেক চেষ্টা করেও সেটা রোধ করা যাচ্ছে না।

ছায়াতল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সোহেল রানা বলছিলেন, আমরা চেষ্টা করছি সুবিধাবঞ্চিত এই পথশিশুদেরকে একটা রাস্তা দেখাতে। কিন্তু এই শিশুদের বেশির ভাগের মায়েরা বিভিন্ন বাসা বাড়িতে কাজ করেন। তারা মনে করে, অষ্টম শ্রেণির পর মেয়েদের বিয়ে দিতে হবে। আর পড়া লেখার প্রয়োজন নেই। আমরা চেষ্টা করলেও খুব একটা ফল পাওয়া যায় না।

যেভাবে ছায়াতলের যাত্রা শুরু

কুষ্টিয়ার ছেলে বিএম সোহেল রানা। লেখাপড়া করেছেন ঢাকা কলেজের রসায়ন বিভাগে। তিনি বলছিলেন, ‘প্রায়ই বিকালে শ্যামলী পার্কে বসে বন্ধু-বান্ধবরা মিলে আড্ডা দেই। ২০১৬ সালের এক শীতের বিকালে শ্যামলী শিশুপার্কে বসে আড্ডা দিচ্ছি। পার্কে ঘুরতে থাকা ছিন্নমূল শিশুরা এসে বার বার টাকা চাচ্ছে কিছু খাওয়ার জন্য।

এই শিশুদের একজনকে কাছে নিয়ে তিনি বলেন, ‘তুমি যদি পড়ালেখা করো, স্কুলে যাও তাহলে টাকা দেব। কিন্তু শিশুটি জানাল, তার মা দরিদ্র এবং মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালায়। তাই তার আর স্কুলে যাওয়ার সুযোগ নেই।’

মূলত শিশুটির কথা শোনার পরই এই শিশুদের জন্য কিছু একটা করার পরিকল্পনা মাথায় ঢোকে। ভেবেচিন্তে পরিকল্পনাটিকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার কাজে লেগে যাই, বলছিলেন সোহেল রানা।

তিনি বলেন, এরপর পরই শ্যামলী শিশু পার্কে খোলা আকাশের নিচে পাটি বসিয়ে শিশুদের পাঠদান দিতে শুরু করি। প্রায় বছর দেড়েক এভাবেই চলে। এরই মধ্যে আমরা নাম ঠিক করি ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’।

সোহেল রানা বলেন, বছর দেড়েক পর আমরা একটা ভাড়া বাসায় উঠি। সেখানে অফিস এবং শ্রেণিকক্ষ তৈরি করে পাঠদান শুরু করি। এখন পর্যন্ত এই ভবনেই আছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এর সমস্ত খরচ চলছে মানুষের অনুদানে। বিত্তশালী, শিক্ষানুরাগী দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান আর্থিক অনুদান দিয়ে প্রতিষ্ঠানিটিকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

রানা জানান, তাদের স্বপ্ন ও একমাত্র ছায়াতল‘কে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিশ্বস্ত ঠিকানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। যেখানে বঞ্চিত শিশুরা সবধরনের সুযোগ সুবিধা পাবে।

বর্তমানে ছায়াতল বাংলাদেশ’র চারটি ক্যাম্পাসে মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে ২৩৭ জন। এর মধ্যে ছাত্র হচ্ছে ১১৩ জন এবং ছাত্রী ১২৪ জন। শ্যামলী ক্যাম্পাসে আছে ৬৪ জন। বাকিরা অন্য তিন ক্যাম্পাসে পড়ালেখা করছে।

ছায়াতল এর শিক্ষিকা মেহবুবা আক্তার সিতু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা সবাই স্বেচ্ছায় শ্রম দিচ্ছি। শুধুমাত্র যাতায়াত খরচটা প্রতিষ্ঠান থেকে দিচ্ছে।’

তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষক রায়েবা বশরী বলেন, ‘এই শিশুদের পড়াতে দারুণ লাগে। অনেক এনজয় করছি।’

আরেক শিক্ষক ঝুম্পা সরকার বলেন, ‘আমি পাশেই নার্সিং ইনস্টিটিউটে পড়ালেখা করছি। এরই ফাঁকে এখানে এসে ক্লাস নেই। এই সময়টা খুবই ভালো ও আনন্দে কাটে।’

সোহেল জানালেন, ছায়াতল বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে গভর্নিং বডির মাধ্যমে। তিনি নিজে চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শাহিনুর আক্তার সোহানা। এ ছাড়া, বাকি সবাই গভর্নিং বডির বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

ছবি: সংগৃহীত

দারুণ সব জয়ে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ফাইনালে উঠেছিলও বাংলাদেশ। একমাত্র হারটি ছিলো ভারতের কাছে। সেই ভারতকে ফাইনালে পেয়ে প্রতিশোধ নিতে পারেনি সুমাইয়া আক্তারের দল। কুয়ালালামপুরে ভারত আজ ৪১ রানের জয়ে বাংলাদেশের স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

বেউয়েমাস ওভালের ফাইনালে বাংলাদেশের বোলাররা ভারতকে আটকে রেখেছিলেন নাগালের মধ্যে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ১১৭ রানের পূঁজি পায় ভারত।

সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন গঙ্গাদি তৃষা। বল হাতে ফারজানা ইয়াসমিন ৩১ রানে চার উইকেট নিয়ে সবচেয়ে সফল ছিলেন। ১১৮ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খুলতে পারেননি মোসাম্মত ইভা। দলীয় ৮ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙ্গার পর সুমাইয়া আক্তারকে নিয়ে ১৬ ও জুয়াইরা ফেরদৌসের সঙ্গে ২০ রানের জুটি গড়েন ফাহমিদা ছোয়া। এই ওপেনার ২৪ বলে ১৮ করে আউট হতেই ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। ১৮ ওভার তিন বল পর্যন্ত টিকে থেকে ৭৬ রানে অলআউট হয় তারা।

৪১ রানের জয়োৎসবে মাতে ভারতীয় মেয়েরা। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন জুয়াইরা। এই দুজন ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের ঘরে রান করতে পারেননি। ভারতের বোলিংয়ে আয়ুশি শুক্লা ১৭ রানে তিন উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান পারুনিকা সিসোদিয়া ও সোনাম যাদব।

Header Ad
Header Ad

এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা

পুণঃযাত্রায় রবিবার পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা বের হয়। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দৈনিক ‘আমার দেশ’ প্রায় এক দশক পর আবার প্রকাশিত হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বন্ধ করে দেওয়া হয় এ পত্রিকাটি।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা হাতে পেয়েছেন পাঠকরা। সাপ্লিমেন্টসহ ৪৮ পৃষ্ঠার এই কাগজ ভোর থেকে পাঠকের হাতে পৌঁছাতে শুরু করে।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালে বাজারে আসে ‘আমার দেশ’। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলে পড়ে পত্রিকাটি ২০১৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে, ২০১০ সালের জুনেও ১০ দিনের জন্য পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে প্রায় দেড় মাস পর সাড়ে পাঁচ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান দেশে ফেরেন। তার নেতৃত্বে কারওয়ান বাজারের নতুন কার্যালয় থেকে এখন আবার ‘আমার দেশ’ পত্রিকা বেরুচ্ছে।

মাহমুদুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “শূন্য থেকে শুরু করে দুই মাসের মধ্যে জাতীয় পত্রিকা বের করা প্রায় অসম্ভব ছিল। পুনঃপ্রকাশের এই নতুন যাত্রায় পত্রিকাটি জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করবে। পত্রিকাটি সঠিক খবর তুলে ধরার চেষ্টা করবে। মতপ্রকাশের জন্য আওয়াজ তুলবে ‘আমার দেশ’। ”

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের এপ্রিলে পত্রিকাটির সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তার কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে ‘আমার দেশ’র প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের

হাসিনা ও জয়। ছবি: সংগৃহীত

নিউইয়র্ক ও লন্ডনে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তাদের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করেছে দুদক। শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও জয়সহ তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলাকালে ব্যাংক হিসাব-সম্পদ জব্দ বা ক্রোক করতে পারবে এই কমিটি।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুকেন্দ্র থেকে ৫৯ হাজার কোটি টাকা’সহ বিভিন্ন প্রকল্পে ওঠা ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। এছাড়া, আশ্রয়ণসহ ৮টি প্রকল্পে দুর্নীতির তথ্য আমলে নিয়েছে দুদক।

গত ৩ সেপ্টেম্বর, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের এসব দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। শুনানি নিয়ে এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা কেনো অবৈধ ঘোষণা করা হবে না?– তা জানতে চেয়ে গত ১৫ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং