শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় বাড়ছে বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড

একের পর এক অগ্নিকাণ্ড আর বিস্ফোরণের ঘটনা নগরবাসীকে শঙ্কা আর আতঙ্কের মধ্যে ফেলে দিয়েছে। এসি বিস্ফোরণ, বৈদ্যুতিক শট সার্কিট, গ্যাসের লাইনে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণসহ নানা কারণে নগরীর ভবনগুলোতে বিস্ফোরণ বেড়েই চলেছে। নিয়ম না মানা, কর্তৃপক্ষগুলোর উদাসীনতা ও সচেতনতার অভাবের কারণেই মূলত এসব বিস্ফোরণ ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সরকারি বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী রাজধানী ঢাকায় ৬৫ থেকে ৭৫ হাজার ভবন অগ্নিঝুঁকিসহ নানামুখী ঝুঁকির মুখে রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভবন নির্মাণে নীতিমালা না মানা এবং নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহার করার কারণে বাড়ছে দুর্ঘটনা। এ ছাড়া, বৈদ্যুতিক লাইন, গ্যাস পাইপ লাইন ও সুয়ারেজ লাইনের সংস্কার না করার কারণেও ঝুঁকিতে রয়েছে অধিকাংশ ভবন।

শীতকালে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) বন্ধ থাকে। গরমে এসি চালু করতে গেলে সার্ভিসিং করা দরকার। কারণ, গ্যাস জমে যায়। কিন্তু কয়টা টাকা খরচ হবে বলে অনেকেই এসির সার্ভিসিং করান না। বিস্ফোরণের এটাও একটা কারণ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

অনেকেই ভবন নির্মাণের সময় কিছু টাকা বাঁচাতে নিম্নমানের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। ফলে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সম্প্রতি গুলশানের একটি আবাসিক বহুতল ভবনে আগুন লাগার কারণ ছিল বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট। এ বিষয়ে সতর্ক হওয়ার দরকার বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভবন নির্মাণে নীতিমালা মানানোর দায়িত্ব রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক)। কিন্তু রাজউকের চোখের সামনেই বড় বড় ভবন নির্মাণ হলেও তদারকি নাই প্রতিষ্ঠানটির। এই শহরে শুধু তালিকাভূক্ত ঝুঁকিপূর্ণ বহুতল ভবনই আছে ১৮১৮টি। এগুলোতে কোন অগ্নিনিরাপত্তা নাই। এ ছাড়া, রাজউকের সাত হাজার ভবনের তালিকা আছে যেগুলো ভেঙে ফেলতে হবে। কিন্তু গত দেড় দশক ধরে সেগুলো ভাঙা যায়নি।

গ্যাস পাইপলাইন ও সুয়ারেজ লাইনে জমে থাকা গ্যাসেও ঘটছে দুর্ঘটনা। নারায়ণগঞ্জে মসজিদে বিস্ফোরণের একটি বড় উদাহরণ। ওই ঘটনায় ২৪ ব্যক্তি নিহত হন এবং আহত হন শতাধিক। ওই দুর্ঘটনার পর সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষ জানিয়েছিল, গ্যাস পাইপলাইন লিকেজের ফলে বিস্ফোরণ হয়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ছিল উদাসীন। পরে একটি মামলা হয়েছে এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে চার্জশিটও দিয়েছে পুলিশ। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন।

২০২১ সালের এপ্রিলে ঘটে ভয়াবহ ‘মগবাজার বিস্ফোরণ’। এই ঘটনায়ও ১২ জন নিহত হন এবং আহত হন শতাধিক। এই বিস্ফোরণে আশেপাশের অন্তত আরও পাঁচটি ভবন এবং দুটি যাত্রীবাহী বাসেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা তখন জানান, ভবনের কোথাও গ্যাস জমে এই ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

এরপর একে একে ছোটবড় অনেকগুলো ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। রবিবার (৫ মার্চ) রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় একটি বাণিজ্যিক ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এর কয়েকদিন আগে চট্টগ্রামে একটি ভবনে বিস্ফোরণ হয়। তারও আগে ময়মনসিংহে এমন ঘটনা ঘটে।

বর্তমানে তিতাসের গ্যাস সঙ্কটের কারণে সিলিন্ডার ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু সিলিন্ডার ব্যবহারকারীরা জানেনই যে সিলিন্ডারের একটা মেয়াদ থাকে। তারপর ব্যবহার করা ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে এমন অসচেতনতার কারণেও দুর্ঘটনা ঘটছে।

জানতে চাইলে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ভবন নির্মাণে নীতিমালা মানা হচ্ছে না। নির্মাণে প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের দিকে নজর দেওয়া হয় না।

তিনি আরও বলেন, ঢাকার গ্যাসলাইনগুলো জরাজীর্ণ। এর সঙ্গে রয়েছে অপরিকল্পিত খোঁড়াখুড়ি। এই খোঁড়াখুড়ির সময় মাটির নিচের লাইনগুলো প্রায়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে লিকেজ তৈরি হয় এবং গ্যাস বের হয়। কর্তৃপক্ষগুলো যেমন কোনো তদারকি করছে না, তেমনি ঝুকি রোধে কোনো পদক্ষেপও নিচ্ছে না।

পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) সভাপতি আবু নাসের খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ভবন নির্মাণে নীতিমালা মেনে চলা, মানসম্মত বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার, দক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়ে বিদ্যুতের ওয়্যারিংয়ের কাজ করাতে হবে।

গ্যাস লিকেজ বন্ধে তিতাসকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, দুর্ঘটনা রোধে বিএসটিআই, রাজউক, সিটি করপোরেশন, বিস্ফোরক অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর নিয়মিত তদারকি প্রয়োজন।

তদন্তকারী সংস্থার দাবি, এই শহরের অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত এসব আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনে রয়েছে ত্রুটিপূর্ণ গ্যাস ও বৈদ্যুতিক সংযোগ। নেই কোনো সংস্কারের কাজ। নানা ধরনের গাফিলতির কারণে একের পর এক ঘটছে বহুমুখী দুর্ঘটনা। আর এসব দূর্ঘটনায় বাড়ছে প্রাণহানির সংখ্যা।

এদিকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকাতে ৬৫ হাজার থেকে ৭৫ হাজার ঝুঁকিপূর্ণ ভবন আছে।

ফায়ার সার্ভিসের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তারাও জানান, ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলকায় প্রায় ৬৫-৭০ হাজারের বেশি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বলে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে। এসব ভবনে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ইতিমধ্যে সবাইকে সতর্ক করেছে সংস্থাটি।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সূত্র বলছে, নিয়ম না মেনে ভবন তৈরি, অনিরাপদ গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ, ত্রুটিপূর্ণ সংযোগ মেরামত না করাসহ ভবনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ঘটে যাওয়ার দুর্ঘটনাগুলোর মূল কারণ।

নগরপরিকল্পনা ও পরিবেশবিদ স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, ঢাকা এখন খুব বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে। তা ছাড়া, তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের লাইনের নকশাও নেই। তারা জানেও না কোথায় কোথায় গ্যাস লাইন রয়েছে! আবার সেগুলোর সংস্কারও করা হচ্ছে না। যদি সেগুলো বিস্ফোরণ হয়, তবে বিপুল পরিমাণ ক্ষতির মুখে পড়বে বাংলাদেশের মানুষ।

তিনি বলেন, ‘যেভাবে ভবনে আগুন ও বিস্ফোরণ ঘটনা ঘটছে তাতে বলা যায় ঢাকা শহর এখন বিস্ফোরণ ও বোমার শহরে পরিণত হতে যাচ্ছে।’

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মইন উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের ঢাকা শহরে প্রতিবছর গড়ে ৯০ হাজারের বেশি ভবন তৈরি হচ্ছে। ‘রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বছরে গড়ে ১০ থেকে ১৫ হাজার ভবনের অনুমোদন দেয়। তাহলে বাকি ভবন কীভাবে হচ্ছে? তাই যারা ভবন তৈরি করছেন, তাদের অনুরোধ করে বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) অনুযায়ী আপনারা ভবন তৈরি করবেন।

তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের লিস্ট করে এবং সাধারণ মানুষকে এসব বিষয়ে সতর্ক করেছি।’

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন