বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গবেষণায় মেয়র, মানুষকে কামড়ে ‘জাত’ চেনাচ্ছে মশা

মশার সঙ্গে যুদ্ধ করছেন নগরবাসী। আর মশার প্রজাতি নিয়ে গবেষণা করে ওষুধ প্রয়োগের কথা বলছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) আতিকুল ইসলাম। শুধু তাই নয়, তিনি বলেছেন, এতদিন মশা নিধনে ভুল পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে।

তবে নগরবাসীর অভিযোগ, এই ভুল পদ্ধতির পেছনেই প্রতিবছর ব্যয় করা হয়েছে শত শত কোটি টাকা। কিন্তু কোনো সুফল পাওয়া তো দূরের কথা উল্টো খেসারত দিচ্ছে নগরের প্রতিটি নাগরিক।

সন্ধ্যা হলেই রাজধানী ঢাকা চলে যায় দলবদ্ধ মশার দখলে। বাসা-বাড়িতে নেট লাগিয়েও মশাকে ঠেকানো যাচ্ছে না। বিশেষ করে যেসব এলাকায়, খাল, নালা-নর্দমা আছে সেসব এলাকায় তো কথাই নেই। পুরোটাই মশার রাজ্যে পরিণত হয়। ফলে মশা মানুষের শরীরে লেপ্টে থাকছে। কয়েল কিংবা মশার ওষুধ দিয়েও মশাকে তাড়ানো যাচ্ছে না। উল্টো মশা সংঘবদ্ধভাবে মানুষকে কামড়াচ্ছে।

নগরবাসী বলছেন, মশার প্রজাতি নিয়ে গবেষণা করতে চাচ্ছেন ডিএনসিসি মেয়র। এর মধ্যেই নগরবাসীকে কামড়ে নিজেদের জাত চেনাচ্ছে মশা নিজেই।

ডিএনসিসি মেয়র বলছেন, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামি শহর সফর করেই তিনি বুঝতে পেরেছেন যে এতদিন ভুল পদ্ধতি প্রয়োগ করেছেন মশা নিধনে। কিন্তু মিয়ামিতে গিয়ে তিনি জানতে পেরেছেন যে মশার প্রজাতি নিয়ে গবেষণা করে সেই অনুযায়ী ওষুধ প্রয়োগ করতে হয়। এখন মিয়ামির সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চান ডিএনসিসি মেয়র।

এ লক্ষ্যে কাজও শুরু করেছেন। কিন্তু এর মধ্যেই মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ নগরবাসী। একই অবস্থা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনেরও (ডিএসসিসি)।

বেড়েছে কিউলেক্স মশা

তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়ে কিউলেক্স মশার উপদ্রব। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। শীতের প্রকোপ কমার সঙ্গে সঙ্গে কিউলেক্স মশার প্রজননও বেড়ে গেছে। আগামীতে কিউলেক্স মশা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে কিউলেক্স মশার প্রজনন বাড়তে শুরু করে। মার্চে ভয়াবহ রূপ নেয়। এই চিত্র থাকে এপ্রিল-মে পর্যন্ত। তাই সামনে আরও খারাপ দিন অপেক্ষা করছে নগরবাসীর জন্য।

জানতে চাইলে ডিএনসিসি মেয়রের উপদেষ্টা ও কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ইতিমধ্যে ব্যাপক হারে কিউলেক্স মশার প্রজনন ঘটেছে। মার্চ মাস পুরোটাই এমন ধকল সইতে হবে নগরবাসীকে। এপ্রিলে কিউলেক্স মশার উপদ্রব কমতে থাকবে।

মশার উপদ্রব নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি নানাবিধ তৎপরতা পরিচালনা করছে বলে জানান ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান।

অন্যদিকে, ডিএসসিসি এলাকায় কিউলেক্স মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণে আছে দাবি করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামছুল কবির বলছেন, তবে যেসব এলাকার জলাশয় অপরিষ্কার রয়েছে সেসব এলাকায় মশা কিছুটা বেশি।

খরচের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মশাও

ঢাকার দুই সিটিতে মশা মারতে প্রতিবছরই বরাদ্দ বাড়ছে ৷ সেই সঙ্গে যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মশাও। দুই সিটিতে বছরে বরাদ্দ প্রায় ২০০ কোটি টাকা ৷ তাই নগরবাসীর প্রশ্ন, মশা মারতে বরাদ্দকৃত এত এত টাকা আসলে যায় কোথায়?

ডিএনসিসিতে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মশা নিধনে ব্যয় হয়েছিল ১০ কোটি টাকা। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাজেটে বরাদ্দ ছিল ২৪ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ২৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২০ কোটি টাকা, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেট ছিল ২১ কোটি টাকা, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

এ ছাড়া, ২০২০-২১ অর্থবছরে ৫০ কোটি ৫০ লাখ এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ব্যয় হয় ১১০ কোটি টাকা। আর চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে ১০১ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে ডিএনসিসি।

অন্যদিকে, ডিএসসিসি ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ১১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা, ২০১৫-১৬ অর্থবছর ব্যয় ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেট ছিল ২৬ কোটি টাকা।

২০১৯-২০ অর্থবছরে বাজেট বরাদ্দ ছিল ৪৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা, ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৫ কোটি টাকা, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশা নিধনে বাজেট রাখা হয় ৪৫ লাখ ৭৫ কোটি টাকা।

এই বরাদ্দের সঙ্গে আরও যোগ করতে হবে মশক নিধন যন্ত্রপাতি কেনার ব্যয়। জানা যায়, দুই সিটি করপোরেশন বিগত পাঁচ অর্থবছরে মশক নিয়ন্ত্রণে কীটনাশকই কিনেছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার। এই কেনাকাটায়ও ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

এসএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭