বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

খালেদা জিয়ার রাজনীতি: সরকারের ভেতরেই দুই মত

খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন কি না তা নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির মাঠ উত্তপ্ত। সরকারের একাধিক মন্ত্রী খালেদা জিয়াকে নিয়ে গণমাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন।

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, কৃষিমন্ত্রী, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ নিজ নিজ অবস্থান থেকে খালেদা জিয়াকে নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন।

সম্প্রতি রাজধানীতে একটি অনুষ্ঠান শেষে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন কি না শর্তে সেটা আছে কি না সেটা আমার মনে পড়ছে না। তবে যতদূর মনে পড়ছে, শর্তে এ রকম কিছু নেই।’

তার এই বক্তব্যের পর গত কয়েকদিন ধরেই বিষয়টি নিয়ে কথা হচ্ছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। বিশেষ করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সরকারি দলের নেতাদের কাছে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তারা জবাব দিচ্ছেন।

অবশ্য দেশের বিশিষ্ট আইনজীবীরা বলছেন, প্রথমে যে শর্তে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত রেখে তাকে বাসায় থেকে চিকিৎসা করার ‍সুযোগ দেওয়া হয়েছে তাতে তার রাজনীতি করার কোনো সুযোগ নেই। যদি না এই শর্ত শিথিল হয়ে থাকে।

এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আইনমন্ত্রী যেটা বলেছেন সেটা সঠিক। তিনি রাজনীতি করতে পারবেন। যদি কোনো শর্ত না থাকে। তবে নির্বাচন করতে পারবেন না।’

বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে। বৈঠক শেষে সাংবাদিকরা কৃষিমন্ত্রীর কাছে জানতে চান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন কিনা? জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়ার রাজনীতি করতে বাধা নেই। তিনি জেলে থেকেও দল পরিচালনা করতে পারবেন, বিভিন্ন নির্দেশনা দিতে পারবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে আইন অনুযায়ী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে বর্তমান নির্বাচনী আইনে যা আছে, তাই মানতে হবে। এখানে সরকার বা নির্বাচন কমিশনসহ কারও কিছু করার নেই।’

এদিকে, বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে একটি অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদের কাছে সাংবাদিকরা খালেদা জিয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘আমি সরকারের তথ্যমন্ত্রী হিসেবে বলছি খালেদা জিয়া যে শর্তে বাসায় আছেন তাতে তার রাজনীতি করার কোনো সুযোগ নেই।’

তিনি বলেন, ‘কে কী বললেন সেটা বিষয় না, তাকে যে শর্তসাপেক্ষে বাসায় থেকে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হয়েছে, তাতে খালেদা জিয়ার রাজনীতি করার সুযোগ নেই।’

তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী কেউ দুই বছরের বেশি সাজাপ্রাপ্ত হলে তার নির্বাচন করার কোনো সুযোগ নেই।’

তিনি আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন সেটা আইনমন্ত্রী বলেননি। তার বক্তব্য ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।’

অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্ট্রাটেজিক স্টাডিজের (বিলস্) এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী আবারও বলেছেন, খালেদা জিয়ার রাজনীতি করার বিষয়ে কোনো আইনি বাধা নেই। তবে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।

তিনি বলেন, ‘আইনগত বাধা কোথায় থাকে? খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন না। তার কারণ তিনি দণ্ডিত। কিন্তু রাজনীতি করতে পারবেন না, এ রকম কথা তো কোথাও নাই। বাস্তব অবস্থা হলো তিনি তার যে দণ্ডাদেশ সেটা স্থগিত করেছিলেন। কারণ তিনি অসুস্থ। এটা মনে রাখতে হবে। এখন বাস্তব অবস্থাটা কী সেটাও আপনারা জানেন।’

আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, তার ভাই যে আবেদনটা করেছেন; সে আবেদনের মধ্যে বলা আছে তিনি গুরুতর অসুস্থ। তার যদি আরও ভালো চিকিৎসা না হয় তার জীবন বিপন্ন। তখন মানবিক কারণে প্রধানমন্ত্রী তার সাজা স্থগিত রেখে মুক্তি দিয়েছেন। যিনি অসুস্থ তিনি রাজনীতি করতে পারবেন কি না সেটা আমি বার বার আপনাদের বলছি। সেটা আপনারা বিবেচনা করে দেখেন। স্বাভাবিকভাবে মানুষ মনে করে তিনি অসুস্থ রাজনীতি করতে পারবেন না। এটাই হচ্ছে বাস্তব অবস্থা।’

তিন মন্ত্রীর তিন রকম বক্তব্যে রাজনৈতিক মহলে নানান আলোচনা হচ্ছে খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন কি না। চলছে বিতর্ক।

শর্তসাপেক্ষে সাজা স্থগিত করে কারাগারের বদলে বাসায় থাকা খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন কি না-এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যারিস্টার তানজিব-উল আলম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আইনগতভাবে তার সাজা স্থগিত রেখে জেলে না রেখে বাসায় থাকার সুযোগ দিয়েছে সরকার। সরকারের সেই ক্ষমতাটা আছে এবং সেটা করতে হলে যেকোনো ধরনের শর্ত আরোপ করা যায়।

জানা মতে, তার সাজা যখন স্থগিত করে বাসায় থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল তখন যে শর্তটা আরোপ করা হয়েছিল তাতে উল্লেখ ছিল যে, তিনি কোনো ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে পারবেন না। আমার জানা মতে, সরকারের পক্ষ থেকে সে শর্তটা শিথিল করা হয়নি। এখন যদি শিথিল করা হয়ে থাকে সেটা আমার জানা নেই। তবে আমি যত দূর জানি, আগের শর্তটা এখনো আছে, যোগ করেন তিনি। 

তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়ার নির্বাচন করার কোনো সুযোগ নেই। সাজাপ্রাপ্ত আসামি নির্বাচন করতে পারেন না।’

অপরদিকে, রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা আমিন উদ্দিন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘খালেদা জিয়া রাজনীতি করবেন কি, করবেন না সেটা তিনি যে জামিনে মুক্ত আছেন তার শর্তের উপর নির্ভর করে। যেহেতু আইনমন্ত্রী বলেছেন ও আমি তার বক্তব্য শুনেছি তাতে খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন।’

তিনি বলেন, ‘৪০১-এ তাকে প্যারোলে যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে সেখানে যদি শর্ত দেওয়া থাকে তাহলে তিনি রাজনীতি করতে পারবেন না।’

তিনি আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন না। কারণ, তিনি দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত। যেটা নৈতিক স্খলনজনিত।’

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন যারা

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০২৪ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ জন কবি ও লেখক। আসন্ন অমর একুশে বইমেলায় তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমি নির্বাহী পরিষদের অনুমোদনে মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ প্রস্তাবক কমিটির প্রস্তাবনার পরিপ্রেক্ষিতে এবং '‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার কমিটি ২০২৪’-এর সিদ্ধান্তক্রমে আজ ৯ই মাঘ ১৪৩১/২৩শে জানুয়ারি ২০২৫ বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমি নির্বাহী পরিষদ ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ অনুমোদন করে।

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ প্রাপ্তরা হলেন-

১. কবিতা- মাসুদ খান

২. কথাসাহিত্য- সেলিম মোরশেদ

৩. নাটক ও নাট্যসাহিত্য- শুভাশিস সিনহা

৪. প্রবন্ধ/গদ্য- সলিমুল্লাহ খান

৫. শিশুসাহিত্য- ফারুক নওয়াজ

৬. অনুবাদ- জি এইচ হাবীব

৭. গবেষণা- মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া

৮. বিজ্ঞান- রেজাউর রহমান

৯. মুক্তিযুদ্ধ- মোহাম্মদ হাননান

১০. ফোকলোর- সৈয়দ জামিল আহমেদ

অমর একুশে বইমেলা ২০২৫-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার তুলে দেবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা

ফুটবল উৎসব ‘তারুণ্যের উৎসবের মধ্যমণি ভাবনা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ‘আলো আসবেই’ গ্রুপ কাণ্ডে জনগণের তোপের মুখে পড়েছিলেন বিতর্কিত অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত এবং সংসদ সদস্য ফেরদৌসের নেতৃত্বে সবাইকে গ্রুপে অ্যাড করা হয় যারা মূলত আওয়ামী লীগ সমর্থক হিসেবে রয়েছে।

এদিকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) অ্যামপিউটি ফুটবল উৎসব ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ -এ যেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে যারা আহত হয়েছেন তাদেরকে নিয়ে ফুটবল উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল। আর এখানে আশনা হাবিব ভাবনাকে বাফুফের অনুষ্ঠানের মধ্যমণি করে ডাকা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাফুফের ফেসবুক পেজ থেকে ভাবনাকে ট্যাগ করে অ্যামপিউটি ফুটবল উৎসবের একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। যেখানে দেখা যায়, জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্রদের হাতে ট্রফি তুলে দিচ্ছেন ভাবনা।

বাফুফে অ্যামপিউটি ফুটবল উৎসব ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫

সেই পোস্টের কমেন্ট বক্সে নেটিজেনরা ভাবনা নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা করেছেন। একজনের ভাষ্য, ‘আলো আসবেই গ্রুপের অন্যতম শয়তান ভাবনাকে নিয়ে পুরস্কার দেয়া হচ্ছে। আমাদের কি ভুলে যাওয়ার রোগ হয়েছে? তরুণদের উপর গরম পানি ছুড়ে মারা সহ আওয়ামী পান্ডাদের সমর্থনে তার ভূমিকা আমাদের ভুলে যাওয়া চলবে না।’

এ বিষয়ে জানার জন্য ভাবনার সঙ্গে যোগাযোগের জন্য একাধিক বার মুঠোফোনে কল দেওয়া হলেও তার নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য, ছোট পর্দায় দীর্ঘদিনের অভিনয়ের পর ২০১৭ সালে ভয়ংকর সুন্দর সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার শুরু করেন ভাবনা। অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বেশ সরব রয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে বলে মন্তব্য করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আসিফ মাহমুদ তার ফেসবুক পোস্টে লিখেন, সরকারে থেকে রাজনৈতিক দলের সাথে কোনও প্রকার সংশ্লিষ্টতার বিরুদ্ধে আমরাও। উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে। একই সাথে রাজনৈতিক দলেরও সরকারের কাজে হস্তক্ষেপ করা অনুচিত। বিভিন্ন সরকারি/সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগে তদবির/চাপ প্রয়োগ করা অনুচিত।

উল্লেখ্য, এর আগে গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, যদি সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা পালন করে, তাহলেই তারা নির্বাচন পরিচালনা করা পর্যন্ত থাকবে। তা না হলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে।

তিনি আরও বলেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে না পারলে নির্বাচন করতে পারবে না। একইসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারে নিজেদের প্রতিনিধি রেখে ছাত্ররা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে অন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি মেনে নেবে না।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা
উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ
‌‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান
সালমান এফ রহমানের সাথে সংশ্লিষ্ট ২৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ
আঁতাতের মাধ্যমে আ.লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি হাল ধরেছে: সেলিমা রহমান
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ ইসলাম
দেশের বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
দুর্বার রাজশাহীর কাছে অপ্রতিরোধ্য রংপুরের প্রথম হারের স্বাদ
যে ৭ ভুলে দ্রুত নষ্ট হবে আপনার শখের স্মার্টফোন
অসুস্থ সন্তানের চিকিৎসার খরচ যোগাতে সড়কে পিঠা বিক্রি করছেন নূর ছবি বেগম
‘অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে কারাবন্দি হয়েছিলাম, এখন মেয়ের বয়স ১৫ বছর’
আবারও শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা, জানা গেল কবে-কোথায় বাড়বে শীত
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে
টাঙ্গাইলে মাদক কারবারি আনোয়ারের স্ত্রীকে গ্রেফতার, স্বামী পলাতক
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা, লেবু বাগানে মিলল মরদেহ
শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বিতরণের বই পাওয়া যাচ্ছে খোলাবাজারে!
ফেব্রুয়ারিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক  
ইবিতে বাস ভাঙচুরে বাধা দেওয়ায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়কদের হাতাহাতি