রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৪ বছরেও ফয়সালা হয়নি অগ্নিকাণ্ডে ঝুঁকিতে থাকা ১৮১৮ ভবনের

অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে থাকা রাজধানীর এক হাজার ৮১৮টি ভবনের ব্যাপারে কোনো ফয়সালা হয়নি। চার বছরের বেশি সময় ধরে লালফিতায় বন্দী এসব বহুতল ভবনের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে বনানীর এফআর টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর রাজউক অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে থাকা রাজধানীর নকশা লঙ্ঘন করে নির্মিত ১ হাজার ৮১৮টি বহুতল ভবনের তালিকা তৈরি করে। কিন্তু তালিকা পর্যন্তই সব কাজ শেষ শেষ। এসব ভবনকে ঝুঁকিমুক্ত করা কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ অংশ ভেঙে ফেলার কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি গত চার বছরে।

রবিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানীর গুলশানে বহুতল ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর ঝুঁকিপূর্ণ বহুতল ভবনের বিষয়টি আবারও আলোচনায় এসেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এফআর টাওয়ার অগ্নিকাণ্ডের পর সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, রাজউক, সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নড়েচড়ে বসে। শুরু হয় রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবন সানক্তের কার্যক্রম। দ্রুততম সময়ের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ করে গুলশান, বনানীন, ধানমন্ডি, মতিঝিল এলাকায় বহুতল ভবন যেগুলো নকশা বহির্ভূতভাবে তৈরি করা হয়েছে তার একটা দীর্ঘ তালিকা তৈরি করে।

যেখানে স্থান পায় ১ হাজার ৮১৮টি বহুতল ভবন। কিন্তু এই তালিকা প্রকাশ কিংবা তালিকা ধরে ভবনগুলোর মালিকদের বিরুদ্ধে কোনোরকম ব্যবস্থা গত চার বছরেও নিতে পারেনি রাজউক কিংবা সরকারের অন্য কোনো সংস্থা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা, প্রভাবশালীদের চাপের মুখে এই তালিকা প্রকাশই করতে পারেনি রাজউক।

তৎকলীন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম তখন বলেছিলেন ১৫ দিনের মধ্যে তালিকা গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হবে। আমরা দেখাতে চাই কারা বড় বড় কথা বলে অথচ তারা এই ধরনের অপরাধে লিপ্ত। কিন্তু প্রভাবশালীদের চাপের কারণে সেই ১৫ দিন চার বছরেও শেষ হয়নি।

শ ম রেজাউল করিমের পর গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ। কিন্তু তার এই সময়ে গত প্রায় তিন বছরেও অবৈধ বহুতল ভবনের তালিকা প্রকাশ করা হয়নি।

এ ব্যাপারে প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে কথা বলা সম্ভব হয়নি। রাজউক চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান ভুইয়ার সঙ্গেও ফোনে যোগাযোগ করে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, বনানীতে আগুন লাগার পর রাজউকের করা এই তালিকা প্রকাশ করার ব্যাপারে সরকারের সদিচ্ছা ছিল। কিন্তু ভবনগুলোর মালিক এমন সব ব্যক্তি যারা সমাজের খুবই প্রভাবশালী। এ কারণেই মূলত তালিকাটা হিমঘরে চলে গেছে।

জানা যায়, সেই সময় রাজউকের ২৪টি টিম কাজ করে এই তালিকা প্রণয়ন করে। টিমের সংশ্লিষ্ট কয়েকজন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ১ হাজার ৮১৮টি ভবনের মধ্যে কোনো কোনোটা পুরোটাই অবৈধ, কোনোটার আংশিক অবৈধ আবার কোনোটার নিচের পার্কিংয়ের জায়গা দখল করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। এসব ভবন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে রয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, তালিকার ভবনগুলোর মধ্যে সাধারণ যে সমস্যা সেটি হলো অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থার অপ্রতুলতা। বনানীর এফআর টাওয়ারেরও উপরের দুটি তলা অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল এবং ভবনে অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা ছিল না বললেই চলে।

সেই সময় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয় তালিকা প্রকাশের পর মালিকদের সময় বেঁধে দেওয়া হবে। এরপর যেসব ভবন নীতিমালায় না আসবে তাদের ভবন ভেঙে দেওয়া হবে। কিন্তু তালিকাই প্রকাশ করা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) সভাপতি আবু নাসের খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এ ভবনগুলো যাদের তারা এতই প্রভাবশালী যে, তারা রাষ্ট্র ও সমাজ চালান। তারা মন্ত্রীকেও পরিবর্তন করে দিতে পারে। এ কারণেই এই তালিকা প্রকাশ করা যায়নি বলে মনে করি।

প্রসঙ্গত, বনানীর এফআর টাওয়ার অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু হয়েছিল ২৬ জন। অগ্নিদগ্ধ হয়েছিলেন ৭৩ জন। আর চার বছর পর রবিবার রাতে গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর সড়কের ১২ তলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডে মারা গেছেন দুই জন। উদ্ধার করা হয়েছে ২২ জনকে।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad

নিউইয়র্কে ইউনূস-মোদির বৈঠক করার প্রস্তাব দিলো ঢাকা

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ গ্রাফিক্স

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মাঝে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এ বৈঠক আয়োজনে নয়াদিল্লিকে প্রস্তাব দিয়েছে ঢাকা।

শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ভারতের ইংরেজি দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা যায়, চলতি মাসের শেষের দিকে নিউইয়র্কে বৈঠকটি করার প্রস্তাব করা হলেও ভারত এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি।

সূত্র বলছে, চলতি মাসের শেষের দিকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নেওয়ার জন্য নিউইয়র্কে যাবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই অধিবেশনে যোগ দেবেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অধিবেশনের ফাঁকে দুই নেতার মাঝে একটি বৈঠক আয়োজনে ঢাকার পক্ষ থেকে নয়াদিল্লির কাছে প্রস্তাব করা হয়েছে। ভারতীয় পক্ষ এখন পর্যন্ত এই প্রস্তাবের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি এবং নিউইয়র্কে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের জন্য মোদির অ্যাজেন্ডাও এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভারতীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, চলতি সপ্তাহের শুরুতে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মন্তব্য ঘিরে বৈঠকটি হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সাক্ষাৎকারে ভারতে পালিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সীমান্ত হত্যা এবং তিস্তার পানি বণ্টনসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কথা বলেছেন ইউনূস। এসব বিষয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান এই উপদেষ্টার মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি নয়াদিল্লি।

চলতি সপ্তাহে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে (পিটিআই) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্তব্যের সমালোচনা করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সাক্ষাৎকার তিনি বলেন, বাংলাদেশ তার প্রত্যর্পণ চাইতে পারে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ ব্যতীত অন্যান্য সব রাজনৈতিক দল ‘‘ইসলামপন্থী’’ বলে ভারতের যে ‘‘আখ্যান’’ রয়েছে, দেশটিকে সেটি থেকে বেরিয়ে আসা উচিত।

পিটিআইকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশ শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার আগ পর্যন্ত ভারত যদি তাকে রাখতে চায়, তাহলে তাকে সেখানে চুপ থাকতে হবে। ভারতে বসে তিনি কথা বলছেন এবং নির্দেশনা দিচ্ছেন। দেশে এটা কেউ পছন্দ করছে না। এটা আমাদের বা ভারতের জন্য ভালো নয়।’

আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে

ফাইল ছবি

আবারও সীমান্ত অতিক্রম করছে মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা। শুধু এক দিনেই বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে অন্তত ৫০০ জন। এর আগে শুক্রবার কক্সবাজারের সীমান্ত দিয়ে এসেছে আরও দুই শতাধিক। গত দুই সপ্তাহে উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে এসেছে কমপক্ষে আট হাজার রোহিঙ্গা।

শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) নাফ নদীর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে এসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।

সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, রাখাইনের মংডু টাউনশিপের বিপরীতে (পশ্চিমে) চার কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদ পেরোলেই বাংলাদেশের টেকনাফ উপজেলা। রাতের অন্ধকারে মংডু টাউনশিপের সুদাপাড়া, ফয়েজীপাড়া, সিকদারপাড়া ও নুরুল্লাপাড়া গ্রাম থেকে রোহিঙ্গারা নৌকা নিয়ে নাফ নদ অতিক্রম করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ছে। বেশির ভাগ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকছে জাদিমোরা, দমদমিয়া, কেরুনতলি, বরইতলি, নাইট্যংপাড়া, জালিয়াপাড়া, নাজিরপাড়া, মৌলভীপাড়া, নয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, জালিয়াপাড়া, মিস্ত্রিপাড়া, ঘোলারচর, খুরেরমুখ, আলীর ডেইল, মহেষখালীয়াপাড়া, লম্বরী, তুলাতলি, রাজারছড়া, বাহারছড়া সীমান্ত এবং উপকূল দিয়ে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বলেন, সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটছে। অনুপ্রবেশের সময় বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গাকে নাফ নদ থেকে পুনরায় মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাফ নদ ও সীমান্তে টহল জোরদার করা হয়েছে।

টেকনাফে আশ্রয়শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সহকারী পুলিশ সুপার মাইন উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ঢুকে পড়েছে। তাদের নজরদারিতে রাখা হচ্ছে। নতুন করে কোনো রোহিঙ্গা যেন ঢুকতে না পারে, সে ব্যাপারে আশ্রয়শিবিরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতন ও গণহত্যার মুখে ২০১৭ সালের ২৫ অগাস্ট রাখাইন (আরাকান) রাজ্য থেকে বাংলাদেশে স্রোতের মত ঢুকতে শুরু করে রোহিঙ্গারা। কয়েক মাসের মধ্যে সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নেয়। যেখানে আগে থেকেই ক্যাম্পে বসবাস করছিল আরও চার লাখ।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ওই বছরের শেষ দিকে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে রাজি হয় মিয়ানমারের অং সান সু চি সরকার। ওই বছর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তিও করে।

পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে ২০১৯ সালে দুই দফায় প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু মিয়ানমার সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারেনি রোহিঙ্গারা, ভেস্তে যায় আলোচনা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা। ছবি: সংগৃহীত

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ কর্মসূচির বিষয়টি জানিয়েছেন অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ তথ্য জানান।

হাসনাত আবদুল্লাহ লিখেছেন, প্রিয় চট্টগ্রামবাসী! আগামীকাল (রোববার) ৮ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের সফর। এ সফরের অংশ হিসেবে আমাদের একটি সমন্বয়ক টিম প্রত্যেকটি জেলার অভ্যুত্থান ঘটানো ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করবে।

স্ট্যাটাসে তিনি জানান, সফরের প্রথম জেলা হিসেবে আগামীকাল চট্টগ্রামে দুটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে। ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় নিয়ে প্রথম সভাটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।

একইদিনে ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় নিয়ে দ্বিতীয় সভাটি চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদিঘির ময়দানে বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও লেখেন, রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ ছাত্র-জনতার সঙ্গে আগামীকাল দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ।

সর্বশেষ সংবাদ

নিউইয়র্কে ইউনূস-মোদির বৈঠক করার প্রস্তাব দিলো ঢাকা
আরও ৫০০ রোহিঙ্গা পালিয়ে এলো বাংলাদেশে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা থাক‌ছে না, রোববার থেকেই কার্যকর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম
আমিরাত থেকে ফিরলেন ১৩ বাংলাদেশি, স্বাগত জানালেন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত
ভারতে গিয়ে পানি ছেড়ে দিয়েছে শেখ হাসিনা, বন্যার জন্য তিনি দায়ী: জয়নুল আবেদিন
বিএনপির ৮ নেতাকে অর্থপাচার মামলা থেকে অব্যাহতি
হত্যা মামলায় ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিক কারাগারে
সাবেক ৩১ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপির পাচার করা ১ লাখ কোটি টাকার খোঁজে দুদক
পাঁজরের দুটো হাড় ভেঙে গেছে সালমান খানের
বিটিএসের টানে মাদ্রাসা থেকে পালানো ৫ ছাত্রীকে বগুড়া থেকে উদ্ধার
বিশাল শূন্যতা তৈরি করে বিদায় নিয়েছো: সালমান শাহকে শাবনূর
সন্ধ্যায় দেশে ফিরবেন আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশি
দুই নভোচারীকে না নিয়েই পৃথিবীতে ফিরে এলো বোয়িং স্টারলাইনার
রংপুরে আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ছাত্রদলের
আগামী ৫ দিন বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত, কমতে পারে তাপমাত্রা
সীমান্তে ফেলানীর মতো হত্যাকাণ্ড আর দেখতে চাই না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কলেজছাত্র ইমন হত্যা মামলায় সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
দেশে রিজার্ভ ২০ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর