শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অজ্ঞতায় ম্লান শহীদের বীরগাথা

যুদ্ধ মানুষের জীবনকে পাল্টে দেয়, ভীরু ব্যক্তিকে বীর সৈন্যে আর আপসকামী ব্যক্তিকে সাহসী যোদ্ধায় পরিণত করে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধও পাল্টে দিয়েছিল হাজারো মানুষের জীবনবোধ, জন্ম দিয়েছিল শত বীরের। আব্দুল হালিম মিয়া সেরকম একজন বীরযোদ্ধা, দেশমাতৃকার প্রতি গভীর ভালোবাসা থেকে যিনি অকাতরে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছিলেন।

হালিম মিয়া ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং একাত্তরে তিনি প্রধান করণিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডে। আর দশজন সাধারণ সাংসারিক মানুষের মতো তিনিও সাধারণ জীবন-যাপন করতেন; কিন্তু একাত্তরের সেই আগুনঝরা দিনগুলো তাকেও পরিণত করেছে একজন যোদ্ধায়।

’৭১-এর ২৬ মার্চ, কারফিউ চলছিল রাজশাহী শহরজুড়ে। প্রাণ বাঁচাতে যুবকরা যে যার মতো বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন নিরাপদ আশ্রয়ে। ঠিক সেই সময় মধ্যবয়সী এই সরকারি কর্মকর্তা প্রাণের মায়া ত্যাগ করে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সামনে। অকথ্য নির্যাতন সহ্য করেও দুর্বল হয়ে পড়েননি, মাথা নত করেননি, অবশেষে বরণ করেছিলেন শহীদের মৃত্যু।

সেই গর্বের গল্পটি বলছিলেন হালিম মিয়ার বড় সন্তান শামসুল আলম। তিনি বলেন, ‘২৫ মার্চ কালরাত। সে রাতে ভয়াবহ গোলাগুলির শব্দে আমাদের ঘুম ভেঙে গেল। আমরা শুনলাম স্থানীয় পুলিশের সঙ্গে পাকিস্তানি বাহিনীর ভীষণ লড়াই চলছে। সকালে কারফিউ ছিল। এলাকার যুবকেরা তাদের স্ত্রী সন্তানদের বাড়িতে ফেলে লুকিয়েছিল নিরাপদ জায়গায়।’

‘দুপুরের কিছু আগে দুটি মর্টার শেল এসে আঘাত হানে এলাকায়। নারী এবং শিশুরা ভয়ে চিৎকার করতে থাকে। কান্নাকাটি শুনে আমার বাবা জীবনের মায়া ত্যাগ করে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন। প্রত্যেক বাড়িতে গিয়ে এলাকার নারীদের সাহস দিতে থাকেন। পাকিস্তানি সেনারা বিষয়টি বুঝতে পেরে বাবাকে ধরে ফেলে। বাবার সঙ্গে আরও দুজন যুবক, কালু আর সামুকেও তারা উঠিয়ে নেয়’, বলেন শামসুল।

অশ্রুসিক্ত নয়নে তিনি আরও বলেন, ‘সেদিন সন্ধ্যায় কালু আর সামুকে ছেড়ে দেওয়া হয়, কিন্তু আমার বাবা ফেরত এলেন না। পরদিন সকালে বর্ণালীর মোড়ে আমার বাবার ক্ষত-বিক্ষত লাশ পাওয়া গেল।’

কালু এবং সামু ছিলেন দুই ভাই, বর্তমানে তারা দুজনই মৃত। মৃত্যুর আগে কালু সেদিনে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে বন্দিদশার কথা আমাদের বলে গেছেন।

তিনি বলে গেছেন, ‘আমরা দেখলাম এলাকার অনেক যুবক এবং ছাত্রদের তারা পিলখানায় স্থাপিত ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গেছে এবং বিনা কারণে তাদের অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে। তাদের টার্গেট ছিল শিক্ষিত মানুষ। আমরা দুই ভাই যেহেতু এতটা পড়ালেখা জানতাম না, তারা আমাদের ছেড়ে দিল; কিন্তু শিক্ষিত কাউকেই ছাড়তে তারা নারাজ।’

কালু আরও বলেছেন, ‘সেনাদের জেরার মুখে ভয়ে বেশিরভাগ মানুষ চুপ করে ছিল, কয়েকজন শব্দ করে কান্নাকাটি করছিল। হালিম মিয়া একটুও ভয় পেলেন না। তিনি সেনাদের মুখে-মুখে তর্ক করতে শুরু করলেন। অন্যদের যেন নির্যাতন না করা হয়, সে ব্যাপারে বারবার বলতে থাকলেন।’

জানা যায়, এরপরই তাকে আরেকটি কক্ষে নিয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলা হয়। অথচ এই শহীদের বীরত্বগাথা নিয়ে কোনো লেখা বা তার কোনো স্মৃতিচিহ্নই নাই শহরে।

আক্ষেপ করে শামসুল বললেন, ‘বাবার নামে আমাদের বাড়ির সামনের প্রধান সড়কটির নামকরণ করা হলেও, অনেকদিন যাবৎ সেখানে কোন নাম ফলক নাই। এই বিষয়টি তদারক করারও তেমন কেউ নাই।’

এই হলো একজন শহীদের গল্প, এই গল্প এখানেই শেষ। এলাকার কিছু মানুষ এখনও তার কথা মনে রেখেছে।

এ রকম আরেকজন হলেন আব্দুস সালাম, যুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। সেনাদের ক্যাম্পে কাপড় ধোয়ার কাজ করে গোপন সংবাদ নিয়ে পৌঁছে দিতেন মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে।

শামসুল আলম বলেন, ‘সঠিক তারিখ মনে নেই। মার্চের শুরুর দিকে, সেটি আট বা দশ মার্চ হবে। একদিন হালিম মিয়া এলেন আমার আব্বার কাছে। আব্বা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তার যুদ্ধ বিষয়ে অনেক অভিজ্ঞতা। তাই হালিম মিয়া আব্বাকে বললেন, বিশটি বন্দুক আর ২০০ গুলি দিয়ে পাকিস্তানি সেনা ঠেকানো সম্ভব কি-না? আব্বা বললেন, এটি বোকামি হবে, এভাবে তাদের ঠেকানো যাবে না। তাদের গেরিলা পদ্ধতিতে প্রতিহত করতে হবে। হালিম মিয়া ফিরে গেলেন।’

শামসুল অবশ্য বললেন ভিন্ন কথা। তিনি জানালেন, তার বাবার এ রকম কোনো ইচ্ছার বিষয়ে তারা কিছুই জানতেন না।

তবে কালু বলেছিলেন, হালিম মিয়ার কথা শুনেই মনে হয়েছিল তিনি অনেক গোপন পরিকল্পনা জানতেন এবং সে কারণেই পাকিস্তানি সেনারা তাকে মেরে ফেলে।

মৃত্যুর আগে তিনি বারবার বলেছিলেন, ‘এ দেশে পাকিস্তানিরা কখনওই জয়ী হতে পারবে না।’

এমএস/এসএ/এএন

Header Ad
Header Ad

ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার

ছবি: সংগৃহীত

লন্ডনের ক্রিকেট দল ওভাল ইনভিন্সিবলসের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়েছে ভারতের প্রখ্যাত বিলিয়নিয়ার পরিবার, আম্বানি। এই শেয়ার কিনতে তারা প্রাইভেট ইকুইটি ফার্ম এবং সিলিকন ভ্যালির শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে।

ওভাল ইনভিন্সিবলস এবং লন্ডন স্পিরিট, এই দুটি দল হান্ড্রেড নামে পরিচিত নতুন শর্ট-ফর্ম ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে, যা লন্ডনের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হোম ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়। ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ড গত বছর আটটি দলের অংশীদারিত্ব বিক্রি করার উদ্যোগ নেয়, এবং প্রথম সফল চুক্তি হয় ওভাল ইনভিন্সিবলসের শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে।

দরপত্র প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, সারে ভিত্তিক এই দলটির শেয়ার কিনতে সিভিসি ক্যাপিটাল পার্টনারস এবং গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইসহ সিলিকন ভ্যালির একাধিক শীর্ষ নির্বাহী এগিয়ে এসেছিলেন। তবে, শেষ পর্যন্ত সরাসরি নিলামের মাধ্যমে আম্বানি পরিবার এই শেয়ার কিনতে সফল হয়।

ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড প্রতি দলের ৪৯ শতাংশ শেয়ার বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেখানে হোস্ট ভেন্যুগুলি ৫১ শতাংশ শেয়ার নিজেদের কাছে রাখতে পারবে বা তা বিক্রি করার সুযোগ থাকবে। নিলামটি পরিচালনা করেছে রেইন গ্রুপ, যারা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং চেলসি ফুটবল ক্লাবের বিক্রির ক্ষেত্রে পরামর্শ দিয়েছিল।

হান্ড্রেড প্রতিযোগিতার লক্ষ্য হল ক্রিকেটের নিয়ম সহজ করা এবং হাফ-টাইম বিনোদন দিয়ে নতুন দর্শক আকর্ষণ করা।

Header Ad
Header Ad

সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাসের সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফ নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। গত বছর ইসরাইলি হামলায় নিহত হন মোহাম্মদ দেইফ।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় বিবিসি। এতে বলা হয়, এক বিবৃতিতে, দেইফের পাশাপাশি হামাসের উপ-সামরিক কমান্ডার মারওয়ান ইসার মৃত্যুর কথাও ঘোষণা করেছে হামাস। যদিও গত বছরের মার্চ মাসে ইসার মৃত্যুর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

এছাড়া গত বছরের আগস্টে ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানিয়েছিল, তারা আগের মাসে দেইফকে হত্যা করেছে, কিন্তু তখন হামাস বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। ইসরাইল দাবি করেছিল, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে দেইফ অন্যতম ছিলেন। সেই হামলায় ১,২০০ জন নিহত হন এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেইফকে গাজায় হামাসের গুরুত্বপূর্ণ একজন নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। ইয়াহিয়া সিনওয়ারের পরেই ছিল তার অবস্থান। ইয়াহিয়া সিনওয়ারও গত বছর ইসরাইলি বাহিনীর হাতে নিহত হন।

এদিকে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) বিচারকরা গত বছর দেইফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন, পাশাপাশি ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

এদিকে, ইসা হামাসের সামরিক শাখার ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন এবং ইসরাইলের মোস্ট-ওয়ান্টেড ব্যক্তিদের একজন হিসেবে বিবেচিত হতেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইসাকে তাদের সন্ত্রাসী কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তারা মনে করে ৭ অক্টোবরের হামলার সাথে ইসা সরাসরি যুক্ত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা