বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিকল্প কৌশলে নির্বাচনে যেতে মরিয়া জামায়াত!

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মরিয়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ জন্য নানা কৌশল খুঁজছে দলটি। দলের নিবন্ধন ফেরত পেতে আইনি লড়াইয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্বও দেওয়া হচ্ছে। সম্ভব না হলে ভিন্ন নামে নিবন্ধনের চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী দলটি। তবে নিবন্ধন পেতে ব্যর্থ হলে অন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মিশে নিজেদের করে নিয়ে সেই দলের প্রার্থী হওয়ার বিষয়েও আলোচনা অব্যাহত রেখেছেন জামায়াতের নেতারা। দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট নেতারা বলোন, নির্বাচন সামনে রেখে জামায়াতের সঙ্গে পুরোনো সম্পর্ক বজায় রেখেই সরকারবিরোধী আন্দোলনে অন্যান্য দলকে পাশে টানছে বিএনপি। তবে আপাতত ২০ দলীয় জোটকে কিছুটা নিষ্ক্রিয় রাখা হচ্ছে সরকারবিরোধী অন্যান্য দলকে কাছে টানার লক্ষ্যে।

এদিকে, ভোটের মাঠে জামায়াত ইসলামীকে ফ্যাক্টর ধরে গোপনীয়তার সঙ্গেই বিএনপি ও ক্ষমতাসীন দলের নেতারা দলটির রাজনীতির কৌশল জানতে দৌড়ঝাঁপ করছেন।

জানতে চাইলে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, অধিকাংশ বিরোধী দল যুগপৎ ধারার আন্দোলনের পক্ষে। আমরাও যুগপৎ আন্দোলনের বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করি। এ জন্য জনগণকে নিয়ে আমরাও তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছি।

তিনি বলেন, ‘বেশ কয়েক বছর ধরে আমাদের দলের নিবন্ধনের বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। কাজেই আমরাও আইনি প্রক্রিয়াকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। তবে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে নতুন দল গঠন করছেন। কখনো বলছেন তারা জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নন, আবার কখনো বলা হচ্ছে এটা জামায়াতের নিবন্ধন পাওয়ার বিকল্প কৌশল। আমাদের বক্তব্যে হচ্ছে, যারা নতুন সংগঠন বা দল করছেন তারা কি জামায়াতের রাজনীতি করেন? নাকি দল ছেড়ে নতুন দল গঠন করছেন, এই জবাব একমাত্র তারাই ভালো দিতে পারবেন। অপেক্ষা করুন, সময় হলে আপনারাও জানতে পারবেন।

হাইকোর্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট রায় দেন। ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর দলটির নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। ফলে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েকটি আসনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন দলটির নেতারা।

এদিকে, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বিকল্প পথে এগোচ্ছেন। এরই মধ্যে প্রক্রিয়াটি অনেক দূর এগিয়েছে। জানা গেছে, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (অলি আহমদ), বাংলাদেশ লেবার পার্টি (ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম) নেতৃত্বাধীন দলগুলোর সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলছেন জামায়াতের নেতারা। যদিও জামায়াতের সঙ্গে নিজেদের সখ্যতাকে প্রত্যাখ্যান করেছেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম। তিনি বলেন, আমাদের দলে জামায়াতের পুনর্বাসনের কোন সুযোগ নেই। আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের দায় বহন করব না।

জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, জামায়াত নিষিদ্ধ দল নয়। দলের নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে করা মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। অনেকে না বুঝে নতুন দলটি জামায়াতের বলে উদ্দেশ্যমূলক প্রচার চালাচ্ছে। নতুন দলের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর কোনো সম্পৃক্ততা নেই। নতুন দল গড়তে চাইলে ঘোষণা দিয়ে করত জামায়াতে ইসলামী।

এদিকে বিএনপি-জামায়াতের জোট বহাল থাকলেও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। বিজয়ী হয়ে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করে। মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে দলটির তৎকালীন আমির মতিউর রহমান নিজামী ও সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। সেই প্রেক্ষাপটে অনেকটাই রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল জামায়াত। আর সংগঠন হিসেবে যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকায় হাইকোর্টের রায় মেনে দলটির নিবন্ধন বাতিল করে নির্বাচন কমিশন। যা এখন আদালতে বিচারাধীন।

তবে প্রকাশ্য কর্মসূচি খুব একটা না থাকলেও ভেতরে ভেতরে বেশ সুসংগঠিত বলে দাবি করছেন জামায়াত নেতারা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৪ জানুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে নেওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রস্তাবনা বিবেচনার জন্য সংগঠনের মজলিসে শূরার সদস্যদের কাছে পাঠানো হয়। এরপর শূরা সদস্যদের অভিমতের ভিত্তিতেই নতুন নামে দল গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। এ নিয়ে পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষ কমিটিও গঠন করা হয়। অবশ্য ওই কমিটি গঠনের তথ্য গোপন রাখার অভিযোগে ওই বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল পদ থেকে পদত্যাগ করেন লন্ডনে অবস্থানরত ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক। এরপর ১৬ ফেব্রুয়ারি শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কার হন ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মুজিবুর রহমান মঞ্জু।

জামায়াতের বেশ কয়েকজন নেতাকে নিয়ে ‘জনআকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ’ নামে একটি প্ল্যাটফর্মে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু করেন ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক ও মুজিবুর রহমান মঞ্জু। পরে ২০২০ সালের মে মাসে তারা ‘আমার বাংলাদেশ পার্টি' বা ‘এবি পার্টি' নামে রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এ দলটিও এবার নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেছে। কমিশনে আবেদন জমা দেওয়া জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি নামে আরেকটি দলেও জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা রয়েছেন। সবশেষ নতুন করে জমা দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি (বিডিপি) নেতারাও আগে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের দায়িত্বশীল একজন জামায়াত নেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জামায়াত ইস্যূতে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানামুখী তৎপরতা চলছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন ও নির্বাচনে যেকোনো উপায়ে জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামী দলগুলোকে যেমন পাশে চায় বিএনপি; তেমনিভাবে ভিন্ন কৌশলে বিএনপির কাছ থেকে দূরে রাখতে চায় ক্ষমতাসীন দল।

তিনি বলেন, সারাদেশে জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক অবস্থান রয়েছে।

দেশে ধর্মভিত্তিক দল ও গোষ্ঠীগুলোর অবস্থান আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ছিল। বারবার সে সুযোগটি কাজে লাগিয়েছে বিএনপি। ১৯৯১ সালে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট করে তারা ক্ষমতায় আসে। তবে এর পরই এই দুই দলের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে জামায়াতের সঙ্গে কৌশলগত ঐক্য গড়ে আওয়ামী লীগ। যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপি সরকারের পতন ঘটায়।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক