বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কেজির দরে বিক্রি হচ্ছে লঞ্চ, বন্ধের পথে ব্যবসা

পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর থেকেই ঢাকা নদীবন্দরে (সদরঘাটে) কমেছে যাত্রীর আনাগোনা। সেই আনাগোনা আরও কমিয়েছে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি। দাম বাড়ার পর থেকেই লঞ্চ হারিয়েছে তার চিরচেনা রূপ।

সদরঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। এক সময়ে লোককথা প্রচলিত ছিল ‘উপরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট’ সেই লোককথা হারিয়েছে তার যথার্থতা। যাত্রী সংকটে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে লঞ্চগুলো। কাজ হারাচ্ছেন লঞ্চ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত শ্রমিকরা।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ঢাকা নদীবন্দর (সদরঘাট) থেকে লঞ্চযোগে যাতায়াত করে থাকে বরিশাল, ভোলা, চাঁদপুর, কুয়াকাটা, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জায়গার লঞ্চ। দক্ষিণবঙ্গের মানুষের অন্যতম যাতায়াতের পথ নৌপথ হলেও সদরঘাটে আগের চেয়ে যাত্রীর আনাগোনা কমেছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় অধিকাংশ যাত্রীই ঝুকেছে সড়কপথে। অধিকাংশ লঞ্চই পাচ্ছে না কাঙ্ক্ষিত যাত্রী। লঞ্চের ব্যবসায় লোকসান গুণনছেন বেশিরভাগ লঞ্চমালিক।

ব্যবসা খারাপ হওয়ায় কমেছে আয় এজন্যই অনেক লঞ্চেই ছাঁটাই হচ্ছে বিভিন্ন পদে কর্মরত কর্মী। লঞ্চে শুধু কর্মী ছাঁটাইই নয়, ব্যবসায় লোকসান হওয়াতে অনেক মালিকই লঞ্চ কেটে বিক্রি করছেন কেজি দরে।

জানা যায়, ঢাকা-বরিশাল রুটে ডেকের ভাড়া আগে ছিল ৩৫২ টাকা বর্তমানে নতুন ভাড়া কার্যকর করা হয়েছে ৪৫৯ টাকা কিন্ত লঞ্চে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৪০০ টাকা। সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া ছিল ১২০০ টাকা, বাড়িয়ে বর্তমানে করা হয়েছে ১৮৩৬ টাকা কিন্ত লঞ্চে নেওয়া হচ্ছে ১০০০ টাকা। ডাবল কেবিনের পূর্বের ভাড়া ছিল ২২০০ টাকা বর্তমান নতুন ভাড়া কার্যকর করে করা হয়েছে ৩৬৭২ টাকা তবে বর্তমানে নেওয়া হচ্ছে ২০০০ টাকা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভাড়া কমিয়েও যাত্রী পাচ্ছে না লঞ্চগুলো। লঞ্চের চেয়ে কম ভাড়ায় যাওয়া যায় বাসে, বাচে সময়ও তাই যাত্রীদের পছন্দ সড়কপথ।

ব্যবসা আগের মতো না হওয়ায় কাজ হারানোর শঙ্কায় রয়েছে বেশিরভাগ শ্রমিক। ঢাকাপ্রকাশ-কে তারা জানান, এখন তো ব্যবসাই নেই, মালিকের আয় নেই। মালিকের আয় না থাকলে আমাদের বেতন দেবে কী করে। কাজ আমাদের এখন চলে যাবে। বেতন ঠিকঠাক মতো পাচ্ছি না। কীভাবে এই পেশায় থাকব?

সরেজমিনে দেখা যায়, পোস্তগোলার শ্মশান ঘাটে কাটা হচ্ছে লঞ্চ, কেজি ধরে বিক্রি করবেন মালিকরা। এক সময়ের জনপ্রিয় লঞ্চ কীর্তণখোলার নাম বদলে হয়েছে কামাল-১। কাজ চলছে সেটি কাটার। লোহা বিক্রি হচ্ছে কেজি দরে। বিক্রি করে দেওয়া হবে ইঞ্জিনও। কেটে বিক্রি হবে সেই অপেক্ষায় রয়েছে প্রিন্স সাকিন-৪। রাজধানী নামের আরেকটি লঞ্চ কাটা হয়েছে কিছুদিন আগে।

অধিকাংশ মালিকরা জানান, তেলের দাম বাড়ার পর যাত্রী নেই লঞ্চগুলোতে। অধিকাংশ যাত্রীই এখন সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন। ব্যবসা আগের মতো নেই, তাই লঞ্চগুলো কেটে বিক্রি করছি। কোটি কোটি টাকা লস যাচ্ছে আমাদের। ৪০-৫০ কোটি টাকার লঞ্চ আমরা ৫-৬ কোটিতে বিক্রি করছি।

লঞ্চ কাটার ইজারা নেওয়া ককন্ট্রাক্টর হাসান বলেন, ‘আমরা মূলত ইজারা নিয়ে লঞ্চ কাটি। প্রতিটি লঞ্চে গড়ে ১০-১২ লাখ টাকার মজুরি খরচ হয়। আগে লঞ্চ মেরামত করতাম, এখন কাটাকাটির কাজ করছি, সামনে আরও লঞ্চ আসবে। একটা লঞ্চ কাটতে ৪০-৫০ দিনের মতো সময় লাগে। সাধারণত এসব লঞ্চ বানাতে ৫০ কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছিল। এখন এভাবে বিক্রি করে ২-৫ কোটি টাকা পাওয়া যায়।’

কামাল-১ কাটার কাজ করছেন সাজেদুর নামের এক শ্রমিক। তিনি বলেন, ‘আমরা প্লেন শিট কাটছি, লোহা কাটছি, ইঞ্জিন আলাদা করছি, সব বিক্রি করে দেওয়া হবে। ইঞ্জিন ব্যবহার হবে অন্য কোনো লঞ্চে, লোহা আর প্লেন শিট রিফাইন করে রড বা গ্রিল বানানোতে লাগবে।’

সাইফুদ্দিন নামের আরেক শ্রমিক জানান, ‘এখন আর নতুন লঞ্চ বানানো হচ্ছে না। তেলের দাম বাড়ার পর সবকিছুর দামই বেড়ে গেছে। যাত্রীও নেই। নতুন লঞ্চ বানিয়ে কী করবে? বরং যেসব লঞ্চ তৈরি হচ্ছিল সেগুলো বন্ধ আছে। একটা ভিআইপি লঞ্চ বানানোর কাজ শুরুর পর সেটা আবার কেটে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।’

রাজধানীর সদরঘাটে লঞ্চ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখন আগের মতো যাত্রী আসেন না। পদ্মা সেতু চালু হয়েছে, এ ছাড়া নানা কারণ। লঞ্চ সংশ্লিষ্টদের আশা ছিল, আরামে যাত্রার জন্য আবারও লঞ্চমুখী হবেন যাত্রীরা। তবে যাত্রী ফিরলেও আগের অবস্থা ফেরেনি। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যেখানে শ্রনিকদের বেতন বাড়ার কথা, সেখানে নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না তারা। আছে চাকরি হারানোর ভয়।

সুরভি লঞ্চের কেরানি রহমান বলেন, ‘লঞ্চ এখন রোটেশন করে চলে। ৭-৮টার জায়গায় ৩টা চলে। কখন চাকরি চলে যায় আতঙ্কে আছি আনরা। মালিকপক্ষের তো সক্ষমতা থাকতে হবে, তেলের দাম বেড়েছে, জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে।’

মালিকপক্ষ বলছেন, আগের মতো এখন ব্যবসা নেই। সবকিছুর দাম বাড়লেও ভাড়া বেশি দিতে চায় না। আমরা অনেকেই ভাবছি ব্যবসা বন্ধ করে দেব। অনেকেই ইতিমধ্যে লঞ্চ কাটতে শুরু করেছে। লস দিয়ে ব্যবসা চালানো সম্ভব না।

লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমাদের ব্যবসায় লোকসানের অন্যতম কারণ করোনায় মানুষের আর্থিক অবস্থা বাজে হয়েছে। পদ্মা সেতু চালু হয়েছে এবং সবচেয়ে বড় কারণ তেলের দাম বেড়ে যাওয়া। আমার মনে হয় যেই ডিজেল ও মবিল দেশে আসছে এসব বিশুদ্ধ নয়। অনেক লঞ্চ এখন কাটা হচ্ছে,বড় লঞ্চগুলোও হয়তো কাটা শুরু হবে।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ফিলিস্তিনের গাজা ও রাফায় ইসরায়েলি সন্ত্রাসী বাহিনীর চলমান নৃশংসতায় শিশুসহ গণহত্যা ও বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মানববন্ধন করেছে উপজেলা সনাতন ধর্মাবলম্বী লোকজন।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকালে ভূঞাপুর-তারাকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়কের ভূঞাপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শাহ্ আলম প্রামাণিক, উপজেলা সুজনের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্ত, উপজেলা সনাতন ধর্মাবলম্বী সংঘের সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ ঘোষ, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক তাপস নারায়ণ দে সরকার প্রমুখ।

এ সময় ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, শিক্ষিকা তাপসী বসাক, সাংবাদিক আব্দুর রশিদ, মাসুদ, ফরমান শেখ, তৌফিকুর রহমান, মাহমুদুল হাসান প্রমুখসহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছাড়াও নানা শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।



Header Ad
Header Ad

জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস (ভিডিও)

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার মতো এমন অপকর্মের সাহস পেত না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদ ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিএনপির আয়োজিত র‌্যালিতে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, ইসরায়েল কেবল ফিলিস্তিন নয়, সারা বিশ্বের মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র করছে। একে যদি এখনই প্রতিহত করা না যায়, তাহলে একে একে সব মুসলিম রাষ্ট্রকে তারা ধ্বংস করবে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও মুসলমানদের ওপর নিপীড়ন বাড়ছে, আমরাও তা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ইসরায়েলের এই বর্বরতার বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিবাদ দেখা যায়নি। এমনকি সুশীল সমাজ থেকেও কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি, যা অত্যন্ত হতাশাজনক।

তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় মানবতার পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে। আমরা মুসলমান, আমরা মানবিক—এই ন্যূনতম দায়বদ্ধতা থেকেও ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো উচিত।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি সবসময় ন্যায়ের পক্ষে, মানবতার পক্ষে। ফিলিস্তিন সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের এখনও আলাপ পাইনি। অনেক সুশীল রয়েছে, তাদের সাড়া মিলছে না।’

মুসলিম বিশ্বের দ্বিধাবিভক্তির কারণে ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন চলছে অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও রয়েছে।’

বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়া ঠেকাতে সবাই ব্যস্ত, কিন্তু ফিলিস্তিনের পক্ষে ব্যস্ত নয় বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর নিয়ামতপুরে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে দু’জন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ১০জন। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার চন্দননগর এলাকার বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন - বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া এলাকার মৃত ওছির আলীর ছেলে শরিফুল ইসলাম (৫৫) এবং একই এলাকার মৃত আফসের আলীর ছেলে আজিজুল হক (৫৫)।

থানা ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম ও লালচানের বুধরিয়া এলাকায় পাশাপাশি জমি রয়েছে। সাইফুল ইসলামের বাবা তাদের জায়গাতে গাছ লাগালে জমিজমা মাপজোক করে গাছটি লালচানদের মধ্যে পড়ে। গাছ সাইফুলের বাবা লাগানোর সুবাদে উভয়পক্ষের সম্মতিতে সাইফুল গতকাল বুধবার মেহগনি গাছ কাটলে উভয়পক্ষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়। আজ সকালে সাইফুল ইসলামকে দেখতে পেয়ে লালচান তার অংশ বেড়া দিয়ে ঘিরে নিতে বললে সাইফুল ব্যস্ত আছে জানালে লালচান, কাশেম হাজীসহ ২০-২২ জন রামদা, কুড়াল, হাসুয়া দিয়ে আক্রমণ করে। এতে ঘটনাস্থলেই শরিফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় আহত হয় আরও ৮-১০ জন। আহতদের মধ্যে আজিজুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যায়।

নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন
জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস (ভিডিও)
নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২
বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি
২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি
কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে চিঠি
সিলেটে থানায় লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে লিঙ্গ পরিবর্তনের চিকিৎসা নিতে এসে গ্রেপ্তার ৫ বাংলাদেশি
রবিবার ৩ জেলায় সাধারণ ছুটি, সবমিলিয়ে টানা ৪ দিনের অবকাশ
এসএসসির ফল ৬০ দিনে প্রকাশের চেষ্টা করা হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি: শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যমুনা নদী বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনকে কারাদন্ড
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করায় ৪ বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক পেট্রাপোল বন্দর থেকে ফেরত
মেয়েকে কেন্দ্রে নেওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে বাবার মৃত্যু, পরীক্ষার হলে মেয়ে জানে না মৃত্যুর খবর
‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নয়, ‘বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র’ নাম চায় ইসলামী আন্দোলন
৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে আগাম জামিন পেলেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে ছাড়াতে চাওয়া স্ত্রী তামান্না
নিউ জার্সিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি প্রবাসীসহ মেয়ের মৃত্যু
ভারতের মত অন্য কোনও দেশ বাংলাদেশের এতটা মঙ্গল চায় না: জয়শঙ্কর
মেসির জোড়া গোলে সেমিফাইনালে ইন্টার মায়ামি
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স