শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ব্যয় কমাতে সরকারের উদ্যোগ যেভাবে সফল হতে পারে

বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও বিশ্বব্যাপী সংকটের মধ্যে ব্যয় কমাতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদনও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার বিদ্যুৎ সাশ্রয়, জরুরি কাজ ছাড়া অপ্রয়োজনীয় বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ করাসহ বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে আট দফা নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।

কিন্তু ব্যয় কমাতে সরকারের এসব উদ্যোগ কতোটা সফল হবে— এই নিয়ে নানামহলে নানা হিসাব-নিকাষ চলছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারপ্রধান যখন বলেছেন, অবশ্যই তা বাস্তবায়ন হতে হবে। প্রয়োজনে বাজেট কমিয়ে দিতে হবে। একই সঙ্গে কঠোরভাবে মনিটরিং করতে হবে। তাহলেই ব্যয় কমাতে সরকারের উদ্যোগ সফল হবে।

সরকারের ব্যয় কমানোর উদ্যোগকে কিভাবে দেখছেন জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, ‘ব্যয় কমাতে বিভিন্ন উদ্যোগের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে— এটা ভালো উদ্যোগ। তবে লোডশেডিংয়ের চেয়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো বেশি ইতিবাচক। কারণ লোডশেডিংয়ের ফলে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। শিল্প কারখানায়ও নতুন করে বিদ্যুৎ সরবরাহের আয়োজন করতে হবে। জেনারেটরের ব্যবহার বাড়াতে হবে। তাই এটা অর্থনৈতিকভাবে তেমন ইতিবাচক হবে না। এরচেয়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ালে বেশি লাভজনক হবে। যার যতটুকু দরকার সে ততোটুকু ব্যবহার করবে। যার দরকার হবে না তাকে বাড়তি টাকা পরিশোধ করতে হবে না। এতে বিদ্যুতের ব্যবহারও কমে যাবে।

সরকারি সব দপ্তরে বিদ্যুতের ২৫ শতাংশ ব্যবহার কমানোর নির্দেশনা দেওয়ার পরও দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায় সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। তাহলে ২৫ শতাংশ বিদ্যুৎ কিভাবে কার্যকর হবে? এমন প্রশ্নের উত্তরে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘সরকারপ্রধান যা বলেন, তা কার্যকর করা সরকারি কর্মকর্তাদের নৈতিক দায়িত্ব। তাই সরকারকে শক্তভাবে বিদ্যুতের ব্যবহার মনিটরিং করতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিসভা থেকে উদ্যোগ নিতে হবে। প্রয়োজনে বাজেট কমিয়ে দিতে হবে। তাহলে যে যার মতো আর বিদ্যুৎ ও এসির ব্যবহার করতে পাববে না। কমিয়ে দেবে।

সরকারের সাবেক সচিব ও কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) সভাপতি ড. গোলাম রহমান বলেছেন, ‘ব্যয় কমাতে সরকারপ্রধান যখন উদ্যোগ নিয়েছেন তা সফল হতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নির্দেশনা জারিও করা হয়েছে। কাজেই সব মন্ত্রণালয়কেই তা মানতে হবে। অফিস সময়ে আগের মতো এসি, বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ নেই। সরকারপ্রধান ভেবে চিন্তে উদ্যোগ নিয়েছেন, নির্দেশনাও দিয়েছেন। তবে কৃষি ও শিল্প কারখানায় বিদ্যুতের ব্যবহারে খুবই সচেতনা অবলম্বন করতে হবে। কারণ কৃষির ক্ষতি হলে সমস্যা। উৎপাদন কমে যাবে। আবার শিল্পের উৎপাদন ব্যাহত হলেও সমস্যা। সরবরাহ ও রপ্তানি কমে যাবে। তাই সংশ্লিষ্ট সবার সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে কৃষি ও শিল্পের ক্ষেত্রে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সরকারপ্রধানের এমন উদ্যোগ সফল হোক এটা আমিও চাই। আশা করি খুব অল্প সময়ে এই সংকট কেটে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ সফল হবে।’

উল্লেখ্য, গত বুধবার (২০ জুলাই) ব্যয় সাশ্রয়ে কার্যকর কর্মপন্থা নিরূপণের লক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিবদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ব্যয় কমাতে আট দফা নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস। তিনি রাজস্ব ব্যয় সংকোচন, উন্নয়ন ব্যয়ের সর্বোত্তম ব্যবহার, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৃদ্ধি, নিত্যপণ্যের মূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সব সচিবকে অনুরোধ জানান।

কোভিড পরবর্তী অর্থনৈতিক অভিঘাত এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী সংকট দেখা দিয়েছে। তার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। রপ্তানির তুলনায় আমদানি ব্যয় বাড়ছে। জ্বালানিসহ নিত্যপণ্য কেনার জন্য বাড়ছে ব্যয়। আগের চেয়ে রেমিটেন্সও কমে যাচ্ছে। তাই ব্যয় মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংককে রিজার্ভ থেকে প্রায় দিন টাকার অবমূল্যায়ন করে ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে। ডলারের দাম বাড়তে বাড়তে ৯৩ টাকা ৯৫ পয়সা হয়ে গেছে। খোলা মার্কেটে আরও বেশি। কয়েক মাসের মধ্যে টাকার অবমূল্যায়ন ১০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আর রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন থেকে ৪০ বিলিয়নে নেমে গেছে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত