শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

করোনা

এখনই সতর্ক না হলে দিতে হতে পারে চড়া মূল্য

বৈশ্বিক মহামারি করোনা থেকে মুক্তি মিলছে না। মরণব্যাধি এ ভাইরাস আবারও চোখ রাঙাচ্ছে। দ্রুত বেগে বাড়ছে সংক্রমণ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে সংক্রমণের হার নতুন করে ভাবিয়ে তুলবে।

অপরদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই সতর্ক না হলে চড়া মূল্য দিতে হতে পারে। তবে তারা স্বস্তির কথাও জানিয়েছেন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বর্তমান করোনার যে ধরণে বাংলাদেশের মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে এই ধরণ পূর্বের ওমিক্রন বা ডেল্টার মতো ভয়ংকর হবে না।

গত কয়েক দিনে সারাদেশেই করোনা সংক্রমণ রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। সামনে ঈদ উল আজহা। মুসলিম ধর্মের সবচাইতে বড় এই উৎসবে মানুষের সমাগম সর্বত্র বেড়ে যাবে। বিশেষ করে রাজধানী থেকে জেলা শহরগুলোতে মানুষের চলাফেরা বাড়বে কয়েকগুণ। তাছাড়া পশুর হাটগুলোতেও মানুষের উপস্থিতি ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে। তাই বিশ্লেষকরা বলছেন, এখনই সরকারকে এ বিষয়ে কঠোর হতে হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১ জুলাই থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত করোনা সংক্রমণ হার দেখলে সহজেই অনুমান করা যাবে কতটা দ্রুত বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্যা। শুধু আক্রান্ত নয়, মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে। চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে গত ৪ জুলাই আর ৫ জুলাই মারা গেছেন সাত জন। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শনাক্তের সংখ্যাও।

গত কয়েক দিনে যে হার শনাক্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে তাতে বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করেন এটি বাংলাদেশে করোনার পঞ্চম ঢেউ। চলতি (জুলাই) মাসের শেষ দিকে এটি নিম্নমুখী হতে পারে।

গত ১ জুলাই করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল এক হাজার ৮৯৭ জন। আক্রান্তের হার ছিল ১৫ দশমিক ৩১ শতাংশ। ওই দিন পাঁচ জনের মৃত্যু হয়। পরদিন ২ জুলাই সংক্রমণের হার ছিল ১৩ দশমিক ২২ শতাংশ। অর্থাৎ ২ জুলাই এক হাজার ১০৫ জন সংক্রমিত হয়। সংক্রমণের এই ধারা বাড়তেই থাকে। ৩ জুলাই ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সেদিন মোট সংক্রমিত হয় এক হাজার ৯০২ জন, মারা যান দুই জন। আর ৪ জুলাই সংক্রমণের হার ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। মৃত্যুও ছিল সর্বোচ্চ। সবশেষ ৫ জুলাই করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন এক হাজার ৮৯৭ জন। টানা চারদিন পর দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দুই হাজারের নিচে এসেছে। মহামারির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৫৮২ জন।

করোনার বর্তমান ঢেউ কোথায় যেয়ে থামতে পারে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সাবেক উপাচার্য, করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য, দেশের অন্যতম শীর্ষ ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে এই ওয়েবটা খুব বেশি দিন স্থায়ী হবে না। এটা আস্তে আস্তে কমে যাবে কারণ অনেকটা ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। এটার কার্যকারিতা আছে তো। ঈদের জন্য একটা ফিডব্যাক হবে। এটা ওমিক্রনই। আমার মনে হচ্ছে জুলাইয়ে দ্বিতীয় সপ্তাহে নিচে নেমে যাবে। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ বাড়তে পারে নাও পারে।

সংক্রমণ রোধে এই বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেন আমাদের ছোট্ট বাবুদের যেহেতু ভ্যাকসিন দেওয়া হয়নি তাই তাদের সাবধানে রাখতে হবে। সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। লডকাউনের পর্যায়ে যাবে না বলে মনে হয়। সিলেটে বন্যা পরিবর্তী সংক্রমণটা বাড়তে পারে। এজন্য সেখানে সরকারের আরও একটু কঠোর হতে হবে।

আইইডিসিআর-এর সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক হোসেন ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত অভিমত করোনার বর্তমান ঢেউ চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। এটি আমাদের পঞ্চম ঢেউ। করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ঠেকাতে সরকারের পাশাপাশি সামাজিক উদ্যোগ বাড়াতে হবে। যারা এখনও ভ্যাকসিন নেয়নি তাদের খুঁজে বের করে ভ্যাকসিন দিতে হবে।’

যদি সবাই সতর্ক ও সচেতন না হই তাহলে ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে বলে মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেন, গত কয়েকদিন সংক্রমণের হারটা দুই হাজারের মধ্যে স্ট্যাবল রয়েছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে এরপর গ্রাফটা নিচে নেমে যেতে পারে। তবে মানুষ যদি মাস্ক না পরে বা স্বাস্থ্যবিধি না মানে তাহলে বিপদ বেড়ে যেতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত যেটা মনে হচ্ছে ডেল্টার মতো হবে না। ঈদের পর সংক্রমণটা বাড়তে পারে বলে মনে হচ্ছে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত