বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আয়ুর্বেদিকের লাইসেন্সে বানানো হচ্ছে প্যারাসিটামল

ফাইল নম্বর ১০৯। এটি ’হেলমো ফার্মাসিউটিক্যালস’-এর ওষুধ বানানোর ফাইল। আয়ুর্বেদিক ওষুধ প্রস্তুতের লাইসেন্স রয়েছে এই প্রাতিষ্ঠানটির।

পুরান ঢাকার একটি ওয়ার্কশপ থেকে আট ধরনের ওষুধ তৈরির ছাঁচ বানিয়ে নিয়েছে ’হেলমো ফার্মাসিউটিক্যালস’। এর মধ্যে এমনকি জনপ্রিয় প্যারাসিটামল ব্র্যান্ড ‘নাপা’ তৈরির ছাঁচও রয়েছে।

জানা গেছে, কেবল এই প্রতিষ্ঠানটি নয়, এমন অন্তত দেড় শতাধিক প্রতিষ্ঠান আয়ুর্বেদিক ও হার্বালের লাইসেন্স নিয়ে তৈরি করছে বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের নকল ওষুধ।

সংশ্লিষ্টদের মতে, নকল ওষুধ তৈরির জন্য প্রথমে একটি ল্যাবরেটরি স্থাপন করতে হয়। এরপর সংগ্রহ করতে হয় কিছু যন্ত্রাংশ। সবশেষে প্রয়োজন হয় ওষুধ তৈরির কাঁচামাল ও মোড়কজাতের লেবেল। এসব পণ্য সরবরাহের আগে ক্রেতার ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের লাইসেন্স রয়েছে কি-না সে বিষয়টি যাচাই করে নেয় সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। মূলত নকল ওষুধ তৈরির পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রতিটি ধাপে ওষুধ উৎপাদনের লাইসেন্সের প্রয়োজন হয়। এই প্রয়োজনীয়তা মেটাতেই নকল ওষুধ কারবারীরা সংগ্রহ করেন ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক ওষুধের লাইসেন্স।

ওষুধের যন্ত্রাংশ তৈরির জন্য দেশের একমাত্র অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান মেসার্স ফাতেমা ইঞ্জিনিয়ারিং। এই প্রতিষ্ঠানটি এরমধ্যে ওষুধ তৈরির বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেছে দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানে। যার মধ্যে বেশিরভাগ নিয়েছে আয়ুবের্দিক ও ইউনানি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানে যন্ত্রাংশ সরবরাহ করার আগে তাদের কাছ থেকে লিখিত নেওয়া হয়েছে যে ‘এসব যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে কোনো প্রকার নকল বা অবৈধ ওষুধ তৈরি করলে ফাতেমা ইঞ্জিনিয়ারিং দায়বদ্ধ থাকবে না।’

ফাতেমা ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সত্ত্বাধিকারীদের একজন আব্দুর রহমান। তার দাবি, দেশি প্রতিষ্ঠান হিসেবে তারাই একমাত্র ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদিত। এ জন্য তারা এ ধরনের যন্ত্রাংশ তৈরির আগে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন রয়েছে কি-না তা যাচাই করে নেন। পাশাপাশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে একটি লিখিতও রাখেন ।

দেশের কোন ধরনের প্রতিষ্ঠানে তারা যন্ত্রাংশ সরবরাহ করে থাকেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বড় প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশ থেকে এসব যন্ত্রাংশ আমদানি করে থাকে। তবে দেশীয় ইউনানি ও আয়ুবের্দিক প্রতিষ্ঠানগুলো আমাদের কাছ থেকে যন্ত্রাংশ নিয়ে থাকেন।

এদিকে রবিবার (১৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা আইনের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এতে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবনের পরামর্শ (প্রেসক্রিপশন) দিলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডের প্রস্তাব করা হয়েছে।

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য বলছে, আগে অধিকাংশ ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক ওষুধ তরল ধরনের হলেও এখন ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল ধরনের হচ্ছে। এর ফলে সহজেই ইউনানি ও আয়ুর্বেদিকের লাইসেন্স ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় মালামাল সংগ্রহ করে জনপ্রিয় বিভিন্ন অ্যালোপেথিক ওষুধ তৈরি করছে কিছু অসাধু কারবারী। পরে এসব নকল ওষুধ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে জেলা থেকে উপজেলা, এমনকি গ্রামেও।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ.কে.এম হাফিজ আক্তার ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ওষুধ আসল হোক বা নকল হোক এটি তৈরি করতে নির্দিষ্ট কিছু যন্ত্রাংশের প্রয়োজন হয়। এসব যন্ত্রাংশ পুরান ঢাকার কয়েকটি ওয়ার্কশপে তৈরি হয়ে থাকে। পরবর্তীতে এসব যন্ত্রাংশ ঢাকার বাইরে স্থাপন করে নকল ওষুধ উৎপাদন করে তা দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

ওষুধ বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদনকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে এর কোনো প্রতিকার পাওয়া যাবে না। তাদের মতে, একজন খুনি হাতে গোনা কয়েকজনকে হত্যা করে। অন্যদিকে, নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদনকারিরা নীরবে অসংখ্য মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। এই অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য। তাদের রুখতে হবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্সের বিকল্প নেই। একইসঙ্গে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরকে ঢেলে সাজাতে হবে। তাকে নিয়মিত বাজার তদারকি করতে হবে। ওষুধের পাইকারি বাজারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে অভিযান চালাতে হবে।’

নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদনকারী কারখানার মালিকদের গ্রেপ্তার করে কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করার জন্ জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা এ ব্যাপারে জনসাধারণকেও ওষুধ কেনার সময় সচেতনতার পরিচয় দিতে বলছেন। ওষুধ প্রতিষ্ঠিত কোনো কোম্পানির কি-না এবং তার মেয়াদ রয়েছে কি-না, তা দেখে কিনতে হবে বলে তারা মনে করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের অধ্যাপক ডা. মো শাহ এমরান বলেন, ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় নকল ওষুধ উৎপাদনকারীরা ধরাছোঁয়ার বাহিরে থেকে যান। সাধারণত যারা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন, তারা নকল ওষুধ বিপণনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। শুধু এদের ধরলেই হবে না, এই চক্রের মূল হোতাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি আমাদের কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যেমন, নকল ওষুধ তৈরির ক্ষেত্রেও একটি ল্যাবরেটরি, অনেক ধরনের যন্ত্রাংশ, ওষুধ তৈরির কাঁচামাল প্রয়োজন হয়। এ জন্য মেডিকেল যন্ত্রাংশ কেনা-বেচার সঙ্গে জড়িতসহ সংশ্লিষ্ট সকলের ওপর নজরদারী রাখা প্রয়োজন।

এদিকে ওষুধ প্রশাসনের তথ্য বলছে, মানহীন ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতের জন্য চলতি বছরে ৮৪টি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এরমধ্যে চারটি অ্যালোপেথিক ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। বাকিগুলো ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক।

আরও পড়ুন: কারাদণ্ডের বিধান রেখে ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক শিক্ষা আইন অনুমোদন

ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ’ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক ঔষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন করে আর অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে না। আগে যারা অনুমোদন নিয়ে রেখেছিলেন, তাদের কার্যক্রম নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। ত্রুটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের অনুমোদন স্থগিত এমনকি স্থায়ীভাবে বাতিল করা হচ্ছে।’

এনএইচ/এএন

Header Ad
Header Ad

উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ

ছবিঃ সংগৃহীত

অনির্দিষ্টকালের জন্য উত্তরবঙ্গে সব পেট্রোল পাম্পে তেল বিক্রি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে রাজশাহী বিভাগীয় মালিক ও শ্রমিক ঐক্য পরিষদ। সড়ক ও জনপথ বিভাগ বিনা নোটিশে বিভিন্ন পেট্রোল পাম্প উচ্ছেদ করায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

আজ বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল উত্তোলন, বিপণন ও পরিবহন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স, ডিস্ট্রিবিউটর্স, এজেন্টস এন্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাপেওএ) রাজশাহী বিভাগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল জলিল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিনা নোটিশে ও কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি ছাড়া সওজ বিভাগ আকস্মিক উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে। এতে পেট্রোল পাম্প মালিকদের মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বৈধ লাইসেন্স মেনে এবং নিয়মিত রাজস্ব প্রদান করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। অথচ এমন আকস্মিক উচ্ছেদ অভিযান অতীতে কখনো দেখা যায়নি। এতে ব্যবসায়ী সমাজের মধ্যে উদ্বেগ ও ভীতি সৃষ্টি হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের পেট্রোল পাম্প মালিকদের এই ধর্মঘট সফল করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  

ছবিঃ সংগৃহীত

টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ বুধবার। বেলা ১২টার দিকে তাবলিগ জামাতের বাংলাদেশের শীর্ষ মুরুব্বি মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করবেন বলে জানিয়েছেন ইজতেমা আয়োজক কমিটি।

ছয় দিনের প্রথম পর্বের ইজতেমার প্রথম ধাপ ২ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয়। আর প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয় ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে। আগামী ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি মাওলানা সাদ কান্ধলভী অনুসারীদের দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমা শুরু হবে।

তাবলিগ জামাতের দেশি-বিদেশি শীর্ষ মুরুব্বি ও আলেমগণ মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ভাষায় গুরুত্বপূর্ণ বয়ান করছেন। তারা নফল নামাজ, তাসবিহ্, তাহলিল, জিকির-আসকরের মধ্য দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপের দ্বিতীয় দিন অতিবাহিত করেন।

মঙ্গলবার বাদ ফজর বয়ান করেন পাকিস্তানের মাওলানা উবায়দুল্লাহ খুরশিদ। তার বয়ান বাংলায় তরজমা করেন বাংলাদেশের মাওলানা জাকারিয়া। সকাল পৌনে ১০টায় বয়ান মিম্বারের সামনে ওলামায়ে কেরামের সঙ্গে আলোচনা করেন ভারতের মাওলানা ইব্রাহীম দেওলা। পরে মাদ্রাসা ছাত্রদের ত্বলাবাদের সঙ্গে কথা বলেন পাকিস্তানের মাওলানা ফরীদ আহমেদ। বাদ জোহর বয়ান করেন ভারতের মাওলানা ঈসমাইল গোদরা। বাদ মাগরিব বয়ান করেন ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলা।

 

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  

ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের উদ্দেশ্যে আগামী বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) লাইভে বক্তব্য রাখতে যাচ্ছেন দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে ভারতে অবস্থানকালে এই বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, "শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারের সুযোগকে বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ-বিরোধী জনগণের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ হিসেবে দেখি।"

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, "এই বক্তব্য প্রচার বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে।"

এছাড়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে আরও এক স্ট্যাটাসে বলা হয়েছে, "যেসব মিডিয়া শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারের সাহস দেখাবে, তাদেরকে জাতীয় দালাল হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।"

এই পরিস্থিতি রাজনৈতিক মহলে নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছে এবং বিষয়টি দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
নিহত যুবদল নেতা তৌহিদুলের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস সেনাবাহিনীর