বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাক্ষাৎকার: পর্ব-১

সবার আমলনামা নেত্রীর হাতে: নানক

আর মাত্র দেড় বছর পরেই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কাউন্ট ডাউন শুরু হবে। সেই নির্বাচনে অনেকটা প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রত্যাশা করছে রাজনৈতিক দলগুলো। বিশেষ করে অতীতের দুই নির্বাচনের মতো একপেশে খেলা আগামী নির্বাচনে হবে না বলেই মনে করেন রাজনৈতিক নেতারা। তাই নির্বাচনী মাঠে শক্ত খেলোয়ার চায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আগামী নির্বাচন কেমন হবে, দলের প্রার্থী হিসেবে কারা আসতে পারে, এসব নানা প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। ঢাকাপ্রকাশকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দলের চিন্তাভাবনা ও নিজের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেন এ নেতা।

ঢাকাপ্রকাশ: দল থেকে বার বার নিষেধ করার পরও স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়ি ছিল। সেসকল বিদ্রোহী প্রার্থীর বিষয়ে দলের অবস্থান কি?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: বিদ্রোহীদের বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত তো আছেই। তারা দলের সঙ্গে কোথাও সংশ্লিষ্ট হতে পারবে না। আরও কিছু আলোচনার বিষয় রয়েছে। আমাদের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক হবে। সেই বৈঠকে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। এখন পর্যন্ত আমাদের অবস্থান- বিদ্রোহীরা কোনো পদ-পদবীতে আসতে পারবে না।

ঢাকাপ্রকাশ: নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল। এই কাউন্সিল কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: আওয়ামী লীগ একটা দল, যার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। সেই দলটির যেকোনো কাউন্সিল গুরুত্বপূর্ণ। তবে এবারের কাউন্সিলটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আগামী বছরের ডিসেম্বর নাগাদ জাতীয় নির্বাচন। তাই এবারের কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনের পূর্বে সারাদেশকে যেমন আমরা ঢেলে সাজাচ্ছি, তেমনি কেন্দ্রীয়ভাবে দলকে ঢেলে সাজানোর ব্যাপার তো রয়েছেই। আগামী দিনে এই কেন্দ্রীয় কমিটি (নতুন যে কমিটি হবে) নির্বাচনকে নেতৃত্ব দেবে।

ঢাকাপ্রকাশ: এবারের কাউন্সিলে কেমন পরিবর্তন হতে পারে বলে মনে করেন?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: নেত্রী সব সময় কমিটিটা করে থাকেন পুরনো ও নতুনদের সমন্বয়ে। অভিজ্ঞতা ও তারুণ্য- এ দুটোর সংমিশ্রণে কমিটি হয়ে থাকে। এবারের কাউন্সিলেও সেদিকটাতেই নেত্রী খেয়াল রাখবেন বলে আমার বিশ্বাস। আগামী নির্বাচন অত্যন্ত চ্যালেঞ্জময় হবে। সেই চ্যালেঞ্জময় নির্বাচনে ভোট ভোট যুদ্ধ; শুধু সেটিই নয় যারা নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে চায়, যারা নির্বাচন বিমুখ, যারা গণতন্ত্রের পক্ষে না থেকে ষড়যন্ত্রের পথ অনুসরণ করে তাদের সঙ্গে আমাদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেই হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: আগামী নির্বাচন কেন্দ্রিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার মতো কমিটি হবে বলে মনে করেন?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা এই দলটিকে এত সময় ধরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, যে দলটির সব তিনি চেনেন, ভালোভাবে চেনেন, ভালো বোঝেন। সে কারণেই তিনি দলটি সেভাবেই সাজাচ্ছেন। সময় উপযোগী করে সাজিয়ে থাকেন এবারও সেভাবেই সাজাবেন।

ঢাকাপ্রকাশ: আগামী বছর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে প্রার্থী বাছায়ে কোন বিষয়টি গুরুত্ব পাবে? যে সকল সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-বিশৃঙ্খলার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিষয়ে দলের অবস্থান কী?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: একেবারে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে দিতে হবে। অবশ্যই তাকে সৎ নির্ভিক হতে হবে, এমনতর প্রার্থীকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে। যাদের বিষয়ে অভিযোগ রয়েছে এবং যে বিষয়ে অভিযোগ সে সব কিছুর উপর একটি সার্ভে চলছে। সবার আমলনামা নেত্রীর কাছে আছে। বার বার মাঠ জরিপ করে আমলনামা নিচ্ছেন। সেই আমালনামা অনুসারে কোনো নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে কেউ রেহাই পাবে না, কেউ না। সে যত বড় নেতাই হোক, আর যত বড় যেই হোক, কেউ রেহাই পাবে না।

ঢাকাপ্রকাশ: এবারের নির্বাচনে মনোয়নের ক্ষেত্রে দলীয় পদ দেখবেন নাকি জনপ্রিয়তা দেখবেন?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: দেখুন নারায়ণগঞ্জ নির্বাচন কিন্তু আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে একটি বিষয় শিখিয়ে দিয়েছে। জনগণের প্রতিনিধির কোনো প্রার্থী মনোনয়ন পেলে তার ভোট মানুষের কাছে আছে। গত তিন টার্ম মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়ন করেছে, যে শান্তি-শৃঙ্খলা দিয়েছে। সর্ব ক্ষেত্রে যে উন্নয়ন করেছেন, তাতে কিন্তু নেত্রী জনপ্রিয়তার শীর্ষ পর্যায়ে রয়েছে। তার সেই জনপ্রিয়তাকে পক্ষে আনতে হলে সেই জনপ্রিয়তাকে ভোটের অংকে যদি পক্ষে আনতে হয় তাহলে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থীই দিতে হবে। মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী দিলে বিপুল ভোট দিয়ে জয়লাভ করায় মানুষ, তার জলজ্যান্ত প্রমাণ নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন।

ঢাকাপ্রকাশ: টানা তিনবার ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এর ফলে অনেক জায়গায় এমপিদের কাছে অনেক ভালো নেতা অসহায়, সেক্ষেত্রে দল কী করবে?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: বিষয়গুলো উড়িয়ে দিতে চাই না। বিষয়গুলো রয়েছে বলেই নেত্রী সারা দেশে মাঠ জরিপ করছেন। নেত্রী শেখ হাসিনা মনোনয়নের ব্যাপারে কোন নেতা, কত বড় নেতা এই বিষয়গুলো জানেন।

সাক্ষাৎকারের দ্বিতীয় পর্ব দেখতে চোখ রাখুন ঢাকাপ্রকাশে।

এসএম/টিটি

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত