বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাক্ষাৎকার: পর্ব-১

সবার আমলনামা নেত্রীর হাতে: নানক

আর মাত্র দেড় বছর পরেই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কাউন্ট ডাউন শুরু হবে। সেই নির্বাচনে অনেকটা প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রত্যাশা করছে রাজনৈতিক দলগুলো। বিশেষ করে অতীতের দুই নির্বাচনের মতো একপেশে খেলা আগামী নির্বাচনে হবে না বলেই মনে করেন রাজনৈতিক নেতারা। তাই নির্বাচনী মাঠে শক্ত খেলোয়ার চায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আগামী নির্বাচন কেমন হবে, দলের প্রার্থী হিসেবে কারা আসতে পারে, এসব নানা প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। ঢাকাপ্রকাশকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দলের চিন্তাভাবনা ও নিজের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেন এ নেতা।

ঢাকাপ্রকাশ: দল থেকে বার বার নিষেধ করার পরও স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়ি ছিল। সেসকল বিদ্রোহী প্রার্থীর বিষয়ে দলের অবস্থান কি?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: বিদ্রোহীদের বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত তো আছেই। তারা দলের সঙ্গে কোথাও সংশ্লিষ্ট হতে পারবে না। আরও কিছু আলোচনার বিষয় রয়েছে। আমাদের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক হবে। সেই বৈঠকে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। এখন পর্যন্ত আমাদের অবস্থান- বিদ্রোহীরা কোনো পদ-পদবীতে আসতে পারবে না।

ঢাকাপ্রকাশ: নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল। এই কাউন্সিল কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: আওয়ামী লীগ একটা দল, যার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। সেই দলটির যেকোনো কাউন্সিল গুরুত্বপূর্ণ। তবে এবারের কাউন্সিলটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আগামী বছরের ডিসেম্বর নাগাদ জাতীয় নির্বাচন। তাই এবারের কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনের পূর্বে সারাদেশকে যেমন আমরা ঢেলে সাজাচ্ছি, তেমনি কেন্দ্রীয়ভাবে দলকে ঢেলে সাজানোর ব্যাপার তো রয়েছেই। আগামী দিনে এই কেন্দ্রীয় কমিটি (নতুন যে কমিটি হবে) নির্বাচনকে নেতৃত্ব দেবে।

ঢাকাপ্রকাশ: এবারের কাউন্সিলে কেমন পরিবর্তন হতে পারে বলে মনে করেন?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: নেত্রী সব সময় কমিটিটা করে থাকেন পুরনো ও নতুনদের সমন্বয়ে। অভিজ্ঞতা ও তারুণ্য- এ দুটোর সংমিশ্রণে কমিটি হয়ে থাকে। এবারের কাউন্সিলেও সেদিকটাতেই নেত্রী খেয়াল রাখবেন বলে আমার বিশ্বাস। আগামী নির্বাচন অত্যন্ত চ্যালেঞ্জময় হবে। সেই চ্যালেঞ্জময় নির্বাচনে ভোট ভোট যুদ্ধ; শুধু সেটিই নয় যারা নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে চায়, যারা নির্বাচন বিমুখ, যারা গণতন্ত্রের পক্ষে না থেকে ষড়যন্ত্রের পথ অনুসরণ করে তাদের সঙ্গে আমাদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেই হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: আগামী নির্বাচন কেন্দ্রিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার মতো কমিটি হবে বলে মনে করেন?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা এই দলটিকে এত সময় ধরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, যে দলটির সব তিনি চেনেন, ভালোভাবে চেনেন, ভালো বোঝেন। সে কারণেই তিনি দলটি সেভাবেই সাজাচ্ছেন। সময় উপযোগী করে সাজিয়ে থাকেন এবারও সেভাবেই সাজাবেন।

ঢাকাপ্রকাশ: আগামী বছর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে প্রার্থী বাছায়ে কোন বিষয়টি গুরুত্ব পাবে? যে সকল সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-বিশৃঙ্খলার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিষয়ে দলের অবস্থান কী?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: একেবারে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে দিতে হবে। অবশ্যই তাকে সৎ নির্ভিক হতে হবে, এমনতর প্রার্থীকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে। যাদের বিষয়ে অভিযোগ রয়েছে এবং যে বিষয়ে অভিযোগ সে সব কিছুর উপর একটি সার্ভে চলছে। সবার আমলনামা নেত্রীর কাছে আছে। বার বার মাঠ জরিপ করে আমলনামা নিচ্ছেন। সেই আমালনামা অনুসারে কোনো নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে কেউ রেহাই পাবে না, কেউ না। সে যত বড় নেতাই হোক, আর যত বড় যেই হোক, কেউ রেহাই পাবে না।

ঢাকাপ্রকাশ: এবারের নির্বাচনে মনোয়নের ক্ষেত্রে দলীয় পদ দেখবেন নাকি জনপ্রিয়তা দেখবেন?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: দেখুন নারায়ণগঞ্জ নির্বাচন কিন্তু আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে একটি বিষয় শিখিয়ে দিয়েছে। জনগণের প্রতিনিধির কোনো প্রার্থী মনোনয়ন পেলে তার ভোট মানুষের কাছে আছে। গত তিন টার্ম মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়ন করেছে, যে শান্তি-শৃঙ্খলা দিয়েছে। সর্ব ক্ষেত্রে যে উন্নয়ন করেছেন, তাতে কিন্তু নেত্রী জনপ্রিয়তার শীর্ষ পর্যায়ে রয়েছে। তার সেই জনপ্রিয়তাকে পক্ষে আনতে হলে সেই জনপ্রিয়তাকে ভোটের অংকে যদি পক্ষে আনতে হয় তাহলে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থীই দিতে হবে। মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী দিলে বিপুল ভোট দিয়ে জয়লাভ করায় মানুষ, তার জলজ্যান্ত প্রমাণ নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন।

ঢাকাপ্রকাশ: টানা তিনবার ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এর ফলে অনেক জায়গায় এমপিদের কাছে অনেক ভালো নেতা অসহায়, সেক্ষেত্রে দল কী করবে?

জাহাঙ্গীর কবির নানক: বিষয়গুলো উড়িয়ে দিতে চাই না। বিষয়গুলো রয়েছে বলেই নেত্রী সারা দেশে মাঠ জরিপ করছেন। নেত্রী শেখ হাসিনা মনোনয়নের ব্যাপারে কোন নেতা, কত বড় নেতা এই বিষয়গুলো জানেন।

সাক্ষাৎকারের দ্বিতীয় পর্ব দেখতে চোখ রাখুন ঢাকাপ্রকাশে।

এসএম/টিটি

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন