বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

হাতছাড়া হতে পারে মালয়েশিয়ায় ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ

২৫ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির বিষয়টি সুরাহা হয়নি। এ কারণে তিন বছর বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে চুক্তি হলেও আবারও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ফলে হাত ছাড়া হতে পারে ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ।

গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর কর্মী পাঠাতে চুক্তি হলেও পরে মালয়েশিয়া শর্ত দেয় ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠাতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশ এই ‘সিন্ডিকেট’ ব্যবস্থায় রাজি নয়।

জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত সাড়ে ১০ লাখ বাংলাদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন করে দেশটিতে আরও প্রায় ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। সরকারকে তাই খুব সতর্ক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বিএমইটির তথ্য অনুযায়ী, বালাদেশ ২০২২ সালের প্রথম তিন মাসে মালয়েশিয়া থেকে ২৩৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। বাংলাদেশের জন্য নবম সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স অজর্নকারী দেশ হলো মালয়েশিয়া।

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান গত ১৪ জানুয়ারি এক চিঠিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদকে ২৫টি বাংলাদেশি রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির (বিআরএ) মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরুর আহ্বান জানান। দেশটি অবশ্য রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর নাম প্রকাশ করেনি।

এ প্রেক্ষাপটে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী ইমরান আহমদ ১৮ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর চিঠির জবাব দেন। চিঠিতে ইমরান আহমদ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রাসঙ্গিক সনদ অনুযায়ী সর্বদা স্বচ্ছ, ন্যায্য ও নিরাপদ অভিবাসনের পক্ষে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেন।

চিঠিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী লিখেছেন, আমাদের প্রতিযোগিতা আইন-২০১২ সমস্ত বৈধ লাইসেন্সপ্রাপ্ত বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য সুযোগ উন্মুক্ত রেখেই গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়।

মালয়েশিয়া বলছে, কম সংখ্যক রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠানো হলে তাদের মনিটরিং করা সুবিধা হয়। এজেন্সিগুলো জবাবদিহির আওতায়ও থাকে।

কিন্তু বাংলাদেশের রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো বলছে, ২০১৫ সালের প্রথম দিকে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়া জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে নিয়োগের বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই করে।

সেই ব্যবস্থায় মাত্র ১০টি বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠানোর সুযোগ পেয়েছিল। সিন্ডিকেটভুক্ত এজেন্সিগুলোর অতিলোভের কারণে ব্যবস্থাটি ভেস্তে যায়।

সরকার দেশটিতে তখন কর্মী পাঠানোর খরচ মাত্র ৪০ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু সিন্ডিকেট কর্মীপ্রতি ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়েছিল এবং এই প্রক্রিয়ায় অনেক শ্রমিক নির্যাতন ও পাচারের শিকারও হয়েছিল।

তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল মালয়েশিয়া। তারপর অনেক দেনদরবার করে গত বছরের ১৯ ডিসেম্বরে আবার চুক্তি হয় দেশটির সঙ্গে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী মো. ইমরান আহমেদ শুক্রবার (১৫ এপ্রিল) বলেন, বাংলাদেশ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কর্মী পাঠাতে প্রস্তুত। তবে মালয়েশিয়ার মাত্র ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠানোর প্রস্তাব আমরা গ্রহণ করব না।

কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া বাংলাদেশের জন্য নয়, মালয়েশিয়ার জন্য আটকে রয়েছে দাবি করে ইমরান আহমদ বলেন, আমরা আমাদের কর্মীদের সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় পাঠাতে চাই। আমরা কোনো দেশের কাছ থেকে কোনো অনৈতিক শর্ত মেনে নেব না।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) সভাপতি মোহাম্মদ ফারুক ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ২০১৬ সালে লুণ্ঠনকারী সিন্ডিকেটটি এবারও দুই দেশের নীতি নির্ধারকদের ভুল তথ্য দিয়েছে এবং শক্তি ও অর্থ দিয়ে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কর্মী রপ্তানির জন্য চুক্তিতে একটি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। শর্তটি হলো বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানিকারকদের নির্বাচন করার ক্ষমতা মালয়েশিয়া সরকারের হাতে রাখা। এ শর্তের কারণে আবারও সিন্ডিকেট হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করা হয়েছে।

যদিও বায়রার সাবেক সহ-সভাপতি রুহুল আমিন স্বপন বলছেন, সবদেশে সব রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠায় না। উদহারণ দিয়ে তিনি বলছেন, সিঙ্গাপুরে সাতটি এজেন্সি কর্মী পাঠায়, জাপানে পাঠায় ৪৫টি এজেন্সি। আর সৌদি আরবে পাঠায় ৫০০ রিক্রুটিং এজেন্সি।

কাজেই মালয়েশিয়ায় ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠালে কোনো সমস্যা দেখছেন না তিনি। রুহুল আমিন স্বপন বলছেন, যে এজেন্সির যে দেশের সঙ্গে যোগাযোগ ভালো সেই দেশে সেসব এজেন্সিই কর্মী পাঠায়। সরকারকে খুব সতর্ক হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ মালয়েশিয়ায় প্রায় ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ রয়েছে।

আরইউ/টিটি

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ফিলিস্তিনের গাজা ও রাফায় ইসরায়েলি সন্ত্রাসী বাহিনীর চলমান নৃশংসতায় শিশুসহ গণহত্যা ও বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মানববন্ধন করেছে উপজেলা সনাতন ধর্মাবলম্বী লোকজন।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকালে ভূঞাপুর-তারাকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়কের ভূঞাপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শাহ্ আলম প্রামাণিক, উপজেলা সুজনের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্ত, উপজেলা সনাতন ধর্মাবলম্বী সংঘের সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ ঘোষ, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক তাপস নারায়ণ দে সরকার প্রমুখ।

এ সময় ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, শিক্ষিকা তাপসী বসাক, সাংবাদিক আব্দুর রশিদ, মাসুদ, ফরমান শেখ, তৌফিকুর রহমান, মাহমুদুল হাসান প্রমুখসহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছাড়াও নানা শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।



Header Ad
Header Ad

জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস (ভিডিও)

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার মতো এমন অপকর্মের সাহস পেত না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদ ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিএনপির আয়োজিত র‌্যালিতে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, ইসরায়েল কেবল ফিলিস্তিন নয়, সারা বিশ্বের মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র করছে। একে যদি এখনই প্রতিহত করা না যায়, তাহলে একে একে সব মুসলিম রাষ্ট্রকে তারা ধ্বংস করবে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও মুসলমানদের ওপর নিপীড়ন বাড়ছে, আমরাও তা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ইসরায়েলের এই বর্বরতার বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিবাদ দেখা যায়নি। এমনকি সুশীল সমাজ থেকেও কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি, যা অত্যন্ত হতাশাজনক।

তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় মানবতার পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে। আমরা মুসলমান, আমরা মানবিক—এই ন্যূনতম দায়বদ্ধতা থেকেও ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো উচিত।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি সবসময় ন্যায়ের পক্ষে, মানবতার পক্ষে। ফিলিস্তিন সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের এখনও আলাপ পাইনি। অনেক সুশীল রয়েছে, তাদের সাড়া মিলছে না।’

মুসলিম বিশ্বের দ্বিধাবিভক্তির কারণে ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন চলছে অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও রয়েছে।’

বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়া ঠেকাতে সবাই ব্যস্ত, কিন্তু ফিলিস্তিনের পক্ষে ব্যস্ত নয় বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর নিয়ামতপুরে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে দু’জন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ১০জন। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার চন্দননগর এলাকার বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন - বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া এলাকার মৃত ওছির আলীর ছেলে শরিফুল ইসলাম (৫৫) এবং একই এলাকার মৃত আফসের আলীর ছেলে আজিজুল হক (৫৫)।

থানা ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম ও লালচানের বুধরিয়া এলাকায় পাশাপাশি জমি রয়েছে। সাইফুল ইসলামের বাবা তাদের জায়গাতে গাছ লাগালে জমিজমা মাপজোক করে গাছটি লালচানদের মধ্যে পড়ে। গাছ সাইফুলের বাবা লাগানোর সুবাদে উভয়পক্ষের সম্মতিতে সাইফুল গতকাল বুধবার মেহগনি গাছ কাটলে উভয়পক্ষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়। আজ সকালে সাইফুল ইসলামকে দেখতে পেয়ে লালচান তার অংশ বেড়া দিয়ে ঘিরে নিতে বললে সাইফুল ব্যস্ত আছে জানালে লালচান, কাশেম হাজীসহ ২০-২২ জন রামদা, কুড়াল, হাসুয়া দিয়ে আক্রমণ করে। এতে ঘটনাস্থলেই শরিফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় আহত হয় আরও ৮-১০ জন। আহতদের মধ্যে আজিজুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যায়।

নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন
জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস (ভিডিও)
নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২
বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি
২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি
কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে চিঠি
সিলেটে থানায় লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে লিঙ্গ পরিবর্তনের চিকিৎসা নিতে এসে গ্রেপ্তার ৫ বাংলাদেশি
রবিবার ৩ জেলায় সাধারণ ছুটি, সবমিলিয়ে টানা ৪ দিনের অবকাশ
এসএসসির ফল ৬০ দিনে প্রকাশের চেষ্টা করা হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি: শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যমুনা নদী বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনকে কারাদন্ড
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করায় ৪ বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক পেট্রাপোল বন্দর থেকে ফেরত
মেয়েকে কেন্দ্রে নেওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে বাবার মৃত্যু, পরীক্ষার হলে মেয়ে জানে না মৃত্যুর খবর
‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নয়, ‘বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র’ নাম চায় ইসলামী আন্দোলন
৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে আগাম জামিন পেলেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে ছাড়াতে চাওয়া স্ত্রী তামান্না
নিউ জার্সিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি প্রবাসীসহ মেয়ের মৃত্যু
ভারতের মত অন্য কোনও দেশ বাংলাদেশের এতটা মঙ্গল চায় না: জয়শঙ্কর
মেসির জোড়া গোলে সেমিফাইনালে ইন্টার মায়ামি
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স