বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হাতছাড়া হতে পারে মালয়েশিয়ায় ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ

২৫ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির বিষয়টি সুরাহা হয়নি। এ কারণে তিন বছর বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে চুক্তি হলেও আবারও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ফলে হাত ছাড়া হতে পারে ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ।

গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর কর্মী পাঠাতে চুক্তি হলেও পরে মালয়েশিয়া শর্ত দেয় ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠাতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশ এই ‘সিন্ডিকেট’ ব্যবস্থায় রাজি নয়।

জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত সাড়ে ১০ লাখ বাংলাদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন করে দেশটিতে আরও প্রায় ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। সরকারকে তাই খুব সতর্ক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বিএমইটির তথ্য অনুযায়ী, বালাদেশ ২০২২ সালের প্রথম তিন মাসে মালয়েশিয়া থেকে ২৩৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। বাংলাদেশের জন্য নবম সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স অজর্নকারী দেশ হলো মালয়েশিয়া।

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান গত ১৪ জানুয়ারি এক চিঠিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদকে ২৫টি বাংলাদেশি রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির (বিআরএ) মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরুর আহ্বান জানান। দেশটি অবশ্য রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর নাম প্রকাশ করেনি।

এ প্রেক্ষাপটে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী ইমরান আহমদ ১৮ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর চিঠির জবাব দেন। চিঠিতে ইমরান আহমদ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রাসঙ্গিক সনদ অনুযায়ী সর্বদা স্বচ্ছ, ন্যায্য ও নিরাপদ অভিবাসনের পক্ষে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেন।

চিঠিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী লিখেছেন, আমাদের প্রতিযোগিতা আইন-২০১২ সমস্ত বৈধ লাইসেন্সপ্রাপ্ত বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য সুযোগ উন্মুক্ত রেখেই গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়।

মালয়েশিয়া বলছে, কম সংখ্যক রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠানো হলে তাদের মনিটরিং করা সুবিধা হয়। এজেন্সিগুলো জবাবদিহির আওতায়ও থাকে।

কিন্তু বাংলাদেশের রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো বলছে, ২০১৫ সালের প্রথম দিকে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়া জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে নিয়োগের বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই করে।

সেই ব্যবস্থায় মাত্র ১০টি বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠানোর সুযোগ পেয়েছিল। সিন্ডিকেটভুক্ত এজেন্সিগুলোর অতিলোভের কারণে ব্যবস্থাটি ভেস্তে যায়।

সরকার দেশটিতে তখন কর্মী পাঠানোর খরচ মাত্র ৪০ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু সিন্ডিকেট কর্মীপ্রতি ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়েছিল এবং এই প্রক্রিয়ায় অনেক শ্রমিক নির্যাতন ও পাচারের শিকারও হয়েছিল।

তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল মালয়েশিয়া। তারপর অনেক দেনদরবার করে গত বছরের ১৯ ডিসেম্বরে আবার চুক্তি হয় দেশটির সঙ্গে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী মো. ইমরান আহমেদ শুক্রবার (১৫ এপ্রিল) বলেন, বাংলাদেশ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কর্মী পাঠাতে প্রস্তুত। তবে মালয়েশিয়ার মাত্র ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠানোর প্রস্তাব আমরা গ্রহণ করব না।

কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া বাংলাদেশের জন্য নয়, মালয়েশিয়ার জন্য আটকে রয়েছে দাবি করে ইমরান আহমদ বলেন, আমরা আমাদের কর্মীদের সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় পাঠাতে চাই। আমরা কোনো দেশের কাছ থেকে কোনো অনৈতিক শর্ত মেনে নেব না।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) সভাপতি মোহাম্মদ ফারুক ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ২০১৬ সালে লুণ্ঠনকারী সিন্ডিকেটটি এবারও দুই দেশের নীতি নির্ধারকদের ভুল তথ্য দিয়েছে এবং শক্তি ও অর্থ দিয়ে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কর্মী রপ্তানির জন্য চুক্তিতে একটি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। শর্তটি হলো বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানিকারকদের নির্বাচন করার ক্ষমতা মালয়েশিয়া সরকারের হাতে রাখা। এ শর্তের কারণে আবারও সিন্ডিকেট হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করা হয়েছে।

যদিও বায়রার সাবেক সহ-সভাপতি রুহুল আমিন স্বপন বলছেন, সবদেশে সব রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠায় না। উদহারণ দিয়ে তিনি বলছেন, সিঙ্গাপুরে সাতটি এজেন্সি কর্মী পাঠায়, জাপানে পাঠায় ৪৫টি এজেন্সি। আর সৌদি আরবে পাঠায় ৫০০ রিক্রুটিং এজেন্সি।

কাজেই মালয়েশিয়ায় ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠালে কোনো সমস্যা দেখছেন না তিনি। রুহুল আমিন স্বপন বলছেন, যে এজেন্সির যে দেশের সঙ্গে যোগাযোগ ভালো সেই দেশে সেসব এজেন্সিই কর্মী পাঠায়। সরকারকে খুব সতর্ক হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ মালয়েশিয়ায় প্রায় ১২ লাখ কর্মী পাঠানোর সুযোগ রয়েছে।

আরইউ/টিটি

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন