বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঠেকানো যাচ্ছে না টাকার মান

রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি হওয়ায় কোনো ক্রমেই ঠেকানো যাচ্ছে না ডলারের বিপরীতে টাকার মান। বর্তমানে এক ডলার নিতে ব্যাংকে দিতে হচ্ছে ৮৬ টাকা ২৫ পয়সা। অর্থাৎ এক ডলারের কোনো পণ্য আমদানি করতে ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে এ টাকা দিতে হচ্ছে। প্রতিনিয়ত কমছে টাকার মান। কারণ বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কিন ডলারের বিপরীতে গত ২২ মার্চ প্রতি ডলারের দাম ৮৬ থেকে বাড়িয়ে ৮৬ টাকা ২০ পয়সায় নির্ধারণ করেছে। এর আগে জানুয়ারি মাসের শুরুতে ডলারের মূল্য ২০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৬ টাকা করেছিল। করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় চলতি অর্থবছরের প্রথম থেকে বিভিন্ন শিল্পের মেশিনারিজ, কাঁচামাল ও বিলাসী পণ্যের আমদানিও বেড়ে গেছে।

অপরদিকে রেমিট্যান্স কম এসেছে। তাই ডলারের দাম সব রেকর্ড ছাড়িয়ে টাকার মানও কমে গেছে। এতে ব্যবসায়ীদের আমদানি ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে। উন্নয়নমূলক কাজের অগ্রগতিতেও ভাটা পড়েছে। ঢাকা-আশুলিয়ার মতো বড় বড় প্রকল্পও সংশোধন করতে হচ্ছে। তবে রপ্তানিকারক ও প্রবাসীরা লাভবান হচ্ছেন।

বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বাড়াতে ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে ২ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা ঘোষণা করে সরকার। গত জানুয়ারি থেকে তা বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। অর্থাৎ কোনো প্রবাসী ১০০ টাকা দেশে পাঠালে তিনি ১০২ টাকা ৫০ পয়সা পাচ্ছেন। সরকার আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ায় তারা ব্যাংকিং চ্যানেলেই বেশি করে রেমিট্যান্স পাঠাতে থাকেন। এর ফলে গত অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে। যা ছিল আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। কিন্তু চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহে ভাটা পড়ে। বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন সময়ে ডলার বিক্রি করছে। এমনকি টাকার অবমূল্যায়ন ঠেকাতে বাধ্য হয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় ও চিকিৎসা খাত ছাড়া সব পণ্য আমদানির ঋণপত্রে নগদ মার্জিন হার ন্যূনতম ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে। অপরদিকে ঈদকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা বেশি করে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। তাই খুব সহসাই কেটে যাবে ডলারের সংকট। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৩ হাজার ২০৭ কোটি (৩২দশমিক ০৭ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন পণ্য আমদানিতে খরচ হয়েছে ৫ হাজার ৪৩৭ কোটি ৭০ লাখ (৫৪ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন) ডলার। আমদানি-রপ্তানির ব্যবধান অর্থাৎ বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়ায় ২ হাজার ২৩০ কোটি ৭০ লাখ (২২ দশমিক ৩০ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার বা এক লাখ ৯২ হাজার ৩৯৭ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে প্রতি ডলার ৮৬ দশমিক ২৫ টাকা হিসাবে।

অপরদিকে জুলাই-ফেব্রুয়ারি আট মাসে প্রবাসী আয় কমেছে ১৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ। তবে মার্চ মাস থেকে বাড়তে শুরু হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় এপ্রিল মাসের ১৩ দিনেই ৯২ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বাণিজ্য ঘাটতির বিশাল হিসাবের প্রভাব পড়ছে ডলারের চাহিদা ও দামে। ফলে ডলারের বাড়তি চাহিদা মেটাতে এবং দর যাতে না বাড়ে সে লক্ষ্যে নিয়মিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে পর্যাপ্ত ডলার সরবরাহ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রায় দিন ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কারণ বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমেই এলসি ওপেন করছেন আমদানিকারকরা।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, গত অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে। যা ছিল আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘মূলত প্রবাসীদের আয় ও রপ্তানির মাধ্যমে দেশে ডলার আসে। অপরদিকে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সম্প্রতি বিভিন্ন কাঁচামাল ও মেনিশারিজের বড় বড় এলসি খোলার পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। এতে আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। এসব কারণে ডলারের চাপ বেড়েছে। তবে আশার কথা ঈদ সামনে রেখে রেমিট্যান্সের গতি বাড়তে শুরু করেছে। গত মাসে অনেক বেশি এসেছে। সর্বশেষ গত মার্চে ১৮৬ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা ছিল গত আট মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এপ্রিলে রেমিট্যান্সের পরিমাণও বাড়বে।

সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘করোনা মহামারির কারণে গত কয়েকটি ঈদ ভালোভাবে করতে পারেনি দেশের মানুষ। এবার করোনামুক্ত পরিবেশে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে ভিন্ন আমেজে ঈদ উদযাপিত হবে। প্রবাসীরা পরিবার-পরিজনের কাছে বেশি করে অর্থ পাঠাচ্ছেন।‘

তিনি আরও বলেন, ‘ প্রত্যেকটা ব্যাংক সচেতন। তারাও ২৪ ঘণ্টা ডলার রাখার চেষ্টা করছে। ডলারের মান নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রতি মাসে ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি মাসের এই কয়দিনে ৩২ কোটি ১০ লাখ ডলার বিক্রি করা হয়েছে। এ ছাড়া বিলাসী পণ্যের আমদানি রোধে বাধ্য হয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় ও চিকিৎসা খাত ছাড়া সব পণ্য আমদানির ঋণপত্রে নগদ মার্জিন হার ন্যূনতম ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের জন্য গত ১১ এপ্রিল ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়ে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।

আগে সব ধরনের আমদানি ঋণপত্রে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার নির্ধারণ করার সুযোগ ছিল। কিন্তু নতুন নির্দেশনায় শিশুখাদ্য, জ্বালানিসহ অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, স্থানীয় ও রপ্তানিমুখী শিল্প এবং কৃষি খাত সংশ্লিষ্ট আমদানি ছাড়া অন্য সব পণ্য আমদানির বিপরীতে ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন হার ন্যূনতম ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরফলে ধনীরা যেসব বিলাসী পণ্য আমদানি করে তা অনেকটা কমে যাবে। এরফলে ডলারের ঊর্ধ্বগতি কমে যাবে।’

টাকার মান কমলেও সন্তোষজনক বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ
অস্বাভাবিক আমদানি বৃদ্ধির পরও রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়তে থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুদ সন্তোষজনক অবস্থায় রয়েছে। রোববার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৪ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার। এটা দিয়ে বর্তমানের আমদানির খরচ হিসাবে পাঁচ মাসের কিছু বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে। গত নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) রপ্তানি আয় ৩৮ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার হওয়ায় এ মজুদ বেড়েছে।

জেডএ/এসএন

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ফিলিস্তিনের গাজা ও রাফায় ইসরায়েলি সন্ত্রাসী বাহিনীর চলমান নৃশংসতায় শিশুসহ গণহত্যা ও বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মানববন্ধন করেছে উপজেলা সনাতন ধর্মাবলম্বী লোকজন।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকালে ভূঞাপুর-তারাকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়কের ভূঞাপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শাহ্ আলম প্রামাণিক, উপজেলা সুজনের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্ত, উপজেলা সনাতন ধর্মাবলম্বী সংঘের সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ ঘোষ, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক তাপস নারায়ণ দে সরকার প্রমুখ।

এ সময় ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, শিক্ষিকা তাপসী বসাক, সাংবাদিক আব্দুর রশিদ, মাসুদ, ফরমান শেখ, তৌফিকুর রহমান, মাহমুদুল হাসান প্রমুখসহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছাড়াও নানা শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।



Header Ad
Header Ad

জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস (ভিডিও)

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার মতো এমন অপকর্মের সাহস পেত না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদ ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিএনপির আয়োজিত র‌্যালিতে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, ইসরায়েল কেবল ফিলিস্তিন নয়, সারা বিশ্বের মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র করছে। একে যদি এখনই প্রতিহত করা না যায়, তাহলে একে একে সব মুসলিম রাষ্ট্রকে তারা ধ্বংস করবে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও মুসলমানদের ওপর নিপীড়ন বাড়ছে, আমরাও তা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ইসরায়েলের এই বর্বরতার বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিবাদ দেখা যায়নি। এমনকি সুশীল সমাজ থেকেও কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি, যা অত্যন্ত হতাশাজনক।

তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় মানবতার পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে। আমরা মুসলমান, আমরা মানবিক—এই ন্যূনতম দায়বদ্ধতা থেকেও ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো উচিত।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি সবসময় ন্যায়ের পক্ষে, মানবতার পক্ষে। ফিলিস্তিন সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের এখনও আলাপ পাইনি। অনেক সুশীল রয়েছে, তাদের সাড়া মিলছে না।’

মুসলিম বিশ্বের দ্বিধাবিভক্তির কারণে ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন চলছে অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও রয়েছে।’

বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়া ঠেকাতে সবাই ব্যস্ত, কিন্তু ফিলিস্তিনের পক্ষে ব্যস্ত নয় বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর নিয়ামতপুরে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে দু’জন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ১০জন। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার চন্দননগর এলাকার বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন - বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া এলাকার মৃত ওছির আলীর ছেলে শরিফুল ইসলাম (৫৫) এবং একই এলাকার মৃত আফসের আলীর ছেলে আজিজুল হক (৫৫)।

থানা ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম ও লালচানের বুধরিয়া এলাকায় পাশাপাশি জমি রয়েছে। সাইফুল ইসলামের বাবা তাদের জায়গাতে গাছ লাগালে জমিজমা মাপজোক করে গাছটি লালচানদের মধ্যে পড়ে। গাছ সাইফুলের বাবা লাগানোর সুবাদে উভয়পক্ষের সম্মতিতে সাইফুল গতকাল বুধবার মেহগনি গাছ কাটলে উভয়পক্ষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়। আজ সকালে সাইফুল ইসলামকে দেখতে পেয়ে লালচান তার অংশ বেড়া দিয়ে ঘিরে নিতে বললে সাইফুল ব্যস্ত আছে জানালে লালচান, কাশেম হাজীসহ ২০-২২ জন রামদা, কুড়াল, হাসুয়া দিয়ে আক্রমণ করে। এতে ঘটনাস্থলেই শরিফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় আহত হয় আরও ৮-১০ জন। আহতদের মধ্যে আজিজুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যায়।

নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন
জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস (ভিডিও)
নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২
বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি
২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি
কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে চিঠি
সিলেটে থানায় লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে লিঙ্গ পরিবর্তনের চিকিৎসা নিতে এসে গ্রেপ্তার ৫ বাংলাদেশি
রবিবার ৩ জেলায় সাধারণ ছুটি, সবমিলিয়ে টানা ৪ দিনের অবকাশ
এসএসসির ফল ৬০ দিনে প্রকাশের চেষ্টা করা হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি: শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যমুনা নদী বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনকে কারাদন্ড
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করায় ৪ বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক পেট্রাপোল বন্দর থেকে ফেরত
মেয়েকে কেন্দ্রে নেওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে বাবার মৃত্যু, পরীক্ষার হলে মেয়ে জানে না মৃত্যুর খবর
‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নয়, ‘বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র’ নাম চায় ইসলামী আন্দোলন
৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে আগাম জামিন পেলেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে ছাড়াতে চাওয়া স্ত্রী তামান্না
নিউ জার্সিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি প্রবাসীসহ মেয়ের মৃত্যু
ভারতের মত অন্য কোনও দেশ বাংলাদেশের এতটা মঙ্গল চায় না: জয়শঙ্কর
মেসির জোড়া গোলে সেমিফাইনালে ইন্টার মায়ামি
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স