বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

চিংড়ি নাকি ক্যান্সারের উপাদান খাচ্ছি?

বাজারে হঠাৎ করে আবার ভেজাল চিংড়িতে সয়লাব। অনেক ক্রেতাই প্রশ্ন তুলেছেন টাকা দিয়ে চিংড়ি কিনে খাচ্ছি নাকি ক্যান্সারের উপাদান খাচ্ছি। তাদের এই কথার যুক্তিও রয়েছে।

পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন চিংড়িতে যে জেলি মেশানো হয় সেটা মূলত প্লাস্টিক বা রাবার জাতীয় পদার্থ। এটি মূলত চিংড়ি মাছের ওজন বাড়াতেই ব্যবহার হয়ে থাকে। জেলি মেশানো চিংড়ি খেলে ক্যান্সারের পাশাপাশি কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কার কথা বলেছেন চিকিৎসকরা।

বাচ্চাদের পছন্দের খাদ্য তালিকার প্রথম দিকেই রয়েছে চিংড়ি মাছ। সে যেভাবেই হোক চিংড়ি রান্না করে দিলে অধিকাংশ বাচ্চা তৃপ্তিসহকারে খেয়ে থাকে। এর ব্যতিক্রম নয় আমার সাড়ে সাত বছরের সন্তানও। তার পছন্দ অনুযায়ী মাছ কেনা আমার অন্যতম দায়িত্ব। তবে মাছ কেনার আগে সব সময় মাথায় থাকে নির্ভেজাল মাছ কোনো বাজারে পাওয়া যাবে। এ জন্য যখনই মাছ কিনতে যাই ঘুরে ঘুরে দেখার চেষ্টা করি। রাজধানীর তিনটি বাজারের কথা অন্তত বলতে পারি যেখানে চিংড়ি মাছ কিনে ঠকীনি এই গ্যারান্টি দিতে পারব না। মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, আদাবর-৬ কাঁচাবাজার ও বেড়িবাঁধ নামার বাজার এই তিন বাজারের অভিজ্ঞতা থেকে লেখা।

সবশেষ বেড়িবাঁধ নামার বাজারের অভিজ্ঞতার কথা দিয়ে শুরু করি। গত ৮ মার্চ সকালে নামার বাজার ঢুকেই প্রথমে রুই মাছ কিনলাম। এরপর মুরগি (পাকিস্তানি) কেনার জন্য এক দোকানে যাই। সেখান থেকে এক হালি মুরগি কেনার পর প্রসেসিং করতে দেই। তখন মুরগি দোকানির কাছে জানতে চাইলাম এই বাজারে জেলিমুক্ত চিংড়ি কোন দোকানে পাওয়া যাবে? অল্প সময় নিয়ে তিনি দেখালেন তার সামনেই এক হুজুর বসেন সেখানে নির্ভেজাল চিংড়ি পেতে পারেন। মুরগির দোকান থেকে পেছনে ফিরে তাকাতেই দেখি মুখে দাঁড়িভর্তি এক মাছ বিক্রেতা তার মাছগুলো ডালিতে সাজাচ্ছেন। সেখানে গিয়ে প্রথমেই বললাম ভাই দাম যাই হোক জেলিমুক্ত চিংড়ি চাই। জবাবে বললেন, আমি দেখে এনেছি আপনিও দেখে নেন, চিংড়ির ভেতরে তো যেতে পারব না।

মাছ বিক্রেতার এই কথা কিছুটা আশস্থ হলাম। কারণ অন্য দুই বাজারের যখন চিংড়ি কিনেছি একই প্রশ্ন করার সঙ্গে সঙ্গে মাছ বিক্রেতা বলেন, জেলিযুক্ত মাছ বিক্রি করি না। জেলিযুক্ত মাছ এই বাজারে নাই। দেখাতে পারলে সব মাছ ফেলে দেব এরকম চটকদার কথা বলেন। কিন্তু নামার বাজারের ওই বিক্রেতা (নাম জিজ্ঞাসা করিনি) বললেন আমি দেখে এনেছি আপনিও দেখে নেন। তাতে অন্তত বোঝা গেল থাকলেও থাকতে পারে তবে সে দায় নেবে না। এরপর চিংড়ি হাতে নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করলাম। একটি চিংড়ির মাথার নিচের অংশে আঙ্গুল দিয়ে জেলির মতো কিছু একটা দেখতে পেলাম তাকে বললাম এই যে জেলি জবাবে তিনি বললেন জেলি কোথায় পেলেন? এটা তো মাছের মাংস কেটে আসছে। এরপর কিছুটা কথা চালাচালি চলে পরে মনে হলো লোকটা এত করে যখন দায়িত্ব নিয়ে বলছে অন্তত অল্প করে হলেও নিয়ে যাই।

এরপর ওই মাছ বিক্রেতাকে বললাম ঠিক আছে আপনি যেহেতু আশস্থ করছেন তাহলে আঁধা কেজি দেন। পরে গুণে গুণে কয়েটা চিংড়ি দিলাম ডিজিটাল ওজন মেশিনে দেখালেন ৫০৩ টাকা দাম হয়েছে। বড় সাইজের এই চিংড়ি ছিল সাড়ে ৭০০ টাকা কেজি। এরপর ৫০০ টাকা দিয়ে চিংড়িগুলো কিনে বাসায় ফিরলাম। মনে মনে ভাবতে থাকলাম যাক আজকে অন্তত মেয়েটাকে বলতে পারব তোমার পছন্দের চিংড়ি মাছ এনেছি। কিন্তু এবারও সেই হতাশা নিজ হাতে চিংড়িগুলো কাটলাম। কাটতে গিয়ে যখন মাথা পরিষ্কার করতে যাই মাথার খোলসের ভেতর স্তরে স্তরে জেলি, শুধু তাই না পুরো মাথায় মগজ তো নাই শুধু জেলি আর কোনো কোনটা ছোট ছোট সুজি জাতীয় দানা। এগুলো দেখে খুব কষ্ট পেলাম ভাবলাম এবারও ধরা খেলাম।

এটা গেল নামার বাজারের সব শেষ অভিজ্ঞতা। এর আগে কৃষি মার্কেটে কয়েক দোকান ঘুরে এক কেজি চিংড়ি কিনলাম। বাসায় গিয়ে চিংড়ি রাখতেই গৃহিনী বললেন আজও ধরা খেয়েছ। এত চিংড়ি কেন এনেছ? একদিনও তো মেয়ে খেতে পারে না এসব ভেজাল খাওয়ালে তো তোমার মেয়ে আরও অসুস্থ হয়ে যাবে। এই কথা শুনে নিজেকে অনেকটা অপরাধী মনে হলো। টাকা দিয়ে মাছ কিনলাম নাকি প্রজন্ম ধ্বংসের মরণাস্ত্র কিনলাম। কারণ এর আগে আদাবর বাজার থেকে চিংড়ি আনার পরও জেলি পেয়েছি।

সব শেষ ৮ মার্চ চিংড়ি কেনার পর নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নিলাম যেহেতু এই সিস্টেম বদলানোর ক্ষমতা আমার হাতে নেই তাই নিজেকে বদলে ফেলি। চিংড়ি আর কিনব না। চিংড়ি কিনলেও অন্তত বড় সাইজের চিংড়ি না। কারণ জেলি মেশানো হয় মূলত এই বড় চিংড়িগুলোতে। ছোট যে চিংড়ি সেগুলোর ক্ষেত্রে কোনোদিন জেলি দেখিনি।

চিংড়িতে জেলি মেশানোর বিষয়টি স্বীকার করে মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এটা উৎসে অর্থাৎ যেখানে চিংড়ি চাষ করা হচ্ছে সেই সকল এলাকাতে ঘরে ঘরে জেলি মেশানো হচ্ছে সেই খবর পাচ্ছি। এটা বন্ধ করতে হলে সামাজিকভাবে সোচ্চার হতে হবে। আমরা বাজারে বাজারে প্রচারণা চালাচ্ছি। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। আমাদের জনবলের সীমাবদ্ধতা আছে সব কিছু বিবেচনা করে কাজ করতে হয়।

চিংড়ির বড় মার্কেট রপ্তানি। এ কারণে অভিযানে আগ্রহ একটু কম বলেও জানান এই কর্মকর্তা। তিনি বলেন, চিংড়ি আমরা রপ্তানি করি। খুব বেশি নেতিবাচক প্রচারণা হলে রপ্তানির ওপর প্রভাব পড়তে পারে। তারপরও দেশের মানুষকে ধ্বংসের মুখে ফেলে দিতে পারি না। এজন্য সামাজিক সচেতনতার পাশাপাশি সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

জেলির ক্ষতি নিয়ে পুষ্টিবিদরা যা বললেন

ক্যান্সারসহ নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে বলে জানিয়ে পুষ্টিবিদ ইমদাদ হোসেন শপথ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মূলত মাছের ওজন বাড়ানোর জন্য জেলি দেওয়া হয়। দেখা গেছে বড় সাইজের চিংড়িতে ১০০ গ্রাম থেকে ২০০ গ্রাম পর্যন্ত জেলি পাওয়া যায়। যে জেলি পাওয়া যায় পুরোটাই প্লাস্টিক জাতীয় উপাদান। তা ছাড়া অনেক সময় সাদা পাথরও দেওয়া হয়। চিংড়িতে যে জেলি দেওয়া হয় মূলত রাবার জাতীয় পদার্থ। যে কোনো রাবার, প্লাস্টিক বা ইথিলিন প্রথমত আক্রমণ করে কিডনিতে। এই প্লাস্টিক তাৎক্ষনিকভাবে কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হল যেহেতু প্রতিটি খাবার পাকস্থলীতে হজম হয়। কাজেই পাকিস্থলীতে যখন অপ্রত্যাশিত কোনো উপাদান প্রবেশ করে সেটাকে হজম করতে পারে না। ফলে আমাদের হজমের সমস্যা হয়। আর পাকস্থলী যখন স্বাভাবিকভাবে নেবে না তখন কোষগুলা নষ্ট করে শেষ পর্যায়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে।

ফরাজী হাসপাতালের ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান রুবাইয়া রীতি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, চিংড়িতে যে জেলি পাওয়া যায় এটা মারত্নক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। কিডনির পাশাপাশি অন্যান্য জটিলতা দেখা দেবে। চিংড়ির জেলি ক্যান্সারের রূপান্তর করতে পারে।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার মতো এমন অপকর্মের সাহস পেত না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদ ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিএনপির আয়োজিত র‌্যালিতে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, ইসরায়েল কেবল ফিলিস্তিন নয়, সারা বিশ্বের মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র করছে। একে যদি এখনই প্রতিহত করা না যায়, তাহলে একে একে সব মুসলিম রাষ্ট্রকে তারা ধ্বংস করবে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও মুসলমানদের ওপর নিপীড়ন বাড়ছে, আমরাও তা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ইসরায়েলের এই বর্বরতার বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিবাদ দেখা যায়নি। এমনকি সুশীল সমাজ থেকেও কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি, যা অত্যন্ত হতাশাজনক।

তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় মানবতার পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে। আমরা মুসলমান, আমরা মানবিক—এই ন্যূনতম দায়বদ্ধতা থেকেও ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো উচিত।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপি সবসময় ন্যায়ের পক্ষে, মানবতার পক্ষে। ফিলিস্তিন সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের এখনও আলাপ পাইনি। অনেক সুশীল রয়েছে, তাদের সাড়া মিলছে না।’

মুসলিম বিশ্বের দ্বিধাবিভক্তির কারণে ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন চলছে অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও রয়েছে।’

বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়া ঠেকাতে সবাই ব্যস্ত, কিন্তু ফিলিস্তিনের পক্ষে ব্যস্ত নয় বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর নিয়ামতপুরে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে দু’জন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ১০জন। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার চন্দননগর এলাকার বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন - বুধুরিয়া ডাঙ্গাপাড়া এলাকার মৃত ওছির আলীর ছেলে শরিফুল ইসলাম (৫৫) এবং একই এলাকার মৃত আফসের আলীর ছেলে আজিজুল হক (৫৫)।

থানা ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম ও লালচানের বুধরিয়া এলাকায় পাশাপাশি জমি রয়েছে। সাইফুল ইসলামের বাবা তাদের জায়গাতে গাছ লাগালে জমিজমা মাপজোক করে গাছটি লালচানদের মধ্যে পড়ে। গাছ সাইফুলের বাবা লাগানোর সুবাদে উভয়পক্ষের সম্মতিতে সাইফুল গতকাল বুধবার মেহগনি গাছ কাটলে উভয়পক্ষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়। আজ সকালে সাইফুল ইসলামকে দেখতে পেয়ে লালচান তার অংশ বেড়া দিয়ে ঘিরে নিতে বললে সাইফুল ব্যস্ত আছে জানালে লালচান, কাশেম হাজীসহ ২০-২২ জন রামদা, কুড়াল, হাসুয়া দিয়ে আক্রমণ করে। এতে ঘটনাস্থলেই শরিফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় আহত হয় আরও ৮-১০ জন। আহতদের মধ্যে আজিজুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যায়।

নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি

আহম্মদ হোসেন মাসুম (বামে) এবং মো. আসাদুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের প্রশাসন-৫ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেন উপসচিব কামরুল হাসান।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) আহম্মদ হোসেন মাসুমকে পদায়ন করা হয়েছে রেলওয়ে (পশ্চিম)-এর প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে। অন্যদিকে প্রধান প্রকৌশলী (পশ্চিম) মো. আসাদুল হককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ের যুগ্ম-মহাপরিচালক (প্রকৌশল) হিসেবে।

এছাড়া প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, আহম্মদ হোসেন মাসুম রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন-২ শাখার ২০ নভেম্বর ২০২৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী খুলনা থেকে মংলা পোর্ট পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ (তৃতীয় সংশোধিত) প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্বে যেভাবে নিযুক্ত ছিলেন, সেই দায়িত্ব আগের মতোই বহাল থাকবে।

একইভাবে, মো. আসাদুল হকও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পূর্ববর্তী ২৪ জানুয়ারি ২০২৩ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী মধুখালী থেকে কামারখালী হয়ে মাগুরা শহর পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন, সেটিও বহাল থাকবে।

জারি করা এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস
নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২
বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি
২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি
কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে চিঠি
সিলেটে থানায় লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে লিঙ্গ পরিবর্তনের চিকিৎসা নিতে এসে গ্রেপ্তার ৫ বাংলাদেশি
রবিবার ৩ জেলায় সাধারণ ছুটি, সবমিলিয়ে টানা ৪ দিনের অবকাশ
এসএসসির ফল ৬০ দিনে প্রকাশের চেষ্টা করা হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি: শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যমুনা নদী বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনকে কারাদন্ড
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করায় ৪ বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক পেট্রাপোল বন্দর থেকে ফেরত
মেয়েকে কেন্দ্রে নেওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে বাবার মৃত্যু, পরীক্ষার হলে মেয়ে জানে না মৃত্যুর খবর
‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নয়, ‘বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র’ নাম চায় ইসলামী আন্দোলন
৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে আগাম জামিন পেলেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে ছাড়াতে চাওয়া স্ত্রী তামান্না
নিউ জার্সিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি প্রবাসীসহ মেয়ের মৃত্যু
ভারতের মত অন্য কোনও দেশ বাংলাদেশের এতটা মঙ্গল চায় না: জয়শঙ্কর
মেসির জোড়া গোলে সেমিফাইনালে ইন্টার মায়ামি
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে আজ বিএনপির র‌্যালি, রাজধানীতে ব্যাপক প্রস্তুতি