বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার

সচল ট্রাইব্যুনাল, স্থবিরতা আপিলে

ছবি : সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল করোনাক্রান্তির পর সচল হয়েছে। তবে এ সংক্রান্ত মামলার নিষ্পত্তিতে স্থবিরতা কাটেনি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে।

মহামারি করোনাকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন বিচারপতির মৃত্যু হয়। যার ফলে করোনার প্রভাব কমে আসার প্রেক্ষিতে বিচারাঙ্গণে গতি ফিরলেও গতিহীনই ছিল ট্রাইব্যুনাল। তবে গত ১৪ অক্টোবর একজন বিচারপতিকে ট্রাইব্যুনালের সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর পূর্ণতা পায় তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্যে একটি রায়ও দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।

এর প্রেক্ষিতে জানতে চাইলে ট্রাইব্যুনালের ডেপুটি রেজিস্ট্রার অমিত কুমার দে ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ট্রাইব্যুনালে সম্প্রতি নিয়োগ পাওয়া বিচারপতি যোগদান করার পর এখন ট্রাইব্যুনালের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে নিয়মিত কার্যক্রম চলছে।

তবে করোনার রেশ কমে গেলেও ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে হওয়া আপিল মামলার ক্ষেত্রে স্থবিরতা অব্যাহতই আছে। যদিও ট্রাইব্যুনালের দেওয়া এসব রায়ে অনেক আসমিই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত। তবে সর্বোচ্চ আদলত বর্তমানে মৃত্যুদণ্ডের আপিল নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে পুরাতন মামলাগুলোকেই প্রধান্য দিচ্ছে বলে জানা গেছে। তা ছাড়া আপিল বিভাগে বিচারক সংকটও প্রবল।

আপিল বিভাগে দুটি বেঞ্চে বিচারিক কার্যক্রম চললেও বর্তমানে চলছে মাত্র একটিতে। তা ছাড়া আগামী ৩১ ডিসেম্বর অবসরে যাচ্ছে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, তাতে আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা কমে হবে মাত্র চারজন। যদিও আপিল বিভাগে এক সময় ১১ জন বিচারপতিও ছিলেন।

আপিল বিভাগে যুদ্ধাপরাধীদের অনেক মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় থাকার পরিপ্রেক্ষিতে জানতে চাইলে বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) অ্যাটর্নি জেনারেল, আবু মোহাম্মদ (এ এম) আমিন উদ্দিন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ সংক্রান্ত অনেক মামলার শুনানি হয়েছে। বাকিগুলোর শুনানিও হয়ে যাবে। খুব দ্রুতই শুনানি হবে। (সুপ্রিম কোর্টের আসন্ন অবকাশ শেষে) খোলার পর শুনানি হবে।
মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ যাবত ৪৩টি মামলার রায় ঘোষণা করেছে। এসব মামলার রায়ে ৭২ জন আসামির মৃত্যুদণ্ড, ২২ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং খালাস পেয়েছেন একজন। তবে এসব রায়ের মধ্যে যেগুলোর বিরুদ্ধে আপিল হয়েছে তার মধ্যে মাত্র সাতটির আপিল নিষ্পত্তি করেছে সর্বোচ্চ আদালত। বাকি আরও ২৭টি মামলা আপিল নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুানল এ যাবত ১১৬ আসামির বিষয়ে রায় দিয়েছে। যাদের মধ্যে ১২ জন মামলার রায় হওয়ার আগেই মারা গেছেন। বাকি ১০৪ আসামির মধ্যে ১০৩ জনকে দণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আর বাকি একজন মো. আব্দুল লতিফকে শিশু বয়স বিবেচনায় খালাস দেওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর সাবিনা ইয়াসমিন খান এসব তথ্য দিয়ে ঢাকাপ্রকাশকে জানান, রায় হওয়ার আগে মারা যাওয়া ১২ জনের মধ্যে ১০ জন মারা যান কারাগারে চিকিৎসাধীন অবস্থায়। আর অন্য দুইজন মারা যান পলাতক অবস্থায়।

প্রসিকিউশনে সংরক্ষিত তথ্য থেকে তিনি জানান, আসামিদের মধ্যে ৫২ জন আটক এবং ৫২ জন পলাতক। দণ্ডপ্রাপ্ত ১০৩ আসামির মধ্যে যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত ৪ জন। সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসমি ৬ জন, যাদের মধ্যে ২০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত নোয়াখালীর আব্দুল কুদ্দুস বর্তমানে মৃত।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে আটক হয়েছেন ৩৫ জন এবং পলাতক ৩৬ জন। আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আটক আসামিদের মধ্যে পলাতক ১১ জন এবং আটক ১১ জন।

আপিল নিষ্পত্তি

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডিত হওয়া আসামিদের অনেকেই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করেছেন। এর মধ্যে ৯ জনের আপিল নিষ্পত্তি করেছে সর্বোচ্চ আদালত।

রিভিউ

এদিকে সাড়ে ছয় বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও আপিল বিভাগে চুড়ান্ত নিষ্পত্তির (আপিল রিভিউ) অপেক্ষায় আছে দুটি মামলা। এই দুই মামলার আসামিরা হলেন সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার এবং জামায়াত নেতা এটিএম আজহার। তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। পরে তারা ওই রায়ের পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে আবেদন করে।

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে যাদের

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল রিভিউ নিষ্পত্তি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ যাবত ছয় জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এই ছয় মামলার আসামিরা হলেন- জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, দলটির আরও তিন কেন্দ্রীয় নেতা মীর কাসেম আলী, আবদুল কাদের মোল্লা ও মুহাম্মদ কামারুজ্জামান এবং বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী।

আমৃত্যু কারাদণ্ড

এ ছাড়া ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল রিভিউ নিষ্পত্তি হয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড পেয়েছেন তিনজন। তারা হলেন জামায়াতে ইসলামীর দুই কেন্দ্রীয় নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ও এটিএম আজহার এবং জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার।

মৃত্যুর কারণে আপিল বাতিল

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া এবং আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া উপরিউক্ত ৯ আসামি ছাড়া আরও তিন আসামির আপিল বাতিল করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে তারা আপিল করলেও আপিল নিষ্পত্তির আগেই মারা যাওয়ায় তাদের আপিল আবেদন বাতিল করে সর্বোচ্চ আদালত। এই তিন আসামি হলেন জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম, বিএনপির সাবেক মন্ত্রী আবদুল আলীম এবং জামায়াতের অন্যতম কেন্দ্রীয় নেতা আবদুস সোবহান।

আপিল নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ২৭ মামলা

মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত ২৭ মামলার আসামিদের করা আপিল সর্বোচ্চ আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। বিচারাধীন এসব মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন- আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা মোবারক হোসেন। জাপার সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল জব্বার (রাজ্জাক), চাপাইনবাবগঞ্জের মাহিদুর রহমান, বাগেরহাটের সিরাজুল হক ও খান মো. আকরাম হোসেন, পটুয়াখালীর ফোরকান মল্লিক, নেত্রকোনার ওবায়দুল হক, আতা উর রহমান, মজিবুর রহমান, মহিবুর রহমান, সামসুদ্দিন আহমেদ, শাহসুল হক, এস. এম. ইউসুফ আলী, মো. সাখাওয়াত হোসেন, বিল্লাল হোসন, মো. আব্দুল লতিফ, ইউনুছ আহমেদ, মো. আমির আহম্মেদ, মো. জয়নুল আবেদীন, মো. আব্দুল কুদ্দুস, হামিদুর রহমান আজাদ, এ গনি ওরফে এ গনি হাওলাদার, মো. ইসাহাক সিকদার, মো. আব্দুল কুদ্দুস, মো. রনজু মিয়া, মো. খলিলুর রহমান মীর।

এমএ/টিটি/

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪