শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণমূলক কাজে গলদ

বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশের সূর্য সন্তান। নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তুলে ধরতে ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনমান উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকার ২০১১ সালে সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেয়। যা তিন বছরে শেষ করার কথা। নিদিষ্ট সময়ে তো হয়নি, পাঁচবার সংশোধন করে সময় বাড়ানো হয়েছে সাড়ে সাত বছর। ব্যয় বেড়েছে ২৮ দশমিক ৫ শতাংশ।

মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ১৫ কর্মকর্তা প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সাড়ে ১০ বছর পর প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে গত জুনে; কিন্তু তারপরও বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল স্থাপন না করাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গলদ থেকে গেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) সম্প্রতি একটি নিবিড় পরিবীক্ষণ প্রতিবেদন তৈরি করেছে। তাতেই এ প্রকল্পের বিভিন্ন ত্রুটি-বিচ্যুতি ধরা পড়েছে।

 

  • প্রকল্প পরিচালক ছিলেন ১৫ জন
  • বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল স্থাপন হয়নি ৩ কমপ্লেক্সে
  • নষ্ট হয়ে গেছে নাটোর কমপ্লেক্সের টাইলস
  • ডিজাইন পরিবর্তন করা হয়েছে দুটির

 

উল্লেখ্য, জাতির বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণীয় করে রাখতে প্রথমে ৪৮ জেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়। তা অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হলে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণের জন্য ২০১১ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অনুমোদন দেয় সরকার। বাস্তবায়নকাল ধরা হয় ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১৩ সালের জুন। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিল মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও গণপূর্ত অধিদপ্তর।

মূল ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) অনুসারে মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ১১৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে সেটি বাড়িয়ে ধরা হয় ১৩০ কোটি ২০ লাখ টাকা। সর্ব শেষ প্রাক্কলিত ব্যয় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে ১৫২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। প্রকল্পের সময় বাড়ানো হয়েছে ২৬৭ শতাংশ, আর ব্যয় বাড়ে ২৮ দশমিক ৫ শতাংশ। গত এপ্রিল পর্যন্ত প্রকল্পের ব্যয় হয় ১৩৩ কোটি টাকা বা ৮৭ শতাংশ।

সব জেলায় একটি করে পাঁচতলা বিশিষ্ট ভবনের উপর তিনতলা ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়। এরমধ্যে নিচতলায় দোকানের মাধ্যমে অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের আয় বৃদ্ধির ব্যবস্থা, দ্বিতীয় তলায় কমিউনিটি সেন্টার ও তৃতীয় তলায় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারসহ অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের অফিসের ব্যবস্থা করা।

প্রথমে শুধু প্রকল্প পরিচালকের রুমে যন্ত্রপাতি রাখার সিদ্ধান্ত হয়। পরে সংশোধনের সময় সব উপজেলা কমপ্লেক্সে যন্ত্রপাতি ও ফার্নিচার, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধের বই ও বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল রাখার ব্যবস্থা করা হয়।

প্রথম প্রকল্প পরিচালক হিসেবে ২০১১ সালের ২ মে থেকে ২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ মজিবুল হক। আর ২০২০ সালের ১৭ আগষ্ট থেকে ১৫তম পিডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন উপ-সচিব ড. সৈয়দ শাহজাহান আহমেদ।

কাজের গুণগত মান দেখার জন্য মন্ত্রণালয়ে বছরে চারটি করে পিআইসি ও পিইসি মিটিং করার কথা। কিন্তু গত ১০ বছরে মাত্র ১০টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) ও ৮টি প্রকল্প স্টিয়ারিং কমিটি (পিইসি) মিটিং হয়েছে। এরফলে প্রকল্পের মেয়াদ গত জুনে শেষ হয়ে গেলেও গলদ থেকে গেছে কাজে। তৃতীয় তলায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অফিস করা হলেও ওঠানামার জন্য কোনো লিফটের ব্যবস্থা করা হয়নি। প্রকল্পের পরিকল্পনাতেই ত্রুটি ধরা পড়েছে।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া বারবার প্রকল্পটির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। সিলেট মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে টেন্ডার ডকুমেন্টের চেয়ে বেশি বিল পরিশোধ করা হয়েছে। এই কমপ্লেক্সটি ত্রুটিপূর্ণভাবে নির্মাণ করায় কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। অথচ ঠিকাদারকে ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা বিল পরিশোধ করা হয়েছে। কমপ্লেক্সের আসবাবপত্র দেখভাল করার কোনো লোকবল নেই।

বান্দরবান মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের নিচতলা থেকে তৃতীয় তলা ভবনের সম্পূর্ণ ডিজাইন পরিবর্তন করা হয়েছে। লিফটের জায়গায় ওয়াল তুলে বন্ধ করা হয়েছে। ভবনের ভেতর-বাহিরের রং মানসম্মত না হওয়ায় দেয়াল থেকে তা খসে পড়ছে। ভবনে বৈদ্যুতিক ও পানির ব্যবস্থা নেই। দরজার পাল্লায় লম্বা ফাটল দেখা দিয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণে অভাবে সেনেটারী, প্লাম্পিং ও ফ্লোরের টাইলস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নাটোর কমপ্লেক্স ভবনের বিভিন্ন স্থানে টাইলসও ফেটে নষ্ট হয়ে গেছে। মূল নকশা অনুযায়ী নিচ তলায় ৯টি দোকানের ব্যবস্থা করা হয়। কোনো কোনো ভবনে ১৯টি দোকান করা হয়েছে। এ ছাড়া ক্রেতা বা ব্যবসায়ীদের জন্য কোনো টয়লেটের ব্যবস্থা করা হয়নি।

রাজশাহী কমপ্লেক্সের নিচতলায় যাদের দোকান ভাড়া দেওয়া হয়েছে তারা নকশা পরিবর্তন করে অতিরিক্ত অংশ বাড়িয়েছে। কক্সবাজার ও বান্দরবান কমপ্লেক্সের প্রথম থেকে তৃতীয় তলার সব ডিজাইন পরিবর্তন করা হয়েছে।

মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কাছে হস্তান্তর করা হলেও সিলেট, বগুড়া, সাতক্ষীরা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল স্থাপন করা হয়নি। রাজশাহী, মৌলভীবাজার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সসহ অনেক ভবনে র‍্যাম নেই। শুধু তা-ই নয়, খুলনা কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। তারপরও অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে।

জানা গেছে, ভবনের সামনে যানবাহন পার্কিং করার জন্য কোনো জায়গাও নেই। যেসব ভবন ভাড়া দেওয়া যায়নি, সেসব ভবনের কোনো রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় না। অনেক ভবনে ইতিমধ্যে ফাটলও দেখা দিয়েছে। ২৫টি কমপ্লেক্সের মধ্যে ১২টি দোকান ফাঁকা পড়ে আছে। ২৫ জেলায় ১২ শ মুক্তিযোদ্ধা, প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

প্রকল্পটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও এতো গলদ কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে আইএমইডি’র সদ্য সাবেক সচিব এবং পকিল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা জাতির বীর। তাদের কল্যাণে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল; কিন্তু ডিপিপি অনুযায়ী কাজ হয়নি। বিভিন্ন ত্রুটি-বিচ্যুতি ধরা পড়েছে। এটা দুঃখজনক। যারা এসব কাজ করেছে ঠিক করেনি। নিবিড় পরিবীক্ষণের মাধ্যমে প্রকল্পটির কোথায় কোথায় ত্রুটি ছিল তা তুলে ধরা হয়েছে।’

প্রকল্প পরিচালক ড. সৈয়দ শাহজাহান আহমেদ বলেন, ‘প্রকল্প যখন শেষ পর্যায়ে তখন আমি প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছি। আইএমইডি যে রিপোর্ট করেছে তা খারাপ হয়নি। তবে কিছু ক্ষেত্রে আমার দ্বিমত আছে। যেমন–ডিজাইনের ব্যাপারে যে ত্রুটি ধরা হয়েছে। যখন এটা প্রণয় করা হয়েছিল তখন বলা উচিত ছিল। কাজ শেষে বলে লাভ কী? আগেই মনিটরিং করা দরকার ছিল। রিপোর্টে ত্রুটি-বিচ্যুতি ধরা পড়লে সংশোধনের সুযোগ ছিল। কেন ঠিকমতো ডিজাইন করা হয়নি তাও আমার জানা নেই।’ পিসিআর রির্পোট হয়নি। তাই সব তথ্য ওয়েবসাইটে তুলে ধরা হয়নি বলেও জানান তিনি।

এসএ/

Header Ad
Header Ad

অমর একুশে বইমেলার

ডাস্টবিনে শেখ হাসিনার ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি, ময়লা ফেললেন প্রেসসচিব  

ছবিঃ সংগৃহীত

বাঙালির প্রাণের মেলা অমর একুশে বইমেলা শুরু হয়েছে। প্রতিবারের মতো এবার পাঠক-লেখক সমাবেশে মুখর হয়ে উঠতে শুরু করেছে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মেলা প্রাঙ্গণ। এবারের মেলায় বিশেষভাবে নজর কেড়েছে বিশেষ ডাস্টবিন। কারণে বইমেলার গেটে রাখা ডাস্টবিনে লাগানো হয়েছে শেখ হাসিনা ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সেই ডাস্টবিনের ছবি নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেছেন।

ক্যাপশনে শফিকুল আলম লিখেছেন, “একুশে বইমেলার প্রথম দিনে ডাস্টবিনে ময়লা ফেলার সময়।”

মুহূর্তেই তার পোস্টটি ভাইরাল হয়ে যায়। সবাই কমেন্ট করতে থাকেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে।

এর আগে শনিবার বিকেলে অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার সঙ্গে মেলা প্রাঙ্গণে এসেছিলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন স্টল পরিদর্শনের সময় তাকে শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত ডাস্টবিনে টিস্যু পেপার ফেলতে দেখা যায়।

Header Ad
Header Ad

দেশের পুনর্গঠনে একমাত্র বিএনপি সক্ষম: তারেক রহমান  

ছবিঃ সংগৃহীত

দেশের পুনর্গঠনে একমাত্র বিএনপি সক্ষম বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি দলের নেতাকর্মীদের প্রতি জনগণের কল্যাণে পাশে থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দেশ ও মানুষের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সোহাগপুর আব্বাসউদ্দীন খান মডেল কলেজ প্রাঙ্গণে দলের আয়োজিত সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

এসময়, বর্তমান সরকারকে তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ নানা আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা পালালেও তাদের দোসররা এখনও মাথা চাড়া দেয়ার চেষ্টা করছে। এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

তারেক রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের আইনি ব্যবস্থা, প্রশাসনসহ বিভিন্ন খাতে দলীয়করণের মাধ্যমে ধ্বংস করেছে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে জনগণকে তাদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেয়া প্রয়োজন।

এছাড়াও, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করে যে, দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে বিএনপি। তিনি আরও বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে, দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা, কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্য, কৃষিসহ ৩১ দফা সংস্কার বাস্তবায়ন করা হবে।

সম্মেলনে উপস্থিত হাজার হাজার জনগণের উদ্দেশে তারেক রহমান তর্কে না জড়িয়ে, আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

Header Ad
Header Ad

কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত তদন্তের নির্দেশ সরকারের

ছবিঃ সংগৃহীত

কুমিল্লায় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক অবস্থায় যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনার দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক বিবৃতিতে সরকারের এই নির্দেশনার কথা জানানো হয়েছে। খবর বাসসের।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে যেকোনো ধরনের নির্যাতন ও হত্যার কঠোর নিন্দা জানায়। জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করাই এই সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য, যেখানে দেশের শীর্ষ মানবাধিকার কর্মীরা সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন।

এতে আরও বলা হয়, নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কুমিল্লায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আহত অবস্থায় তরুণ তৌহিদুল ইসলামকে হাসপাতালে নেয়া হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, ওই দিন ভোররাতে তার বাড়ি থেকে আটক করার পর তিনি নিরাপত্তা বাহিনীর নির্যাতনের শিকার হন।

দেশে এ ধরনের অপরাধের বিচারিক প্রক্রিয়া সংস্কারের লক্ষ্যে সরকার ইতিমধ্যে একাধিক কমিশন গঠন করেছে। এসব কমিশনের বেশিরভাগই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদ, অপরাধ ব্যবস্থাপনা ও বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের সব সুযোগ নির্মূল করতে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গঠনমূলক সংলাপ করবে বলে প্রেস উইং জানায়। এই সংস্কার কর্মসূচি কার্যকর করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডাস্টবিনে শেখ হাসিনার ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি, ময়লা ফেললেন প্রেসসচিব  
দেশের পুনর্গঠনে একমাত্র বিএনপি সক্ষম: তারেক রহমান  
কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত তদন্তের নির্দেশ সরকারের
যমুনার দুর্গম চরে সুবিধাবঞ্চিতদের ফ্রী স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে হিউম্যান কনসার্ন
প্লে-অফে খুলনা টাইগার্স কপাল পুড়ল রাজশাহীর
অমর একুশে বইমেলার পর্দা উঠল  
সরকারকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বললেন ‘রাষ্ট্র চলছে না’
ফরিদপুরে মন্দিরে সরস্বতীপ্রতিমা ভাঙার অভিযোগে গ্রেপ্তার যুবক
সেন্টমার্টিন দ্বীপকে বাঁচাতে ভ্রমণ বন্ধ রাখা হয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
যৌথবাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতার মৃত্যু, সামাজিক মাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া
লাইভ শোতে নারী ভক্তকে জাপটে ধরে চুমু, বিতর্কে ভারতীয় গায়ক
১২ জন নিয়ে খেলেছে ভারত, ম্যাচ রেফারির ব্যাখ্যা চান বাটলার
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে চতুর্থদিনের অনশন, বিকালে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের অবরোধের হুমকি
আলাউদ্দিন নাসিমের গুলশানের বাড়ি গোপন, দুদকের তদন্ত শুরু
আ.লীগ সমর্থকদের কাছে ‘আলোচিত মাফলারটি’ বিক্রির ঘোষণা দিলেন প্রেসসচিব
পবিত্র রমজানের সেহরি-ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
বিএনপির জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া প্রস্তুত
রাজধানীতে তিন বছরের মেয়েকে হত্যা, মা আটক
রংপুরে ঘন কুয়াশায় ৬ গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ২৫
ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়ের দেশত‍্যাগে নিষেধাজ্ঞা