শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাউবো অফিসে কর্মচারীকে আটকে রেখে নির্যাতন

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) রাজশাহী পওর বিভাগের কার্যালয়ে এক অফিস সহকারীকে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই কর্মচারীকে দুপুর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অফিসে আটকেও রাখা হয়েছিল। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে। এ নিয়ে ওই কর্মচারী বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় অভিযোগ করেছেন।

ভুক্তভোগী ওই কর্মচারীর নাম কামরুল হাসান। তিনি পাউবোর অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক। গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর তিনি পাউবোর রাজশাহী পওর বিভাগে বদলি হয়ে আসেন। বুধবার (১২ জানুয়ারি) তিনি অফিসেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন। অফিস প্রধান ও রাজশাহী পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শেখকেও অভিযুক্ত করছেন কামরুল।

কামরুল তার থানায় দেওয়া অভিযোগে বলেছেন, ‘রাজশাহীতে যোগদানের পর থেকে তার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতেন নির্বাহী প্রকৌশলী। গত মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) দুপুরের পর অফিসে দুজন পিয়ন ছাড়া ঊর্দ্ধতন কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না। পারিবারিক জরুরি কাজ পড়ায় তিনি একজন পিয়নকে বলে বাসায় যান। এ কারণে বুধবার নির্বাহী প্রকৌশলী কামরুল হাসানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করার জন্য অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক তালিমুল ইসলামকে নির্দেশ দেন। তখন কামরুল এর প্রতিবাদ করে বলেন, ‘সেদিন অফিসে দুজন পিয়ন ছাড়া আর কেউই ছিলেন না। তাহলে সবাইকেই কারণ দর্শানোর নোটিশ করা উচিত।’ তিনি এ কথা বলার কারণে নির্বাহী প্রকৌশলী উত্তেজিত হয়ে বলেন, ‘কারও নামেই নোটিশ হবে না, শুধু কামরুলের নামেই হবে।’

এরপর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কামরুল তার সহকর্মী তালিমুল ইসলামের কাছে নিজের কাজ বুঝে চাইলে তিনি বলেন, ‘নির্বাহী প্রকৌশলী নাকি বলেছেন তাকে শুধু ৯টা থেকে ৫টা বসিয়ে রাখা হবে। কোন কাজ করতে দেওয়া হবে না। তিনি কামরুলকে কাজ না দিয়ে গালিগালাজ শুরু করেন। গালাগালি শুনে নির্বাহী প্রকৌশলী দুজনকেই তার রুমে ডাকেন। দুজনে তার রুমে গেলে নির্বাহী প্রকৌশলী কামরুলকে আরও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দেন। প্রতিবাদ করলে তিনি নিজের চেয়ার ছেড়ে উঠে কামরুলকে মারতে শুরু করেন। পরিস্থিতি এ রকম দেখে কামরুল মোবাইল ফোনে রেকর্ড শুরু করেন।’

এটি দেখতে পেয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী তার ফোন কেড়ে নেন এবং আরও বেশি মারধর শুরু করেন। এ সময় নির্বাহী প্রকৌশলীর নির্দেশে উপ-সহকারী প্রকৌশলী সুকেশ কুমার, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রিফাত করিম ও ওবায়দুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী আবদুর রশিদ ও অফিস সহকারী তালিমুল ইসলাম কামরুলকে জাপটে ধরে চড় থাপ্পড়, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি মেঝেতে পড়ে গেলে সুকেশ হাঁটু দিয়ে কামরুলের গলা চেপে ধরে শরীরের ওপরে বসে থাকেন। এভাবে তিনি শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করেন। অভিযুক্ত অন্যরা তখন কামরুলকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকেন। এভাবে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে কামরুলকে নির্বাহী প্রকৌশলীর কক্ষে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়।

কামরুল জানান, নির্যাতনের পর তাকে তার শাখায় যেতে দেওয়া হয়। তবে তিনি যেন বাইরে যেতে না পারেন তার জন্য তাকে দেখে রাখার নির্দেশ দেন নির্বাহী প্রকৌশলী। সে সময় তার মোবাইলের রেকর্ডিং ডিলিট করার জন্য পাসওয়ার্ড জানাতে তাকে চাপ দেওয়া হয়। তিনি পাসওয়ার্ড না দেওয়ায় সুকেশ নির্বাহী প্রকৌশলীকে পরামর্শ দেন, তার বিরুদ্ধে চারটি ফাইল চুরির যেন মামলা করা হয়। এ কারণে পুলিশ ডাকতে হবে। তাদের ফোন কল পেয়ে বেলা আড়াইটার দিকে পুলিশ যায়। এরপর কামরুল পুলিশের মোবাইলের মাধ্যমেই নিজের বাড়িতে খবর দেন। বিকালে তার স্ত্রী অফিসে গিয়ে স্বামীকে আটকে রাখার বিষয়ে ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলেও কেউ কথা বলেননি। পরে কামরুলের স্ত্রী বোয়ালিয়া থানায় যান। এরপর রাত সাড়ে ১০টার পরে বোয়ালিয়া থানা পুলিশের আরেকটি দল অফিস থেকে কামরুলকে উদ্ধার করে আত্মীয়-স্বজনদের জিম্মায় দেয়। পরে কামরুল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত সবার সঙ্গেই মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তালিমুল ছাড়া অন্য কারও ফোনে সংযোগ পাওয়া যায়নি। তালিমুল দাবি করেন, অফিসে কী হয়েছে সেটা তিনি জানেনই না। অন্য অভিযুক্তদের সঙ্গে কথা বলতে দুপুর দেড়টায় অফিসে গেলেও কাউকে পাওয়া যায়নি। নির্বাহী প্রকৌশলীর পাশের কক্ষে বসেন প্রাক্কলনিক মাসুমা ফেরদৌস। তিনি জানান, নির্বাহী প্রকৌশলী চাঁপাইনবাবগঞ্জে।

বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারন চন্দ্র বর্মন বলেন, কামরুল অভিযোগ দিয়েছেন দুপুরে। তার আগে রাতেই নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ দিয়েছেন। তাতে বুজছি, দুইপক্ষের হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। ওসি জানান, কামরুলের মোবাইল ফোন জব্দ আছে। সেটি পরীক্ষা করা হচ্ছে। কোন রেকর্ডিং যদি থেকেই থাকে তাহলে তা ঘটনাটি আমাদের বুঝতে সাহায্য করবে। এটা তদন্তের ব্যাপার।

এসএসকে/এএন

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন