শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

আইন উপেক্ষা করে বালু উত্তোলন, হুমকির মুখে গ্ৰাম

নেত্রকোনার হাওর অঞ্চলে নদী থেকে আইন উপেক্ষা করে বালু উত্তোলন যেন থামছেই না। দীর্ঘদিন ধরে জেলার খালিয়াজুরী উপজেলার ধনু নদ থেকে উপজেলার চাকুয়া ইউনিয়নের লেপসিয়া বাজার থেকে গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট বাজার পর্যন্ত একদল বালুদস্যু প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে ধনু নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। ফলে সরকার যেমন হারাচ্ছে রাজস্ব, ঠিক তেমনি নদীর তীরবর্তী গ্রামগুলো পড়ছে হুমকির মুখে।

অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনের ফলে মেন্দিপুর ইউনিয়নের নুরালীপুর, রসুলপুর ও গাজীপুর ইউনিয়নের চরগ্রাম দিনে দিনে বিলীন হয়ে পড়ছে যেন দেখার কেউ নেই। জনমনে প্রশ্নের উদ্বেগ দেখা দিয়েছে কার ঈশারায় এভাবে বালু দস্যুরা বালু উত্তোলন করে চলছে। তারা কি এতই শক্তিশালী? গত ১৭ আগষ্ট গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট গ্রামের বাসিন্দা তাঁর ফেসবুক আইডি থেকে 'ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই' শিরোনামে একটি পোস্ট দিয়েছেন তাতে নেট দুনিয়ায় ব্যাপক আলোড়ন তৈরী হয়েছে।

তিনি তাঁর আইডিতে 'ভাসতে চাই না,বাঁচতে চাই' পর্ব (১) এ উল্লেখ করেন, খালিয়াজুরী উপজেলার ৬নং গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট গ্রামের চলতি ধনু নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার কারণে বিলীন প্রায় চরপাড়া গ্রামের শতাধিক পরিবার। এই ভাবে আর কিছু দিন চলতে থাকলে ধনু নদীতে বিলীন হয়ে যাবে পুরো পাচঁহাট গ্রাম ও দৈলং বিলের পাশে থাকা গ্রামের ধানের ফসলি জমি।

সরেজমিন দেখা যায়, অবৈধভাবে প্রতিদিন ভোর থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত প্রায় ২৪ ঘণ্টাই ৫ থেকে ৭টি ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। আর তা ৮-১০ টি ভল্কহেড ও কার্গো দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় দেশের বিভিন্ন স্থানে। এইভাবে বালু উত্তোলন করা সম্পূর্ণ ভাবে অবৈধ। যে চক্রটি বালু উত্তোলন ও বিক্রি করছে তাদের এ-সংক্রান্ত কোনো অনুমতি বা অনুমোদনও নেই। প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে লাখ লাখ টাকার বালু। পেশিশক্তির বলে সিন্ডিকেটটি অবৈধভাবে বালু বিক্রি করে আসছে।

এ জন্য এলাকায় মধ্যে চরম ক্ষোভ, তীব্র অসন্তোষ ও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। জানতে চাইলে ড্রেজার মালিক সাফ সাফ জানিয়ে দিলেন, আমরা সবসময়ই স্থানীয় চেয়ারম্যানের লোক। যখন যে চেয়ারম্যান থাকেন ওই চেয়ারম্যানের একটি সিন্ডিকেট থাকে, তাদের তত্ত্বাবধানে আমরা এই বালু উত্তোলন করি।

প্রভাবশালীরা অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে টাকার পাহাড় গড়ছে। আর বালুর উত্তোলনের প্রভাবে চড়পাড়া প্রায় বিলুপ্তের পথে এবং পাঁচহাট গ্রাম সহ ধনু নদীর পাড়ের ফসলি জমি ঝুঁকিতে। নিজেদের বসত ভিটার টানে সকলে এগিয়ে আসুন। চুপ থাকা মানে নিজেদের বিপদ নিজেরা ডেকে আনছেন! ধারাবাহিক এই দুর্নীতি ও অনিয়ম এর পর্ব দেখার জন্য চোখ আমার এই ফেইসবুক আইডিতে।

বালু উত্তোলনের বিষয়ে গাজীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ স্বাধীন বলেন,এ বিষয়ে আমার কোন হাত নেই। তবে শুনেছি ফেসবুকে অনেক লেখালেখি করছে তাতে আমি এ বিষয়ে সম্পৃক্ত নই। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে চড়পাড়া গ্রাম ঝুকিতে পড়ছে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন দীর্ঘদিন যাবত বালু উত্তোলন চলছে তবে এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে অবগত করেছি।

আব্দুর রউফ স্বাধীন আরো বলেন যারা বালু উত্তোলন করছে তারা নাকি বি আর টি এর অনুমতি নিয়ে এসেছে। অনুমতির কাগজপত্র নিজে দেখেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পারেন নি।

অপরদিকে চাকুয়া ইউনিয়নেও চলছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন। লেপসিয়া বাজার কয়েকজন ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, লেপসিয়া বাজার বনিক সমিতির সভাপতি আঃ কুদ্দুছ মিয়া তাঁর নিজস্ব কয়েকটি ড্রেজার মেসিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এতে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব আর নুরালীপুর ও রসুলপুর গ্রাম বিলীনের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএইচএম আরিফুল ইসলাম বলেন,আমি নিজেও দেখেছি এ ফেসবুকে লেখালেখি হচ্ছে। তবে বালু উত্তোলনকারীদের ধরার জন্য প্রশাসন তৎপর রয়েছে। বেশ কয়েকবার অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা যায়নি। অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের আটক করতে স্থানীয়দের সহযোগিতা কামনা করেন। আইন উপেক্ষা করে বালু উত্তোলন বন্ধে ও গ্রামগুলিকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে সরকার এমনটাই আশাবাদ ব্যক্ত করেন ভুক্তভোগী জনসাধারণ।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু