শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীশূন্যতা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ভারতীয় ভিসা নীতিতে কঠোর বিধিনিষেধের কারণে বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট এখন প্রায় যাত্রীশূন্য। যেখানে আগে প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ হাজার যাত্রী পারাপার হতো, সেখানে এখন এই সংখ্যা নেমে এসেছে মাত্র এক হাজারে। ফলে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দিন কাটাচ্ছেন ফাঁকা বসে, আর সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

ইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, ২২ থেকে ২৯ জানুয়ারির মধ্যে মাত্র ১৫,০১৮ জন যাত্রী এই চেকপোস্ট দিয়ে পারাপার করেছেন। এর মধ্যে ৭,৫৭৯ জন গেছেন ভারতে, আর ফিরে এসেছেন ৭,৪৩৯ জন।

প্রতিদিনের যাত্রী চলাচলের চিত্র—
২২ জানুয়ারি: ১,৮২৪ জন (ভারতে গেছেন ৯৭৩, ফিরেছেন ৮৫১)
২৩ জানুয়ারি: ১,৮২৮ জন (ভারতে গেছেন ৯৩৭, ফিরেছেন ৮৯১)
২৪ জানুয়ারি: ১,৮৪৭ জন (ভারতে গেছেন ৯৫৪, ফিরেছেন ৮৯৩)
২৫ জানুয়ারি: ১,৫১৩ জন (ভারতে গেছেন ৬৬৮, ফিরেছেন ৮৪৫)
২৬ জানুয়ারি: ১,৮১১ জন (ভারতে গেছেন ৮৭০, ফিরেছেন ৯৪১)
২৭ জানুয়ারি: ১,৯৭১ জন (ভারতে গেছেন ১,০৭৪, ফিরেছেন ৮৯৭)
২৮ জানুয়ারি: ১,৯৪৩ জন (ভারতে গেছেন ৯৮২, ফিরেছেন ৮৯৭)
২৯ জানুয়ারি: ২,২৮১ জন (ভারতে গেছেন ১,১২১, ফিরেছেন ১,০৬০)

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ থেকে যারা ভারতে যান, তাদের প্রত্যেককে ১,০০০ টাকা 'ভ্রমণ কর' ও ৫৫ টাকা 'প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ফি' দিতে হয়। তবে ফেরত আসা যাত্রীদের জন্য কোনো কর নেই।

সরকারের রাজস্ব আয়ে ব্যাপক পতন হয়েছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানায়, বেনাপোল বন্দর থেকে বছরে ভ্রমণকর থেকে গড়ে ১৮২ কোটি টাকা আয় হতো। কিন্তু ৫ আগস্টের পর থেকে এটি ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আগে যেখানে মাসে গড়ে ১৫ কোটি টাকা রাজস্ব আসত, এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ৩ কোটি টাকায়।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি মো. রফিউজ্জামান জানান, "বাংলাদেশিদের বিদেশ ভ্রমণ কমে যাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যাওয়া। বর্তমানে ভারত ভিসা দিচ্ছে না বললেই চলে। যাঁরা সম্প্রতি ভারত ভ্রমণ করেছেন, তাদের বেশির ভাগেরই আগেই ইস্যু করা ভিসা ছিল। ভিসা সীমিত থাকায় সামনের দিনগুলোতে যাত্রী সংখ্যা আরও কমতে পারে।"

বাংলাদেশ-ভারত চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক মতিয়ার রহমান জানান, এখন ভিসাকেন্দ্রগুলো কেবল জরুরি মেডিকেল ও স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সীমিত স্লট দিচ্ছে। ব্যবসা ও পর্যটন ভিসা কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে।

ফরিদপুরের রনধীর সাহা ও ঢাকার রমেশ শীল তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে তড়িঘড়ি করে ভারত সফর করেছেন।

রনধীর সাহা বলেন, "ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছিল, তাই দ্রুত ভারতে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা করে এলাম।"

রমেশ শীল জানান, "ভিসার মেয়াদ এই মাসেই শেষ, তাই চিকিৎসার জন্য ভারত যেতে বাধ্য হলাম।"

অন্যদিকে, বিশ্ব ইজতেমায় যোগ দিতে বাংলাদেশে আসা ভারতীয় নাগরিক আবুল কাশেম বলেন, "আগে বেনাপোল চেকপোস্টে প্রচণ্ড ভিড় থাকত, এবার কোনো ভিড় নেই। আল্লাহর রাস্তায় যাচ্ছি, ভালো লাগছে।"

বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি ইমতিয়াজ মো. আহসানুল কাদের ভূঁইয়া জানান, "স্বাভাবিক সময়ে বেনাপোল দিয়ে প্রতিদিন সাড়ে চার হাজার থেকে পাঁচ হাজার যাত্রী ভারতে যেত। এখন সেটি নেমে মাত্র ৮০০ থেকে ১,০০০-এ দাঁড়িয়েছে। ভিসা জটিলতা না কাটলে ফেব্রুয়ারির মধ্যেই যাত্রী পারাপার শূন্যের কোটায় চলে যেতে পারে।"

বর্তমানে যারা যাতায়াত করছেন, তাদের বেশিরভাগেরই ভিসার মেয়াদ শেষের পথে। ভিসা ইস্যুর বিষয়টি শিগগিরই স্বাভাবিক না হলে বাংলাদেশের সরকারি রাজস্ব কিছুটা ক্ষতির মুখে পড়বে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কে ডাকাতি, চালককে কুপিয়ে জখম

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে গভীর রাতে সড়ক ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা একটি পোলট্রি ফার্মের গাড়ি চালককে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে তার সঙ্গে থাকা নগদ ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ৩টার দিকে জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুর-আন্দুলবাড়িয়া সড়কে এই ঘটনা ঘটে।

আহত চালকের নাম মনির হোসেন (৪০), তিনি আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাজদিয়া গ্রামের বাসিন্দা এবং জামাত আলীর ছেলে। তিনি মীম পোলট্রি ফার্ম এন্ড হ্যাচারির মালামাল সরবরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে ৫-৬ জন মুখোশধারী দুষ্কৃতিকারী তাকে আটকে মারাত্মকভাবে কুপিয়ে আহত করে। এরপর তার সঙ্গে থাকা ৩০ হাজার টাকা লুট করে পালিয়ে যায়।

আহত অবস্থায় প্রাণে বাঁচতে মনির হোসেন কোনোভাবে পালিয়ে গ্রামের দিকে আসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে সেখানে অবস্থার আরও অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এ প্রসঙ্গে মীম পোলট্রি ফার্ম এন্ড হ্যাচারির মালিক মাহমুদুর রহমান মিঠুন বলেন, “আমার ড্রাইভার ব্যবসায়িক কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে একদল দুর্বৃত্ত তাকে আক্রমণ করে টাকা লুট করে নেয় এবং গুরুতর জখম করে। আমরা দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি।”

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জীবননগর থানার ওসি মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন, “বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

স্থানীয়দের দাবি, সড়কে ডাকাতির ঘটনা দিন দিন বেড়ে চলেছে। প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যাতে এ ধরনের অপরাধ ঠেকানো যায়।

Header Ad
Header Ad

কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ৫ জনের নামে মামলা

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) আইন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শাকিল আহমেদ সবুজকে অপহরণের ঘটনায় পাঁচজনের নামসহ এবং অজ্ঞাতনামা আরও ২/৩ জনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়েছে।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানায় ভুক্তভোগী শাকিল নিজে বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, নামসহ বিবাদী পাচঁজন হলেন– কুমিল্লার সাতরা চম্পকনগর এলাকার আমির হোসেন বাবুর্চি ওরফে আবুল কাশেমের ছেলে মাসুম (২০), বিষ্ণুপুর এলাকার হারুন মিয়ার ছেলে জিহাদ (১৯), ঝাউতলার আক্তার মোল্লার ছেলে সাইফুল (২০), ফৌজদারির নিধু মিয়ার ছেলে শাওন (২০) এবং একই এলাকার শাহিন (২০)।

এরমধ্যে গতরাতেই মাসুমকে (২০) গণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে শিক্ষার্থীরা।

মামলার বিবরণী মতে, ভুক্তভোগী সবুজ ৩০ জানুয়ারি রাত ১০টা ১০ মিনিটের দিকে টিউশন শেষ করে মেসে ফেরার উদ্দেশ্যে দৌলতপুর চৌমুহনী নামক স্থানে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করেন। তখন টমছমব্রিজ থেকে ছেড়ে আসা এক সিএনজি চালিত অটোরিকশায় ওঠেন। অপহরণকারীরা একই সিএনজিতে পিছনের সিটে অবস্থান করে। পরে দৌলতপুর এলাকায় আসার পর তাকে ভুল রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় তিনি গাড়ি থেকে লাফ দেন। এরপর ক্যাম্পাসে ফেরার জন্য আরেকটি অটোরিকশা নিলে সেখানেও অপহরণকারীরা তার পিছু নেয়।

বিবরণে আরও বলা হয়, এক পর্যায়ে তাকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরিয়ে পরিবারের কাছে ১০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরবর্তীতে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় তোয়া হাউজিং এলাকার একটি পরিত্যক্ত ভবন থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান তিনি।

এ ব্যাপারে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, 'মামলার তদন্ত প্রক্রিয়াধীন। একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খুব দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।'

Header Ad
Header Ad

মিয়ানমারে ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হলো জরুরি অবস্থার মেয়াদ

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার দেশটিতে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। সামরিক অভ্যুত্থানের চার বছর পূর্তির মাত্র একদিন আগে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সেনাবাহিনী গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেতা অং সান সুচির সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে। এর পর থেকে দেশটি গৃহযুদ্ধের মুখে পড়ে। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের সাফল্য পাচ্ছে। বর্তমানে দেশের বহু অঞ্চল বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে, যা জান্তা সরকারের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে।

জান্তা বাহিনী আগামী মাসগুলোতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। তবে সমালোচকদের মতে, এটি সেনাবাহিনীর প্রক্সিদের মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখার একটি প্রহসন হতে পারে। কারণ, সেনাবাহিনী বারবার জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়িয়ে এসেছে, যা তাদের ক্ষমতা নিশ্চিত রাখার কৌশল বলে মনে করা হচ্ছে।

রাষ্ট্র পরিচালিত এমআরটিভি তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে এক বিবৃতিতে বলেছে, "একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়েছে। স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা না হলে নির্বাচন আয়োজন সম্ভব নয়।"

নির্বাচনের জন্য নির্দিষ্ট কোনো তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। তবে জান্তা সরকার তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। যদিও বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে একাধিক ফ্রন্টে লড়াই চালিয়ে যেতে গিয়ে সেনাবাহিনী ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। সামরিক বাহিনী ক্রমাগত আক্রমণের শিকার হচ্ছে এবং দেশের অনেক জায়গায় নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে।

সামরিক শাসনের চার বছরে মিয়ানমারের অর্থনীতি ভয়াবহ সংকটের মধ্যে পড়েছে। একসময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সম্ভাবনাময় অর্থনীতির দেশ হিসেবে বিবেচিত হলেও এখন মিয়ানমারের অর্থনৈতিক অবস্থা বিপর্যস্ত। সামরিক বাহিনী বিদ্রোহীদের দমন করতে গিয়ে ব্যাপক চাপে রয়েছে, যা সাধারণ জনগণের জীবনযাত্রাকে আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে।

জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানোর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়েছে যে, জান্তা সরকার এখনো পরিস্থিতির ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিলেও বিদ্রোহীদের ক্রমবর্ধমান প্রতিরোধ এবং আন্তর্জাতিক চাপের মুখে এই পরিকল্পনার ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কে ডাকাতি, চালককে কুপিয়ে জখম
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ৫ জনের নামে মামলা
মিয়ানমারে ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হলো জরুরি অবস্থার মেয়াদ
চট্টগ্রামে খাল খননের নামে দুর্নীতি, বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ
নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : ছাত্রশিবির সেক্রেটারি
বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজু গ্রেফতার
বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীশূন্যতা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
বিশ্ব ইজতেমায় এক মুসল্লির মৃত্যু
ক্রিকেট বিশ্লেষক দেব চৌধুরীর ইসলাম গ্রহণ
নোবেল শান্তি পুরস্কারের দৌড়ে ইলন মাস্ক, পরপর দুই বছর মনোনীত
সারজিস আলমের নির্বাচনী আগ্রহ, কয়েক মিনিট পরেই সরিয়ে নিলেন পোস্ট
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কোনো প্রোগ্রাম করলেই ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার
আল হিলাল ছেড়ে কোন ক্লাবে যাচ্ছেন? জানালেন নেইমার নিজেই
টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ
ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১
সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের
বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন