বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে পালানো আসামি ১২ ঘন্টা পর আটক

আসামি আলম আলী। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মহাদেবপুরে হ্যান্ডকাফ পড়া অবস্থায় পুলিশী হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়ার ১২ ঘন্টার পর আলম আলী (৩৫) নাম মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত এক আসামীকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে থানা পুলিশ।

বুধবার (১০ জুলাই) পূর্বরাত তিনটার দিকে মহাদেবপুর উপজেলার হাতুড় ইউনিয়নের মহিষবাথান এলাকা থেকে তাকে আটক করে।

আলম আলী জেলার পোরশা উপজেলা সদরের নীতপুর বাঙ্গালপাড়া এলাকার সাহরাব আলীর ছেলে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, একটি মাদক মামলায় আলম আলীর দুই বছর কারাদন্ডের আদেশ হয়। কোর্টের ওয়ারেন্টমূলে পোরশা থানা পুলিশ আলম আলীকে গত সোমবার দিবাগত রাতে তার বাড়ি থেকে আটক করে মঙ্গলবার (৯ জুলাই) দুপুরে যাত্রীবাহী বাসে করে নওগাঁ কোর্টে নিয়ে যাওয়ার জন্য রওনা দেন। পথিমধ্য মহাদেবপুর উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ড পৌঁছালে আলম প্রকতির ডাকে সাড়া দেবার অজুহাতে পুলিশের কাছ থেকে এক হাতের হ্যান্ডকাপ খুলে নেন। অপর হাতে হ্যান্ডকাপ লাগানো অবস্থায় সে কৌশলে পালিয় যায়। এখবর ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ প্রশাসনে তোলপাড় শুরু হয়। থানা পুলিশ তাকে ফের আটক করার জন্য দিনভর সাঁড়াশি অভিযান চালায়। অবশেষে গভীর রাতে মহিষবাথান তার মামাবাড়ি এলাকা থেকে মহাদেবপুর থানায় এসআই জাহিদ আলমসহ সঙ্গীয় ফোর্স আটক করতে সক্ষম হন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রুহুল আমিন জানান, বুধবার দুপুরে তাকে নওগাঁ কোর্টে পাঠানা হয়।

Header Ad
Header Ad

বিডিআর বিদ্রোহে সব কারাবন্দির মুক্তি দাবি স্বজনদের  

ছবিঃ সংগৃহীত

পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ‘নিরপরাধ জওয়ানদের’ মুক্তি ও পুনঃ তদন্তসহ তিন দফা দাবিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন পরিবারের সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুরে তারা আবারো শাহবাগ অভিমুখে পদযাত্রা করার ঘোষণা দিয়েছেন।

অবস্থান কর্মসূচিতে তিন দফা দাবি জানানো হচ্ছে। দাবিগুলো হল, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তার সব বিডিআর সদস্যের মুক্তি, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মামলা বাতিল, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল ও পুনর্বাসন এবং পিলখানা হত্যা মামলায় পুনঃতদন্ত ও ন্যয়বিচার।

গ্রেপ্তার বিডিআর সদস্যদের স্বজনদের এই কর্মসূচি শুরু হয় বুধবার সকাল থেকে। সেখানে মানববন্ধন করে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল এবং কারাগারে থাকা সদস্যদের 'অবিলম্বে' মুক্তির দাবি জানানো হয়। পরে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিতে তার রাষ্ট্রীয় বাসভবন যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন তারা।

বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার পর তারা শাহবাগ মোড়ে এলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে একটি প্রতিনিধিদলকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।

জেলবন্দি এক বিডিআর সদস্যের ভাই রিয়াজুদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহিন সরকারের নেতৃত্বে স্মারকলিপি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যান। অন্যদের মধ্যে একটি অংশ শাহবাগ থানা সংশ্লিষ্ট সড়কে অবস্থান নেয়, আরেকটি অংশ শহীদ মিনারে ফিরে যায়।

আমরা রাতে শহীদ মিনারেই অবস্থান করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তোলে ওই ঘটনা।

বিডিআর বিদ্রোহ: 'নিরপরাধ জওয়ানদের' মুক্তির দাবিতে পদযাত্রায় পুলিশ

এই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।

হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। তাতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাই কোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন।

হাই কোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন। অন্যদিকে হাই কোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়।

অন্যদিকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত রেখে শুধু হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে এই মামলার বিচার ঝুলে যায়।

ক্ষমতার পালাবদলের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি ওঠে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

পনের বছর আগে এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে ৯০ দিনের সময় বেঁধে দিয়েছে সরকার।

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূস বিশ্ব বরেণ্য নোবেল বিজয়ী, তাকে বিতর্কিত করবেন না: আযম খান

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল জয়ী প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস প্রসঙ্গে বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান বলেছেন- আমি বলতে চাই, সরকারের ভেতরে এবং সরকারের বাইরে কিছু সংখ্যক লোক ষড়যন্ত্র করছে। প্রফেসর ইউনূস বিশ্ব বরেণ্য নোবেল বিজয়ী, তাকে বিতর্কিত করবেন না।

তিনি বলেন, তার কাজ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা। তার ডাকে আমরা সকল জাতি আজকে ঐক্যবদ্ধ। এই সরকারের ভেতরে ও বাইরের কিছু লোক নির্বাচন প্রলম্বিত করার নামে আমাদের ওই নোবেল জয়ী প্রফেসর ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না।

আহমেদ আযম খান আরও বলেন, আপনারা কেউ কেউ রাজনৈতিক দল গঠন করতে চান, তাদের স্বাগতম। গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল আছে। রাজনৈতিক দল নতুন নতুন আসতে কোন বাঁধা নেই, বরং স্বাগত জানাই। কিন্তু আপনাদের রাজনৈতিক দল হবে। তারপর কয়েক বছরে ওটা দাঁড়াবে। তারপর নির্বাচন, এই সমস্ত চটকদাড়ি কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পারবেন না। জনগণ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চাই। কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হবে না। প্রয়োজনীয় অত্যাবশ্যকীয় সংস্কার শেষ করে এ বছরেই নির্বাচনের আয়োজন করুন। 

বুধবার (৮ জানুয়ারি) বিকালে টাঙ্গাইলের বাসাইল পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে উপজেলা ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় ছাত্রদল নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আগামীর বাংলাদেশ হবে, মেধাবীদের। মেধা ছাড়া বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যাবে না। তোমরা খেলাপড়া করে মেধার ভিত্তিতে যোগ্যতা অর্জন করবে, আগামীতে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবার জন্য। তাই প্রত্যেকে ভালোভাবে পড়াশোনা করবে। প্রত্যেকটা স্কুল-কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থীদের কাছে যেতে হবে। তাদের অনুরোধ করতে হবে, তাদের ছাত্রদলে ভর্তি করবে হবে।

বাসাইল ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাহিদ খানের সভাপতিত্বে উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুন আল জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক নূরনবী আবু হায়াত খান নবু, সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সোহরাব হোসেন, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম মিয়া, বাসাইল পৌর বিএনপির সভাপতি আক্তারুজ্জামান তুহিন, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ পিন্টু, জেলা মহিলা দলের সহ-সভাপতি রাশেদা সুলতানা রুবিসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নতুন পাঠ্যবই থেকে বাদ সাকিব-সালাউদ্দিনের নাম  

কাজী সালাউদ্দিন ও সাকিব আল হাসান। ছবিঃ সংগৃহীত

ফুটবল ও ক্রিকেটে বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়ের কথা বললে শুরুতেই আসবে কাজী সালাউদ্দিন ও সাকিব আল হাসানের নাম। লাল-সবুজের জার্সি গায়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের অর্জন কম নয়। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে জাতীয় পাঠ্যক্রমের নতুন সংশোধনে ক্রীড়া ব্যক্তিত্বের অধ্যায় থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে এই দুজনের নাম ও ছবি।

সাকিব-সালাউদ্দিনের জায়গায় ক্রীড়াব্যক্তিত্ব হিসেবে স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি এবং দেশের প্রথম নারী আন্তর্জাতিক দাবা মাস্টার রানী হামিদ ও জাতীয় দলের ফুটবলার জামাল ভূঁইয়া।

জাতীয় পাঠ্যক্রমের সপ্তম শ্রেণীর 'ইংলিশ ফর টুডে' বইতে খেলাধুলো বিষয়ক অধ্যায়ে এই বদল আনা হয়েছে। ২০১৩ সালে সপ্তম শ্রেণীর ইংরেজি বইয়ে 'গেইমস এন্ড স্পোর্টস' বিষয়ে বিশ্বের আট বিখ্যাত ক্রীড়া ব্যক্তিত্বের অধ্যায় যুক্ত করা হয়। সেখানে এতদিন থাকা সাকিব, সালাউদ্দিনের সঙ্গে ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের নামও বাদ দেওয়া হয়েছে। সাকিব ও সালাউদ্দিনকে নিয়ে আলাদা একটা অধ্যায়ও ছিলো পাঠ্যবইতে, সেটাও বাদ দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সফলতম ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। বাইশগজের দীর্ঘ রাজত্বে ক্রিকেট বিশ্বে লাল-সবুজের দেশকে চিনিয়েছেন। সেই সাকিবের রাজনীতির ময়দানে দ্বিতীয় অধ্যায়টা সুখকর হয়নি। বরং রাজনীতিতে নাম লেখানোই যেন কাল হয়ে দাঁড়ায় শেষ পর্যন্ত।

সালাউদ্দিনের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা প্রায় একই। ২০০৮ সালের ২৮শে এপ্রিল সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ভোট যুদ্ধে নেমেছিলেন সালাউদ্দিন। মেজর জেনারেল (অব.) আমিন আহমেদ চৌধুরীকে হারিয়ে বাফুফে সভাপতি নির্বাচিত হন দেশের ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার। এরপর চার মেয়াদে দায়িত্ব পালন করলেও পারেননি প্রত্যাশা পূরণ করতে। গত সেপ্টেম্বরে তার ১৬ বছরের রাজত্বের অবসান ঘটে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিডিআর বিদ্রোহে সব কারাবন্দির মুক্তি দাবি স্বজনদের  
ড. ইউনূস বিশ্ব বরেণ্য নোবেল বিজয়ী, তাকে বিতর্কিত করবেন না: আযম খান
নতুন পাঠ্যবই থেকে বাদ সাকিব-সালাউদ্দিনের নাম  
এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই: আইইডিসিআর
২ হাজার ২৭৬ নেতাকর্মী গুম-খুনের অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করল বিএনপি
মালয়েশিয়ায় ৬৪ বাংলাদেশিসহ আটক ১৫৩ অভিবাসী
বিডিআর বিদ্রোহ মামলার শুনানি: পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে আদালতের এজলাস কক্ষ
টুইটারের পর এবার লিভারপুল কিনছেন ইলন মাস্ক!
এবার শপিং কমপ্লেক্সের স্ক্রিনে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’
স্বামীর ফোন তল্লাশি শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হতে পারে কারাদণ্ড
শৈত্যপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা: হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
শেখ পরিবারকে প্লট বরাদ্দ: ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
সাভারে বাস-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি খালেদা জিয়া, শুরু হয়েছে চিকিৎসা
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে তিন ধাপ পেছালো বাংলাদেশ, শীর্ষে কোন দেশ?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ