শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হিট অ্যালার্ট জারি

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপদাহ। টানা চারদিন ধরে ৪০ ডিগ্রির উপরে তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। টানা তাপদাহে অতিষ্ঠ সীমান্তবর্তী জেলার মানুষ। অসহ্য গরমে ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে প্রাণিকুল। হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল ৩ টার সময় চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তীব্র তাপপ্রবাহে শুকিয়ে গেছে পুকুরের পানি। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বুধবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং মঙ্গলবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তীব্র তাপদাহে হিট ওয়েভ অ্যালার্ট জারি করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন। মাইকিং করে বলা হয়, খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের না হতে।

দিনের বেশিরভাগ সময় সূর্যের তাপে চরম গরম অনুভূত হচ্ছে। রোদে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। রোদের তীব্র প্রখরতায় উত্তাপ ছড়াচ্ছে চারপাশ। নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষেরা পড়েছেন চরম বিপাকে। নির্মাণ শ্রমিক, কৃষি শ্রমিক, ইজিবাইক চালক ও ভ্যান-রিকশা চালকদের গরমে নাভিশ্বাস উঠেছে। হা-হুতাশ করতে দেখা গেছে তাদেরকে। প্রয়োজনের তাগিদে ঘর থেকে বেরিয়েও কাজ করতে পারছেন না তারা। তাপদাহে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবীরা।

গরম থেকে বাঁচতে পানিতে নেমেছেন শিশু-কিশোররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বলেন, ‘তীব্র তাপদাহ আরও কিছুদিন অব্যাহত থাকতে পারে। তবে, আপাতত বৃষ্টির সম্ভবনা নেই। তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে। এখনও পর্যন্ত কোনো বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত তাপমাত্রা কমবে না।’

২০২৩ সালে ১৯ ও ২০ এপ্রিল জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ বছর ৪৩ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রা বেশি হওয়ার কারণে গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে।

গাছের ছায়ায় বসে আরাম করছেন ক্লান্ত মানুষজন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের আশু মিয়া ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, প্রচণ্ড গরমে মাঠে জমিতে কাজ করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ছে। ভ্যাপসা গরমে বেশিক্ষণ মাঠে অবস্থান করা সম্ভব হচ্ছেনা। ফসলের ক্ষেত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। জমিতে সেচ দেওয়ার পরও মাটি শুকিয়ে যাচ্ছে।
কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা সুজন আলী বলেন, সকালে কাজের জন্য অফিসে আসতে হয়। বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর প্রচণ্ড গরম অনুভূত হচ্ছে। সড়ক থেকে গরম উঠে শরীর পুড়ে যাচ্ছে। বাইরে বেশি সময় অবস্থান করা যাচ্ছে না।

উথলী গ্রামের শিক্ষক জাকির হোসেন বলেন, বারবার পানি পান করেও তৃষ্ণা মেটানো যাচ্ছে না। বৃষ্টি একান্ত প্রয়োজন। পরিবেশের ভারসাম্য বাজায় রাখতে গাছ লাগানোর কোনো বিকল্প নেই। ৪০ ডিগ্রির ওপরে তাপমাত্রা ওঠানামা করছে প্রতিদিন।

এদিকে চুয়াডাঙ্গাতে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শক্রমে চুয়াডাঙ্গাতে বৃহস্পতিবার ৭২ ঘণ্টার জন্য হিট ওয়েভ অ্যালার্ট (তীব্র তাপদাহের সতর্কতা) জারি করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গার চারটি উপজেলায় তথ্য অফিসের মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামে খাল খননের নামে দুর্নীতি, বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে খাল খননের নামে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। তিনি জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে খাল খননের প্রকল্পের মাধ্যমে বিপুল অর্থ লুটপাট করা হয়েছে, অথচ জনগণের জন্য প্রয়োজনীয় কাজগুলো করা হয়নি। শহরের খাল-নালার সংস্কার না হওয়ায় জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে নগরীর বহদ্দারহাট বারইপাড়া ও ষোলশহর সুন্নিয়া মাদরাসা খাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

পরিদর্শন শেষে গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, "গত কয়েক বছর ধরে নদী, নালা, খাল ও শহরের ভেতরের জলাবদ্ধতা নিয়ে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রতি বছর চট্টগ্রাম নগরী পানির নিচে চলে যায়। আমরা চেষ্টা করছি শহরের নালা ও নদীতে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক করার। তবে এ বর্ষায় জলাবদ্ধতা কিছুটা কমলেও পুরোপুরি সমাধান পেতে সময় লাগবে। কাজটি রাতারাতি সম্ভব নয়, তবে আমরা এগিয়ে চলেছি।"

তিনি আরও বলেন, "পরবর্তী বর্ষায় যাতে পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে, সেজন্য কাজ করা হচ্ছে। এ বছর আগের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না বলে আশা করছি।"

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, "আগের মতো এখন সমন্বয়ের অভাব নেই। সব সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানকে একসঙ্গে নিয়ে আমরা কাজ করছি। এ মৌসুমে ৪০-৫০ শতাংশ উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে পুরো প্রকল্পের সুফল পেতে আরও এক বছর সময় লাগবে।"

তিনি আরও জানান, এর আগেও তিনজন উপদেষ্টা জলাবদ্ধতা নিরসনের প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন, কিন্তু এখনো কার্যকর ফলাফল আসেনি। তবে এবার সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে কাজ করা হচ্ছে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

চসিক সূত্র জানায়, নগরীর বহদ্দারহাটের বারইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত ২.৯৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৬৫ ফুট প্রশস্ত নতুন খালটি খননের দায়িত্ব নিয়েছে সিটি কর্পোরেশন। ২০১২ সালে নগরীর নাসিরাবাদ, মুরাদপুর, শুলকবহর, বহদ্দারহাট, বারইপাড়া ও বাকলিয়া এলাকার জলাবদ্ধতা দূর করতে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ২০১৪ সালের ২৪ জুন জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়।

প্রথমে এই প্রকল্পের জন্য ২৮৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও বারবার মেয়াদ বাড়ানোর কারণে ব্যয় বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩৬২ কোটি টাকায়। তবুও নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি সিটি কর্পোরেশন। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছর জুনে, কিন্তু এখনো কাজ অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে।

গত ১৯ জানুয়ারি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচ্চপর্যায়ের মনিটরিং টিম চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের অগ্রগতি দেখতে আসে। তারা জলাবদ্ধতা নিরসনে ১১ দফা কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন, যা আগামী মে মাসের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

পরিদর্শনকালে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়াউদ্দিন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিমসহ বিভিন্ন সেবা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে বহু বছর ধরে নানা প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রিতা ও অনিয়মের কারণে নগরবাসী এখনো সমস্যার সমাধান পায়নি। খাল খননের নামে দুর্নীতি ও বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ তদন্ত করে প্রকল্পের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : ছাত্রশিবির সেক্রেটারি

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীতে আয়োজিত গণমিছিল থেকে নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার সম্পন্ন করার দাবি জানিয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির। সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “বাংলার মাটিতে তাদের বিচার করেই পরবর্তী নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।”

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে জুমার নামাজের পর ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেস ক্লাব, মৎস্য ভবন হয়ে শাহবাগে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।

সমাবেশে তিনি বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের পর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করেছিল, বাকশাল কায়েম করে রাষ্ট্রকে বিপর্যস্ত করেছিল এবং জুলাই আন্দোলনে যাদের হাতে নিরীহ ছাত্র-জনতা প্রাণ হারিয়েছে, তাদের বিচার এখনো সম্পন্ন হয়নি। আমরা বিচার প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রিতা দেখতে পাচ্ছি, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই— পতিত স্বৈরাচারীদের বিচার নিশ্চিত করেই আগামী নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “কিছু রাজনৈতিক দল এই দাবির পক্ষে সোচ্চার না থেকে চাঁদাবাজি, ছিনতাই ও দখলদারিতে লিপ্ত হয়েছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক।”

সমাবেশে ছাত্রশিবিরের দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ বলেন, “আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রসমাজ রাজপথ ছাড়বে না। আমরা আশা করেছিলাম, অচিরেই তাদের হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু হবে, কিন্তু এখনো তা হয়নি। বরং ছাত্রলীগ-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই— আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত কাউকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।”

গণমিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান আজাদ, প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম, মানবাধিকার সম্পাদক সিফাত আলমসহ ঢাকা মহানগর ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য, ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতি ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের বিচার এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশে ছাত্রশিবিরের ব্যানারে একযোগে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad
Header Ad

বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বিয়ে করেছেন।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানান।

পোস্টে সারজিসকে অভিনন্দন জানিয়ে আসিফ মাহমুদ লেখেন, "নবজীবনে পদার্পণে অভিনন্দন সারজিস ভাই। বিবাহিত জীবন সুখের হোক।"

পোস্টের সঙ্গে সংযুক্ত ছবিতে দেখা যায়, বিয়ের পোশাকে দাঁড়িয়ে আছেন সারজিস আলম। তার পাশে রয়েছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সারজিস আলমের এই নতুন যাত্রায় শুভ কামনা জানিয়েছেন তার ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রামে খাল খননের নামে দুর্নীতি, বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ
নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : ছাত্রশিবির সেক্রেটারি
বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজু গ্রেফতার
বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীশূন্যতা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
বিশ্ব ইজতেমায় এক মুসল্লির মৃত্যু
ক্রিকেট বিশ্লেষক দেব চৌধুরীর ইসলাম গ্রহণ
নোবেল শান্তি পুরস্কারের দৌড়ে ইলন মাস্ক, পরপর দুই বছর মনোনীত
সারজিস আলমের নির্বাচনী আগ্রহ, কয়েক মিনিট পরেই সরিয়ে নিলেন পোস্ট
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কোনো প্রোগ্রাম করলেই ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার
আল হিলাল ছেড়ে কোন ক্লাবে যাচ্ছেন? জানালেন নেইমার নিজেই
টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ
ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১
সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের
বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন
ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি
সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা