বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এমপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার, কারাগারে মা-ছেলে

ছবি: সংগৃহীত

নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগে সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলায় মা-ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে নোয়াখালীর চৌমুহনীর মোরশেদ আলম কমপ্লেক্সের প্রশাসন ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে সেনবাগ থানায় এ মামলা করেন।

গ্রেপ্তাররা হলেন, সোনাইমুড়ী উপজেলার বদরপুর গ্রামের মজিবুর রহমানের স্ত্রী নুশরাত জাহান ও তার ছেলে রাজিবুর রহমান। গ্রেফতার ওইনারী বে ঙ্গল গ্রু‌পের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলমের স্ত্রীর আপন ছোট বোন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসন থেকে বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেন। নির্বাচনকালীন সময়ে গত ৩ জানুয়ারি বেলা ১০টায় সময় সেনবাগের কাবিলপুর ইউনিয়নের দিলদার মার্কেট এলাকায় এসে বাদী আনোয়ার হোসেনের কাছে আসামি নুশরাত জাহান ও রাজিবুর রহমান ২০ লাখ টাকা দাবি করেন। এ সময় আসামিরা বলেন-তাদের এলাকায় প্রার্থী মোরশেদ আলমের জয় ও ভোট পেতে হলে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে। ৫ জানুয়ারির মধ্যে দিতে ব্যর্থ হলে মিথ্যা, অপপ্রচার, মানহানিকর তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেবেন বলে হুমকি প্রদান করেন।বিষয়টি বাদী নৌকার প্রার্থী মোরশেদ আলমকে জানালে তিনি আসামিদেরকে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানান। চাহিদামত টাকা না পাওয়ায় গত ৫ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে নুশরাত জাহান নিজের কণ্ঠে একটি অডিও রেকর্ড করে প্রার্থী মোরশেদ আলম ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানহানিকর অপপ্রচার চালায়।

মামলায় আরও বলা হয়, অপর আসামি রাজিবুর রহমান তার ব্যবহৃত ফেসবুক আইডি থেকে বিভিন্ন সময় মানহানির, আপত্তিকর ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দিত। যার কারণে আইনশৃঙ্খলার অবনতির উপক্রম হয়। আসামিরা সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমকে হেয় করার লক্ষ্যে আক্রমণাত্মক ও মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দিত।

সেনবাগ থানার ওসি মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে সেনবাগ থানায় সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলার পর পরই দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

Header Ad
Header Ad

বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য চালু হবে ভাতা: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

দেশে সরকার পরিবর্তন হলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য বিশেষ ভাতা চালু করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি জানিয়েছেন, সরকার গঠনের পর যারা চাকরি খুঁজেও পাচ্ছেন না, তাদের জন্য এক বছরের ‘শিক্ষিত বেকার ভাতা’ চালু করার বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে। এ সময়ের মধ্যেই তাদের কর্মসংস্থানে সহায়তা করবে সরকার।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে রংপুর, নীলফামারী ও সৈয়দপুর জেলা বিএনপির নেতাদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপির ৩১ দফা রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত পরিকল্পনা নিয়ে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

তারেক রহমান বলেন, “আমরা একটি পরিকল্পনা করছি—যাতে যারা এখনো চাকরি পাননি, তারা যেন সরকারের সহযোগিতায় একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সহায়তা পান। এই সময়টিতে সরকার ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে উভয়ের উদ্যোগেই কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে।”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, বিগত সময়ে সরকারি ও আধা-সরকারি চাকরিতে ব্যাপক দলীয়করণ হয়েছে। বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের অনেক তরুণ নেতাকর্মী, যাঁরা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, তারা বয়স পার করে ফেললেও কোনো চাকরি পাননি। “শুধু ছাত্রদল নয়, আরও অনেক সাধারণ মানুষ আছেন যারা সরকারের অনুগত না হওয়ায় চাকরির সুযোগ হারিয়েছেন। এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিতে হবে,” বলেন তারেক।

বাংলাদেশে সর্বজনীন স্বাস্থ্যবিমা চালু করার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, “২০ কোটির বেশি মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা বিশাল বাজেট ও কাঠামোগত পরিকল্পনা দাবি করে। এটা অব্যবস্থাপনার জায়গা নয়, এটা করতে হলে বাস্তবতা মাথায় রেখে ধাপে ধাপে এগোতে হবে।”

তিস্তা নদী ঘিরে রংপুর অঞ্চলের মানুষদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণে বিএনপির পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, “তিস্তা শুধু নদী নয়, রংপুর বিভাগের অর্থনীতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অতীতে তিস্তাকে কেন্দ্র করে রাজনীতি হয়েছে, কিন্তু মানুষের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। বিএনপি সরকারে গেলে তিস্তা সমস্যা সমাধানে বাস্তব ভিত্তিক ও জনগণকেন্দ্রিক প্রকল্প গ্রহণ করবে।”

বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণবিষয়ক কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন রংপুর জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামু এবং উদ্বোধনী বক্তব্য দেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু। সঞ্চালনায় ছিলেন নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী।

Header Ad
Header Ad

এস আলমের ৪০৭ কোটি টাকার ১৫৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ১৫৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। জমিগুলোর আনুমানিক বাজারমূল্য ৪০৭ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব জমি ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে আবেদন করেন উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, এস আলম ও তার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে চলমান তদন্তে দেখা যায়, তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে বিপুল পরিমাণ জমি ও স্থাবর সম্পদ রয়েছে। এসব সম্পদ তারা অন্যত্র বিক্রি বা হস্তান্তরের চেষ্টা করছে বলে গোপন সূত্রে জানা যায়। ফলে তদন্ত সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার স্বার্থে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ সুরক্ষায় এসব জমি ক্রোকের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।

জমিগুলো যেসব প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ট্রেড লিংক, ইভেন্ট টাইটান ইন্টারন্যাশনাল, পাইথন ট্রেডিং কর্নার, ইসলাম ট্রেডার্স, ডায়মন্ড বিজনেস হাউস, এএইচ সেন্টারসহ আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। দুদকের ভাষ্য অনুযায়ী, এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মোহাম্মদ সাইফুল আলমের সরাসরি আর্থিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক রয়েছে।

এর আগেও এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে একাধিক দফায় আদালত সম্পদ ও শেয়ার অবরুদ্ধ এবং দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। গত বছরের অক্টোবর থেকে শুরু করে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে তার ও তার ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা শেয়ার, জমি ও ব্যাংক হিসাব পর্যায়ক্রমে অবরুদ্ধ ও ক্রোক করে আদালত।

এস আলমের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে এখন পর্যন্ত ১৩০০-এর বেশি ব্যাংক হিসাব, হাজার একরের বেশি জমি এবং কয়েক হাজার কোটি টাকার শেয়ার নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। দুদক জানিয়েছে, তদন্তে আরও নতুন সম্পদের তথ্য পাওয়া যেতে পারে।

দুদক বলছে, মানি লন্ডারিং ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই তদন্ত চলমান রয়েছে এবং প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সীমান্তের সব ভিডিও সত্য নয়, আবার সবটা যে মিথ্যা তাও নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যদের বাংলাদেশ সীমান্তের ভেতরে জলকেলিতে অংশ নেওয়ার ভিডিও নিয়ে প্রশ্নের মুখে মুখ খুলেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, এসব ভিডিও পুরোপুরি সত্য নয়, তবে সম্পূর্ণ মিথ্যাও বলা যাবে না।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, “আরাকান আর্মি অনেকদিন ধরেই মিয়ানমারে যুদ্ধ করছে। তাদের কেউ কেউ বাংলাদেশের ভেতরে এসে বিয়েও করেছে, এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। কিন্তু ভিডিওগুলোয় যা দেখা যাচ্ছে, তা অতিরঞ্জিত হতে পারে।”

তিনি জানান, সীমান্ত পরিস্থিতি জটিল, কারণ মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি সীমান্তের কিছু অংশ আরাকান আর্মির দখলে রয়েছে। ফলে সেখানে দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ট্যাক্স আদায়সহ নানা সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আশ্বস্ত করে বলেন, “সীমান্ত পুরোপুরি রক্ষিত আছে। তবে সমস্যা জটিল, এবং এর সমাধানে সরকারের তরফ থেকে কাজ চলছে।”

চট্টগ্রামের রাউজানে সাম্প্রতিক সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “রাউজান, ফটিকছড়ি, পটিয়া, সাতকানিয়া—এই এলাকাগুলো পাহাড়-সমতলের মিশ্র এলাকা। এখানে অপরাধ করে সন্ত্রাসীরা সহজেই পাহাড়ে পালিয়ে যায়। আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

পাহাড়ের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, “আমি নিজে পাহাড়ে তিনবার চাকরি করেছি—ক্যাম্প কমান্ডার, সিও, বিগ্রেড কমান্ডার হিসেবে। এখনকার পরিস্থিতি অনেক শান্ত। আগে যেখানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে পিকআপ উড়ে যেত, এখন সেই পথেই লোকজন সাজেকে ঘুরতে যাচ্ছে।”

সাংবাদিকদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “সত্য ঘটনা প্রচার করুন। এতে আমাদের তদন্ত ও পদক্ষেপ নিতে সুবিধা হয়। তবে ভুল তথ্য বা বিভ্রান্তিকর ভিডিও প্রকাশ করলে বিপরীতে তদন্তে সমস্যায় পড়ি। পাশের দেশের কিছু মিডিয়া তখন সেটা কাজে লাগায়।”

সভায় চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য চালু হবে ভাতা: তারেক রহমান
এস আলমের ৪০৭ কোটি টাকার ১৫৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ
সীমান্তের সব ভিডিও সত্য নয়, আবার সবটা যে মিথ্যা তাও নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আন্দোলনের নামে রাস্তা অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির
টাঙ্গাইলে বেড়েছে গরমের তীব্রতা, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
সরকার সরিয়ে না দিলে পদত্যাগ করব না: কুয়েট ভিসি
বিরামপুরে ছিনতাইকালে পুলিশের হাতে 'ভুয়া সেনাসদস্য' আটক
হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুললো আবাসিক হল
কাশ্মীরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, মসজিদে ঘোষণার পর বিক্ষোভ শুরু
ইতিহাস গড়ল জিম্বাবুয়ে, ঘরের মাঠে লজ্জার হার বাংলাদেশের
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটে প্রথম আব্দুল্লাহ
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পারভেজ হত্যা: প্রধান আসামি মেহরাজ গ্রেপ্তার
তুরস্কের ইস্তানবুলে একের পর এক ভূমিকম্প
এবার সেই গৃহকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করলেন পরীমণি
দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না হলে পুরো অঞ্চল অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে: প্রধান উপদেষ্টা
আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই: মির্জা আব্বাস
কাশ্মীরের হামলা ‘সাজানো’ দাবি পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের
ভাইরাল ভিডিও সমন্বয়ক রুবাইয়ার নয়, দাবি এনসিপি নেতার
স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী