বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ১ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশি স্বামী সাজ্জাদকে নিয়ে যা বললেন পাকিস্তানি সেই নারী

ছবি:সংগৃহীত

হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে আসা পাকিস্তানি নারী মাহা বাজোয়া (৩২) তার স্বামী সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের (৩৫) বিরুদ্ধে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা করেছেন। গতকাল বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) তিনি তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট এমএ মজিদের চেম্বারে এ বিষয়ে কথা বলেন। তার ওই বক্তব্যের ৬ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও পাওয়া গেছে।

সেখানে মাহা বাজোয়া বলেন, ১০ বছর আগে আমার বিয়ে হয়েছে। আমার স্বামী সাজ্জাদ হোসেন তালুকদার। সে ১০ বছর আগে পাকিস্তান এসেছিল। তারপর সে আমাকে অনেক ভালোবাসে বলে জানায়। তোমাকে ছাড়া আমি থাকতে পারব না, অনেক খুশি রাখব এসব বলে। তারপর ২০১৪ সালে পাকিস্তানে আমাদের বিয়ে হয়। এরপর সাজ্জাদ দুবাই চলে যায়। প্রতিবছরই সে পাকিস্তানে আমার কাছে আসত। ২০১৮ সালে আমি চুনারুঘাটে আমার শ্বশুর বাড়ি যাই। পরে আমি আবার পাকিস্তান ফিরে যাই। আর আমার স্বামী সাজ্জাদ দুবাই চলে যান। ২০১৯ সালে সে আবারও পাকিস্তানে আমার কাছে আসে। তখন আমি তাকে শ্বশুরবাড়ি বাংলাদেশ বা সে যে জায়গায় চাকরি করে সেখানে আমাকে রাখতে বলি। তখন সে আমাকে বলে করোনা ভাইরাসের কারণে তার অবস্থা খুবই খারাপ। চাকরি চলে গেছে। করোনাভাইরাস শেষ হলেই সে আমাকে তার সঙ্গে নিয়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, করোনা ভাইরাস শেষে আমি আমার মেয়ের পাসপোর্ট তৈরি করি। সাজ্জাদ পাকিস্তান না আসার কারণে মেয়ের পাসপোর্টে তার নাম দিতে পারছিলাম না। আমি তখন আমার স্বামীর সাথে যোগাযোগ করলে সে জানায় দুবাইতে একটি নাইট ক্লাবে তার চাকরি হয়েছে। আমি দুবাইতে যাওয়ার কথা বললে সে জানায় করোনা ভাইরাসের কারণে তার আর্থিক অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। অনেক টাকা ঋণও হয়েছে তার। তখন আমি আমার বোনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাকে পাঠাই। এরপর আমার অলংকার বিক্রি করে স্বামীকে টাকা দেই। এতে আমার অনেক ক্ষতি হয়। তার জন্য আমি অনেক ত্যাগ করি। ২২ বছর বয়স থেকে ৩২ পর্যন্ত ১০ বছর আমি তার জন্য অপেক্ষা করি। তারপরও আমার স্বামী তার কাছে রাখার মত টাকা নেই বলে আমাকে তার কাছে রাখতে পারবে না বলে জানায়। ২০২২ সালে আমি তাকে বলিু- রমজান এসে গেছে আমাকে তোমার কাছে নিয়ে যাও। আমি ও আমার মেয়ের পাসপোর্টও রেডি আছে। রমজানের পর আমাকে বাংলাদেশে নিয়ে যাবে বলে সে জানায়। রমজানের পর তিন মাস পর সাজ্জাদদের সাথে যোগাযোগ করা হলে সে বাংলাদেশে আমাকে নেওয়ার মতো টাকা নেই বলে জানায়। তারপর আমার বাড়ি বিক্রি করে আমি ও আমার মেয়ের ভিসা ও টিকেট করি।

মাহা বাজোয়া বলেন, হোয়াটসঅ্যাপে তাকে ভিসা ও টিকেটের কপি পাঠিয়ে জানাই আমরা সকালে দুবাই আসছি। পরে বাংলাদেশ থেকে কল এসেছে বলে জানায় আমার স্বামী। দুইদিন পর কল করলে সে বলে তার বাবার হার্ট অ্যাটাক হয়ে আইসিইউতে আছে। যে কারণে তাকে বাংলাদেশে যেতে হচ্ছে। আমি তাকে বাংলাদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা না দিয়ে বলি- ঠিক আছে তুমি বাংলাদেশ যাও। আবার দুবাই আসার পর আমাকে নিয়ে বাংলাদেশ নিয়ে যেও। কিন্তু সে বাংলাদেশ গিয়েই আমার নম্বর ব্লক করে দেয়। তারপর তার পরিবারের কয়েকজনের নম্বরে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি। তারাও আমার ফোন ব্লক করে দেন। তখন জানতে পারি আমার স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করেছে। কিন্তু আমি বিশ্বাস করিনি।

পাকিস্তানি এই নারী বলেন, এর তিন মাস পর সে দুবাই এসে আমার সাথে যোগাযোগ করে। আমিও তখন দুবাইতে তার কাছে যাই। আমি তার দ্বিতীয় বিয়ে সম্পর্কে জানতে চাইলে সে অস্বীকার করে। আমি তাকে বলি এতদিন কথা না বলায় আমাকে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। আমি তখন তাকে পবিত্র কোরআন শরিফ ছুঁয়ে আমাকে না ছাড়ার অঙ্গীকার করতে বলি। আমরা হোটেলে কয়েকদিন থাকি। একদিন খাবার আনার কথা বলে সে হোটেল থেকে বের হয়ে টিকেট করে বাংলাদেশ চলে যায়। আমি তো না জেনে তার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। একপর্যায়ে পুলিশকে জানালে তারা জানায় সাজ্জাদ বাংলাদেশে চলে গেছে। আমি তার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তার ফোন নম্বর বন্ধ পাই। এরপর আমি বাংলাদেশে আসার জন্য কয়েকবার চেষ্টা করি। কিন্তু স্পন্সরের কারণে আসতে পারিনি।

মাহা বাজোয়া বলেন, এবার আমি আমার স্বামীর জন্য আসিনি। পাকিস্তান ও দুবাইতে সালোয়ার কামিজের ব্যবসা করি। বাংলাদেশের মেয়েরাও পাকিস্তানি সালোয়ার কামিজ পছন্দ করে বলে এখানেও ব্যবসা শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে।

এ বিষয়ে তার স্বামী সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মাহা বাজোয়ার সাথে ২০১৪ সালে আমার বিয়ে হয়। ২০২২ সালের মে মাসে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। আমি দুবাইতে যত টাকা রোজগার করেছি, সবই মাহা বাজোয়াকে দিয়ে দিতে হয়েছে। আমার বাংলাদেশি পরিবারকে তার জন্য কোনো অর্থ দিতে পারিনি।

এদিকে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) সাজ্জাদের পরিবারের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ এনেছেন মাহা বাজোয়া। মারধরের অভিযোগ এনে তিনি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন। খবর পেয়ে চুনারুঘাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই পক্ষের সঙ্গে কথা বলে।

মারধরের অভিযোগ প্রসঙ্গে সাজ্জাদ বলেন, মাহা বাজোয়াকে কোনো মারধর করা হয়নি। সে নাটক সাজিয়েছে।

সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার চুনারুঘাট পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বড়াইল এলাকার শফিউল্লা মজুমদারের ছেলে। আর মাহা বাজোয়া পাকিস্তানের লাহোর প্রদেশের মুলতান রোডের সাকি স্ট্রিট সৈয়দপুরের বাসিন্দা মকসুদ আহমেদের মেয়ে।

Header Ad
Header Ad

‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবিকারীদের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি বৈষম্যবিরোধীদের

ছবি: সংগৃহীত

‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবিতে আন্দোলনকারী পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ‘স্টুডেন্ট ফর সভেরেন্টি’ নামক সংগঠনের ভূমিকা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা। তারা দোষীদের দ্রুত গ্রেফতার এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব দাবি তুলে ধরা হয়।

বক্তারা বলেন, এই হামলা একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের উদাহরণ। তারা অভিযোগ করেন যে, ‘স্টুডেন্ট ফর সভেরেন্টি’ একটি উগ্রবাদী সংগঠন, যা অন্যায়ভাবে এই হামলার মাধ্যমে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অধিকার আন্দোলন দমনের চেষ্টা করছে। নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী বলেন, এই হামলা দেশের সংবিধানিক মূল চেতনার বিরোধী। তিনি ১৯৭২ সালের সংবিধানের সমালোচনা করে বলেন, এতে দেশের সব জাতিগোষ্ঠীর অধিকার স্বীকৃত হয়নি।

নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং মুখপাত্র সারজিস আলম হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। তাদের বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো হামলা প্রতিরোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়নি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ভুঁইফোড় সংগঠনগুলো ছাত্রলীগের মতো আচরণ করছে এবং হামলাকারীদের রক্ষায় ট্যাগিংয়ের রাজনীতি করা হচ্ছে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফ সোহেল ও মুখপাত্র উমামা ফাতেমা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকে জাতিগত শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে বড় বাধা হিসেবে উল্লেখ করেন। তারা বলেন, মতবিরোধ থাকলে আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে তা নিরসন করা উচিত। এসময় বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা জাতিগত বিভাজনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা মেহরাব সিফাত, রিফাত রশিদ, লুৎফর রহমান, আবদুল হান্নান মাসুদসহ অনেকে। তারা সবাই অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

পাঁচ মামলায় গ্রেফতার সাবেক এমপি ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নদভী

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নদভীকে চট্টগ্রামের চার থানার পাঁচটি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বুধবার এসব মামলার তদন্ত কর্মকর্তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে সকালে তাকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পৃথক চারটি আদালতে হাজির করা হয়।

পাঁচলাইশ থানার একটি মামলার শুনানি হয় অতিরিক্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরকার হাসান শাহরিয়ারের আদালতে। ডবলমুরিং থানার একটি মামলার শুনানি করেন প্রথম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু বকর সিদ্দিক। চান্দগাঁও থানার দুটি মামলার শুনানি হয় চতুর্থ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তফার আদালতে এবং কোতোয়ালী থানার একটি মামলার শুনানি করেন ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলাম।

গত ১৫ ডিসেম্বর রাতে ড. আবু রেজা নদভীকে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তার বিরুদ্ধে সরকার পতনের পরিকল্পনাসহ একাধিক মামলা দায়ের হয়। রাজধানীর লালবাগ থানায় দায়েরকৃত ঢাকা আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা মামলাতেও তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। ১১ জানুয়ারি নদভীকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়। এর পরদিন লোহাগাড়া ও সাতকানিয়া থানার পাঁচটি মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

Header Ad
Header Ad

অস্ত্র মামলায় রিমান্ডে ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর রহমান, দুর্নীতির মামলায় স্ত্রীর কারাগারে

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ভাটারা থানায় দায়ের করা অস্ত্র মামলায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমানকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজকে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে মতিউর রহমান ও লায়লা কানিজকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বিকেল সাড়ে ৫টায় মতিউর রহমানকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়।

ভাটারা থানায় করা অস্ত্র মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা মতিউর রহমানের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

লায়লা কানিজের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযোগ করেছে যে, তিনি তার সম্পদ বিবরণীতে অসত্য তথ্য প্রদান করে প্রায় ১ কোটি ৫৩ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন এবং প্রায় ১৩ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করেছেন।

দুদকের রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করা হয়, লায়লা কানিজ সরকারি কর্মচারী হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার ও জালিয়াতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ প্লেসমেন্ট শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করেছেন। এই ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে অন্য কারো সম্পৃক্ততা রয়েছে কি না, তা তদন্তের জন্য তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।

আদালত লায়লা কানিজকে রিমান্ডের আবেদন শুনানির জন্য ১৯ জানুয়ারি দিন ধার্য করে এবং তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।

মতিউর রহমান ‘ছাগলকাণ্ড’ নামে আলোচিত একটি ঘটনার জন্য আগে থেকেই পরিচিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে নতুন করে অস্ত্র মামলা দায়ের এবং স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সীমান্তবর্তী এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবিকারীদের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি বৈষম্যবিরোধীদের
পাঁচ মামলায় গ্রেফতার সাবেক এমপি ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নদভী
অস্ত্র মামলায় রিমান্ডে ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর রহমান, দুর্নীতির মামলায় স্ত্রীর কারাগারে
যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনে সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দহগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ায় মদের বোতল ঝুলিয়ে দিলো বিএসএফ
নিলামে উঠছে আওয়ামী লীগ আমলের ৩০ এমপির বিলাসবহুল গাড়ি
ছয় কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত: রিজওয়ানা হাসান
ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিশন গঠন
সংস্কারের আগে ডাকসুর নির্বাচন নয়: ঢাবি ছাত্রদল
বেনাপোলে বিজিবি ও বিএসএফের সেক্টর পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত
হত্যার বিচার না করতে পারলে আমাদের বাঁচার অধিকার নেই: আইন উপদেষ্টা
অনশনরত এসআইদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা
ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছরের কারাদণ্ড
বাম চোখে সমস্যা, শিশুর ডান চোখ অপারেশন করলেন চিকিৎসক
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব জমা দিলো চার সংস্কার কমিশন
পারিশ্রমিক না পাওয়ায় দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটারদের অনুশীলন বয়কট
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন গ্রেপ্তার
নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামী মারা গেছেন
ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে, অন্যদেরও খুঁজে খুঁজে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা