রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চমেকে রোগী-স্বজনদের আতঙ্ক ‘আনসার’

নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের নিয়ে রোগীর স্বজনদের অভিযোগের শেষ নেই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। স্বজনদের অভিযোগ দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে তারা।

চমেকে মোতায়েন কিছু আনসার সদস্যের কারণে পুরো বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হওয়ার পথে। চমেকে পুলিশের পাশাপাশি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা করতে আনসার সদস্যদের নিয়োজিত। কিন্তু তারা জড়াচ্ছে দায়িত্বের বাইরে অন্য কাজে। আছে অপরাধ সংগঠনের অভিযোগও।

ঘুষ, চাঁদাবাজি কিংবা রোগীর স্বজনদের ওপর হামলা-সব অপরাধের অগ্রভাগে যেন আনসার সদস্যরা। বাহিনীটির প্রধান দায়িত্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু নিরাপত্তা মুখ্য নয় গৌণ দায়িত্বে পরিণত হয়েছে। তাদের বেপরোয়া আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও স্বজনরা। বিভিন্ন ঘটনায় আলোচনা হলেও কোনও শাস্তি না হওয়ায় তাদের মারমুখি আচরণ বন্ধ হচ্ছে না বলে মনে করছেন রোগীর স্বজনরা।

এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘রোগীর স্বজনদের মারধরের ঘটনায় আমরা সমাধান করেছি। এ ঘটনায় আমরা ডিপার্টমেন্টাল ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

জানা গেছে, চলতি বছরে ছোট-বড় কমপক্ষে প্রায় ৫-৬টি ঘটনায় জড়িয়েছে চমেক হাসপাতালে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা। সর্বশেষ ১৪ ডিসেম্বর ঘুষ না দেওয়ায় রোগীর দুই স্বজনকে মারধর করে আনসার সদস্যরা। এর আগে চলতি বছরের ২৭ মার্চ রাতে এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে দুই আনসার সদস্যের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া হরহামেশা রোগীর স্বজনদের সঙ্গে বাগবিতন্ডায় জড়ায় আনসার সদস্যরা। অন্যদিকে হাসপাতালের প্রধান ফটকে দায়িত্ব পালন করা আনসার সদস্যরা পার্কিং এলাকায় আসা অটোরিকশা চালকদের কাছ থেকে আদায় করে ইচ্ছামাফিক চাঁদা।

হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক রোগীর স্বজন বলেন, ‘প্রধান গেট থেকে শুরু করে ওয়ার্ডে প্রবেশ করা পর্যন্ত পদে পদে আনসার সদস্যদের হয়রানির সম্মুখিন হতে হয়। রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় কোনও কিছু নিয়ে গেলেও তাদের বাধার মুখে পড়তে হয়। ১০-২০ টাকা না দিলে রোগীর কাছে যেতে দেওয়া হয় না।’

মো. মুজিবুর রহমান নামে এক রোগীর সন্তান বলেন, ‘গত চারদিন ধরে বাবা হাসপাতালের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন। যতবার ওয়ার্ডে ঢোকার চেষ্টা করেছি ততবারই আনসার সদস্যের বাধার মুখে পড়েছি। আমার বাবাকে দেখার জন্য অনেক আত্মীয়-স্বজন আসছেন। তাদেরও ভিতরে প্রবেশ করতে দেয় না তারা। শেষ পর্যন্তক টাকা দিয়ে প্রবেশ করতে হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘শুধু আনসার সদস্য নয়-হাসপাতালের আয়া ও ওয়ার্ডবয়রাও টাকা ছাড়া কোনো কাজ করে না। এমনকি রোগীকে নিয়ে কোনো টেস্ট করাতে যেতে হলে হুইল চেয়ার বা ট্রলির প্রয়োজন হয়। সেগুলিও ম্যানেজ করতে হয় টাকা দিয়ে। অথচ হাসপাতালে হুইল চেয়ার ও ট্রলি রাখা হয়েছে রোগীর সুবিধার্থে বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্য।’

আনসার সদস্যদের এমন দৌরাত্ম্যর বিষয়ে কর্তৃপক্ষ জানলেও তাদের প্রত্যাহার করে নেওয়া ছাড়া আর কোনও পদক্ষেপ নিতে পারে না।
হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. মো. আফতাবুল ইসলাম বলেন, ‘আনসার সদস্যরা কোনো অপরাধ করলে শাস্তিস্বরূপ তাদের প্রত্যাহার করা হয়। কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আমাদের থাকে না। তবে আমরা বিষয়গুলো আনসার দপ্তরে অবহিত করি। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘এত বড় হাসপাতালে ২০০ থেকে ২৫০ জন আনসার সদস্যের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমাদের লোকবল সে তুলনায় কম। অল্প সংখ্যক লোকবল দিয়ে এত মানুষকে সামাল দেওয়া যায় না। তাই মাঝে মধ্যে এমন ঘটনা ঘটে।’

জানতে চাইলে আনসার ও ভিডিপি চট্টগ্রাম উত্তর জোনের অধিনায়ক মো. শাহবুদ্দিন বলেন, ‘চমেকের ঘটনার পর আমরা তাৎক্ষণিক তাদের প্রত্যাহার করে নিয়েছি। যে কোনো ঘটনা সঙ্গে সঙ্গে আমরা অভিযুক্ত আনসার সদস্যদের প্রত্যাহার করি। এই ঘটনায় তদন্ত চলছে। এখনও তদন্ত কাজ চলমান। সবার বক্তব্য নিচ্ছি। তদন্ত কাজ শেষ হলে আনসার সদস্যরা দোষি প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তিনি বলেন, ‘এসব ঘটনায় আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে রয়েছি। আনসার ভিডিপিদের চাকরি তো অস্থায়ী। তাই যে কোন সদস্য ভূলবশত অপরাধ মুলক কাজ করতেও পারে। তাই বলে আমরা ছাড় দিচ্ছি না।’

/এএন

Header Ad
Header Ad

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে ভটভটির ধাক্কায় জায়েদা বিবি (৬৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (২৩ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের বিজয়পুর মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত জায়েদা বিবি উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের হাজীগোবিন্দপুর গ্রামের মৃত মনসুর রহমানের স্ত্রী।

নিহতের ছেলে আল মামুন বলেন, তাঁর বড় ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য রহিদুল ইসলাম রোববার সকালে উপজেলা সদরের প্রসাদপুর বাজার থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ভাইয়ের দুর্ঘটনার খবর জানতে পেরে তাঁর মা জায়েদা বিবি ভটভটিতে চড়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে বিজয়পুর মোড় এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় একটি ভটভটি ধাক্কায় তিনি পাকা রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান জানান, অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত জায়েদা বিবির মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি