শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দরকার টেকসই সামাজিক পরিবেশ

অধ্যাপক রাজীব হোসেন,বিভাগীয় প্রধান, পরিবেশ বিজ্ঞান ও দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’ ৫ জুন। বিশ্বব্যাপী কর্মোদ্যোগ, জনঅংশগ্রহণ ও গণমাধ্যমের কার্যক্রম এবং জনসচেতনতার মাধ্যমে পালিত হয়। বিশেষ এই দিনে জাতিসংঘের পরিবেশ কনফারেন্স শুরু হয়েছিল। তাদের অনেক, অনেক কাজ আছে পরিবেশ উন্নয়ন ও বাঁচাতে। পরিবেশ কনফারেন্সের প্রথম তারিখ হলো-১৯৭২ সালের ৫ থেকে ১৬ জুন। মোট ১১ দিনের বিরাট, বিপুল ও বিশ্বনন্দিত আয়োজন। এই কনফারেন্স কার্যক্রম প্রতিবছরই করছে জাতিসংঘ। তখন থেকে প্রতি বৎসর দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। আলাদা, আলাদা প্রয়োজনীয় শ্লোগান ও সার্বজনীন কার্যক্রমে।
গত বছরের কর্মসূচি ‘বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার’ চলবে টানা ২০৩০ সাল। পুরো এক দশকের অতি প্রয়োজনীয় কর্মযজ্ঞ। বাস্তুসংস্থান অদৃশ্য, দৃশ্যমান দুই ধরনের সুবিধাই আমাদের দিয়ে থাকে। জীবনদায়ী অক্সিজেন, হাজার প্রাণপ্রকৃতির বসবাস, জীবনধারণের জন্য জল, খাবার, মসলা, কাপড়, উপকরণ, আশ্রয়স্থল, ওষুধ সবই আনে পরিবেশ। এই বিশ্বের সব মানুষ ও বিশ্ব প্রকৃতির পুরোটায় অবলম্বন করে পরিবেশকে। সবকিছুর মূলে রয়েছে সবার আলাদা, অপরিহার্য এবং কার্যকর বাস্তুতন্ত্র।
বাংলাদেশে অপরিকল্পিত শিল্পায়ন, নগরায়ণ ও প্রকৃতি ধ্বংসের ফলে আমাদের প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্রগুলো কমে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যক্রমে, সারা বিশ্বেই জাতীয় এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বাস্তুসংস্থান সংরক্ষণ, পুনরুদ্ধারে আমরা কম গুরুত্ব দিয়ে চলেছি। ফলে পৃথিবী ত্রিমুখী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে দিন, দিন-জলবায়ু পরিবর্তনে তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বাসস্থানের অপরিসীম ক্ষতি হচ্ছে। তাতে প্রায় ১ মিলিয়ন বা ১০ লাখ প্রাণ বিলুপ্তিতে। সারা দুনিয়াতে পানি, বায়ু পুরোপুরি দূষণে। বৈশ্বিক এই দুটিসহ পরিবেশের সব সমস্যা ও উত্তোরণ এবং সমাধানের জন্য কাজ করে চলেছেন সবাই। তবে সামগ্রিক সমাধান প্রয়োজন। টুকরো, টুকরো সমাধান পৃথিবীতে এসব সমস্যা অনেক কাটিয়েছে। তবে টেকসই জীবনযাপনের জন্য সামগ্রিক সমাধান করতে হবে। পরিবেশ সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য করণীয় হলো-১. শুধুমাত্র সরকার পারে ক্রস-সেক্টরাল ট্রান্সফরমেটিভ সিস্টেম বাস্তবায়ন করতে। তাতে অনেক উপকার হবে। আঞ্চলিক, জাতীয় ও বৈশ্বিক সব স্তরেই সরকারই স্থায়িত্ব কার্যক্রমের মূল চালক। তাদের যৌথ ধারাবাহিক নীতি, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নেতৃত্ব পরিবেশের উন্নয়নে অপরিসীম অবদান রাখে। ২. প্রাকৃতিক অবক্ষয় রোধ ও বন্ধ করতে কাজ করতে হবে। ৩. স্থল ও সাগরের বাস্তুতন্ত্র আবার ফিরিয়ে আনতে সরকারদের জাতীয় ও বৈশ্বিক, বিশ্বব্যাপী শক্তিশালী পদক্ষেপগুলো নিতে হবে। ৪. অতীতের লক্ষ্যমাত্রাগুলো মিস করা হয়েছে বলে নতুন লক্ষ্যমাত্রাগুলোকে শক্তিশালী কর্মপরিকল্পনা, আর্থিক সহায়তা ও কার্যক্রমে সম্পন্ন করতে হবে। ৫. জলবায়ু বিপর্যয় এড়াতে ও গ্রিন হাউস ইফেক্ট রোধে প্যারিস চুক্তি অনুসারে দেশগুলোর সরকারদের তাদের প্রতিশ্রুতিগুলো সম্পন্ন করতে হবে। ৬. বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি শহরে বাস করেন। শহরগুলোকে অতিরিক্ত মানুষের ধাক্কা সহ্য করতে হয়। সরকারকে তাই সামাজিক টেকসই পরিবেশ কর্মকৌশল বাস্তবায়ন করতে হবে। ৭. এই শহুরে বাস্ততন্ত্র ফিরিয়ে আনতে জীববৈচিত্র্যপূর্ণ বাসস্থান, সহনীয় তাপপ্রবাহ, বন্যা, খরা, বায়ু দূষণ মোকাবেলার জন্য জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। তাদের কাজের কোনো সীমা নেই। শহরগুলোতে জলাভূমি সৃষ্টি, সবুজ করিডোর তৈরি টেকসই প্রাকৃতিক উন্নয়নের অপরিহায শর্ত। যেকোনো স্থায়ীত্বের জন্য জন্য অর্থ বিরাট নিয়ামক। বাংলাদেশের শিল্পকারখানাগুলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার, সৌরবিদুৎ, দূষণ রোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করে প্রকৃতি ও তার বসবাসকারীদের বাঁচনোর কাজ করতে হবে। বিনিয়োগ অবশ্যই এমন কার্যকলাপে প্রবাহিত করতে হবে, যাতে প্রকৃতি বাঁচে ও পরিবেশের ক্ষতি না হয়। সবার সমৃদ্ধি আসে। উন্নয়নশীল দেশলোকে আরো দীর্ঘমেয়াদের অনুদান দিতে হবে এ খাতে। তাতে তারা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জনের প্রয়োজনীয় সক্ষমতা, পরিসেবা, অবকাঠামো ও মানব মূলধন তৈরি করতে পারবেন। ব্যবসায়ী নেতাদের এজন্য আগ্রহী হতে হবে, উদ্যোগ থাকতে হবে। বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প উদ্যোক্তা স্কয়ারের এমন কার্যক্রম রয়েছে। বসুন্ধরার আহমেদ আকবর সোবহান, যমুনার নূরুল ইসলাম, হারুনার রশীদ মুন্নু, কুমুদিনী, অঞ্জন চৌধুরীর অবদান সুবিদিত। টেকসই পরিবেশবান্ধব পরিবহন ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিশেষে আমরা আমাদের সমাজ, অর্থনীতির পরিবর্তন করতে পারবো না, যদি না ওপরের কাজগুলো সম্পন্ন করতে না পারি। আগামী প্রজন্মকে ইতিবাচক পরিবর্তনগুলোতে কাজ করতে সাহায্য করে যেতে হবে। জ্ঞান, সরঞ্জাম, কর্ম উদ্যোগ থাকতে হবে। এই কারণেও আমাদের অর্থনীতি ও সমাজের পরিবর্তনের প্রচেষ্টায় বিজ্ঞানের দরকার। এই শিক্ষা ও জ্ঞান অপরিহার্য।

ছবি : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মায়া হরিণ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটির সৌজন্যে।

ওএস।

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন