শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মির্জা আজমের ক্ষোভ, সতর্কতা

ঘর বানাতেও চাঁদা নিচ্ছে নেতা-কর্মীরা

আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি। তিনি বলেছেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিন-রাত পরিশ্রম করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। দলের নেতৃত্বে যারা আছেন তারা অনেক কাজ করেন কিন্তু সমস্ত অর্জন বিসর্জন হয়ে যায় যখন সন্ধ্যা বেলায় রেডিও টিভি’র স্ক্রলে দেখি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতারা মানুষ বাড়ি-ঘর করতে গেলে তাদের কাছ থেকে চাঁদা নেয়।’

রোববার (০৫ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ৩৮ নং ওয়ার্ড ইউনিট আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের সাধারণ সম্পাদক এ কথা বলেন।

মির্জা আজম আরও বলেন, ‌'এই তো গত তিন-চার দিন আগে একটি পত্রিকায় নিউজ হলো। সেই নিউজ দেখে আমি লজ্জা পেয়েছি। আমার ঘনিষ্টদের কমপক্ষে ১০ জন ফোন করেছেন, কারণ আমি ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক। আমি নাকি এই আওয়ামী লীগের সমস্ত দায়িত্বে আছি। সেই আওয়ামী লীগ যদি মুগদা এলাকা থেকে চাঁদা সংগ্রহ করে। কেউ বাড়ি ঘর করতে গেলে চাঁদা কালেকশন করে, একবার ছাত্রলীগ নিয়ে যায়, আবার আসে যুবলীগ, যুবলীগের নিয়ে যাওয়া শেষে আসে আওয়ামী লীগ। আজকে যারা চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, যারা অন্যের জমি দখল করে তাদের যদি আমাদের নতুন নেতৃত্বে আনতে হয় তাহলে এই পরিশ্রম স্বার্থক হবে না।'

দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের নতুন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে হবে। দলের প্রতি যাদের ত্যাগ আছে, দলে অতীতে যাদের অবদান আছে, যারা সৎ লোক হিসেবে এলাকার মানুষের কাছে পরিচিত তাদের ঘর থেকে খুঁজে বের করে দায়িত্ব অর্পণ করতে হবে। তা না হলে আমরা যত রাস্তাঘাট বানাই, যত উন্নতি করি, যত হাতিরঝিল বানাই আওয়ামী লীগকে মানুষ ভোট দিতে আসবে না। কারণ ভোটার কারা? ভোটার তারাই যারা মুগদা এলাকায় বাড়ি-ঘর বানাতে গিয়ে চাঁদা দিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘সুশৃঙ্খলভাবে দল করতে পারলে এই দল নিয়ে এগুতে পারব। উচ্ছৃঙ্খল দল দিয়ে বেশিদূর এগুতে পারব না।’

মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্দেশে ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত এই সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, ‘মুগদা এলাকার ঘটনা যা পত্রিকায় এসছে সেই ঘটনা সত্যি হলে যারা ওখানে দায়িত্বে আছে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। আর খবরটি মিথ্যা হলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ওই পত্রিকার বিরুদ্ধে মামলা করতে চাই। এখন যদি মনের জোর থাকে ওই পত্রিকার বিরুদ্ধে মামলা করব। আর যদি ঘটনা সত্য হয়ে থাকে যাদের দ্বারা এটি ঘটেছে, যাদের কারণে আওয়ামী লীগের গায়ে কালিমা লেপন হয়েছে, তাদের দল করতে দেব না। শুধু মুগদা এলাকায় নয় এই প্রেসক্রিপশন সব জায়গায় একই। সবাইকে দলের গঠনতন্ত্র মেনে চলতে হবে। ’

তিনি আরও বলেন, দল ক্ষমতায় থাকায় আমরা অনেকে অতি সুবিধা নিয়ে অনেক বড় হয়েছি, অনেক উন্নতি হয়েছে। কিন্তু আমাদের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ওভাবে উন্নতি হয়নি। আওয়ামী লীগ কিন্তু মোটা-তাজা হয়নি। অনাহারে-অর্ধাহারে মনে হয় দিন-দিন আওয়ামী লীগ শুকিয়ে গেছে। ইউনিট পর্যায়ে কোনো কমিটি নেই।’

তিনি বলেন, ‘যারা দলের বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন তাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দিন-রাত পরিশ্রম করে এই দেশ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আজকে দরিদ্রতম দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তর করেছেন তিনি। মহাকাশ থেকে মহাসমুদ্র সবকিছুই তার দখলে রয়েছে। কিন্তু দলটিকে আমরা এগিয়ে নিতে পারিনি।’

 

এসএম/এএন

Header Ad
Header Ad

কোরআন তেলাওয়াতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশের কর্মসূচি ‘মার্চ ফর গাজা’-এর আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল সোয়া তিনটার দিকে বিখ্যাত ক্বারি আহমদ বিন ইউসুফের আবেগঘন তেলাওয়াতে শুরু হয় এই বহুল আলোচিত আয়োজন।

‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আব্দুল মালেক। জনসমাগম উপেক্ষা করে মঞ্চে ওঠেন ড. মিজানুর রহমান আজহারী, শায়খ আহমাদুল্লাহ ও হাসনাত আব্দুল্লাহ। বিশাল জনতার ভিড় পেরিয়ে মঞ্চে উঠতে গিয়ে নেতৃবৃন্দকে বেশ বেগ পোহাতে হয়।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জোহরের নামাজ আদায় শেষে বক্তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে মিছিলে অংশ নেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে ড. মিজানুর রহমান আজহারী ও শায়খ আহমাদুল্লাহ উপস্থিত জনতাকে শৃঙ্খলার সঙ্গে অনুষ্ঠান উপভোগের আহ্বান জানান। এরপর আজহারীর কণ্ঠে স্লোগান ধ্বনিত হলে লাখো জনতা ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়িয়ে তার জবাব দেন।

আয়োজনের আগে থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল নামে। দুপুর ২টার মধ্যেই পুরো উদ্যান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। সমাবেশ ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকা—শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, দোয়েল চত্বর, গুলিস্তান, মৎস্য ভবন মোড়, রমনা পার্ক, নিউমার্কেট ও হাইকোর্ট চত্বর পর্যন্ত।

জনতার মুখে একই বার্তা—"স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন, বন্ধ হবে গণহত্যা"। দল-মত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের এই স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গড়ে উঠেছে এক ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদের মঞ্চ।

Header Ad
Header Ad

সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক

সাকিব আল হাসান (বামে) এবং আমিনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটার থেকে সংসদ সদস্য—সাকিব আল হাসানের রাজনৈতিক যাত্রা নিয়ে বিতর্ক যেন থামছেই না। আর এবার সেই বিতর্কে নতুন আগুন ঢেলেছেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিএনপির ক্রীড়া-বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল হক।

সম্প্রতি এক রাজনৈতিক সভায় দেওয়া বক্তব্যে আমিনুল বলেন, “সাকিব গত ১৭ বছরের স্বৈরাচার সরকারের একজন এমপি হিসেবে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। নিজের স্বার্থে অবৈধ সংসদে যোগ দিয়েছেন। এটা খেলোয়াড়সুলভ মানসিকতা নয়।”

গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশে ফেরেননি সাকিব। এরপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পরিবারের সঙ্গেই থাকছেন তিনি। সাকিবকে দেশে আসতে দেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নে আমিনুল আরও বলেন, 'এ ধরনের একজন খেলোয়াড়কে দেশে আসতে দেওয়া হবে কি না, সেটা রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত। তবে আমার প্রশ্ন হচ্ছে—স্বৈরাচার সরকারের সঙ্গে থাকা ব্যক্তিদের অবশ্যই বাংলাদেশের মাটিতে বিচার হবে, ইনশাআল্লাহ।'

সাকিব আল হাসান ২০২৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মাগুরা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তবে সেই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন থাকায়, অনেকের কাছেই এই পদক্ষেপ বিতর্কিত। আমিনুলের মতে, একজন আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদের উচিত ছিল নিরপেক্ষতা রক্ষা করা। কিন্তু সাকিবের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, বিশেষ করে একটি বিতর্কিত সরকারের পক্ষ নেওয়া, তার অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

তবে আমিনুলের এমন বক্তব্যের বিষয়ে সাকিবের আল হাসানের ঘনিষ্ঠ মহল থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। তবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে এই বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন এবং একজন জাতীয় গৌরবের খেলোয়াড়কে এভাবে হেয় করার চেষ্টা রাজনৈতিক শিষ্টাচারের বাইরে বলে অভিহিত করেছেন।

কেউ কেউ আমিনুল হকের বক্তব্যকে ‘হীন রাজনৈতিক কৌশল’ বলে আখ্যা দিয়েছেন, আবার কেউ কেউ সাকিবের রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে খোলামেলা বিতর্কের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছেন। এই বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও বাড়বে কি না, তা সময়ই বলে দেবে। তবে ক্রীড়া ও রাজনীতির দ্বৈত ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশে বিতর্ক আরও যে গভীর হচ্ছে, সেটা আর না বললেও চলে।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সারাদেশে দায়ের হওয়া একের পর এক মামলায় এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এখন থেকে এসব মামলায় কাউকে গ্রেফতারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে, এবং গ্রেফতারের জন্য উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত প্রমাণ পেশ করাও হবে বাধ্যতামূলক।

গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রুজু করা মামলাগুলোর অধিকাংশেই এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা অত্যাধিক। এসব মামলায় আসামি গ্রেফতারের আগে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ যেমন—ভিকটিম, বাদী, প্রত্যক্ষদর্শী, ভিডিও, অডিও, স্থিরচিত্র, মোবাইল কললিস্ট (সিডিআর) ইত্যাদি সংগ্রহ করে, তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে উপস্থাপন করতে হবে। অনুমোদন ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না।

শনিবার (১২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে এই বিষয়ে জানতে চাইলে যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন বলেন, “কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হন এবং প্রকৃত অপরাধীরা যেন ছাড়া না পান—সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক হারে মামলা দায়ের করা হয়। অনেক ক্ষেত্রেই একেকটি মামলায় হাজারের বেশি লোককে আসামি করা হয়েছে, যাদের অনেকের বিরুদ্ধে কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি—এমন তথ্য উঠে এসেছে প্রাথমিক অনুসন্ধানে।

এই ধরনের মামলায় শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এমনকি ব্যক্তি বিরোধ বা প্রতিপক্ষতার জেরে নাম জুড়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। আসামি করার বিনিময়ে আর্থিক লেনদেন বা “মামলা বাণিজ্য”-এর কথাও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহলের বক্তব্যে।

এর আগেও, পুলিশ সদরদপ্তর থেকে গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর একটি সার্কুলারে বলা হয়েছিল, সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও গ্রেফতার করা যাবে না। এমনকি প্রাথমিক তদন্তে কোনো ব্যক্তির সম্পৃক্ততা না থাকলে, তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথাও বলা হয়।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকেও বারবার জানানো হয়েছে—“মামলা হলেই গ্রেফতার করতে হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কোরআন তেলাওয়াতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য