বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নয়াপল্টনে সমাবেশ নিয়ে মুখোমুখি বিএনপি-আওয়ামী লীগ

ঢাকায় ১০ ডিসেম্বরের গণসমাবেশ নিয়ে গণগ্রেপ্তার ও অনুমতির বেড়াজালে সরকার ও আওয়ামী লীগ বিএনপিকে অনেকটাই চাপে ফেলে দিয়েছে অভিযোগ দলটির। এখন পর্যন্ত বিএনপির গণসমাবেশ নয়াপল্টনেই করবে বলে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন দলটির নেতারা। যদিও নয়াপল্টনে অনুমতি না দেওয়ার বিষয়ে অনড় সরকার।

এদিকে ঢাকায় সমাবেশ করে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণার পরিকল্পনা বিএনপির। তাদের লক্ষ্য বড় জমায়েত করা। এর মাধ্যমে বিএনপি এটা প্রমাণ করতে চায় যে সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা নেই, বিএনপি এখন দেশের জনপ্রিয় দল। নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করার ক্ষেত্র অনড় থাকলে আওয়ামী লীগ ও সরকারের কৌশল কী হবে, এ নিয়েও নানা আলোচনা চলছে। সরকারের একটি দায়িত্বশীল সূত্র ঢাকাপ্রকাশ-কে জানিয়েছে, আগামী ৯ ডিসেম্বর থেকে নয়াপল্টনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেবে।

দেশে এখন চলছে সমাবেশ পাল্টা সমাবেশ। এসব সমাবেশে নেতা-কর্মীসহ জনগণের উপস্থিতির মাধ্যমে জনপ্রিয়তা প্রমাণের চেষ্টা করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল। এসব নিয়ে আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে রাজনীতির মাঠ। শনিবার রাজশাহীতে বিএনপির গণসমাবেশ চলছে। আগামীকাল চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের জনসভা। সবশেষ ১০ ডিসেম্বর বিভাগীয় গণসমাবেশ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় নির্ধারণ করা আছে। কিন্তু নয়াপল্টনে বিএনপির গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে টান টান উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।

বিএনপি চাচ্ছে গণসমাবেশ হবে নয়াপল্টনে তাদের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে বলা হয়েছে, বিএনপিকে গণসমাবেশ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই করতে হবে। এরপর থেকে রাজনীতির মাঠে বড় দুই রাজনৈতিক দল মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। এদিকে নানা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলা পর্যায়ে জনসভা শুরু করেছে দলটি। যশোরের পর আগামীকাল চট্টগ্রামে হবে জনসভা। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বিএনপি সবদিক বিবেচনা করে নয়াপল্টনে সমাবেশের সিদ্ধান্ত নিলেও পুলিশ শর্তসাপেক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে করার জন্য ‘জোরজবরদস্তি’ করছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, বিএনপির গণসমাবেশে জনতার বিপুল সমাগম দেখে আওয়ামী সরকার তেলেসমাতি শুরু করেছে। ঢাকা বিভাগসহ সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চিরুনি অভিযান চালাচ্ছে। পরিকল্পিত নাশকতার সৃষ্টি করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা ও গণগ্রেপ্তার করতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে আওয়ামী সরকার।

বিএনপির একাধিক নেতা অভিযোগ করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি দলীয়ভাবেও ঢাকায় অবস্থান নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে আওয়ামী লীগের। ৯ ডিসেম্বর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে মহাসমাবেশ ঘোষণা করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। এ সমাবেশে যারা অংশ নেবেন, তাদের একটি অংশ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত রেখে দেওয়া হতে পারে। এর বাইরে প্রতিটি ওয়ার্ডেও তাদের অবস্থান থাকবে। দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ বিষয়ে বেশকয়েকটি প্রস্তুতি বৈঠকও হয়েছে। তবে বিএনপির কর্মকাণ্ড, তাদের প্রস্তুতি, লোক জমায়েতের পরিস্থিতি দেখে শেষ মুহূর্তে নতুন কৌশল বা পরিকল্পনাও নেওয়া হতে পারে। ১০ ডিসেম্বর যা-ই হোক না কেন এবং যেখানেই সমাবেশ হোক এ বিষয় নিয়ে ঢাকাবাসী এবং সারাদেশের মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে, যা বিএনপির গণসমাবেশে স্বাভাবিকভাবেই উপস্থিতি কমিয়ে দিতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।

এদিকে বিএনপির সমাবেশ সোহরাওয়ার্দীতে রাখার পক্ষপাতী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এজন্য ছাত্রলীগের সম্মেলন এগিয়ে আনা হয়েছে বলে দাবি তাদের। কিন্তু বিএনপি এখনো জোরালোভাবে দাবি করছে নয়াপল্টনেই সমাবেশ করবে তারা। এমন বাস্তবতায় সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের শঙ্কাও বাড়ছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, প্রশাসনের পাশাপাশি ৮ ডিসেম্বর থেকেই রাজধানীর প্রতিটি ইউনিট ও ওয়ার্ডে সক্রিয় থাকবেন তারা। ৯ ও ১০ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর এবং ঢাকা জেলার বিভিন্ন স্থানে সমাবেশের আয়োজনও করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘বিএনপিকে সমাবেশ করতে হলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই করতে হবে। না করতে চাইলে নাই। নয়াপল্টনে তারা অনুমতি পাবে না। আর না পেলে সমাবেশ করতে পারবে না এটাই তো স্বাভাবিক।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির দায়িত্বশীল ভাইস চেয়ারম্যান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না এখন পর্যন্ত তা সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে আগের দিন রাতে বা সন্ধ্যায় কঠিন কিছু শর্ত জুড়ে দিয়ে নয়াপল্টনে অনুমতি দিয়ে দেওয়ার বিষয়েও সরকারের ভেতরে কিছু আলোচনা আছে। এ ক্ষেত্রে অপ্রস্তুত বিএনপিকে শেষ মুহূর্তে নয়াপল্টনে সুযোগ দিলেও তারা বড় কিছু করতে পারবে না। এতে বিএনপিকে ছাড় দেওয়ার বিষয়ও থাকল। আবার অপ্রস্তুতও করা যাবে কি না সেটাই তাদের ভাবনায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।

আজ রাজশাহীতে বিভাগীয় পর্যায়ে বিএনপির নবম গণসমাবেশ। ১২ অক্টোবর থেকে এ কর্মসূচি শুরু করেছে দলটি। যা ১০ ডিসেম্বর ঢাকার গণসমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হবে। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার, বিদ্যুৎ-জ্বালানির দাম বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ নানা দাবিতে এ গণসমাবেশ করছে। এতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনার পাশাপাশি দাবি আদায়ে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন নেতারা।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান বলেছেন, অতীতে নয়াপল্টনে শান্তিপূর্ণভাবে বিএনপির সমাবেশ হয়েছে, প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। তাই আগামী ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশও নয়াপল্টনেই হবে। সরকার মূলত অসৎ উদ্দেশ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আমরা সরকারের সেই ফাঁদে পা দেব না। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা হবে মিছিলের নগরী, জনতার শহর। এই সরকারের পক্ষে সমাবেশ ঠেকানো সম্ভব হবে না।

এসএন

Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ নিহতের ঘটনায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) গায়েবানা জানাজা পড়া হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর বারোটার দিকে কুবি কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেছেন কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী।

এর আগে সকাল ১১ টার দিকে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের পর বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি কেন্দ্রীয় কাফেটেরিয়া হয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরবর্তীতে গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়।

এ ব্যাপারে জানাজায় অংশগ্রহণকারী হান্নান রহিম বলেন , 'সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন কর্তৃক অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার প্রতিবাদে ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন এর আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ পরবর্তী গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মসূচি থেকে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসকনকে নিষিদ্ধ এবং সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসকনের সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবি ও উগ্রবাদী স্বপ্নীল মুখার্জির দ্রুত শাস্তির দাবি জানানো হয়।'

জানাজার ইমাম ও কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী বলেন, 'আমরা মানববন্ধনের পর মিছিল নিয়ে সেন্ট্রাল মসজিদের দিকে যাচ্ছিলাম, তখন কয়েকজন প্রস্তাব জানায় গায়েবানা জানাজা করার জন্য। তাই আমরা জানাজা করার সিদ্ধান্ত নিই। এছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়েবানা জানাজা হয়েছে। আমরা জানাজার মাধ্যমে সাইফুল ভাইয়ের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।'

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় বাংলাদেশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে মুক্তির দাবিতে ইসকন সমর্থকদের হামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হামলার এ ঘটনায় আহত ৭-৮ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা চিম্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করে।

Header Ad

দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

টানা দুই দফা কমানোর পর ফের দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ১৫৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দরের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

বাজুস জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে সোমবার ও মঙ্গলবার দুই দফায় কমানো হয় স্বর্ণের দাম। তার আগে গত ২০, ২২ ও ২৪ নভেম্বর তিন দফা স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়।

এদিকে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম ২,৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২,৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২,১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১,৫৮৬ টাকা।

Header Ad

বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার

বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয়-বিজি প্রেসের দুই কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তার দুই কর্মচারী হলেন- বিজি প্রেসের পোটার মো. মজনু মিয়া (৫৯) ও বাইন্ডার মো. আকরাম হোসেন (৪৭)।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান বলেন, বিসিএস প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করেছে সিআইডির একটি দল। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান সিআইডির এই কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, এর আগে ৮ জুলাই সরকারি কর্মকমিশনের অধীনে বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় আলোচনায় আসা সৈয়দ আমেদ আলী ও তার ছেলে সোয়ানুর রহমান সিয়ামসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল সিআইডি। এ ঘটনায় পরবর্তী সময়ে মামলা হয়। মামলার পর প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত সরকারি অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান