বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা

জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা। ছবি: সংগৃহীত

২০১৬ সালের ষোড়শ সংশোধনী মামলার রায়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করার জেরে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালকে আদালত কক্ষে ডিম ছুড়ে মেরেছেন একদল আইনজীবী। এক পর্যায়ে ওই বিচারপতি এজলাস ছেড়ে নেমে যেতে বাধ্য হন।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী আইনজীবীরা জানান, দুপুরের পর ওই বেঞ্চে বিচারকাজ চলছিল। এসময় একদল আইনজীবী এজলাস কক্ষে প্রবেশ করেন। তারা ডায়াসের সামনে গিয়ে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি একজন বিচারপতি হয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। আপনি এখনও যদি ওই চিন্তাভাবনা পোষণ করেন তাহলে আপনার বিচারকাজ পরিচালনার অধিকার নাই।

এক পর্যায়ে আইনজীবীদের মধ্যে কেউ একজন বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালকে লক্ষ্য করে ডিম ছুঁড়ে মারেন। তবে ছুঁড়ে মারা ডিম বিচারপতির আসনের সামনে থাকা ডেস্কে লাগে। এছাড়া কিছু আইনজীবী হইচই করতে থাকেন। এ অবস্থায় বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলাম এজলাস ছেড়ে নেমে খাস কামরায় চলে যান।

২০১৬ সালে ষোড়শ সংশোধনী মামলার রায়ে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল তার পর্যবেক্ষণে বলেন-

‘মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাকবাকুম করে ক্ষমতা নিয়ে নিলেন, তথা রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন। একবারও ভাবলেন না, তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্মচারী হয়ে কীভাবে তিনি রুলস ভঙ্গ করেন। ভাবলেন না তার শপথের কথা। ভাবলেন না, তিনি দেশকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করার শপথ নিয়েছিলেন। ভাবলেন না, তিনি এবং তারা ব্যর্থ হয়েছিলেন দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে রক্ষা করতে। ভাবলেন না, তিনি এবং তারা ব্যর্থ হয়েছেন জাতীয় চার নেতাকে রক্ষা করতে। জনগণ আশ্চর্য হয়ে দেখল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তাদের রক্তাক্ত হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করল। যাকে এক কথায় বলা যায় বন্দুক ঠেকিয়ে জনগণের প্রতিষ্ঠান দখল।

আমরা জানি ডাকাতরা সংঘবদ্ধভাবে ডাকাতি করে। ডাকাতদের যে নেতৃত্ব দেয় তাকে ডাকাত সর্দার বলে। ডাকাতি করার সময়ে ডাকাতরা বাড়িটি বা ঘরটি কিছু সময়ের জন্য অস্ত্রের মুখে দখল করে এবং মূল্যবান দ্রব্যাদি লুণ্ঠন করে। বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান গংরা দেশে নির্বাচিত প্রতিনিধি থাকা সত্ত্বেও অস্ত্র এবং অবৈধ কলমের খোচায় নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে ভেঙে ডাকাতদের মতো অবৈধভাবে জোরপূর্বক জনগণের ক্ষমতা ডাকাতি করে দখল করেন। যে বিচার বিভাগ এবং এর বিচারকদের ওপর আইনগত দায়িত্ব ছিল সাংবিধানের সামান্যতম বিচ্যুতিকে রক্ষা করা, সংরক্ষণ করা এবং নিরাপত্তা প্রদান করা; সেই বিচার বিভাগ এবং এর তৎকালীন বিচারকরা সংবিধানকে এক কথায় হত্যা করলেন, জনগণের রায় ডাকাতি করে ‘জনগণের নির্বাচিত সংসদকে বাতিল করলেন। অপরদিকে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান নিয়ম একজন সরকারী কর্মচারী হয়েও আর্মি রুলস ভঙ্গ করে জনগণের রায়ে নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে হত্যা করে দেশের সংবিধানকে হত্যা করে অস্ত্রের মুখে অন্যায়ভাবে অসৎভাবে হত্যাকারীদের দোসর হয়ে জনগণকে চরম অবজ্ঞা করে ক্ষমতা দখল করেন।

একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তথা স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আলবদর, আল-শামস এবং জামায়াতে ইসলামীকে এদেশে পুনর্বাসন করেন। তাদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। তাদের নাগরিকত্ব দেন (যে নাগরিকত্বকে আমাদের তথাকথিত জামায়াতি এবং স্বাধীনতা বিরোধী মানসিকতার বিচারকরা বৈধ বলেন)। তিনি স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধী অপরাধীদের সংসদ সদস্য করেন এবং তাদের মন্ত্রী বানিয়ে, তাদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে এবং দুই লাখ মা বোনের সম্ভ্রমের সঙ্গে বেইমানি করেন। এর পরেও কি বাংলাদেশের জনগণ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে পারে?

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান শুধু জাতির পিতা ও তার পরিবারের এবং জাতীয় চার নেতা হত্যাকারীদের শুধু দোসরই হননি, বরং তিনি জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করেছেন রাষ্ট্রদূত, সংসদ সদস্য ইত্যাদি বানিয়ে। তিনি আরও জঘন্য যে কাজটি করেন তা হলো তিনি জনগণের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকারীদের হত্যার বিচার বন্ধ করে দায়মুক্তি আইন প্রণয়ন করেন। অর্থাৎ তিনি জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকে এই দায়মুক্তি আইন দ্বারা সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেন তিনিও জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদেরই একজন।’

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বব্যাপী সব ধরনের মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত জাতিসংঘের প্রধান আন্তঃসরকারি সংস্থা হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করার জন্য বাংলাদেশ সর্বসম্মতভাবে নির্বাচিত হয়েছে।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিকালে মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বার্তায় এই তথ্য জানায়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ভাইস প্রেসিডেন্টের জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়া ২০২৪ সালের অক্টোবরে শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশ এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের (এপিজি) প্রতিনিধিত্বকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে সংস্থায় কাজ করার সময় এ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। এপিজি সর্বসম্মতিক্রমে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের জন্য বাংলাদেশের প্রার্থিতা সমর্থন করে এবং কাউন্সিলের বৃহত্তর সদস্যপদ বিবেচনার জন্য মনোনয়ন প্রদান করে। অবশেষে প্রক্রিয়াটি সফলভাবে সমাপ্ত হয় যখন বাংলাদেশ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য কাউন্সিল সদস্যদের সর্বসম্মত সমর্থন অর্জন করে।

২০০৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের এই মর্যাদাপূর্ণ মানবাধিকার সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘের আন্তঃসরকার এই সংস্থাটি বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার জোরদার ও সুরক্ষার জন্য কাজ করে। মানবাধিকার কাউন্সিলের কার্যালয়ে একজন প্রেসিডেন্ট এবং চারজন ভাইস প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘের পাঁচটি আঞ্চলিক গ্রুপের প্রতিনিধিত্ব করেন।

Header Ad
Header Ad

‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত শ্যামল চন্দ্র গ্রেপ্তার

‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত শ্যামল গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ বলে ভাইরাল শ্যামল চন্দ্রকে (৩৮) একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা স্টেশন বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শ্যামল চন্দ্র বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মনমথ গ্রামের মৃত নেপাল চন্দ্রের ছেলে। তিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হাকিম আজাদ তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার জামায়াত কর্মী শাহাবুল ইসলামকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার বামনডাঙ্গা স্টেশন বাজার এলাকা থেকে শ্যামল চন্দ্রকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি জামায়াত কর্মী শাহাবুল হত্যা মামলার এজহারনামীয় ৩৪ নম্বর আসামি।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বামনডাঙ্গার মনমথ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে শাহাবুল ইসলাম নামের এক জামায়াত কর্মীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সাড়ে ১০ বছর পর তার ছোট ভাই এসএম শাহজাহান কবির বাদী হয়ে গত ২২ অক্টোবর মামলা করেন। এতে সাবেক এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনের স্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দা খুরশিদ জাহান স্মৃতিকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। এছাড়া ৭৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৫০ জনকেও এতে আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, কয়েক বছর আগে এক কনটেন্ট ক্রিয়েটরের সঙ্গে আলাপে ‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ ও ‘হ্যাভ অ্যা রিল্যাক্স’ বাক্য ব্যবহার করে আলোচনায় এসেছিলেন শ্যামল।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের বিষয়ে ভারতের 'খবরদারি' চলবে না: গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের খবরদারি চলবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, দেশের মানুষ বন্ধুত্ব চায় কিন্তু প্রভুত্ব চায় না।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দীর্ঘ সময় সুইডেন থেকে দেশে এসে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গয়েশ্বর রায় গণমাধ্যমকে এসব কথা বলেন তিনি।

ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সাম্প্রতিক ঢাকা সফর প্রসঙ্গে গয়েশ্বর রায় বলেন, মুরুব্বিয়ানা অথবা আমাদের ওপরে খবরদারি, এটা ভারতকে পরিহার করতে হবে। এতদিন দেখা গেছে, দিল্লির সংকেত ছাড়া একটা ব্যাংকের এমডিও নিয়োগ হয়নি। কে কোথায় বিচারপতি হবেন, কে কোথায় বড় বড় পদে থাকবেন, কে মন্ত্রী হবেন- সেটাও তারা (ভারত) সিদ্ধান্ত দিত। আমরা মনে করি, এগুলো শুধু নয়, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ন্ত্রণ করার যে প্রবণতা, সেটাও ভারতকে পরিহার করতে হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণই ঠিক করবে, কাকে কোথায় বসাতে হবে। এর জন্য অন্য দেশের পরামর্শের দরকার নেই। নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ কোনো স্বাধীন দেশের জনগণের কাম্য নয়।

গয়েশ্বর রায় বলেন, ভারতের পররাষ্ট্র সচিব নতুন সম্পর্কের কথা বলেছেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে, পুরোনো সম্পর্কের মধ্যে কোনো না কোনো ফাঁক-ফোকর ছিল। একজন ব্যক্তি বা দলের সঙ্গে থেকে দীর্ঘ ১৬ বছর তারা বাংলাদেশের ভোটাধিকার বিনষ্ট করার চেষ্টা করেছে। সুতরাং আজ যদি এই কথা উপলব্ধি করতে পারে, তাহলে তারা নিশ্চয়ই সঠিক পথে বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখবে এবং অব্যাহত রাখবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ
‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত শ্যামল চন্দ্র গ্রেপ্তার
বাংলাদেশের বিষয়ে ভারতের 'খবরদারি' চলবে না: গয়েশ্বর
আওয়ামী লীগ পুলিশকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করেছে: সারজিস আলম
নওগাঁয় ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ ট্যুরের উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
দেশের মানুষ এখন বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে: তারেক রহমান
শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী- দাবি শুভেন্দুর (ভিডিও)
আমি প্রেমে পড়ি না, প্রেম আমার ওপর পড়ে: পরীমণি
ভারতীয় বিছানার চাদর পোড়ালেন রিজভী, বিক্রি করলেন দেশি কাপড়
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে ১০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে বিজিবি
মাশরাফি ও তার বাবাসহ ২৯৫ জনের নামে মামলা
রাহাত ফাতেহ আলীর কনসার্টের টিকিট বিক্রি শুরু, সর্বোচ্চ মূল্য ১০ হাজার
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাকরির সুযোগ: ৬৫৮ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সিরিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরিকল্পনা, কে হবেন প্রধান?
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
৪ জাহাজে ৫২ হাজার টন তেল আমদানি, দাবি সংকট কাটবে
স্ত্রীর নামে পুরুষ নির্যাতন মামলা, সমন জারি আদালতের
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন অভিমুখে আরএসএসের মিছিল
ঋণের অর্থ ফেরত চেয়ে এস আলমের বাড়ির সামনে ব্যাংক কর্মকর্তাদের অবস্থান কর্মসূচি