রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ৫ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা

জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা। ছবি: সংগৃহীত

২০১৬ সালের ষোড়শ সংশোধনী মামলার রায়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করার জেরে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালকে আদালত কক্ষে ডিম ছুড়ে মেরেছেন একদল আইনজীবী। এক পর্যায়ে ওই বিচারপতি এজলাস ছেড়ে নেমে যেতে বাধ্য হন।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী আইনজীবীরা জানান, দুপুরের পর ওই বেঞ্চে বিচারকাজ চলছিল। এসময় একদল আইনজীবী এজলাস কক্ষে প্রবেশ করেন। তারা ডায়াসের সামনে গিয়ে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি একজন বিচারপতি হয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। আপনি এখনও যদি ওই চিন্তাভাবনা পোষণ করেন তাহলে আপনার বিচারকাজ পরিচালনার অধিকার নাই।

এক পর্যায়ে আইনজীবীদের মধ্যে কেউ একজন বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালকে লক্ষ্য করে ডিম ছুঁড়ে মারেন। তবে ছুঁড়ে মারা ডিম বিচারপতির আসনের সামনে থাকা ডেস্কে লাগে। এছাড়া কিছু আইনজীবী হইচই করতে থাকেন। এ অবস্থায় বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলাম এজলাস ছেড়ে নেমে খাস কামরায় চলে যান।

২০১৬ সালে ষোড়শ সংশোধনী মামলার রায়ে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল তার পর্যবেক্ষণে বলেন-

‘মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাকবাকুম করে ক্ষমতা নিয়ে নিলেন, তথা রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন। একবারও ভাবলেন না, তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্মচারী হয়ে কীভাবে তিনি রুলস ভঙ্গ করেন। ভাবলেন না তার শপথের কথা। ভাবলেন না, তিনি দেশকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করার শপথ নিয়েছিলেন। ভাবলেন না, তিনি এবং তারা ব্যর্থ হয়েছিলেন দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে রক্ষা করতে। ভাবলেন না, তিনি এবং তারা ব্যর্থ হয়েছেন জাতীয় চার নেতাকে রক্ষা করতে। জনগণ আশ্চর্য হয়ে দেখল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তাদের রক্তাক্ত হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করল। যাকে এক কথায় বলা যায় বন্দুক ঠেকিয়ে জনগণের প্রতিষ্ঠান দখল।

আমরা জানি ডাকাতরা সংঘবদ্ধভাবে ডাকাতি করে। ডাকাতদের যে নেতৃত্ব দেয় তাকে ডাকাত সর্দার বলে। ডাকাতি করার সময়ে ডাকাতরা বাড়িটি বা ঘরটি কিছু সময়ের জন্য অস্ত্রের মুখে দখল করে এবং মূল্যবান দ্রব্যাদি লুণ্ঠন করে। বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান গংরা দেশে নির্বাচিত প্রতিনিধি থাকা সত্ত্বেও অস্ত্র এবং অবৈধ কলমের খোচায় নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে ভেঙে ডাকাতদের মতো অবৈধভাবে জোরপূর্বক জনগণের ক্ষমতা ডাকাতি করে দখল করেন। যে বিচার বিভাগ এবং এর বিচারকদের ওপর আইনগত দায়িত্ব ছিল সাংবিধানের সামান্যতম বিচ্যুতিকে রক্ষা করা, সংরক্ষণ করা এবং নিরাপত্তা প্রদান করা; সেই বিচার বিভাগ এবং এর তৎকালীন বিচারকরা সংবিধানকে এক কথায় হত্যা করলেন, জনগণের রায় ডাকাতি করে ‘জনগণের নির্বাচিত সংসদকে বাতিল করলেন। অপরদিকে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান নিয়ম একজন সরকারী কর্মচারী হয়েও আর্মি রুলস ভঙ্গ করে জনগণের রায়ে নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে হত্যা করে দেশের সংবিধানকে হত্যা করে অস্ত্রের মুখে অন্যায়ভাবে অসৎভাবে হত্যাকারীদের দোসর হয়ে জনগণকে চরম অবজ্ঞা করে ক্ষমতা দখল করেন।

একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তথা স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আলবদর, আল-শামস এবং জামায়াতে ইসলামীকে এদেশে পুনর্বাসন করেন। তাদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। তাদের নাগরিকত্ব দেন (যে নাগরিকত্বকে আমাদের তথাকথিত জামায়াতি এবং স্বাধীনতা বিরোধী মানসিকতার বিচারকরা বৈধ বলেন)। তিনি স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধী অপরাধীদের সংসদ সদস্য করেন এবং তাদের মন্ত্রী বানিয়ে, তাদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে এবং দুই লাখ মা বোনের সম্ভ্রমের সঙ্গে বেইমানি করেন। এর পরেও কি বাংলাদেশের জনগণ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে পারে?

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান শুধু জাতির পিতা ও তার পরিবারের এবং জাতীয় চার নেতা হত্যাকারীদের শুধু দোসরই হননি, বরং তিনি জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করেছেন রাষ্ট্রদূত, সংসদ সদস্য ইত্যাদি বানিয়ে। তিনি আরও জঘন্য যে কাজটি করেন তা হলো তিনি জনগণের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকারীদের হত্যার বিচার বন্ধ করে দায়মুক্তি আইন প্রণয়ন করেন। অর্থাৎ তিনি জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকে এই দায়মুক্তি আইন দ্বারা সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেন তিনিও জাতির পিতা ও তার পরিবারের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদেরই একজন।’

Header Ad
Header Ad

অনুপ্রবেশকারীরা যেন বিএনপিতে ঢুকতে না পারে : তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের নেতাকর্মীদের অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, দলের মধ্যে অনুপ্রবেশকারীদের ঢুকতে না দেওয়ার বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, রাজনৈতিক দলে মতপার্থক্য থাকতে পারে, তবে সবার এক জায়গায় থাকতে হবে- সংবিধান মেনে নিয়মিত ভোট ও নির্বাচনের মাধ্যমে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি জানান, সম্প্রতি কিছু অচেনা মানুষকে দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে দেখা যাচ্ছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি ৫ আগস্টের পর থেকে এমন প্রবণতা লক্ষ্য করেছেন।

তারেক রহমান নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেন, অনুপ্রবেশকারীদের দলে স্থান দিলে তা দলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। জনগণের সমর্থন ছাড়া কোনো দল এগোতে পারে না। তাই জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জনের জন্য নেতাকর্মীদের কাজ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপির শক্তি জনগণ। জনগণ যখন ক্ষিপ্ত হয়, তখন স্বৈরাচারীদের পালিয়ে যেতে হয়। ৫ তারিখের উদাহরণ তুলে ধরে তিনি জানান, জনগণের শক্তি দিয়ে বিএনপিকে সামনের কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। সামনের নির্বাচন সহজ হবে না, তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং বিভ্রান্তিমূলক কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।

তারেক রহমানের মতে, কিছু ছোট-বড় দল বিএনপির বিপক্ষে কাজ করছে। তবে জনগণই দলের মূল শক্তি। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হয়ে জনগণের সমর্থন নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে কভার্ড ভ্যানের চাপায় সাবেক পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে কভার্ড ভ্যানের চাপায় সাবেক এক পুলিশ সদস্য এবং এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৪টায় সদর উপজেলার হোতাপাড়া বিমান ঘাঁটির ইউটার্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে শ্রীপুর উপজেলার বাসিন্দা ও অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য আইয়ুব আলীর ছেলে সম্রাট (৩৫) এবং শ্রীপুর উপজেলার বাউনি গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে সাংবাদিক মিজানুল কবির মাসুদ (৪০) ছিলেন। সম্রাট ২০২০ সালে পুলিশ বিভাগ থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়েছিলেন। অন্যদিকে, মাসুদ দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার শ্রীপুর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কভার্ড ভ্যানটি উল্টো পথে হোতাপাড়ার দিকে আসছিল। বিমান ঘাঁটির সামনে ইউটার্ন নেওয়ার সময় মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষ হলে চালক ও আরোহী মহাসড়কে পড়ে যান। এসময় কভার্ড ভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে তারা ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।

সালনা হাইওয়ে থানার ওসি ছালেহ্ আহমেদ জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেছে। কভার্ড ভ্যানসহ চালককে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এই দুর্ঘটনার খবর শুনে এলাকাবাসীর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশ ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে সরানোর বিষয়ে দুদকের চিঠি

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদ থেকে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে সরাতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। গত রোববার এই চিঠি পাঠানো হয়।

১৫ জানুয়ারি দুদক সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে ডব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ পাওয়ার অভিযোগে প্রাথমিক তথ্য যাচাই শেষে অনুসন্ধান শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও অনৈতিকভাবে এই পদে নিয়োগের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।

পুতুলের বিরুদ্ধে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দ নেওয়ার বিষয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির অভিযোগে একটি মামলাও করেছে দুদক।

২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, আর্থিক ও ফৌজদারি মামলা থাকার কারণে বাংলাদেশ সরকার পুতুলের মাধ্যমে ডব্লিউএইচও’র সঙ্গে কাজ করতে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ বিষয়ে ডব্লিউএইচও’কে সরাসরি চিঠি দিয়ে পুতুলের পরিবর্তে সরাসরি কাজ করার কথা জানানো হয়েছে।

২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ডব্লিউএইচও’র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ পান। তবে এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার অবস্থান নিয়ে এখন অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

দুদকের তদন্ত ও সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে ডব্লিউএইচও’র এই গুরুত্বপূর্ণ পদে পুতুলের অবস্থান নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে প্রমাণ ও তদন্তের ফলাফলের ওপর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অনুপ্রবেশকারীরা যেন বিএনপিতে ঢুকতে না পারে : তারেক রহমান
গাজীপুরে কভার্ড ভ্যানের চাপায় সাবেক পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক নিহত
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে সরানোর বিষয়ে দুদকের চিঠি
ভারতের গুজরাটে আটক বাংলাদেশি দম্পতিকে ৭ বছর পর বেনাপোল দিয়ে হস্তান্তর
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় হবে নওগাঁ শহরে: উপাচার্য হাছানাত আলী
ডাকসুর সাবেক সদস্য ও ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ঐতিহ্য গ্রেফতার
গণ-অভ্যুত্থানকে স্মরণীয় রাখতে ৫ আগস্ট নির্বাচন দিন : সালাহউদ্দিন
জাতীয় কবি নজরুলের নাতি বাবুল কাজী আর নেই
জবিতে বোরকা পরে সনদ তুলতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেত্রী
রিপন-ফাহিমের দারুণ বোলিং আর মালানের ফিফটিতে বরিশালের জয়
লাখো তরুণীর হৃদয় ভেঙে বিয়ে করলেন দর্শন রাভাল! পাত্রী কে?
সংস্কার ও নির্বাচন একসাথেই চলতে পারে : মির্জা ফখরুল
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৪৫.৬২ শতাংশ
বিডিআর বিদ্রোহ: বিস্ফোরক মামলায় ২ শতাধিক আসামির জামিন
গাজায় ফের হামলা শুরু করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী
সাবেক ডেপুটি গভর্নরের বাসায় দুদকের অভিযান, টাকা উদ্ধার
ইউটিউবের নতুন ফিচারে থাকছে যেসব সুবিধা
দেশে চারটি প্রদেশের কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে ৭৭ জন নিহত  
হাত-মুখ বেঁধে সাবেক ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি