বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জীবন ধর্ম ও মানবতা

আমি জীবনবাদী মানুষ। তবে জীবনকে আমি উদযাপন করি আমার কর্মের মাধ্যমে। আমি মনে করি, যে কোন মানুষেরই কাজ করা উচিত। কাজ কর্মহীন জীবন আমার কাছে অসম্পূর্ণ মনে হয়। কর্মহীনতা বিষয়টি আমার কখনও ভাল লাগেনি। এখনও কাজ নিয়ে আছি। তবে আজকাল সময়কে কখনো কখনো নিজের প্রতিবন্ধক মনে হয়। সময় চলে যাচ্ছে বুঝতে পারছি। সমবয়সী বন্ধুদের হারিয়ে ফেলছি। কোভিডে অনেক বন্ধু পরিজন হারিয়েছি। সবমিলিয়ে এখন কেমন যেন থামতে ইচ্ছে হয়। বলতে ইচ্ছে করে খুব কমই। অনেক কথা বলেছি, অনেক বক্তব্য দিয়েছি। অনেক ছুটেছি। এখন বলতে ইচ্ছে করে না। ছুটতে ইচ্ছে করে না। তার চেয়ে বসন্তের বাতাসে বারান্দায় বসে থাকতে ইচ্ছে করে। নিজেকে ফিরে পেতে ইচ্ছে হয়। প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রেই বোধয় তাই।

মানুষ যা কিছু করে নিজের জন্যই করে। ছেলে-মেয়ে পরিবার সেতো নিজেরই অংশ। পৃথিবীর এই আয়োজনে সে নিজে আর কতটুকু খায়, নিজে আর কতটুকু পড়ে। আমি মনে করি, প্রতিটি মানুষের আত্মার সন্ধান করা দরকার। মুখে আমরা যতই বলিনা কেন, আমরা আসলে পর্যবেক্ষণ করতে পারি না। আমরা যেটি পারি, আমরা ছুটতে পারি। ভেতরগত সমৃদ্ধি আমাদের হয় না। আমরা বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারি না। আমরা আসলে অনেক কিছুই পারি না। আমরা শুধু আটকে থাকতে পারি, কিন্তু এগিয়ে যেতে পারি না। পৃথিবীতে আজ বিত্তশালীরা সংখ্যায় কত? খুব একটা বেশি না মনে হয়। কিন্তু এরাই সারা পৃথিবীকে দখল করে নিয়েছে। সাধারণ মানুষকে এরা প্রায় দাস বানিয়ে ফেলেছে। একদম গিলে ফেলেছে বলা যায়। এরা যখন ছুটে রাষ্ট্র দখল করে ফেলবে,তখনই হবে বিপর্যয়। এখনও রাষ্ট্রপ্রধানরা পুরোপুরি ব্যবসায়ী হয়ে উঠেনি। এটা ট্রাম্প কেবল শুরু করেছিল। আগেতো মাফিয়া ছিল। মাফিয়ারা পেছনে থাকতো, তাদের প্রতিনিধি থাকতো। এখন স্বয়ং মাফিয়া নেমে গিয়েছে। বিভিন্ন দেশে এদেরই দাপট। এটি হয়তো একশ বছর চলবে। তারপর যদি মোড় ঘোরানো যায়।

তবে এটি সত্য যে, জীবনকে সুশৃঙ্খল করে ধর্ম এবং বিশ্বাস। আমি সাদা-পাঞ্জাবি পায়জামা পরিধান করি বলেই যে, আমি খুব নামাজ রোজা পড়ি এমন ভাবা যদিও ঠিক নয়। আমি সম্পুর্ণ আধুনিক যুগের মানুষ এবং আমাদের পরিবারে ধর্মের যে মূল দর্শন সেটি ব্যাপকভাবেই ছিল। আমার কথা হচ্ছে, ধর্ম পালনে কি হবে যদি না আমি একজন ভাল মানুষ হতে না পারি? আমি খারাপ ধর্ম খুব ভাল, এটিতো কোন সমাধান নয়। তাছাড়া ধর্ম আছে কি নেই, সেটি নিয়ে তর্ক-বিতর্ক কম হয়নি। এটি নিয়ে বিরোধ কম হয়নি। স্রস্টা আছে কি নেই, তাঁর অস্তিত্ব নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ কম হয়নি। প্রমাণও করা যায় না, অস্বীকারও করা যায় না। একটি বিরোধ মানুষের মধ্যে চিরকাল ছিল এখনও আছে। আজও ধর্মকে ঘিরে ধ্বংসযজ্ঞ, রক্তপাত থামেনি।

আমি মনে করি, পরিশুদ্ধতার বিষয়টি শিশু বয়স থেকেই তৈরি হয়। পারিবার সেখানে অনেক বড় একটি ভূমিকা রাখে। আমাদের যখন বোধের বিকাশ হয়নি, তখন নানা চিন্তা ভাবনা আমাদের মাথার ভিতর আসে। সেটি ভাল না মন্দ, ভুল না শুদ্ধ, আমরা বুঝতে পারি না। তারপর যখন আমাদের বয়স বাড়ে, চেতনা বাড়ে, তখন আমরা পর্যালোচনা করি। যেমন, একটি উদাহরণ দিই। ভূতকে কেউ কোনদিন দেখে নাই। দিনের বেলায় ভুত দেখা যায় না। রাতের বেলায় সব ভূত বের হয়। আগুনের ফুলকি হয়ে দেখা দেয়। ছোটবেলায় আমাদের ভেতর যে বিষয়গুলো মনের ভিতর গেঁথে ছিল, সেগুলিই বিভিন্নরূপে কখনো ভুতপ্রেত হয়ে আমাদের মস্তিষ্কে রয়ে গিয়েছে। আর ভয়ে আমরা ঝাড়ফুঁকের আশ্রয় নেই।

তবে ধর্ম একটি বিশাল ব্যাপার। ধর্ম না থাকলে মানুষ আরও আগেই ধ্বংস হয়ে যেতো। ধর্মই মানুষকে ধারণ করে। মানুষ যে পড়ে যেত, ধর্ম সেখান থেকে মানুষকে রক্ষা করে। আর কালচার তাকে উপরে নিয়ে যায়। উন্নত বোধ সম্পন্ন মানুষে পরিণত করে। মানুষ যখন নানারকম সমস্যায় পড়েছে, তখনই তাঁরা এসেছেন। বিভিন্ন ধর্মেই সেই নজির আছে। আমাদেরওতো এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর। মরুভূমিতে যদি এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর হয়,তাহলে সারা পৃথিবীতে কত সংখ্যক মানবতার কল্যাণে এসেছে সহজেই অনুমেয়। সেজন্যই আলোকিত মানুষ চাই। আলোকিত মানুষ গড়ার অভিপ্রায়ে আমি আগেও কাজ করেছি, এখনও করছি। এখন যেমন লিখছি ‘আলোর ইশকুল’ আমার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র নিয়ে।

 

লেখক: শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত