বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অর্থ পাচার রোধে “মার্কেট ফর ইনভেস্টমেন্ট” জরুরি

অর্থ পাচার শুধু যে বাংলাদেশ থেকে হচ্ছে তা নয়। আন্ডার ডেভেলপ কান্ট্রি যেগুলি আছে যেমন, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান শ্রীলংকাসহ অনেক দেশ থেকেই অর্থ পাচার হয়ে যাচ্ছে। কোন দেশ থেকে বেশি হচ্ছে কোন দেশ থেকে কম অর্থ পাচার হচ্ছে। কিন্তু অর্থ দেশ থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে এটি খুব দুক্ষজনক ব্যাপার। এখন অর্থ পাচার বলতে আমরা কি বুঝি? কেউ অর্থ বেআইনিভাবে নিয়ে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে একটি হয় ট্রাঞ্জেকশনের মাধ্যমে অথবা ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে। একশ্রেণীর লোক যদি সহজে ধনী হয়ে যায়, তারা সেই অর্থ কি করবে? এরা নিরাপদে দেশের বাইরে সেটি কনজিউম করতে চায় এবং বেশিরভাগই তাই করছে। এবং এরা ঠিকমতো ট্যাক্স দেয় না। আমাদের দেশে আইন করা আছে যে, ক্যাপিটাল একাউন্ট কর্ভারটেবল নাহ। কেউ এখান থেকে কোটি টাকা নিয়ে যাবে, এটি not approved by Bangladesh bank. কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি এটি সহজ করে দিতো তাহলে যাদের টাকা আছে, তাদের সন্তানেরা বিদেশে থাকে,তারা অন্যায়ভাবে না নিয়ে একটি সহজ পন্থা অবলম্বন করতে পারতো। সেটি না থাকায় এরা তখন ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে থাকে। এক্ষেত্রে সেন্ট্রাল ব্যাংকের উচিত হবে, এরা যদি প্রপার ডকুমেন্টস দেখাতে পারে, তাহলে বিষয়টি সহজ করে দেওয়া। they should tell, u can take your money outside the country.আমি যতদূর জানি, চিকিৎসাক্ষেত্রে, শিক্ষাক্ষেত্রে, ট্রাভেলক্ষেত্রে শুধু টাকা নেওয়া যায়। ইনভেস্টমেন্ট ক্ষেত্রে ইদানিং অনুমতি দেওয়া হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টদের। বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমতি দিচ্ছে। কথা হলো, কোন আইন দিয়ে এই অর্থ পাচার রোধ করা সম্ভব বলে মনে হয় না। তাহলে তো কোন দেশ থেকে টাকা পাচার হতো না।

আমাদের দেশের অভ্যন্তরে অর্থনৈতিক সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে। টাকাগুলি বাইরে নিয়ে গিয়ে এরা কি করছে? এরা হয়তো রিয়েলস্টেট ক্রয় করছে, অথবা স্টক মার্কেট অথবা গোল্ড মার্কেটে ব্যবহার করা হচ্ছে।এটি আমাদের দেশেও হতে পারতো। কিন্তু সেটি হচ্ছে না কেন?সেটি দেখা দরকার। আরেকটি বিষয় হলো, আমাদের দেশের ট্যাক্স রেট কম হতে হবে। বিদেশে এটি অনেক কম । কোন কোন ক্ষেত্রে নেই বললেই চলে। ফলে অসংখ্য পথ আছে যেগুলি ব্যবহার করে অর্থ পাচার করা সম্ভব এবং হচ্ছেও তাই। আমাদের যেটি করতে হবে গ্লোবাল ইকোনমির সাথে টাই আপ করতে হবে। আমাদের এক মিনিস্টার সেদিন বলছেন যে, তারা আশিয়া্নদের সাথে ক্ষেত্রে চুক্তিবদ্ধ হতে চায়।

আমার কথা হচ্ছে এত পরে কেন কথাটি আসলো? এসোসিয়েট হওয়ার ব্যাপারটি প্রায় বিশ বছর আগেই হওয়ার কথা ছিল। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সাথে অনেকেই চুক্তি করেছে, আশিয়ানদের সাথেও করেছে শুধু আমরাই পারি নাই। আমাদের অর্থ বাইরে চলে যাচ্ছে এটি নিয়ে আমরা খুব হতাশ। কিন্তু আমরা একটি মার্কেট তৈরি করতে পারছি না। কেন দেশের সম্পদ দেশেই ব্যবহারের জন্য আমরা ক্ষেত্র সৃস্টি করতে পারি নাই? সেক্ষেত্রে বড় বড় কোম্পানিগুলি এগিয়ে আসতেই পারে।

আয় সবসময়ই প্রবাহমান এবং এটিকে দেয়াল দিয়ে কেউ আটকে রাখতে পারে না। আয় এক দেশ থেকে আরেক দেশে ফ্লো করবেই। এখন আমাদের অর্থনীতিতে সেটি থাকবে কি থাকবে না সেটি নির্ভর করছে আমাদের ইন্টারনাল পলিসির উপর। আমাদের ইকোনমি কতটুকু উদীয়মান, আমাদের ইকোনমি কতটুকু নিরাপত্তা দিচ্ছে দেখা দরকার। বিদেশীরা টাকা ইনভেস্ট করে এখান থেকে টাকা নিয়ে যেতে পারে। এখন অর্থ ইনভেস্টরদের হাতে নেই, চলে গেছে স্মাগলারদের হাতে। সেটি ফিরিয়ে আনতে হলে দেশের অভ্যন্তরেই লাভজনক ক্ষেত্র তৈরির বিকল্প নেই। মনিটরিং আগে যেটুকুও ছিল সেটি এখন অনেকটাই ঢিলেঢালা হয়ে গিয়েছে। আগে যে চুক্তিগুলি হয়েছিল সেগুলিও কার্যকরী হচ্ছে না। আমাদের ভিন্ন পথ অবলম্বন ছাড়া উপায় নেই।

আরেকটি বিষয় এখানে যুক্ত করতে চাই।সেটি হলো বেশ কয়েকটি দেশ কিন্তু এয়ারপোর্টে ড্রাগ জাতীয় দ্রব্য ছাড়া অর্থ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কি না এসব ধরে না। বস্তাবন্দী ডলার নিয়ে গেলেও এরা ধরবে না। ওরা ফ্রি করে রেখেছে। এখানে বোর্ডিং পাস করার সময় এরা প্রশ্ন করে, কত ডলার নিয়ে যাচ্ছেন? আমাদের দেশে এরা এই প্রশ্ন কেন করবে? এখনো আমরা ছোট চিন্তাতে আছি যে, বাংলাদেশ দরিদ্র, দেশের অর্থ পাচার রোধে আইন করতে হবে, মনিটরিং করতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। আমদের অর্থ দেশের পাচার রোধ করতে হলে দেশের ভিতরেই বড় ইনভেস্টর তৈরি করতে হবে, বেশি পরিমাণে ইনভেস্টমেন্ট বাড়াতে হবে। মনিটরিং অথবা শুধু আইন দিয়ে এই রোধ করা সম্ভব নাহ।

আসল ব্যাপার আমি যেটি মনে করি, মার্কেট ফর ইনভেস্টমেন্ট। রিয়েলস্টেট ,স্টক মার্কেট, গোল্ড মার্কেট ইত্যাদিকে যদি ভাল করে তুলে ধরা যায়, এই বাজারগুলি তৈরি করা গেলে দেশের টাকা তখন বাইরে যাওয়ার দরকার হবে না। এই পাচারগুলি হচ্ছে দরিদ্র দেশ থেকে। কাজেই একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে বাস্তব প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে আমি বলতে পারি, টাকা পাচার রোধে আইন, মনিটরিং এসবের চেয়েও কার্যকরী পদক্ষেপ হবে দেশে টাকা ব্যবহারের ক্ষেত্র তৈরি করা।সেক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই নতুন করে ভাবতে হবে।

লেখক: অর্থনীতিবিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত