রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শাবিপ্রবির ভিসি গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছেন

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যে খুব বড় সমস্যা ছিল, এমনটা না। সেটি সমাধানের জন্য প্রশাসনের চেষ্টা করা তাদের দায়িত্বের অংশ ছিল। মেয়েদের হলে খাওয়া-দাওয়ার মান নিয়ে একটি ক্ষোভ ছিল। তারপর ইন্টারনেট কাজ করে না। এখন সবসময়ই অনলাইনে পড়াশোনা করতে হচ্ছে। এসব বিষয় নিয়ে ছাত্রীদের পক্ষ থেকে প্রভোস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা, তাকে সমস্যাগুলো জানানো এবং সমাধানের চেষ্টা করা। তারপর যখন কোনোভাবেই সমাধান হচ্ছে না, তারা প্রভোস্টের সঙ্গে বসতে চাচ্ছে কথা বলার জন্য; কিন্তু প্রভোস্ট তাদের সেই আহবান গ্রহণ করেনি।

এমনকী তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। যদিও দুর্ব্যবহারের অভিযোগটি বেশ পুরনো। আসলে সেখান থেকেই ক্ষোভ এবং সেখান থেকেই এ আন্দোলনের শুরু। প্রভোস্টের ব্যর্থতা বোঝা গেল, প্রভোস্ট হিসেবে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, সেটি তিনি করেননি। প্রভোস্ট হতে গেলে তো শিক্ষার্থীদের এসব সমস্যার সমাধান করতে হবে। সেটিও যদি না পারা যায়, তাহলে বুঝতে হবে–কেন পারা যাচ্ছে না, বিশ্ববিদ্যালয়ের অক্ষমতা অথবা সীমাবদ্ধতা কী অথবা কোথায়?

শিক্ষার্থীদের বোঝাতে হবে আর সেগুলো যদি পারা না যায়, তাহলে তো তিনি প্রভোস্ট হওয়ার যোগ্য না। প্রভোস্টকে বলতে হবে সমাধানের জন্য অথবা অন্য প্রভোস্ট নিতে হবে। সেটিও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন করেনি। এর ফলে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ বাড়তে থাকে এবং আন্দোলন চলতে থাকে। সেটি সমাধান না করেই সমাবেশের উপর সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন হামলা চালায়। তারা তো আর নিজ থেকেই হামলা করেনি। কারও প্রতিনিধি হিসেবে, কারও স্বার্থরক্ষা করতে হামলা করেছে। কারও আদেশে হামলা করেছে। সাধারণত তারা প্রশাসনের পক্ষে থাকে। সেটি আরও বোঝা যায় প্রশাসন যখন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করে। তখন ধরেই নেয়া যায় যে, প্রশাসনের ইঙ্গিত অথবা ইন্ধনেই হামলাটি হয়েছে। শান্তিপূর্ণ একটি অবস্থান কর্মসূচির উপর তারা কেন হামলা করবে? এরপরই যখন পরিস্থিতির অবনতি হয়, উপাচার্য তাদের দাবি-দাওয়ার কথা না শোনে, স্বাভাবিকভাবেই হামলার বিচার এবং অন্যান্য দাবি দাওয়াগুলি না মানার কারণে ছাত্রছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ঘেরাও করে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এরকম আগেও করেছে আমরা জানি। সে ক্ষেত্রে প্রশাসন আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করে থাকে। এখানে খারাপ যে বিষয়টি ঘটল, পুলিশকে লেলিয়ে দেয়া হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পেটাতে! ছাত্রছাত্রীদের ভুল থাকলে তাদের বুঝাতে পারে, তিরস্কার করতে পারে, কিন্তু গুন্ডাবাহিনী লেলিয়ে দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের উপর হামলা চালানো সেটি তো অবিশ্বাস্য ঘটনা। একটা যুদ্ধ যুদ্ধ পরিস্থিতি বানিয়ে ফেলা হলো। সমস্যার সুত্রপাতটি ছিল ডাইনিং হলকে ঘিরে সেটাকে সমাধান না করে এভাবে পরিস্থিতি নষ্ট করে ফেলা–মূলত সেখান থেকেই কিন্তু শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন শুরু।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সমাধানের পথ না খুঁজে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়া,হল বন্ধ করে দিয়ে সংকট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীরা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করে আমরণ অনশন শুরু করে। গত কয়েকদিনে উপাচার্য তাদের সাথে কোনো আলোচনায় অংশ নেয়নি। লিখিত আকারে একটি বক্তব্য দিতে পারতেন, সেটিও করেননি।

এরই মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রসঙ্গ তুলে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যে বক্তব্য শাবিপ্রবির ভিসি দিয়েছেন, সেটি খুবই আপত্তিকর। মেয়েদের অবমাননা করে দেওয়া তার বক্তব্য সাংঘাতিক রকমের আপত্তিজনক। আমাদের দেশে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে স্পিকার, মন্ত্রী, সাংসদসহ সব ক্ষেত্রেই নারীরা রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কাজেই তার এই বক্তব্য সমগ্র নারী সমাজের প্রতি অবমাননাকর। তার এহেন বক্তব্য শুধু নয়, সবকিছু মিলিয়ে তার আর কোনো গ্রহণযোগ্যতা আছে বলে মনে করি না।

সরকারও কেন এটি এতদিন ঝুলিয়ে রাখছে জানি না। এখন তো বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য সরকার থেকে নিয়োগ দিতে হয়। যেখানে একজন উপাচার্য তার কথাবার্তার ধরন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে কোনোভাবেই মিলে না। সুতরাং তাকে বদলে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেওয়া উচিত। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা এমন হয়েছে যে, যারা শিক্ষিত ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি মানবিক দায়িত্বশীল ইত্যাদি না দেখে দলীয় বিষয়কে প্রাধান্য দেয়া, সরকারের সাথে সবক্ষেত্রে আপস করে চলা অনুগত ব্যক্তিরা উপাচার্যের নিয়োগ পাচ্ছেন। এটি কিন্তু সমস্যার একটি বড় কারণ।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদত্যাগ করার মাধমে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। তবে সামগ্রিকভাবে সমস্যা সমাধান করতে হলে উপাচার্য নিয়োগের প্রক্রিয়াটি পরিবর্তন হওয়া দরকার। নিজেদের দলীয় কর্মী নিয়োগ না দিয়ে উপযুক্ত ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া উচিত। দ্বিতীয়ত, সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনের আধিপত্য বন্ধ করতে হবে এবং তৃতীয়ত বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে বিশাল বিশাল কন্সট্রাকশন প্রজেক্ট শুরু হয়েছে। এগুলোকে ঘিরেও বেশকিছু জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এগুলোরও সুষ্ঠু সমাধান হওয়া উচিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে।

লেখক: অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি। ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার প্রধান আসামি পলাতক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির মাধ্যমে হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের ফেরত আনতে চায় সরকার।

এর আগে, গত ১০ নভেম্বর আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল গণমাধ্যমকে বলেন, শেখ হাসিনাসহ জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় অভিযুক্ত পলাতক সব আসামিকে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে যাচ্ছে সরকার।

পরে ১২ নভেম্বর এক প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা গণহত্যা, গুমসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত এবং মামলার আসামি। তবে তিনি পালিয়ে গেছেন এবং বর্তমানে দেশের সীমানার বাইরে অবস্থান করছেন। এরকম একজন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে বা তার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোলকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

১২ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন সংস্থা থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

গত ১৭ অক্টোবর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের মামলায় পৃথক মামলায় শেখ হাসিনা,ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। অন্যান্য যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয় তারা হলেন, শেখ হাসিনা বোন শেখ রেহানা, শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, দীপু মনি, আ ক ম মোজাম্মেল হক, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ সেলিম, ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, শেখ ফজলে শামস পরশ, সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ মামুন, ডিবি হারুন, পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকার, প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, সাবেকডিএমপি হাবিবুর রহমান, সাবেক র‌্যাব ডিজি হারুন অর রশিদ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তারেক আনাম সিদ্দিকী,বিচারপতি মানিক, ড. জাফর ইকবাল, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলামসহ ৪৬ জন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। অপর দুই জন হলেন, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

এর আগে পৃথক মামলায় ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

ছবি: সংগৃহীত

দারুণ সব জয়ে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ফাইনালে উঠেছিলও বাংলাদেশ। একমাত্র হারটি ছিলো ভারতের কাছে। সেই ভারতকে ফাইনালে পেয়ে প্রতিশোধ নিতে পারেনি সুমাইয়া আক্তারের দল। কুয়ালালামপুরে ভারত আজ ৪১ রানের জয়ে বাংলাদেশের স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

বেউয়েমাস ওভালের ফাইনালে বাংলাদেশের বোলাররা ভারতকে আটকে রেখেছিলেন নাগালের মধ্যে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ১১৭ রানের পূঁজি পায় ভারত।

সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন গঙ্গাদি তৃষা। বল হাতে ফারজানা ইয়াসমিন ৩১ রানে চার উইকেট নিয়ে সবচেয়ে সফল ছিলেন। ১১৮ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খুলতে পারেননি মোসাম্মত ইভা। দলীয় ৮ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙ্গার পর সুমাইয়া আক্তারকে নিয়ে ১৬ ও জুয়াইরা ফেরদৌসের সঙ্গে ২০ রানের জুটি গড়েন ফাহমিদা ছোয়া। এই ওপেনার ২৪ বলে ১৮ করে আউট হতেই ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। ১৮ ওভার তিন বল পর্যন্ত টিকে থেকে ৭৬ রানে অলআউট হয় তারা।

৪১ রানের জয়োৎসবে মাতে ভারতীয় মেয়েরা। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন জুয়াইরা। এই দুজন ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের ঘরে রান করতে পারেননি। ভারতের বোলিংয়ে আয়ুশি শুক্লা ১৭ রানে তিন উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান পারুনিকা সিসোদিয়া ও সোনাম যাদব।

Header Ad
Header Ad

এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা

পুণঃযাত্রায় রবিবার পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা বের হয়। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দৈনিক ‘আমার দেশ’ প্রায় এক দশক পর আবার প্রকাশিত হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বন্ধ করে দেওয়া হয় এ পত্রিকাটি।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা হাতে পেয়েছেন পাঠকরা। সাপ্লিমেন্টসহ ৪৮ পৃষ্ঠার এই কাগজ ভোর থেকে পাঠকের হাতে পৌঁছাতে শুরু করে।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালে বাজারে আসে ‘আমার দেশ’। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলে পড়ে পত্রিকাটি ২০১৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে, ২০১০ সালের জুনেও ১০ দিনের জন্য পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে প্রায় দেড় মাস পর সাড়ে পাঁচ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান দেশে ফেরেন। তার নেতৃত্বে কারওয়ান বাজারের নতুন কার্যালয় থেকে এখন আবার ‘আমার দেশ’ পত্রিকা বেরুচ্ছে।

মাহমুদুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “শূন্য থেকে শুরু করে দুই মাসের মধ্যে জাতীয় পত্রিকা বের করা প্রায় অসম্ভব ছিল। পুনঃপ্রকাশের এই নতুন যাত্রায় পত্রিকাটি জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করবে। পত্রিকাটি সঠিক খবর তুলে ধরার চেষ্টা করবে। মতপ্রকাশের জন্য আওয়াজ তুলবে ‘আমার দেশ’। ”

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের এপ্রিলে পত্রিকাটির সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তার কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে ‘আমার দেশ’র প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা