রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শাবিপ্রবির ভিসি গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছেন

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যে খুব বড় সমস্যা ছিল, এমনটা না। সেটি সমাধানের জন্য প্রশাসনের চেষ্টা করা তাদের দায়িত্বের অংশ ছিল। মেয়েদের হলে খাওয়া-দাওয়ার মান নিয়ে একটি ক্ষোভ ছিল। তারপর ইন্টারনেট কাজ করে না। এখন সবসময়ই অনলাইনে পড়াশোনা করতে হচ্ছে। এসব বিষয় নিয়ে ছাত্রীদের পক্ষ থেকে প্রভোস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা, তাকে সমস্যাগুলো জানানো এবং সমাধানের চেষ্টা করা। তারপর যখন কোনোভাবেই সমাধান হচ্ছে না, তারা প্রভোস্টের সঙ্গে বসতে চাচ্ছে কথা বলার জন্য; কিন্তু প্রভোস্ট তাদের সেই আহবান গ্রহণ করেনি।

এমনকী তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। যদিও দুর্ব্যবহারের অভিযোগটি বেশ পুরনো। আসলে সেখান থেকেই ক্ষোভ এবং সেখান থেকেই এ আন্দোলনের শুরু। প্রভোস্টের ব্যর্থতা বোঝা গেল, প্রভোস্ট হিসেবে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, সেটি তিনি করেননি। প্রভোস্ট হতে গেলে তো শিক্ষার্থীদের এসব সমস্যার সমাধান করতে হবে। সেটিও যদি না পারা যায়, তাহলে বুঝতে হবে–কেন পারা যাচ্ছে না, বিশ্ববিদ্যালয়ের অক্ষমতা অথবা সীমাবদ্ধতা কী অথবা কোথায়?

শিক্ষার্থীদের বোঝাতে হবে আর সেগুলো যদি পারা না যায়, তাহলে তো তিনি প্রভোস্ট হওয়ার যোগ্য না। প্রভোস্টকে বলতে হবে সমাধানের জন্য অথবা অন্য প্রভোস্ট নিতে হবে। সেটিও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন করেনি। এর ফলে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ বাড়তে থাকে এবং আন্দোলন চলতে থাকে। সেটি সমাধান না করেই সমাবেশের উপর সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন হামলা চালায়। তারা তো আর নিজ থেকেই হামলা করেনি। কারও প্রতিনিধি হিসেবে, কারও স্বার্থরক্ষা করতে হামলা করেছে। কারও আদেশে হামলা করেছে। সাধারণত তারা প্রশাসনের পক্ষে থাকে। সেটি আরও বোঝা যায় প্রশাসন যখন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করে। তখন ধরেই নেয়া যায় যে, প্রশাসনের ইঙ্গিত অথবা ইন্ধনেই হামলাটি হয়েছে। শান্তিপূর্ণ একটি অবস্থান কর্মসূচির উপর তারা কেন হামলা করবে? এরপরই যখন পরিস্থিতির অবনতি হয়, উপাচার্য তাদের দাবি-দাওয়ার কথা না শোনে, স্বাভাবিকভাবেই হামলার বিচার এবং অন্যান্য দাবি দাওয়াগুলি না মানার কারণে ছাত্রছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ঘেরাও করে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এরকম আগেও করেছে আমরা জানি। সে ক্ষেত্রে প্রশাসন আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করে থাকে। এখানে খারাপ যে বিষয়টি ঘটল, পুলিশকে লেলিয়ে দেয়া হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পেটাতে! ছাত্রছাত্রীদের ভুল থাকলে তাদের বুঝাতে পারে, তিরস্কার করতে পারে, কিন্তু গুন্ডাবাহিনী লেলিয়ে দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের উপর হামলা চালানো সেটি তো অবিশ্বাস্য ঘটনা। একটা যুদ্ধ যুদ্ধ পরিস্থিতি বানিয়ে ফেলা হলো। সমস্যার সুত্রপাতটি ছিল ডাইনিং হলকে ঘিরে সেটাকে সমাধান না করে এভাবে পরিস্থিতি নষ্ট করে ফেলা–মূলত সেখান থেকেই কিন্তু শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন শুরু।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সমাধানের পথ না খুঁজে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়া,হল বন্ধ করে দিয়ে সংকট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীরা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করে আমরণ অনশন শুরু করে। গত কয়েকদিনে উপাচার্য তাদের সাথে কোনো আলোচনায় অংশ নেয়নি। লিখিত আকারে একটি বক্তব্য দিতে পারতেন, সেটিও করেননি।

এরই মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রসঙ্গ তুলে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের যে বক্তব্য শাবিপ্রবির ভিসি দিয়েছেন, সেটি খুবই আপত্তিকর। মেয়েদের অবমাননা করে দেওয়া তার বক্তব্য সাংঘাতিক রকমের আপত্তিজনক। আমাদের দেশে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে স্পিকার, মন্ত্রী, সাংসদসহ সব ক্ষেত্রেই নারীরা রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কাজেই তার এই বক্তব্য সমগ্র নারী সমাজের প্রতি অবমাননাকর। তার এহেন বক্তব্য শুধু নয়, সবকিছু মিলিয়ে তার আর কোনো গ্রহণযোগ্যতা আছে বলে মনে করি না।

সরকারও কেন এটি এতদিন ঝুলিয়ে রাখছে জানি না। এখন তো বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য সরকার থেকে নিয়োগ দিতে হয়। যেখানে একজন উপাচার্য তার কথাবার্তার ধরন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে কোনোভাবেই মিলে না। সুতরাং তাকে বদলে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেওয়া উচিত। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা এমন হয়েছে যে, যারা শিক্ষিত ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি মানবিক দায়িত্বশীল ইত্যাদি না দেখে দলীয় বিষয়কে প্রাধান্য দেয়া, সরকারের সাথে সবক্ষেত্রে আপস করে চলা অনুগত ব্যক্তিরা উপাচার্যের নিয়োগ পাচ্ছেন। এটি কিন্তু সমস্যার একটি বড় কারণ।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদত্যাগ করার মাধমে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। তবে সামগ্রিকভাবে সমস্যা সমাধান করতে হলে উপাচার্য নিয়োগের প্রক্রিয়াটি পরিবর্তন হওয়া দরকার। নিজেদের দলীয় কর্মী নিয়োগ না দিয়ে উপযুক্ত ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া উচিত। দ্বিতীয়ত, সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনের আধিপত্য বন্ধ করতে হবে এবং তৃতীয়ত বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে বিশাল বিশাল কন্সট্রাকশন প্রজেক্ট শুরু হয়েছে। এগুলোকে ঘিরেও বেশকিছু জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এগুলোরও সুষ্ঠু সমাধান হওয়া উচিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে।

লেখক: অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক