মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাইক: অ্যাপে না খ্যাপে ?

কি বলে ডাকবেন তাদের? ‘এই বাইক যাইবা?’ রিকশাওলাকে এইভাবে ডাকি আমরা। সিএনজিচালকসহ অটোরিকশাকে ডাকি শুধু ‘সিএনজি’ বলে। কিন্তু যারা মোটরসাইকেল চালান তাদের বিশেষায়িত করার কোনো তকমা তৈরি হয়নি। বেশ অসুবিধাই হয়েছে।

মোড়ে মোড়ে ঝাঁক ধরে মোটর সাইকেল দাঁড়িয়ে থাকে। বেশ সুদর্শন আধুনিক তরুণরা মোটার সাইকেলের ওপর বসে থাকেন। তারা সবাই ভাড়ায় গাড়ি চালান। তার কোনো প্রতীকী রকমফের নেই। অগত্যা বলতে হবে, ভাই যাবেন নাকি? চেহারা দেখে মনে হয় না তারা ভাড়ায় গাড়ি চালান। সংশয় মনে নিয়ে এই প্রস্তাব জানাতে হয়। এ বড় অসুবিধার কথা।

ঢাকা শহরের রাস্তাগুলো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে মোটর সাইকেলে। প্রতিটি চালু সড়কের বামপাশের বিশাল জায়গা ওদের জন্য ছেড়ে দিতে হয়। কোথাও যানজট পড়লে সেখানে মুহূর্তে সগৌরব সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে ওঠে মোটর সাইকেল। এই মোটর সাইকেলের প্রায় পুরোভাগই ভাড়ায় যাত্রী টানছে।

অগণিত মানুষ জীবন জীবিকার জন্য বাণিজ্যিক মোটর সাইকেল চালক হয়ে উঠেছেন। এখন আর উবার, পাঠাও, ওভাই জাতীয় কোনো কোম্পানির নিবন্ধন লাগে না। মোবাইল অ্যাপ, জিপিএস, যাত্রীসেবা, পেশাদারিত্ব, সুমিষ্ট ব্যবহার লাগে না। ধরা যাক আপনি মোটরসাইকেল নিয়ে কোথাও যাচ্ছেন, কোনো এক জায়গা থেকে কেউ আপনাকে ভাড়া করলো। আপনি অনায়াসে তাকে নিয়ে নামিয়ে দিলেন। তিনি ভাড়া চুকিয়ে দিলেন। এই সহজ ব্যাপারটা অসাধারণ সুবিধা এনে দিয়েছে। কিন্তু এই সুবিধার সঙ্গে নিরাপত্তা, চালকের পেশাদারিত্ব, নির্দিষ্ট কোনো নিয়মনীতির সংস্রব নেই।

করোনাকালের আগে ঢাকায় অ্যাপনির্ভর মোটর বাইকের এক সুশৃংখল যোগাযোগ সেবা বলয় গড়ে ওঠে। গাড়ির পাশাপাশি অনেকেই মোটর বাইকে নিশ্চিন্তে চলাচল করছিলেন। মোটর বাইকে বসে চালক যাত্রীর সঙ্গে সুমিষ্ট আচরণ করতেন। তার সার্ভিস ও আচরণের সঙ্গে একটি নাম্বার ও পুরস্কার যুক্ত ছিল। তার যেকোনো বাজে আচরণের জন্য অভিযোগ জানানোর সুযোগ ছিল। চালক ও যাত্রী দুজনেই সংশ্লিষ্ট কোম্পানীর জিপিএস পর্যবেক্ষণের আওতায় চলে যেতেন। বহু স্বপ্নবাজ তরুণ এই ব্যবস্থায় নিজে বেশ ক্ষমতায়িত হয়েছিলেন। তারা নিজেদের কেনা মোটর বাইকটির যথাযথ লাইসেন্স কাগজপত্র ও নিজের সঠিক চালক সনদ নিয়ে তবেই উবার, পাঠাও বা অন্য যো কোনো কাম্পানীর তালিকাভূক্ত হতে পারতেন। নিজের কাজের ফাঁকে নিজের মোবাইলের অ্যাপ অন করে রাইডার হিসেবে কাজ শুরু করতেন।

করোনাকালে মানুষের চলাচল একেবারে সীমিত হয়ে পড়ায় ওদের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। উপার্জন থেমে যায়। অনেক উবার, পাঠাও চালক এই কাজ বন্ধ করে অন্যদিকে সরে যান। অনেকে গ্রামে ফিরে যান। ঠিক এই সময় থেকেই শুরু হয় ছন্দপতন। করোনা শিথিল হওয়ার পর অসংখ্য মোটর বাইক রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে। বেকার তরুণ, স্বল্পায়ী কর্মজীবীরা নিজের মোটর সাইকেলটিকে উপার্জনের হাতিয়ার ভেবে পথে বেরিয়ে পড়েন। যেকোনো মোড়ে দাঁড়িয়ে যাত্রী ডেকে বহন করতে শুরু করেন। তাদের কোনো নিয়মনীতির বালাই নেই, কাগজপত্রের হিসেব নেই, চালক সনদ আছে কি নেই, তারও খোঁজ খবরের ব্যাপার নেই। এখনও উবার পাঠাও নেই তা বলা যাবে না। তাদের দেখাদেখি যেসব ছোট ছোট অ্যাপ রাইডার কোম্পানি তৈরি হয়েছিল সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। উবার পাঠাও গাড়িতে তাদের অ্যাপভিত্তিক কিছু ভাড়া পেলেও মোটর বাইকে যাত্রীসেবা ও উপার্জনের হিসেবে সংকুচিত হয়ে পড়েছে। বলা যেতে পারে তাদের সুপরিকল্পিত আধুনিক ও আন্তর্জাতিকমাণের সার্ভিস কার্যক্রমে লালবাতি জ্বলছে।

তাতে কোনো অসুবিধা নেই। বাণিজ্য ঠিকই সম্প্রসারিত রয়েছে। রাস্তায় মোটর বাইকের কোনো অভাব নেই। রাস্তায় এখন রিকশা ও সিএনজির চেয়ে অনেক বেশি মোটর বাইক। রাস্তায় মোটর বাইকের ভীড়। অনেক দামী মোটর বাইকে শিক্ষিত সুদর্শন তরুণরা ভাড়া খাটছেন।স্বাধীন উপার্জন ব্যবস্থাটি তারা উপভোগ করছেন। কিন্তু ব্যবস্থাটি শৃংখলা হারিয়েছে।

রাস্তায় চেনার উপায় নেই কোন গাড়িটি ভাড়া খাটছে, আর কোনটি খাটছে না। এর জন্য কোনো কর্তৃপক্ষের সুনির্দিষ্ট কোনো নিয়মনীতি ও উদ্যোগ নেই। অন্তত. ভাড়া গাড়ির জন্য নির্দিষ্ট রঙের হেলমেট ব্যবহার করার নির্দেশ থাকতে পারে। যদিও এখন প্রকাশ্য গোপনে ভাড়া খাটা গাড়িগুলো ধরার কোনো কায়দা নেই। তারা যদি ভাড়া যাত্রীর কথা মুখে স্বীকার না করেন তাহলে তা প্রমাণ করার কোনো ব্যবস্থা নেই। এই অনিয়মটি চালু থাকলেই বরং চালকদের জন্য সুবিধা।

অনিয়মটি দূর করতে দমন পীড়নের চেয়ে একটি সহজ রোজগারবান্ধব একটি ব্যবস্থা থাকা দরকার। যা যে কোনো বাইক রাইডারকে উৎসাহিত করতে পারে।

কাগজপত্রের বৈধতা নেই এমন বাইক রাস্তা থেকে সরাতে হবে। আর অবশ্যই ট্রাফিক পুলিশ প্রশাসন অথবা রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটিকে দায়িত্ব নিয়ে একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে হবে, যে অ্যাপটির সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকবে না। থাকবে বাইক চালক ও যাত্রীর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। যে কোনো মোটর বাইকে যে কেউ উঠবে। কবে ওঠার সময় দুজন পরস্পরের মোবাইলের অ্যাপ থেকে একটি কিউআর কোড স্ক্যান করবে। তাতেই দুজনের ঠিকানা বিনিময় হয়ে যাবে। একইভাবে প্রশাসনের কাছেও দুজনের তথ্য সংরক্ষিত হয়ে যাবে। এর মধ্য দিয়ে দুজনই পরস্পরের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে পারবে।

এখন রাস্তায় বিপুল সংখ্যক বাইক চলছে একেবারেই মোবাইল অ্যাপ ছাড়া। তার মানে যো কোনো সময় যে কেউ বড় সংকটে পড়ে যেতে পারে। চলছে চলুক বলে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া মোটেই শুভকর হতে পারে না।

 

লেখক: সাংবাদিক

Header Ad
Header Ad

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ছবি: সংগৃহীত

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নানা সমালোচনা ও দলীয় চাপের মুখে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি) তিনি এ ঘোষণা দেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি মোকাবেলায় ব্যর্থতার অভিযোগে তিনি ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। এ ছাড়া দেশের রাজনীতিতেও ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েন ট্রুডো। তার জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়ায় বিরোধী দলগুলো এবং তার নিজ দল লিবারেল পার্টির ভেতর থেকেও পদত্যাগের দাবি উঠে।

ট্রুডো এর আগে লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব থেকেও সরে দাঁড়ান। তার এ সিদ্ধান্ত দলটির জন্য বড় ধরনের সংকট তৈরি করেছে, বিশেষ করে আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠিতব্য পার্লামেন্ট নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। ট্রুডোর পদত্যাগের ফলে লিবারেল পার্টি এখন নতুন নেতৃত্ব খুঁজতে বাধ্য হবে।

ট্রুডোর এ সিদ্ধান্ত কানাডার রাজনৈতিক অঙ্গনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দীর্ঘদিন ধরে কানাডার রাজনীতিতে অন্যতম প্রভাবশালী এই নেতার এভাবে পদত্যাগের ঘটনা দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে স্থান পাবে।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মাগুরা জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ কন্যার দায়িত্ব নিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) মাগুরা শহরের বরুণাতৈল গ্রামে রাব্বির বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের খোঁজখবর নেয় ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের একটি প্রতিনিধি দল। এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শিশুটির দেখভালের দায়িত্ব নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সহ-সম্পাদক এবং ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল। তিনি জানান, তারেক রহমানের নির্দেশনায় চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে নিহত রাব্বির পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে তারা এসেছেন। ইঞ্জিনিয়ার বকুল বলেন, "দেশের জন্য ছাত্র আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন রাব্বি। তার মৃত্যুর সাড়ে চার মাস পর তার সন্তানের জন্ম হয়েছে। তারেক রহমান এই শিশুর দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছেন এবং পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।"

রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের জন্য তারেক রহমানের পাঠানো উপহার সামগ্রীও পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ইঞ্জিনিয়ার বকুল আরও বলেন, "রাব্বির পরিবার যাতে আত্মমর্যাদা নিয়ে সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সে জন্য আমরা সব সময় তাদের পাশে থাকব।"

প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকসেদুল মোমিন মিথুন, মাগুরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকতার হোসেন, খান হাসান ইমাম সুজা, আলমগীর হোসেন, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কুতুবুদ্দিন, এবং জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবদুর রহিমসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট মাগুরা শহরের ঢাকা রোডব্রিজ এলাকায় ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে নিহত হন রাব্বি। তার মৃত্যুতে ছাত্রদলের পাশাপাশি স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে।

Header Ad
Header Ad

তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল

ছবি: সংগৃহীত

তামিম ইকবালের ব্যাটিং জাদুতে দুর্দান্ত জয় পেল ফরচুন বরিশাল। মিরপুরে প্রথম দুই ম্যাচে বড় অবদান রাখতে না পারলেও সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজ রূপে ফিরেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তার অসাধারণ ৮৬ রানের অপরাজিত ইনিংসে ১৫ বল বাকি রেখেই দুর্বার রাজশাহীকে ৭ উইকেটে হারায় ফরচুন বরিশাল।

সোমবার বিপিএলের দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রাজশাহী প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে। জবাবে তামিমের দায়িত্বশীল ইনিংসের সুবাদে সহজেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে বরিশাল। তামিমের ৪৮ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১১টি চার এবং ৩টি ছক্কায়। তার সঙ্গে মুশফিকুর রহিমের ২৪ বলে অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংসও ছিল জয় নিশ্চিত করার পথে সহায়ক।

এদিন বরিশাল দল একাদশে পরিবর্তন এনে শান্তকে বাদ দিয়ে তামিমের সঙ্গে প্রিতম কুমারকে ওপেনিংয়ে পাঠায়। যদিও প্রিতম ব্যর্থ হন এবং কাইল মেয়ার্স ২৪ রান যোগ করলেও তার বিদায়ের পর তামিমের সঙ্গে তাওহিদ হৃদয়ের ৪০ রানের এবং মুশফিকের সঙ্গে অপরাজিত ৭৬ রানের জুটি জয় নিশ্চিত করে।

রাজশাহীর ইনিংসে অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ৩৫ বলে ৩৯ রান করলেও তার ধীর গতির ব্যাটিং দলের রান সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করে। ইয়াসির আলী ২৩ বলে ৩৯ রান এবং জিসান আলম ২৭ বলে ৩৮ রান করেন। বরিশালের বোলারদের মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি ছিলেন সেরা, ২০ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন।

তামিমের নেতৃত্বে এই জয়ে ফরচুন বরিশাল ফের জয়ের ধারায় ফিরলো এবং দলটির আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গেলো। বিপিএলের বাকি ম্যাচগুলোতেও তামিম ও তার দলের কাছ থেকে আরও শক্তিশালী পারফরম্যান্স প্রত্যাশা করছেন সমর্থকরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল
লন্ডন যাত্রায় খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হচ্ছেন যারা
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতি দিল এনবিআর
কলকাতায় বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি চালু হবে ই-পাসপোর্ট
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল
চট্টগ্রামে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসিকে মারধর, পুলিশে সোপর্দ
বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
বিদেশে পালানোর সময় চট্টগ্রামের শিল্পপতি গ্রেপ্তার
এবার সুখবর দিলেন মিথিলা
মাওবাদী হামলায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ৯ সদস্য নিহত
মেজর ডালিমের এক হাতে একটি আঙুল নেই কেন? কী ঘটেছিল?
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে উত্তাল রাঙ্গামাটি বিশ্ববিদ্যালয়
আমার ছেলে দেশের জন্য অনেক কষ্ট করে: পিনাকী ভট্টাচার্যের মা
হেলসের বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে রংপুরের দাপুটে জয়
একাধিক পদে ১৩১ জনকে নিয়োগ দিচ্ছে বিটিসিএল
অবশেষে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য কমিয়ে দিলো ভারত
চলতি সপ্তাহে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা, হতে পারে বৃষ্টি