শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চাকর-চাকরজীবী-পেশাজীবী-পেরেশানি!

এক সময় গবাদি পশুর মতো ‘মানুষ দাস’দের বিষয়েও একই মনোভাব পোষণ করত ‘মানুষ মালিক’রা। সময়ের পরিক্রমায় বর্বর এই প্রথার বিলুপ্ত হয়েছে। কিন্তু আধুনিক যুগের ‘মানুষ মালিকে’র মনোভাবের কি পরিবর্তন হয়েছে?

এখন মজুরির বিনিময়ে চাকর-গৃহভৃত্য রাখা হয়। একইভাবে আমরা যারা শ্রমের বিনিময় মূল্যে চাকরি করি, তাদের প্রতি মানুষ-মালিক তথা চাকরিদাতাদের মনোভাব কী রকম?

প্রায় ৩৫ বছরের চাকরজীবন তথা চাকরিজীবন পেরিয়ে এসে এই উপলদ্ধি হলো যে, কোথাও মানসিক বর্বরতার শেষ নেই! দেখেছি, কথিত করপোরেট প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম মালিকের কেউ কেউ অনেক বেশি শিক্ষিত হলেও ‘দাস মালিকে’র মনোভাবের বাইরে যেতে পারেননি। তারা ভাবেন, তারা সবকিছু জানে! সবকিছু পারে! তথ্যপ্রযুক্তি, সাংবাদিকতা, পণ্য উৎপাদন, কেনা-বেচা, পশু প্রাণী লালন পালন থেকে শুরু করে সবকিছুই তাদের নখদর্পণে! তাই তাদের আচরণও সেরকম! আর যারা এসব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে অবদান রাখতে চান, তারা হয়ে পড়ে গৃহভৃত্যের মতো অসহায়! যতই পেশাজীবী হিসেবে আত্মশ্লাঘা অনুভব করে না কেন, নেহাৎ চাকরজীবী বা চাকরিজীবী ভাবতে বাধ্য হয়!

আরেক শ্রেণির মালিকের কথাও জানি, যারা তথাকথিত পেশাজীবী থেকে ভাগ্যক্রমে মালিকের পর্যায়ে উন্নতি করেছে বা মালিকের প্রতিনিধিত্ব করছে; তারাও একই মনোভাবে দুষ্ট! বাংলাদেশে বেশিরভাগ সংবাদমাধ্যমের রুগ্ণ অবস্থার জন্য অন্য অনেক বড় বড় কারণের সঙ্গে এটিও একটি প্রধান কারণ বলে মনে করি! তবে ব্যতিক্রম যে নেই, তা নয়। ব্যতিক্রম তো ব্যতিক্রমই।

প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে সংবাদমাধ্যম ও সাংবাদিকতা এখন সন্ধিক্ষণে। অনেক চ্যালেঞ্জেরও সম্মুখীন। বেশিরভাগ মানুষ এখন আগের মতো টিভি দেখে না, পত্রিকা পড়ে না। মোবাইলই সবকিছুর তথা ডিজিটাল মিডিয়ার আঁতুরঘরে পরিণত হয়েছে।

এ অবস্থায় প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে রুগ্ণ দুয়েকটি পত্রিকা বন্ধ হলেও কোনো টিভি চ্যানেল এখনও বন্ধ হয়নি। আর প্রায় সবক’টি চ্যানেল সংবাদ প্রচার করে। চ্যানেলের সংখ্যা বেশি হওয়ায় বা নিউজ চ্যানেলই ৮টি হওয়ায় সব চ্যানেলে সংবাদ বিভাগ রাখার কি প্রয়োজন আছে? বিশেষ করে নিউজ চ্যানেলগুলো যেখানে তাৎক্ষণিক সব খবর দিচ্ছে, সেখানে মিশ্র চ্যানেলগুলোর পক্ষে প্রতিযোগিতা করা সম্ভব নয়। কিন্তু প্রভাব প্রতিপত্তি দেখানোর স্বার্থে প্রায় সব মিশ্র চ্যানেলের মালিকরা ছোট করে হলেও সংবাদ বিভাগ রেখেছে! এ নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।

এ তো গেল সংবাদমাধ্যমের মালিকানা নিয়ে সাতকাহন। আর আমরা যারা তথাকথিত পেশাজীবী হিসেবে, সমাজের দর্পণ হিসেবে নিজেদের গৌরাবান্বিত বোধ করি, তারা আসলে কেমন আছে?

আর কোন পেশায় এত হাতুড়েপনা আছে কি না জানা নেই! এজন্যই কি ‘সাংবাদিক’ শব্দটা ‘সাংঘাতিকে’ পরিণত হয়েছে? আর এখন তো অনলাইন সাংবাদিক, ফেসবুক বা ইউটিউব সাংবাদিক বা অন্য কোনো পরিচয়ে যে কেউ যখন তখন এই শব্দটা ধারণ করতে পারে এবং বেচা-বিক্রিও করতে পারে! এই শব্দের দৌরাত্ম্য মফস্বল এলাকায় আরও বেশি! কত নামের সাংবাদিক ইউনিয়ন, প্রেস ক্লাব! যেন চাঁদাবাজি ধান্দাবাজির আড্ডাখানা। এতে একসময় এই শব্দটার যে মহাত্ম্য ছিল, তা এখন ধূলিস্মাৎ।

ভালো কোনো সংবাদমাধ্যমে এই পেশার লোকজনও যে ভালো বেতন ভাতা পায় তা অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না! অনেকের কাছে গাল-গল্পের মত মনে হয়। তাই তো সচেতন কেউ মূল ধারার সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিতেও সংকোচ বোধ করে! মানুষ এই পরিচয়ধারীকেও সন্দেহের চোখেই দেখে! সঙ্গে সঙ্গেই বলে দেয়, অমুক চ্যানেল বা পত্রিকার সাংবাদিকরা নাকি বেতন পায় না! প্রায়ই তো দেখি, বেতন ভাতা বা ওয়েজ বোর্ডের জন্য সভা-সমাবেশ, আহাজারি! সংবাদমাধ্যম বা সাংবাদিকতা নিয়ে এসব নেতিবাচক মনোভাবের উত্তর দেবে কে? আর ভালো সংবাদমাধ্যম বা ‘সাংবাদিকে’র সম্মান কীভাবে পুনরুদ্ধার সম্ভব?

লেখক: সাংবাদিক

এসএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত