শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বঙ্গবন্ধুর শৈশব ও কৈশোর

বঙ্গবন্ধুর শৈশব কেটেছে গ্রামে। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন মাটি ও মানুষের কাছাকাছি। তিনি গৃহশিক্ষকের কাছে পড়তেন। গৃহশিক্ষকরাই তাকে উদার মানসিকতার করে তৈরি করেছে। তিনি  তাঁর আত্নজীবনীতে লিখছেন যে, তাঁর গৃহশিক্ষক ছিলেন সাখাওয়াত স্যার। তখন তাঁর বয়স ছিল দুই কিংবা তিন। স্যার তাঁর গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন,বঙ্গবন্ধু তাঁর লাগেজ মাথায় করে নিয়ে নদীর ঘাটে দিয়ে এসেছেন। এরকমই ছিল শিক্ষকদের প্রতি তাঁর অনুরাগ ভালবাসা সম্মান। আরেকজন শিক্ষক ছিলেন কাজী আবদুল হামিদ। তাঁর সাথে শৈশবের অনেক সৃতিকথা আছে। তিনিই তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিটুকু বিপ্লবী করে তুলেছেন। পরবর্তীতে তিনি সমাজকল্যাণের কাজেও তার অবদান রেখেছেন। মুসলিম ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন যেটি সেটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন কাজী আবদুল হামিদ এবং বঙ্গবন্ধু ছিলেন সেক্রেটারি। তখন গোপালগঞ্জে তাঁরা বিভিন্ন ধরনের জনহিতকর কাজের সাথে যুক্ত থেকেছেন। গরিব ছাত্রদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করতেন। খুব বন্ধুবৎসল ছিলেন। বন্ধুদের যে কোন প্রয়োজনে হাত বাড়িয়ে দিতেন। তাদের সাথে নিয়ে জনকল্যাণমূলক কাজ করতেন। সেই ছোটবেলা থেকেই তাঁর সেই স্বভাব ছিল।

ছোটবেলায় অসুস্থ হবার কারণে দুই তিন বছর সময় হারিয়ে গেছে স্কুল জীবন থেকে। যে কারণে একটু বেশি বয়সে তিনি মেট্রিক পাশ করেছেন। যেহেতু তিনি শিক্ষকদেরও খুব প্রিয় ছিলেন, যে কারণে স্পোর্টস, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড সবকিছুর সাথেই যুক্ত থাকতেন এবং শিক্ষকরা তাকে খুব পছন্দ করতেন। স্কুলে থাকা অবস্থায় তিনি মুসলিম লীগের সাথে যুক্ত হন এবং সোহরাওয়ার্দীর খুব কাছাকাছি চলে আসেন। পরবর্তীতে কলেজে পড়ার সময় তিনি শিক্ষকদের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তেতাল্লিশ সালের দুর্ভিক্ষে তিনি লঙ্গরখানা খুলেছিলেন তাঁর ছাত্র বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে। দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষকে তিনি যে অনুভব করেছেন, তিনি তাঁর কষ্টের কথা লিখেছেন এভাবে যে, “যে দেশ সুজলা, সুফলা, শস্য, শ্যামলা এবং যে দেশকে সোনার বাংলা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়, সে দেশে দুর্ভিক্ষ হয় কি করে?”

ছাত্র অবস্থাতেই তিনি বাংলা পীড়িত মানুষের নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। পরবর্তীতে ঢাকায় এসে তিনি ছাত্রলীগ তৈরি করলেন এবং ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করলেন। আমি যে কথাটি বলতে চাচ্ছি যে, তরুণ শেখ মুজিব সবসময় মানুষের কাছাকাছি ছিলেন। বঙ্গবন্ধু সাধারণ মানুষের খুব কাছাকাছি ছিলেন। সাধারণ মানুষই ছিল তাঁর পাঠক্রম। তাদের কস্ট তিনি খুব কাছে থেকে অনুভব করছেন এবং তাদের কষ্ট তিনি সবসময়ই অনুভব করেছেন। সবসময়ই মানুষের কাছে থেকে তিনি শিখেছেন। তিনি নিজেও একসময় বলেছেন, শিক্ষা তিন রকমের হতে পারে. ১) বই পড়ে শেখা যায়। ২) অন্যের কাছে থেকে শেখা যায় এবং ৩) করে করে শেখা যায়। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, তিনি করে করে শেখার পক্ষপাতি। বঙ্গবন্ধু বড় নেতা হয়েছেন, রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। কিন্তু তিনি শিখেছেন সাধারণ মানুষের কাছে থেকেই।

আমাদের বড়ই সৌভাগ্য যে, তিনি একজন মানবিক নেতা এবং মানবিকতার পাঠ তিনি সাধারণ মানুষের কাছে থেকেই শিখেছেন। এই পাঠ প্রক্রিয়ার সূচনা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর স্কুল জীবন থেকেই অর্থাৎ তাঁর শৈশব কৈশোর থেকেই। বড় হবার পরেও তিনি তাদের কখনও ভুলে যাননি। প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসেও তিনি তাঁর স্কুলজীবনের শিক্ষকদের যে সম্মান দেখিয়েছেন, সেটি বিরল এবং শিক্ষণীয়। শিক্ষা তো মূলত শিক্ষক নির্ভর। শিক্ষকরা হলো সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ অভিভাবক আমাদের। বঙ্গবন্ধু এটি খুবই ভাল বুঝতেন। বঙ্গবন্ধুর শৈশব কেটেছে প্রকৃতির সাথে, মানুষের সাথে এবং তাঁর শিক্ষকদের সাহচর্যে।

 

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

Header Ad
Header Ad

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "একটি বৈষম্যহীন, উদ্ভাবনী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন। মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ এবং উদ্ভাবনের পরিবেশ তৈরি করেই আমরা এগিয়ে যেতে পারি।"

তিনি জানান, 'আইপি অ্যান্ড মিউজিক: ফিল দ্য বিট অব আইপি'—এ বছরের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, যা সৃজনশীলতার সঙ্গে প্রযুক্তির যোগসূত্র তুলে ধরে। সংগীতকে তিনি "হৃদয়ের ভাষা" আখ্যা দিয়ে বলেন, "এটি কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং আমাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার শক্তিশালী হাতিয়ার।"

ড. ইউনূস আরও বলেন, "বাংলাদেশের সংগীতশিল্পীরা লোকগান থেকে আধুনিক ধারায় নানাভাবে নিজেদের প্রতিভা প্রকাশ করে বিশ্বকে মুগ্ধ করছেন। এ শিল্পে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের মূল্যায়নের মাধ্যমে একটি অর্থনৈতিক গতিশীলতা সৃষ্টি সম্ভব।"

তিনি মনে করেন, শিল্প ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অগ্রগতি যেমন সম্ভব, তেমনি প্রয়োজন মেধাসম্পদ আইন ও নীতির কার্যকর প্রয়োগ, যাতে শিল্পীদের সৃজনশীলতা সুরক্ষিত থাকে এবং নতুন প্রজন্ম উদ্ভাবনে উৎসাহিত হয়।

বাণীর শেষাংশে তিনি বলেন, "ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এই সরকার উদ্ভাবনী শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে একটি টেকসই বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

উল্লেখ্য, প্রতি বছর ২৬ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ উদযাপন করা হয়, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরা এবং মেধাসম্পদের সুরক্ষার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোলে প্রতারণার জালে ফেলে এক নারীর কাছ থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৫ টার দিকে বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় থেকে  স্থানীয় জনতা ধরে ৬ নারীকে পুলিশে সোপর্দ করে।

গ্রেফতারকৃত নারীরা হলেন- ব্রাক্ষনবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল গ্রামের শিপনের স্ত্রী সাহানা আক্তার, ফিরোজের মেয়ে  ইভা আক্তার, ইয়াসিনের স্ত্রী সুলতানা খাতুন, পলাশের স্ত্রী মোর্শেদা, মালিলের স্ত্রী রাবেয়া ও জুয়েলের স্ত্রী নারগিস বেগম।

বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপপরিদর্শক(এসআই) পবিত্র বিশ্বাস জানান, বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় গ্রামের এক গৃহবধূ বেনাপোল বাজার থেকে ইজিবাইক চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় পথিমধ্যে বোরকা পরা ৬ নারী ঐ ইজিবাইকে উঠে তাকে জিম্মি করে ফেলে। এক পর্যায়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর চিৎকার দেয়। এসময় পথচারীরা এগিয়ে এসে ছিনতাইকারীদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।  এরা পেশাদার প্রতারক ও ছিনতাইকারী জানায় পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

"সংস্কার না নির্বাচন—এই খেলা বাদ দিয়ে আগে বিচার নিশ্চিত করুন," বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দাবি করেন—জুলাই, পিলখানা ও শাপলা চত্বরের ঘটনাগুলো গণহত্যা, যার বিচার না হলে দেশে কোনো ধরনের নির্বাচন বা সংস্কার অর্থহীন হয়ে পড়ে।

সারজিস আলম বলেন, "বর্তমান সরকারের বৈধতা শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে অন্য কোনো বিষয় প্রাসঙ্গিক নয়।" তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি ২০২৪ সালের আগস্টে পূরণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি।

আন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সারজিস। তিনি বলেন, “আমরা যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি করি, তারা পশ্চিমাদের অবস্থানের কথা বলে। কিন্তু শাপলা, পিলখানা বা জুলাইয়ের ঘটনায় যখন রক্ত ঝরল, তখন পশ্চিমারা কোথায় ছিল?”

তিনি আরও হুঁশিয়ার করে বলেন, “এই প্রজন্মের আবেগ নিয়ে খেলবেন না। এই প্রজন্ম ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে পিছপা হবে না।”

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—আপ বাংলাদেশের সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো-

১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার শুরু করতে হবে এবং আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশ, আদালতের রায় ও রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহায়তায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে শহীদদের তালিকা প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে;

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে হবে

৪. দেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচারের বিষয়ে স্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত