আজ বিশ্ব ডিম দিবস
ছবি সংগৃহিত
ডিমের গুণগতমান সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ‘বিশ্ব ডিম দিবস’ পালিত হচ্ছে শুক্রবার (১৩ অক্টোবর)। এবারের দিবসের প্রতিপাদ্য ‘ডিমে পুষ্টি ডিমে শক্তি, ডিমে আছে রোগমুক্তি’।
ডিম নানা কারণে বছরজুড়ে আলোচনায় থাকে। শুধু দর ওঠা-নামাই নয়; এই খাদ্যপণ্যটি নিম্নআয়ের মানুষের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এছাড়া দেশের বিপুলসংখ্যক আবাসিক ও অনাবাসিক শিক্ষার্থী, চাকরিপ্রত্যাশী কিংবা কমআয়ের পেশায় যুক্ত মানুষদের কাছে সহজতম খাবার এটি।
ডিমকে বলা হয়ে থাকে পরিপূর্ণ খাদ্য। ডিমে যেসব পুষ্টিগুণ থাকে, তা সাধারণত অন্যান্য খাবারে খুব কমই থাকে। তাই সুষম ডায়েটের জন্য ডিম একটি অসাধারণ খাবার। এটি গর্ভবতী মা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্কদের জন্যে অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে এবার তেমন কোনো আয়োজন নেই। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ছোট পরিসরে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক (উৎপাদন) ড. এ বি এম খালেদুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, এ বছর ডিমের প্রাপ্যতা কিছুটা কমেছে। গত বছর প্রাপ্যতা ১৩৬টি ছিল, এবার ১৩৫টি। ফিডের ক্রাইসিসের কারণে জনপ্রতি প্রাপ্যতা একটু কমেছে। যেহেতু কিছু খামার সমস্যায় পড়েছে, তাই এবার প্রাপ্যতা বাড়েনি।
১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত আইইসি ভিয়েনা কনফারেন্স থেকে দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে বিশ্বব্যাপী চলছে একটি ইতিবাচক ক্যাম্পেইন। যার মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণে ডিমের প্রয়োজনীয়তার বার্তাটি সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে- প্রতি বছর অক্টোবরের দ্বিতীয় শুক্রবারে বিশ্বজুড়ে উদযাপিত হচ্ছে- “বিশ্ব ডিম দিবস”।